৭ম শ্রেণি শারীরিক শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর : বয়ঃসন্ধিকালে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা: ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিঘ্ন ঘটলে শিশুরা আতঙ্কগ্রস্ত থাকে এবং নিপীড়নের স্মৃতি তাদেরকে বিষণ্ন করে তোলে। ফলে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই শিশুর মা-বাবা বা অভিভাবককে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
৭ম শ্রেণি শারীরিক শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর
বয়ঃসন্ধিকালে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষার কৌশল: ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষার কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করে শিশু-কিশোরদের সচেতন করা যায়। পরিবারের বাইরে কোনো শিশু নির্যাতনের শিকার হলে ঐ শিশু মা-বাবা অথবা পরিবারের বয়স্ক সদস্যদেরকে তা জানাবে এবং তারা এ বিষয়ে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কেউ যদি কোনো কিশোরীকে অন্যায়ভাবে তার শরীর স্পর্শ করে বা স্পর্শ করার চেষ্টা করে, তাহলে বাড়িতে মা, খালা, বড় বোন বা অনুরূপ কাউকে জানিয়ে দেবে। কোনো কিশোরী একাকী কোথাও যাবে না।
নিরাপত্তাহীনতার বিভিন্ন দিক: ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাউকে যদি কোনো কাজ করতে বাধ্য করা হয় এবং সে কাজ করতে গিয়ে যদি তা তার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তবে তাকে নিপীড়ন বলা যায়। যেকোনো বয়সের ছেলেমেয়ে, নারী-পুরুষকে প্রচ-ভাবে বকাবকি করা, উচ্চস্বরে ধমক দেওয়া, অপমান করা, শারীরিকভাবে আঘাত করা কিংবা মারধর করা- এসব কাজ নিপীড়নের আওতায় পড়ে।
যৌন নিপীড়ন: অসৎ উদ্দেশ্যে কারো শরীরের কোন অংশে বিশেষত পোশাকে ঢেকে রাখা অংশে হাত বা অন্য কোনো অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ বা আঘাত করা হলে তাকে যৌন নিপীড়ন বলা হয়। যৌন নিপীড়নের আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো বাল্যবিবাহ।
বয়ঃসন্ধিকালে দৈহিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায়: দৈহিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্যবিধির মধ্যে রয়েছে সময়ানুবর্তিতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, পরিমিত ব্যায়াম, বিশ্রাম ও ঘুম, সুষম খাদ্য গ্রহণ, সুষ্ঠ বিনোদন, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন ইত্যাদি।
বয়ঃসন্ধিকালীন মানসিক চাপ সামলানোর কৌশলসমূহ: যেকোনো ক্ষেত্রে মন খারাপ হবার কারণ চিহ্নিত করা গেলে মানসিক চাপ সামলানো যায়। ভীত ও সংকীত হওয়া যেকোনো বিষয় নিয়ে বাবা-মা, ভাই-বোন, শিক্ষক ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সাথে সামনাসামনি ও খোলামেলা আলোচনা করা যায়। যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য নিজের অভ্যন্তরী শক্তি, মনের জোর ও ধৈর্যকে জাগিয়ে তোলা এবং আবেগের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনা প্রয়োজন।
৭ম শ্রেণি শারীরিক শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর
১. বয়ঃসন্ধিকালে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: বয়ঃসন্ধিকালে শিশু কিশোরদের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যের পাশাপাশি প্রয়োজন নিরাপদ পরিবেশ অর্থাৎ ব্যক্তিগত নিরাপত্তা। পরিবারের নিরাপদ পরিবেশে শিশু-কিশোররা সুস্থভাবে বেড়ে ওঠে। নিরাপদ পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য মা বাবাসহ পরিবারের সকল সদস্যের সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাবের দরকার রয়েছে। এ সময় শিশুরা আদর স্নেহ, ভালবাসার মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠে।
কিন্তু ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটলে শিশুরা আতঙ্কগ্রস্ত থাকে এবং নিপীড়নের স্মৃতি তাদেরকে বিষণœ করে তোলে। তারা হতাশায় ভোগে। ফলে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক পরিবারে শিশুদের সাথে খারাপ আচরণ, যেমন বকাঝকা, মারপিট, গালাগালি করা হয়। কোন কোন শিশু আবার যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। বাল্যবিবাহ ও যৌতুক প্রথা কিশোরীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় বাধা। বয়ঃসন্ধিকালে শিশুর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিঘœকারী এসব নিপীড়ন থেকে রক্ষা পাওয়াকে বয়ঃসন্ধিকালে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বলা হয়।
২. বয়ঃসন্ধিকালে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষার কৌশল বর্ণনা কর।
উত্তর: ১০ থেকে ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত ছেলে বা মেয়েকে কিশোর বা কিশোরী হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই সময়কে বয়ঃসন্ধিকাল বলে। একটি শিশুর পরিপূর্ণ সুস্থতার সাথে সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠার জন্য তার বয়ঃসন্ধিকালের সময়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় তার যেমন পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যের প্রয়োজন, তেমনি দরকার একটি নিরাপদ পরিবেশ। যে পরিবেশে শিশু পরিবারের সকলের আদর-যতœ, ভালোবাসার মাঝে নিজেকে নিরাপদ দেখতে পায় না, এমন পরিবারে শিশুরা নির্যাতনের শিকার হয়।
শারীরিক, মানসিক ও যৌন- এই তিন প্রকারে শিশুরা নির্যাতিত হয়। অবুঝ শিশুদের ওপর এ রূপ নির্যাতন ভয়াবহ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। তারা শারীরিকভাবে আহত হয়, আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে, হতাশায় ভোগে, তাদের মধ্যে প্রতিশোধ স্পৃহা জাগে, সমাজবিরোধী আচরণে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে, আহার ও ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে এবং পরিণামে স্বাস্থ্যহানি হয়। তাই সুস্থ, স্বাভাবিক ও সুন্দর জীবনের জন্য প্রতিটি শিশুর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষার কৌশল জানা প্রয়োজন। নিচে বয়ঃসন্ধিকালে ব্যক্তিগত
নিরাপত্তা রক্ষার কৌশল বর্ণনা করা হলো:
১. পরিবারের বাইরে কোনো শিশু নির্যাতনে শিকার হলে সে অবশ্যই এই নির্যাতনের কথা মা-বাবা অথবা পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের জানাবে যাতে তারা এ ব্যাপারে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।
২. কেউ যদি অন্যায়ভাবে কোনো শিশুকে দোষারোপ করে তবে সে নিজেকে দোষী ভাববে না এবং মনে রাখবে যে, সে কোনো অন্যায় করেনি।
৩. ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত, অল্প পরিচিত বা অপরিচিত কেউ যদি কোনো কিশোরীকে অন্যায়ভাবে তার শরীর স্পর্শ করে বা স্পর্শ করার চেষ্টা করে তাহলে সে অবশ্যই বাড়িতে তার অভিভাবকদের সে কথা জানিয়ে দেবে।
৪. কোনো কিশোরী একাকী কোথাও যাবে না।
৫. কোনো কিশোরীকে কেউ খারাপ কথা বললে বা খারাপ প্রস্তাব করলে কখনো সে রাজি হবে না।
৩. বয়ঃসন্ধিকালে নিরাপত্তাহীনতার বিভিন্ন দিক বর্ণনা কর।
উত্তর: একটি শিশুর পরিপূর্ণ সুস্থতার সাথে সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠার জন্য তার বাল্য ও কৈশোর জীবন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কৈশোর জীবনই হচ্ছে একটি শিশুর বয়ঃসন্ধিকাল। বয়ঃসন্ধিকালে একটি শিশু শারীরিক, মানসিক ও যৌন এই তিন প্রকারে নির্যাতিত হয়।
১. শারীরিক নির্যাতন: কখনো কখনো শিশুরা পছন্দ না করলেও জোর করে চুমু খাওয়া, আদর করা, গায়ে হাত দেওয়া, কোলে বসানো ইত্যাদি শারীরিক নির্যাতন। শিশুদের শারীরিকভাবে আঘাত কিংবা মারধর করাও শারীরিক নির্যাতনের আওতাভুক্ত।
২. মানসিক নির্যাতন: মন্দ স্পর্শ শিশুর মানসিক বিকাশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। শিশুদেরকে প্রচ-ভাবে বকাবকি করা, উচ্চস্বরে ধমক দেওয়া ও অপমান করাকে মানসিক নির্যাতন বলা যায়।
৩. যৌন নির্যাতন: অসৎ উদ্দেশে কারো শরীরের কোন অংশে বিশেষত পোশাকে ঢেকে রাখা অংশে হাত বা অন্য কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ বা আঘাত করা হলে তাকে যৌন নিপীড়ন বলা হয়। বাল্যবিবাহও যৌন নিপীড়ন।
অবুঝ শিশুদের উপর এরূপ নির্যাতন ভয়াবহ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
৪. যৌন নিপীড়ন বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাউকে কোনো কাজ করতে বাধ্য করা হয় এবং বাধ্যতামূলকভাবে সে কাজ করতে গিয়ে যদি তা তার শারীরিক বা মানসিক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় তবে তাকে নিপীড়ন বলে। নিপীড়নের মধ্যে যৌন নিপীড়ন একটি মেয়ে শিশুর অপূরণীয় ক্ষতি করে। অসৎ উদ্দেশ্যে কারও শরীরের কোনো অংশে বিশেষত পোশাকে ঢেকে রাখা অংশে হাত বা অন্য কোনো অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ বা আঘাত করা হলে তাকে যৌন নিপীড়ন বলা হয়। যৌন নির্যাতনের শিকার একজন কিশোরীর পরবর্তীতে স্বাভাবিক জীবনে আসতে কষ্ট হয়। ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিকভাবে নিগৃহীত হয়।
৫. বাল্যবিবাহ সম্পর্কে লিখ।
উত্তর: আমাদের দেশে অনেক ছেলেমেয়েরই কৈশরে বিয়ে হয়ে যায়। অভিভাবকদের মধ্যে তাদের ছেলেমেয়েদের খুব কম বয়সে বিয়ে দেয়ার প্রবণতা দেখা যায়। অপরিণত বয়সে এরূপ বিয়ের ঘটনা ঘটলে তাকে বাল্যবিবাহ বলে। বাংলাদেশে বিবাহ নিবন্ধন আইন অনুসারে ২১ বছরের কম বয়সী একজন ছেলে এবং ১৮ বছরের কম বয়সী একজন মেয়ের বিয়ে আইনত নিষিদ্ধ। বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীদেরকে শারীরিক, মানসিক ও বাল্যবিবাহের কুফল থেকে নিরাপদ রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। আগামী দিনের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
৬. বয়ঃসন্ধিকালে দৈহিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায় ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: বয়ঃসন্ধিকালে দৈহিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায়: বয়ঃসন্ধিকালে শিশু-কিশোরেরা শারীরিকভাবে দ্রুত বেড়ে ওঠে। এ সময় একটি ছেলে ও একটি মেয়ের দেহ অসংখ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যথাক্রমে একটি পুরুষ ও একটি নারীর দেহে পরিণত হয়। তাই এ সময় শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হয়। নিচে বয়ঃসন্ধিকালে দৈহিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায় বর্ণনা করা হলো:
১. সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা।
২. প্রয়োজনীয় ও পরিমিত ব্যায়াম অনুশীলন করা।
৩. সময়মতো ঘুমাতে যাওয়া এবং পরিমাণমতো বিশ্রাম নেওয়া।
৪. প্রয়োজনীয় পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ করা।
৫. নিয়মিত খেলাধুলা অনুশীলন করা।
বয়ঃসন্ধিকালে মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায়: কোনো কারণে মানসিক অশান্তি থাকলে কাজে মন বসে না। দেহের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়। আবার শরীর খারাপ থাকলে মন খারাপ হয়- চিন্তাশক্তি, বুদ্ধিমত্তা কমে যায়। তাই দৈহিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার সাথে সাথে মানসিক স্বাস্থ্যও ঠিক রাখতে হবে। কারণ শরীর ও মনের সম্পর্ক নিবিড়, একে অপরের পরিপূরক। শিশুকাল থেকে মানসিক স্বাস্থ্য যেভাবে গড়ে ওঠে, সেটাই পরিণত জীবনে মানুষের উন্নতি বা অবনতির কারণ হয়। নিচে বয়ঃসন্ধিকালে মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায় বর্ণনা করা হলো:
১. সদা প্রফুল্ল থাকা।
২. সুষ্ঠু বিনোদন ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করা।
৩. আনন্দদায়ক বইপত্র পাঠ করা।
৪. ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করা।
৫. মাদকদ্রব্য সেবন থেকে বিরত থাকা।
৭. মানসিক চাপ এড়াবার উপায় বর্ণনা কর।
উত্তর: মানসিক অশান্তি থাকলে নানা কারণে মনের ওপর চাপ পড়ে। মনের ওপর চাপ মানসিক স্বাস্থ্যের প্রধান অন্তরায়। কোনো কাজে ব্যর্থ হলে হতাশা আসে আবার যা পাওয়ার কথা তা না পেলে মনে কষ্ট লাগে। আবার বিপদে আপদে মন অস্থির হয়ে পড়ে। কখনো কোনো দুর্ঘটনার আশঙ্কায় মনে আতঙ্ক জাগে। এভাবে কেউ কেউ মানসিক চাপে ভোগে। দীর্ঘদিন ধরে মানসিক চাপে থাকলে সে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।
মানসিক চাপ সৃষ্টি হলে তা এড়ানোর জন্য প্রথমে এর কারণগুলো শনাক্ত করতে হবে। এরপর এসব কারণ দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। মনোবল বজায় রাখা, ধৈর্য ধারণ করা, দৃঢ়তার সাথে সমস্যা মোকাবিলা করা, গুরুজন, শিক্ষক, অভিভাবকদের সাথে সরাসরি কথা বলা, সৎ বন্ধুর সাহচর্যে পরামর্শ করা প্রভৃতি বহুবিধ কাজের মাধ্যমে এই মানসিক চাপ সামলানো যেতে পারে।
►► আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির অন্যান্য বিষয়ের শীট
উপরে দেয়া Answer Sheet বাটনে ক্লিক করে ৭ম শ্রেণি শারীরিক শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post