শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : এই রচনাটিতে লেখক সুন্দরের ধারণা ব্যক্ত করেছেন। চিত্রকলা, ভাস্কর্য, স্থাপত্য, সংগীত, নৃত্য, কবিতা সবকিছুর মধ্য দিয়েই সুন্দরকে প্রকাশ করা হয়। প্রকৃতি জগতে সুন্দরের প্রকাশ ঘটে নানাভাবে। তা দেখে মানুষ নতুন করে সুন্দরকে সৃষ্টি করে।
বিভিন্ন মাধ্যমে চলে সৃষ্টির এই প্রক্রিয়া। কখনো রেখার সাহায্যে, কখনো রঙের সাহায্যে, কখনো মাটি বা পাথরের সাহায্যে সুন্দরকে সৃষ্টি করা হয়। সুন্দর বোধ মানুষের মনকে তৃপ্ত করে। মানুষকে তা পরিশীলিত করে। সুন্দরের সৃষ্টিতে সকলেরই চেষ্টা করা উচিত।
শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: মেহেরুন্নেসা এবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে ভর্তি হয়েছেন। নবীনবরণ শেষে তিনি বান্ধবীদের সঙ্গে ক্যাম্পাস ঘুরতে ঘুরতে এলেন কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে। সেখানে দেখেন— এক হাতে বন্দুক ধরে এক পায়ের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বিশালাকার এক ভাস্কর্য। নাম— সংশপ্তক। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও যে সম্মুখ পানে এগিয়ে যায় তাকেই বলে সংশপ্তক। ’৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের কথা স্মরণ করে এই ভাস্কর্যটি বানানো হয়েছে। মনটা ভরে গেল মেহেরুন্নেসার।
ক. মুস্তাফা মনোয়ার কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
খ. ‘প্রয়োজন আর অপ্রয়োজন মিলিয়েই মানুষের সৌন্দর্যের আশা পূর্ণ হয়’—কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. ক্যাম্পাসে মেহেরুন্নেসা শিল্পকলার কোন দিকটি দেখেছেন? এর বর্ণনা দাও।
ঘ. ‘মেহেরুন্নেসার দেখা দিকটিই শিল্পকলার প্রধান দিক’—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. মুস্তাফা মনোয়ার ঝিনাইদহ জেলার মনোহরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
খ. প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য জিনিসকে সুন্দর রূপ দিয়ে গড়ে মানুষ তার সৌন্দর্যের চাহিদা পূরণ করে।
মানুষ স্বভাবত সৌন্দর্য পিয়াসী। নিত্যদিনের প্রয়োজনে তাকে নানা জিনিস ব্যবহার করতে হয়। প্রয়োজনীয় জিনিসটির মাঝেও মন সুন্দর খোঁজে। তাই মানুষের মন প্রয়োজনীয় জিনিসটিকে সুন্দররূপে সাজায়। ব্যবহারটি হলো প্রয়োজন এবং সৌন্দর্য সৃষ্টি অপ্রয়োজন। এই দুই নিয়েই সৌন্দর্যের চাহিদা পূরণ হয়।
গ. ক্যাম্পাসে মেহেরুন্নেসা সংশপ্তক শিল্পকর্মটির নন্দনতাত্ত্বিক ও তাৎপর্যগত দিকটি প্রত্যক্ষ করেছেন।
উদ্দীপকের মেহেরুন্নেসা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্যটি দেখে শিল্পকলার একটি শাখার সাথে পরিচিত হলেন এবং এর গঠনগত ও তাৎপর্যগত দিক উপলব্ধি করলেন যা প্রবন্ধে শিল্পকলার প্রয়োজনীয় এবং অপ্রয়োজনীয় দিক।
‘শিল্পকলার নানা দিক’ রচনায় প্রয়োজন ও অপ্রয়োজনীয় শিল্পের কথা বলা হয়েছে। লেখক মনে করেন শুধু প্রয়োজন মিটলেই হবে না তাকে সুন্দর হতে হবে। ক্যাম্পাসে মেহেরুন্নেসা ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির সৌন্দর্যের সমগ্র দিকটি দেখেছেন। যেখানে প্রয়োজন ও অপ্রয়োজন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। ক্যাম্পাসে সংশপ্তক শিল্পকর্মটি দেখে মেহেরুন্নেসার মন ভরে যায়।
ভাস্কর্যটি আকার, আয়তন, গঠনকৌশল, ভঙ্গিমা ও এর সৌন্দর্য তাকে আকর্ষণ করে। তারপর যে দিকটি তাকে মোহিত করে রাখে তা হচ্ছে ভাস্কর্যটির তাৎপর্যগত দিক। সংশপ্তক এক হাতে বন্দুক ধরে এক পায়ের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। সংশপ্তক আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীরযোদ্ধাদের প্রতীকায়িত। মেহেরুন্নেসা বাংলা বিভাগের একজন সংবেদনশীল ছাত্রী হিসেবে সংশপ্তকের এই দিকটিই মন ভরে উপভোগ করেছেন।
ঘ. মেহেরুন্নেসার দেখা দিকটি মানুষের প্রয়োজন মিটিয়ে মনকে তৃপ্ত করে। তাই এটিই শিল্পকলার প্রধান দিক।
কোনো শিল্পের সৌন্দর্য যখন প্রয়োজন মিটিয়ে মানসিকভাবে মানুষকে মোহিত করে, তখন তা সার্থক শিল্প হয়ে ওঠে এবং এটিই শিল্পকলার অন্যতম প্রধান দিক হিসেবে পরিচিত যা ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধে আলোচিত হয়েছে।
‘শিল্পকলার নানা দিক’ রচনায় সৌন্দর্যের স্বরূপ অঙ্কন করা হয়েছে। চিত্রকলা, ভাস্কর্য, স্থাপত্য, সংগীত, নৃত্য, কবিতা সবকিছুর মধ্য দিয়েই সুন্দরকে প্রকাশ করা হয়। প্রকৃতিজগতে সুন্দরের প্রকাশ ঘটে নানা ভাবে। শুধু প্রয়োজন মিটলেই মানুষ খুশি হয় না।
মানুষের মন প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি সৌন্দর্যও কামনা করে। কারণ সমগ্র সৌন্দর্য প্রয়োজন ও অপ্রয়োজনের গ-ির বাইরে। প্রয়োজনের কাজ শরীরকে তৃপ্ত করে আর প্রয়োজনের বাইরে যে সুন্দর তা মানুষের মনকে তৃপ্ত করে। এজন্য এটিকে শিল্পের প্রধান দিক বলা যায়। উদ্দীপকে দেখা যায়— মেহেরুন্নেসা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী।
নবীনবরণ শেষে তিনি বান্ধবীদের সঙ্গে ঘুরতে ঘুরতে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে আসেন। সেখানে তিনি একটি ভাস্কর্য দেখতে পান। যার নাম ‘সংশপ্তক’। এটি শিল্পকলার একটি অন্যতম শাখা। এটি দেখে মেহেরুন্নেসা মানসিকভাবে তৃপ্ত হয়েছেন। মেহেরুন্নেসার দেখা দিকটি মানুষের প্রয়োজন মিটিয়ে মনকে তৃপ্ত করে। তাই বলা যায়, মেহেরুন্নেসার দেখা দিকটি শিল্পকলার প্রধান দিক।
সৃজনশীল—২: নন্দলাল বসু তার ‘শিল্পকলা’ গ্রন্থে বলেছেন— ‘যে সৃষ্টির মধ্যে মানুষের প্রয়োজন সাধন অপেক্ষা অহেতুক আনন্দ বেশি, যাহাতে মানুষের জৈব অপেক্ষা আত্মিক ও মানসিক আনন্দ সৃষ্টি বেশি, তাহাকে আমরা ললিতকলা বলিয়া আখ্যায়িত করিতে পারি।
আবার যাহাকে আমরা ললিতকলা বলি, তাহাও আরেক দিক হইতে কারুকলা শ্রেণিভুক্ত হইতে পারে। স্থাপত্যবিদ্যাপ্রসূত সুরম্য প্রাসাদকে যখন মানুষের বসবাস উপযোগী করিয়া দেখি তখন তাহা কারুশিল্প। আবার উহাকে যখন রূপময় অসীম সৌন্দর্য সৃষ্টি হিসেবে দেখি তখন তাহা চারুকলা’।
ক. ‘পুরাকাল’ শব্দের অর্থ কী?
খ. শিল্পকলা চর্চা সকলের পক্ষে অপরিহার্য কেন?
গ. উদ্দীপকের ললিতকলা বলতে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে বিষয়টিকে নির্দেশ করা হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘চারুকলা ও কারুকলার সমন্বিত রূপ শিল্পকলা’—‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৩: রাবেয়া তার বান্ধবীদের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ঘুরতে গিয়ে বিশালাকার এক ভাস্কর্য দেখতে পায়, নাম— ‘অপরাজেয় বাংলা’। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলার নারী ও পুরুষের অংশগ্রহণের এবং বিজয়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এটি।
ক. সুন্দরকে জানার যে জ্ঞান তার নাম কী?
খ. ‘সব সুন্দরই সরাসরি প্রয়োজনের বাইরে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে বিষয়টিকে নির্দেশ করা হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকে উল্লিখিত দিকটিই শিল্পকলার একমাত্র দিক নয়’—মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল—৪: সাগর, নদী, পাহাড়, গাছপালা, ফুল-পাখির বিচিত্র সমারোহ, সৌন্দর্যপিপাসু মানুষদের আকৃষ্ট করে। এই প্রকৃতিকে স্রষ্টা সুন্দর করে সাজিয়েছেন শুধুই নিজের খেয়ালে। ব্যক্তিবিশেষ বা কোনো গোষ্ঠীকে আনন্দ দান নয়, সৌন্দর্যই এখানে মুখ্য। সৌন্দর্য মানুষকে তৃপ্ত করে, পরিশীলিত করে।
ক. আমাদের দেশে কীসের ভাস্কর্য খুব প্রসিদ্ধ ছিল?
খ. শিল্পকলা চর্চা সকলের পক্ষে অপরিহার্য কেন? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে দিকটির পরিচয় মেলে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের অনেক দিকই ফুটে ওঠেনি।”—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।
সৃজনশীল—৫: এবার ঈদে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী নাজমা তার বাবার কাছে ‘পাখি ড্রেস’ নামক জামা দাবি করলে বাবা তাকে জামাটি কিনে দেয়। ঈদের দিন জামাটি পরে নাজমা বান্ধবীদের বাড়িতে বেড়াতে গেলে সবাই জামাটির সৌন্দর্যের প্রশংসা করে যা তারও ভালো লাগে। বান্ধবীদের বাড়ি থেকে ফিরে নাজমা জামাটি শোকেসে তুলে রাখে।
ক. বর্তমানে ছবি আঁকার অত্যন্ত প্রিয় রং কোনটি?
খ. শিল্পকলা সৃষ্টি হয়েছে কেন?
গ. যে কারণে নাজমার জামাটি সবার প্রশংসা পেয়েছে তা ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. নাজমার জামাটি শোকেসে তুলে রাখার মাধ্যমে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়েছে কি?—তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত প্রশ্নব্যাংক
সৃজনশীল—৬: শহরের অধিবাসী শামীম সাহেব গ্রামের নির্জন পরিবেশে ছায়ায় বসে ছবি আঁকেন। শান্ত-সবুজ পরিবেশে গ্রামীণ প্রকৃতির ছবি আঁকতে তিনি ভালোবাসেন। গ্রামের ছেলে তমাল তাঁর কাছে জানতে চায় যে, কেন তিনি ছবি আঁকেন? শামীম সাহেব মৃদু হেসে জবাব দিলেন, ‘ছবি আঁকতে আমার ভালো লাগে তাই আঁকি।
ক. ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের লেখকের নাম কী?
খ. ‘নন্দনতত্ত্ব’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে দিকটির পরিচয় মিলে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের শামীম সাহেবের জবাবটিতে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের মূল সত্যটি নিহিত।”—বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৭: শিল্পী তার নিজের মনের আলোতে কোনো বিশেষ মানুষকে বা সৃষ্টিকে প্রত্যক্ষ করে অন্যের মনের কথা চিন্তার মাধ্যমে পরিপূর্ণ করে প্রকাশ করে। বিশেষকে তিনি নির্বিশেষরূপে, সর্বজন হৃদয়বেদ্য করে বস্তুরূপে মূর্ত করে তোলেন। তার মনের ধারাটি একটি সূত্র বা চিহ্ন অবলম্বন করে তখন যেকোনো একটি রূপ পরিগ্রহ করে। সেই চিহ্নই কোথাওবা মূর্তি, কোথাও বা মন্দির, কোথাও বা তীর্থ, কোথাওবা রাজধানী।
ক. ‘ভুবন’ শব্দের অর্থ কী?
খ. শিল্পের সৃষ্টি হয়েছে কেন?
গ. উদ্দীপকে শিল্প সৃষ্টির সঙ্গে শিল্পীর যে সম্পর্ক দেখানো হয়েছে তা ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘বিশেষকে তিনি নির্বিশেষরূপে, সর্বজন হৃদয়বেদ্য করে বস্তুরূপে মূর্ত করে তোলেন’— উক্তিটি ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৮ :
“অন্তর হতে আহরি বচন
আনন্দলোকে করি বিরচন
গীতরসধারা করি সিঞ্চন
সংসার-ধূলি জালে”
ক. গড়ন শব্দের অর্থ কী?
খ. শুধু প্রয়োজন মিটলেই মানুষ খুশি হয় না কেন?
গ. উদ্দীপকের কবিতাংশের মধ্য দিয়ে যে সত্যটি উন্মোচিত হয়েছে তা ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধে কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘আনন্দলোকে করি বিরচন’—‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে কথাটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৯: মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার অন্ত নেই। সে নিজেকে বাইরের জগতে প্রকাশ করতে চায়। মানুষ অপরের মধ্যে নিজেকে পেতে চায়। এ জন্যই সে ভগবানের মতো নিজেকেই প্রকাশ করতে চায়। একজন সাহিত্যিক যখন আত্মপ্রকাশ করেন তখন তিনি বাহ্যজগতের রূপ-রস-গন্ধ-স্পর্শ-শব্দকে নিত্য অনুভূতি রসে সিক্ত করে প্রকাশ করেন। নিজের কথা, পরের কথা, সাহিত্যিকের মনোবীণায় যে সুরে ঝঙ্কৃত হয়, তার শিল্পসংগত প্রকাশই সাহিত্য।
ক. ‘নতুন কুঁড়ি’ অনুষ্ঠানের রূপকার কে?
খ. আনন্দকে আমরা কীভাবে বুঝি? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সাহিত্যিকের আত্মপ্রকাশের কারণ ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘কালি কলম মন, লেখে তিন জন’Ñ উদ্দীপক ও ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—১০: মাদাম তুসো মিউজিয়ামে বর্তমান ও অদূর অতীতের ঐতিহাসিক নায়ক-নায়িকাদের মোমের মূর্তি তৈরি করে রাখা হয়েছে। বিস্মিত হতে হয় এসব মূর্তির শিল্পীমনের সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণশক্তি দেখে। দৈনন্দিন জীবনে যে ভঙ্গি যাঁর সবচেয়ে স্বাভাবিক এবং বহুল পরিচিত, তাঁকে তাঁর বিশিষ্ট ভঙ্গিতে মোমের মাধ্যমে ধরে রাখা হয়েছে। মাথার চুল, চোখের চাউনি মুখের ভঙ্গি, পোশাকের বিশিষ্টতা, সব নিয়ে বিশিষ্ট মানুষ স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে শিল্পীর মনোজগতে ধরা পড়ে এখানে বন্দি হয়ে আছে।
ক. মুস্তাফা মনোয়ার কোথায় অধ্যাপনা করেছেন?
খ. ‘যে কাজ সকলকে আনন্দ দেয়, খুশি করে, তাই সুন্দর’।—ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ রচনাটির সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের মূলভাব প্রকাশ করে কি? মতের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post