ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৭ম অধ্যায় শিশুর বেড়ে ওঠা ও প্রতিবন্ধকতা সামাজিকীকরণ : শিশুর বেড়ে উঠা শুরু হয় পরিবার থেকে। পরিবারের গণ্ডি পার হয়ে শিশুকে নতুন নতুন পরিবেশের সঙ্গেও খাপ খাওয়াতে হয়।
নতুন পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে চলায় প্রক্রিয়ার নাম সামাজিকীকরণ। তবে সমাজে বেড়ে উঠার ক্ষেত্রে শিশুর বিভিন্ন ধরনের বাধা বা প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে। এসব প্রতিবন্ধকতার উত্তরণ অতি জরুরি, অন্যথায় মানসিক সমস্যা নিয়ে শিশুদেরকে বেড়ে উঠতে হবে।
ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৭ম অধ্যায় শিশুর বেড়ে ওঠা ও প্রতিবন্ধকতা সামাজিকীকরণ
সমাজে আমরা বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠি। সামাজিক জীব হিসেবে পরিচিতি লাভ করি। সমাজ থেকে আমরা যা শিখি সেটা আমাদের সামাজিক শিক্ষা। এ শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে- সমাজের নিয়ম-নীতি, মূল্যবোধ, বিশ্বাস, আদর্শ ইত্যাদি।
যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমরা সামাজিক শিক্ষা আয়ত্ত করে সমাজের উপযুক্ত সদস্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হই তাকে সামাজিকীকরণ বলে। সামাজিকীকরণ একটি জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। শিশুর জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত এ প্রক্রিয়া চলতে থাকে।
শিশু যখন জন্মগ্রহণ করে, তখন শিশুর প্রাথমিক অভাব পূরণ করে তার মা। এ কারণে মা শিশুর অনুকরণীয় আদর্শে পরিণত হয়। কিছুকাল পরে শিশু বাবাসহ অন্যান্য মানুষের উপস্থিতি উপলব্ধি করে এবং তার সামাজিক সম্পর্কের গণ্ডি আরও বিস্তৃত হয়।
পরবর্তীকালে শিশু প্রতিবেশী, সমবয়সী, খেলা ও পড়ার সাথি ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন বাহনের মাধ্যমে সামাজিক জীবে পরিণত হয়। এভাবে শিশু আদর্শ, মূল্যবোধ, রীতিনীতি, দায়িত্ব, কর্তব্য, সহনশীলতা ইত্যাদি গুণাবলি আয়ত্ত করে সামাজিক জীব হিসাবে ভূমিকা পালনে উৎসাহিত হয়।
সমাজজীবনে সামাজিকীকরণের প্রভাব অনেক। এ প্রক্রিয়া শিশুকে সামাজিক মানুষে পরিণত করে। সুস্থ ও সুন্দরভাবে বিকশিত হতে ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সহায়তা করে। শিশুকে সমাজের দায়িত্বশীল সদস্যে পরিণত হতে এবং সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
এ প্রক্রিয়া শিশুকে সমাজের প্রত্যাশা অনুযায়ী আচরণ করতেও শেখায়। যেমন- আমাদের সমাজ প্রত্যাশা করে, নারী-পুরুষ সকলেই একে অন্যের কাজে সাহায্য-সহযোগিতা করবে। এ কাজে আমরা অভ্যস্ত হলে সমাজের প্রত্যাশা অনুযায়ীই আচরণ করা হবে। সামাজিকীকরণ শিশুর জীবনে প্রয়োজনীয় দক্ষতারও বিকাশ ঘটায়। অর্জিত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে শিশু নিজ জীবনের অনেক ঝুঁকি ও সমস্যা মোকাবিলা করতে পারে।
সামাজিকীকরণের মাধ্যম ও এর গুরুত্ব
সামাজিকীকরণের কতিপয় মাধ্যম ও এর গুরুত্ব বর্ণনা করা হলো-
পরিবার: শিশুর সামাজিকীকরণ শুরু হয় পরিবার থেকে। শিশুর চারিত্রিক গুণাবলি পারিবারিক পরিবেশে বিকশিত হয়। সহযোগিতা, সহিষ্ণুতা, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ববোধ, আত্মত্মত্যাগ, ভালোবাসা প্রভৃতি সামাজিক শিক্ষা শিশু পরিবার থেকে অর্জন করে। শিশুর সুষ্ঠু সামাজিকীকরণের জন্য প্রয়োজন হয় সুন্দর পারিবারিক পরিবেশ।
পরিবারের সদস্যদের সম্পর্ক মধুর হলে শিশু সুন্দর পারিবারিক পরিবেশে বেড়ে উঠতে পারে। অপরপক্ষে, পারিবারিক অশান্তি দ্বন্দ্ব, সংঘাত, মারামারি শিশুর স্বাভাবিক বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করে।
তাই শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিয়ে শিশুর বেড়ে উঠার জন্য সবসময় সুন্দর পারিবারিক পরিবেশ বজায় রাখা উচিত। পরিবার সম্প্রীতিও সৌহার্দের চর্চা না হলে শিশু তা শিখতে পারে না। কাজেই সততা ও সৌহার্দের শিক্ষা পরিবার থেকেই শিখতে হয়।
প্রতিবেশী: আমাদের বাড়ির আশপাশে যারা বসবাস করেন তারা হলো আমাদের প্রতিবেশী। পাশাপাশি বাড়িগুলোর সমবয়সী শিশুদের নিয়ে একটি প্রতিবেশী দল গড়ে উঠতে পারে, যার মাধ্যমে আমরা পারস্পরিক সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সমতা, ঐক্য প্রভৃতি বিষয়ে শিক্ষার্জন করতে পারি।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি কতগুলো সামাজিক আদর্শও শিখে থাকে। এসব আদর্শ হচ্ছে-শৃঙ্খলাবোধ, দায়িত্ববোধ, নিয়মানুবর্তিতা, শ্রদ্ধাবোধ, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, পারস্পরিক ভালোবাসা ইত্যাদি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে শিশু বৃহত্তর সমাজের আদব-কায়দা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধও শিখে থাকে।
শিশুর মধ্যে অন্যের সাথে ভাগাভাগি করে নেয়ার শিক্ষা এখান থেকেই হয়। ফলে পরার্থ শিখতে পারে স্কুল থেকে। শিশুর সুঅভ্যাস গঠনের ক্ষেত্রেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভূমিকা পালন করে। পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুও শিশুর আচরণকে প্রভাবিত করে। সামাজিকীকরণে তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
খেলা ও পড়ার সাথি: শিশুর সামাজিকীকরণে খেলা ও পড়ার সাথির ভূমিকা কম নয়। শিশু খেলা ও পড়ার সাথির সাথে মেলামেশা করে নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জন করতে পারে। ভালো-মন্দ গুণাবলির সমালোচনা শুনে সমাজের কাঙ্ক্ষিত আচরণ করতে শেখে। তবে মন্দ খেলা ও পড়ার সাথি অনেক সময় শিশুকে বিপথগামী করতে পারে। তাই খেলা ও পড়ার সাথি নির্বাচনে আমরা সচেতন হব।
ধর্ম: ধর্ম হচ্ছে এক ধরনের বিশ্বাস, যা নির্দিষ্ট কিছু আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। প্রতিটি ধর্মেরই মূল বিষয় হচ্ছে ব্যক্তিকে ন্যায় ও কল্যাণের প্রতি আহবান করা এবং অন্যায় ও অকল্যাণ থেকে দূরে রাখা। মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা প্রভৃতি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মুসলিম, হিন্দু, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকদের জীবনকে নানাভাবে প্রভাবিত করে।
ধর্ম মানুষের মনে সামাজিক মূল্যবোধ সঞ্চারিত করে, সহযোগিতা, কর্তব্যপরায়ণতা, ন্যায়পরায়ণতা, সহমর্মিতা প্রভৃতি গুণাবলির অধিকারী করে। সৎ ও ন্যায়পরায়ণ হতে শিক্ষা দেয়। আমরা ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললে এবং অন্য কেও তার ধর্ম মেনে চলার সুযোগ দিলে জাতি, বর্ণ, ধর্ম, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকল মানুষের সাথে সম্প্রীতি বজায় রাখা সম্ভব।
গণমাধ্যম: জনগণের কাছে সংবাদ, মতামত, বিনোদন প্রভৃতি পরিবেশন করার মাধ্যমকে বলা হয় গণমাধ্যম। গণমাধ্যমসমূহ যেমন- সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, বেতার, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র সামাজিকীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সংবাদপত্র, ম্যাগাজিনে সমাজের মূল্যবোধ, প্রথা, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা প্রভৃতি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য থাকে যা শিশুর সামাজিকীকরণে ভূমিকা পালন করে। বেতার নানা ধরনের বিনোদনমূলক ও শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান প্রচার করে শিশুর সামাজিকীকরণে ভূমিকা রাখে।
একই সাথে দেখা ও শোনার মাধ্যমে টেলিভিশন থেকে সংগৃহীত তথ্য শিশুর সামাজিকীকরণে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। চলচ্চিত্রও সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে যদি তা শুধু বিনোদনধর্মী না হয়ে আদর্শ ও বাস্তবধর্মী শিক্ষামূলক চলচ্চিত্র হয়।
এ ধরনের চলচ্চিত্র শিশুর মনোভাব গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইদানিং ইন্টারনেট শিশুর বিনোদন ও সামাজিকীকরণের বড়ো ভূমিকা রয়েছে। এর ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে বড়োদের ভূমিকা রাখতে হবে।
শিশুশ্রমের ধারণা, কারণ ও প্রভাব
আমরা প্রায়ই লক্ষ করি অনেক শিশু বিদ্যালয়ে না গিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে। আবার অনেক শিশু বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার পাশাপাশি বিভিন্ন রকম কাজ করে। তবে কোনো কোনো কাজ প্রায় প্রতিটি শিশুকে করতে হয় যা তার জন্য ক্ষতিকর নয়, বরং তা তার ও তার পরিবারের ভালোভাবে জীবনযাপনের জন্য সহায়ক।
যেমন- মা-বাবার বা পরিবারের সদস্যদের কোনো কাজে সহায়তা করা। এসব কাজ করতে সে বাধ্য থাকে না। কিন্তু কোনো কোনো কাজ আছে যা শিশুর জন্য ক্ষতিকর। এ ধরনের কাজকে শিশুশ্রম বলা হয়। সুতরাং উপার্জন করার জন্য কাজ করতে গিয়ে শিশুরা বিপদ, ঝুঁকি, শোষণ ও বঞ্চনার সম্মুখীন হলে সে কাজকে শিশুশ্রম বলা হয়। বাংলাদেশে শিশুশ্রম বেআইনি।
আমাদের দেশের অনেক শিশু অন্যের বাসাবাড়িতে সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করছে। বাসাবাড়ির বাইরেও বিভিন্ন কলকারখানায় যেমন-চুড়ি, বিড়ি, ব্যাটারি, জুতা তৈরির কাজ করছে।
বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য তৈরির কারখানায়, লেদ ও ওয়েল্ডিং মেশিনেও কাজ করছে। গাড়ি বা টেম্পুর সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করছে। বর্জ্য ঘেটে তা থেকে প্রয়োজনীয় বিক্রয়যোগ্য জিনিসপত্র সংগ্রহ করছে। কিন্তু কেন শিশুরা এসব কাজ করছে?
শিশুশ্রমের কারণ অনেক। অনেক অভিভাবক দরিদ্রতা বা পারিবারিক অস্বচ্ছলতার কারণে শিশুদের স্কুলের পরিবর্তে কাজে পাঠাতে বাধ্য হয়। আবার মা-বাবা অসুস্থ হলে কিংবা তাদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটলে অনেক সময় শিশুরা অর্থ উপার্জনে বাধ্য হয়।
খুব কম মজুরিতে শিশুদের পাওয়া যায় বলে গৃহকর্মে বা ইটের ভাটার মতো অনেক ঝুঁকিপূর্ণ কাজে শিশুশ্রম ব্যবহার হয়। এছাড়া বড়ো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অনেক শিশু বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়ে এবং শিশু শ্রমিক হিসেবে কাজ করে। ছেলে ও মেয়ে শিশুর প্রতি অভিভাবকদের বৈষম্যমূলক আচরণও অনেক সময় মেয়ে শিশুকে শ্রমিকে পরিণত করে।
ঝুঁকিপূর্ণ শ্রম শিশুর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। অতিরিক্ত শ্রমের কারণে নানা ধরনের সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়। একই বয়সী শিশুদের বিদ্যালয়ে যেতে দেখে, খেলতে দেখে এবং মা-বাবার সাথে বেড়াতে যেতে দেখে শিশু শ্রমিকদের মধ্যে এক ধরনের মানসিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
তারাও এসব পেতে চায়। তাই চাহিদার অপূর্ণতা থেকে শিশু মনে হীনমন্যতা সৃষ্টি হয়। শিশু স্বাভাবিক আচরণ করতে পারে না। সমাজ ও সমাজের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা হারিয়ে ফেলে
শিশুর বেড়ে ওঠা ও প্রতিবন্ধকতা সামাজিকীকরণ অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন
১. তেরো বছর বয়সী মোহন জুতার কারখানায় কাজ করে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করতে করতে মাঝেমাঝে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। পনেরো বছরের মলি এক বাসায় কাজ করে। সেখানে তাকে ভালো খাবার খেতে দেয়, বেড়াতে নিয়ে যায়, ঈদের সময় তার পছন্দের পোশাক কিনে দেয়। কাজের অবসরে তাকে পড়ার সুযোগও দেয়।
ক. ভালোভাবে জীবনযাপনের জন্য কোন কাজ শিশুদের উপযোগী?
খ. প্রতিবন্ধকতা শিশুর জীবনে কী প্রভাব ফেলে ব্যাখ্যা কর।
গ. মোহনের কাজ কোন ধারণাকে প্রতিফলিত করে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মলির কর্মক্ষেত্রে তার প্রতি আচরণ মূল্যায়ন কর।
২. মায়ের উদ্যোগে মিলি তার বন্ধুদের নিয়ে একটি ক্লাব গঠন করে। কেউ বিপদে পড়লে এই ক্লাবের সকলে মিলে সাহায্য করে। অন্যদিকে মিলির ভাই ও তার বন্ধুরা মিলে একটি সংগঠন করে যেখানে তারা একত্রিত হয়ে বিভিন্ন পত্রিকা, ম্যাগাজিন পড়ে। জীবনধর্মী বিভিন্ন ছবি ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান, বিতর্ক অনুষ্ঠান ইত্যাদি দেখে।
ক. সামাজিকীকরণ কী?
খ. ব্যক্তির সুস্থ মানসিক বিকাশের জন্য কোন বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা কর।
গ. মিলি সামাজিকীকরণের কোন মাধ্যমকে ফুটিয়ে তুলেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মিলির ভাই ও তার বন্ধুদের কর্মকাণ্ড তাদের সামাজিকীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে কি তুমি মনে কর? মতামত দাও।
◉ আরও দেখুন: ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সকল অধ্যায়ের CQ-MCQ সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৭ম অধ্যায় শিশুর বেড়ে ওঠা ও প্রতিবন্ধকতা সামাজিকীকরণ আলোচনা করা হয়েছে। এই বইয়ের যে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো রয়েছে, তার উত্তরও তোমরা কোর্সটিকায় পেয়ে যাবে। সৃজনশীল প্রশ্নের সমাধানের জন্য উপরের ‘সৃজনশীল সমাধান’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post