ষষ্ঠ শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা স্বাস্থ্য সুরক্ষা ২০২৪ : শিক্ষার্থীরা কোনো শিখন যোগ্যতা অর্জনের পথে কতটা অগ্রসর হচ্ছে তা পর্যবেক্ষণের সুবিধার্থে প্রতিটি একক যোগ্যতার জন্য এক বা একাধিক পারদর্শিতার সূচক (Performance Indicator, PI) নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতিটি পারদর্শিতার সূচকের আবার তিনটি মাত্রা নির্ধারণ করা যোগ্যতাসমূহের পারদর্শিতার সূচকসমূহ এবং তাদের তিনটি মাত্রা পরিশিষ্ট-১ এ দেয়া আছে।
প্রতিটি পারদর্শিতার সূচকের তিনটি মাত্রাকে মূল্যায়নের তথ্য সংগ্রহের সুবিধার্থে চতুর্ভুজ, বৃত্ত, বা ত্রিভুজ (ロ 〇 △) দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে)। শিখনকালীন ও সামষ্টিক উভয় ক্ষেত্রেই পারদর্শিতার সূচকে অর্জিত মাত্রার উপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীর যোগ্যতা অর্জনের মাত্রা নির্ধারিত হবে। অর্জিত মাত্রা নিরূপণ করবেন ও রেকর্ড করবেন।
ষষ্ঠ শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা স্বাস্থ্য সুরক্ষা ২০২৪
এছাড়া শিক্ষাবর্ষ শুরুর ছয় মাস পর একটি এবং বছর শেষে আরেকটি যান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। সামষ্টিক মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের পূর্বনির্ধারিত কিছু কাজ (এসাইনমেন্ট, প্রকল্প ইত্যাদি) সম্পন্ন করতে হবে। এই প্রক্রিয়া
অধ্যায়-১: সুস্থ থাকি আনন্দে থাকি নিরাপদ থাকি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• দৈনন্দিন যত্ন ও পরিচর্যা সংক্রান্ত নির্দেশনা অনুসরণ করছে।
প্রমানক আচরণ: পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, খাওয়ার আগে হাত ধোয়া, দিনে ৭-৮ গ্লাস বিশুদ্ধ পানি খাওয়া, নিয়মিত খেলাধুলা, পরিমিত ঘুম ও বিশ্রাম নেওয়া।
• বিদ্যালয়ে এবং/বা বাড়িতে দৈনন্দিন যত্ন ও পরিচর্যা করার নিজস্ব উদ্যোগ আছে।
প্রমানক আচরণ: পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, খাওয়ার আগে হাত ধোয়া, দিনে ৭-৮ গ্লাস পানি খাওয়া, নিয়মিত খেলাধুলা, পরিমিত ঘুম ও বিশ্রাম নেওয়া।
• নিজ উদ্যোগে বিদ্যালয়ে এবং বাড়িতে নিয়মিত দৈনন্দিন যত্ন ও পরিচর্যা করছে।
প্রমানক আচরণ: পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, খাওয়ার আগে হাত ধোয়া, দিনে ৭-৮ গ্লাস পানি খাওয়া, নিয়মিত খেলাধুলা, পরিমিত ঘুম ও বিশ্রাম নেওয়া।
• নিরাপদ থাকার সাধারণ নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতনতা প্রদর্শণ করছে।
প্রমানক আচরণ: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, কাঁচা ফল বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে খাওয়া, পঁচা, বাসি, খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা, জাঙ্কফুড, কৃত্রিম রং যুক্ত খাবার পরিহার করা, খেলাধুলা।
• দৈনন্দিন কার্যক্রমে নিরাপদ থাকার সাধারণ নির্দেশনা অনুসরনের চেষ্টা করছে।
প্রমানক আচরণ: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, কাঁচা ফল বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে খাওয়া, পঁচা, বাসি, খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা, জাঙ্কফুড, কৃত্রিম রং যুক্ত খাবার পরিহার করা, খেলাধুলা।
• দৈনন্দিন কার্যক্রমে নিরাপদ থাকার সাধারণ নির্দেশনা অনুসরন করছে।
প্রমানক আচরণ: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, কাঁচা ফল বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে খাওয়া, পঁচা, বাসি, খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা, জাঙ্কফুড, কৃত্রিম রং যুক্ত খাবার পরিহার করা, খেলাধুলা।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• যে কাজে নির্দেশনা অনুসরণ করে অংশগ্রহণ করছে।
• দৈনন্দিন কাজে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নির্দেশনার বাইরে অতিরিক্ত উদ্যোগ আছে।
• দৈনন্দিন কাজে নিয়মিত সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের সাধারণ স্বাস্থ্য ঝুর্কিসমূহ সনাক্ত করছে।
• নিজের সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যঝুর্কিসমূহ সম্পর্কে সচেতন।
• নিজের সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যঝুর্কিসমূহ থেকে মুক্ত থাকার উপায় সম্পর্কে সচেতন।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবেলায় উদ্যোগ নিতে চেষ্টা করছে।
• স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবেলায় অন্যকে সচেতন করতে চেষ্টা করছে।
• স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবেলায় অন্যকে সম্পৃক্ত করতে চেষ্টা করছে।
অধ্যায়-২: আমার কৈশোরের যত্ন
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের শারীরিক পরিবর্তনগুলো সনাক্ত করতে পারছে।
• নিজের শারীরিক পরিবর্তনগুলোর প্রক্রিয়া সম্পর্কে সচেতনতা প্রদর্শন করছে।
• নিজের শারীরিক পরিবর্তনগুলোকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হিসেবে মেনে নিচ্ছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নিজের উপর কী কী প্রভাব পড়েছে তা চিহ্নিত করতে পারছে।
প্রমানক আচরণ: অতিরিক্ত মাত্রায় ওজন বেড়ে বা কমে যাওয়া, ব্রন ওঠা প্রভৃতি।
• শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নিজের উপর যে প্রভাব পড়েছে তার ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক বিশ্লেষণ করতে পারছে।
প্রমানক আচরণ: আত্মবিশ্বাসী ব বিব্রত বোধ করা, না খেয়ে থাকা/ খুবই কম পরিমানে খাওয়া, গুটিয়ে রাখা।
• শারীরিক পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় সহযোগিতা চাইতে পারছে।
প্রমানক আচরণ: বেশি সমস্যা মনে হলে সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ ব্যক্তি, ডাক্তার, পুষ্টিবিদের সহযোগিতা নেওয়া।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• শারীরিক পরিবর্তনসমূহকে নিয়ে বিব্রত বা চিন্তিত নয়।
নিজের মানসিক পরিবর্তনগুলো সনাক্ত করতে পারছে।
প্রমানক আচরণ: মনোযোগ/যত্ন/ভালোবাসা পাওয়ার ইচ্ছা, সামাজিক কাজে আগ্রহ, আবেগপ্রবনতা, অনুভূতির দ্রুত পরিবর্তন প্রভৃতি।
• শারীরিক পরিবর্তনকে স্বাভাবিক বিকাশের ধারা হিসেবে গ্রহণ করে কুসংস্কার বর্জন করছে।
নিজের মানসিক পরিবর্তনগুলোর প্রক্রিয়া সম্পর্কে সচেতনতা প্রদর্শন করছে।
প্রমানক আচরণ: বয়ঃসন্ধিকালীন মানসিক পরিবর্তন সংশ্লিষ্ট সঠিক তথ্যগুলো পেতে নির্ভরযোগ্য সুত্র খুঁজছে, যে কারো তথ্যে বিভ্রান্তবোধ করছে না।
• কোনো সমস্যা বোধ করলে প্রয়োজনে অভিজ্ঞ নির্ভরযোগ্য কারো কাছে সহযোগিতা চাইছে। নিজের মানসিক পরিবর্তনগুলোকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হিসেবে মেনে নিচ্ছে।
প্রমানক আচরণ: বিচলিত বোধ করছে না, বিজ্ঞানসম্মত তথ্য ব্যবহার করছে, ভ্রান্ত ধারণাগুলো পরিহার করছে, যে সমস্যাগুলো নিজে সমাধান করতে পারছে না তার জন্য অভিজ্ঞ কারো সহযোগিতা চাইছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• মানসিক পরিবর্তনের কারণে নিজের উপর কী কী প্রভাব পড়েছে তা চিহ্নিত করতে পারছে।
• মানসিক পরিবর্তনের কারণে নিজের উপর যে প্রভাব পড়েছে তার ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক বিশ্লেষণ করতে পারছে।
• মানসিক পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সহযোগিতা চাইতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• মানসিক পরিবর্তনসমূহকে নিয়ে বিব্রত বা চিন্তিত নয়।
• মানসিক পরিবর্তনকে স্বাভাবিক বিকাশের ধারা হিসেবে গ্রহণ করে কুসংস্কার বন্ধ করেছে।
• কোনো সমস্যা বোধ করলে প্রয়োজনে অভিজ্ঞ নির্ভরযোগ্য কারো কাছে সহযোগিতা চাইছে।
অধ্যায়-৩: চলো বন্ধু হই
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• অনুভূতি তাৎক্ষনিকভাবে প্রকাশ করছে।
• অনুভূতি প্রকাশে পরিস্থিতি বিবেচনায় নিচ্ছে।
• কাউকে বিরক্ত, ক্ষতি বা অসম্মান না করে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• অন্যের অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করছে।
• নিজের অনুভূতি প্রকাশে অন্যের অনুভূতি বিবেচনায় নিচ্ছে।
• অন্যের অনুভূতিকে স্বীকৃতি দিচ্ছে, দোষারোপ বা হাসাহাসি করছে না।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• দৈনন্দিন পরিস্থিতিতে অন্যের অনুভূতি বুঝে নিজের আচরণ ঠিক করছে।
প্রমানক আচরণ: অন্যের প্রতি আন্তরিকতা প্রকাশ করছে, অন্যদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছে, অন্যদের সহযোগিতা করছে।
• দৈনন্দিন পরিস্থিতিতে অন্যের অনুভূতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে নিজের আচরণ ঠিক করছে।
প্রমানক আচরণ: নিজে থেকে অন্যকে সহযোগিতা করছে, অন্যের অনুভুতি- প্রয়োজন-পরিস্থিতি বুঝে আচরণ করছে।
• বিভিন্ন পরিস্থিতিতে অন্যের অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে সহমর্মী আচরণ প্রকাশ করছে।
প্রমানক আচরণ: অন্যের প্রয়োজন ও নিজের সামর্থ্য বুঝে অন্যের পাশে থাকছে।
অধ্যায়-৪: চলো নিজেকে আবিষ্কার করি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের সামর্থ্য চিহ্নিত করতে পারছে।
• নিজের সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে করনীয় ঠিক করছে।
• পরিস্থিতি অনুযায়ি নিজ সামর্থ্য ব্যবহার করছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের সক্ষমতা চিহ্নিত করতে পারছে।
প্রমানক আচরণ: নিজের কোন কোন বিষয়ে গুন ও সক্ষমতা আছে সচেতনভাবে খোঁজে ও বলতে পারে।
• নিজের সক্ষমতাগুলোকে বিবেচনায় নিয়ে কোন কাজের দায়িত্ব নিচ্ছে।
প্রমানক আচরণ: কোনো কাজ করতে গেলে নিজে থেকে নিজের গুনগুলোকে মনে রেখে ব্যবহার করে, শুরুতেই ‘পারি না’ মনোভাব পোষন করে কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখে না।
• প্রয়োজন অনুযায়ী নিজের সক্ষমতা ব্যবহার করছে।
প্রমানক আচরণ: কোনো কাজে যে ফলাফল আশা করে তা পেতে যেভাবে কাজ করার প্রয়োজন হয় সেভাবে কাজ করার জন্য নিজের সংশ্লিষ্ট গুণ বা সক্ষমতা বেছে নেয়।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের সম্পর্কে অন্যের মূল্যায়নের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করছে।
প্রমানক আচরণ: অন্যরা যখন মূল্যায়ন করছে তা নিজের জীবনে কীভাবে প্রভাব ফেলতে পারে তা বিশ্লেষণ করে গ্রহণ বা বর্জন করার মানসিকতা আছে; শুরুতেই নেতিবাচকভাবে নিচ্ছে না।
• নিজের সম্পর্কে অন্যের মূল্যায়নের কারণ খোজীর চেষ্টা করছে।
প্রমানক আচরণ: অন্যরা যখন মূল্যায়ন করছে তা নিজের জীবনে কীভাবে প্রভাব ফেলতে পারে তা কী কারনে বলছে বুঝতে পারছে।
• নিজের সম্পর্কে অন্যের মূল্যায়ন বিবেচনা করে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।
প্রমানক আচরণ: অন্যরা যখন মূল্যায়ন করছে তা নিজের জীবনে কীভাবে প্রভাব ফেলতে পারে তা কী কারনে বলছে বুঝতে ও ব্যাখা করতে পারছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• দৈনন্দিন পরিস্থিতিতে গৃহিত সিদ্ধান্তসমূহ নিজ সামর্থ্য ও সক্ষমতার সংগে মানানসই।
• দৈনন্দিন পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নিজের সামর্থ্য ও সক্ষমতা বিবেচনা করছে।
• যে বিষয়ে নিজের সামর্থ্য ও সক্ষমতা আছে সে বিষয়ে সচেতনভাবে দায়িত্ব নিচ্ছে।
অধ্যায়-৫: অনুভূতি ও প্রয়োজনের কথা বলি
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে সম্মানজনক ভাষা ও অঙ্গভঙ্গী ব্যবহারে সচেতনতা প্রদর্শন করছে।
• কাউকে কষ্ট বা আঘাত না দিয়ে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করছে।
• নিজের অনুভূতি প্রকাশ করার সময় অন্যের অনুভূতি বিবেচনায় নিচ্ছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের মত প্রকাশের সময় অন্যের অনুভূতি বিবেচনায় নিচ্ছে।
• কাউকে কষ্ট বা আঘাত না দিয়ে নিজের মত প্রকাশ করছে।
• নিজের মত প্রকাশ করতে সম্মানজনক ভাষা ও অঙ্গভঙ্গী ব্যবহারে সচেতনতা প্রদর্শন করছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• অন্যদের মতামত মনোযোগ দিয়ে শুনছে।
• অন্যদের যৌক্তিক মতামতের ভিত্তিতে নিজের মত পরিবর্তন করছে।
• নিজের ভিন্ন মত থাকলেও অন্যদের মতামতকে সম্মান দিচ্ছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• দৈনন্দিন পরিস্থিতিতে নিজের মতামত প্রকাশ করছে।
• সম্মানজনক ভাষায় নিজের মতামত প্রকাশ করছে।
• সম্মানজনক ভাষা ও ভঙ্গীতে নিজের মতামত স্পষ্টভাবে প্রকাশ করছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• দৈনন্দিন পরিস্থিতিতে নিজের প্রয়োজন প্রকাশ করছে।
• বিভিন্ন পরিস্থিতিতে সম্মানজনক ভাষায় নিজের প্রয়োজন প্রকাশ করছে।
• বিভিন্ন পরিস্থিতিতে যথাসময়ে নিজের প্রয়োজন যৌক্তিকভাবে প্রকাশ করছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• অন্যের প্রয়োজন বুঝার চেষ্টা করছে.
• দৈনন্দিন কাজে অন্যের প্রয়োজন কে বিবেচনায় নিয়ে নিজের ভুমিকা পালন করছে।
• অন্যের প্রয়োজন পূরণে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী সহযোগিতা করছে।
অধ্যায়-৬: সম্পর্কের যত্নে খুঁজে পাই রত্ন
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• নিজের জন্য সহায়ক সম্পর্কগুলো সনাক্ত করছে।
• নিজের জন্য সহায়ক সম্পর্কগুলো রক্ষায় উদ্যোগ আছে।
• পারস্পরিক সহায়ক সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য নিজের দায়িত্ব নিচ্ছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• অস্বস্তিকর সম্পর্কগুলো সনাক্ত করছে।
• অস্বস্তিকর সম্পর্কগুলো নিয়ে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির সংগে কথা বলছে।
• অস্বস্তিকর সম্পর্কগুলো ত্যাগ করতে উদ্যোগ নিচ্ছে। (না বলছে।)
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• যে কোনো সম্পর্ক রক্ষায় কারও আচরণে ক্ষতির সম্মুখীন হলে তা প্রকাশ করছে।
• যে কোনো সম্পর্ক রক্ষায় কারও আচরণে ক্ষতির সম্মুখীন হলে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির কাছে সহযোগিতা চাইছে।
• যে কোনো সম্পর্ক রক্ষায় কারও আচরণে ক্ষতির সম্মুখীন হলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সহযোগিতা দিতে পারেন এমন ব্যক্তির কাছে সহযোগিতা চাইছে।
পারদর্শিতার সুচকের মাত্রা ও প্রমানক আচরণ:
• যে ধরনের পরিস্থিতিতে জরুরি সেবা প্রয়োজন সে সম্পর্কে ধারণা আছে।
• স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে বিদ্যমান বিভিন্ন জরুরি সেবা সম্পর্কে ধারণা আছে।
• প্রয়োজনে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে বিদ্যমান জরুরি সেবার সুযোগ গ্রহণ করছে।
আরো দেখুন: ৬ষ্ঠ শ্রেণির সকল বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা
ষষ্ঠ শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা স্বাস্থ্য সুরক্ষা ২০২৪ মূলত শিক্ষাকদের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রকাশ করেছে। উপরে দেওয়া লিংক থেকে সম্পূর্ণ নির্দেশিকা পারদর্শিতার সূচকসহ সংগ্রহ করে নিন। নির্দেশনাটি সংগ্রহ করতে কোনো অসুবিধা হলে কোর্সটিকার ফেসবুক পেজে ইনবক্স করুন। আর আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করতে পারেন এই লিংক থেকে।
Discussion about this post