সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১০ম অধ্যায় এশিয়ার কয়েকটি দেশ : বাংলাদেশ এশিয়া মহাদেশের একটি উন্নয়নশীল দেশ। এশিয়া মহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে কোনোটি বেশ উন্নত আবার কোনো কোনোটি তত উন্নত নয়।
বাংলাদেশ এদের মধ্যে মধ্যম আয়ের এবং উন্নয়নশীল দেশের পর্যায়ে পড়ে। তবে জনগণের জীবনযাত্রার মান, অর্থনৈতিক অবস্থা, ভৌগোলিক ও জলবায়ুগত বৈশিষ্ট্য এবং ইতিহাস ও সংস্কৃতির দিক থেকে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে অনেক মিল রয়েছে।
এশিয়ার বহুদেশের সঙ্গেই বাংলাদেশের রয়েছে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, বাণিজ্য, শিল্প, প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার সম্পর্ক আছে। এখানে আমরা এমন কয়েকটি দেশের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরছি।
সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১০ম অধ্যায় এশিয়ার কয়েকটি দেশ
ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী দেশ। এটি দক্ষিণ এশিয়ার একটি বৃহৎ ও শক্তিশালী রাষ্ট্র। এশিয়া মহাদেশের মধ্য-দক্ষিণে ভারতের অবস্থান। এর উত্তরে রয়েছে পৃথিবীর বৃহত্তম হিমালয় পর্বতমালা। পূর্বাঞ্চলে আরাকান পর্বত ও আসাম। পশ্চিমাঞ্চলে হিন্দুকুশ ও সুলেমান পর্বতমালা।
দেশটির দক্ষিণে ভারত মহাসাগর অবস্থিত। আয়তন: ৩২ লক্ষ ৮৭ হাজার ২৪০ বর্গ কি.মি. এবং লোক সংখ্যা ১৪৪ কোটি ১৭লক্ষ জন। দেশটির রাজধানী নয়াদিল্লি। ভারতকে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন ও সভ্যতাসমৃদ্ধ দেশ বলা হয়। পাঁচ হাজার বছর আগের সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে এ দেশটিতে।
দক্ষিণ ভারতে অজন্তা পর্বতগুহার চিত্রকর্ম, সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা অজস্র প্রাচীন মন্দির ও ভাস্কর্য, আগ্রার তাজমহল, দিল্লির কুতুব মিনার, লালকেল্লা প্রভৃতি ভারতের সভ্যতার প্রাচীনতা পরিচয় বহন করে। যুগে যুগে বিভিন্ন বৈদেশিক শক্তি ভারতবর্ষকে দখল করেছে, এখানে তাদের শাসন ও শোষণ চালিয়েছে।
সর্বশেষ ইংরেজদের দু’শ বছরের শাসনের পর ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট ভারতবর্ষ স্বাধীনতা লাভ করে। ভারতের শতকরা ৮০ ভাগ লোক গ্রামে এবং ২০ ভাগ লোক শহরে বাস করে। শতকরা ৭০ ভাগ লোক কৃষিজীবী। প্রধান খাদ্যশস্যের মধ্যে ধান, গম, বার্লি, যব, কফি, চা উল্লেখযোগ্য।
প্রাচীনকাল হতে ভারত তার বস্ত্রশিল্পের জন্য সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত ছিল। বর্তমানে ইস্পাত, সিমেন্ট, যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক দ্রব্য, সার এমন কি জাহাজ ও গাড়ি তৈরিতেও ভারত এগিয়ে গেছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যে সুসম্পর্ক রয়েছে।
ভারত পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ। সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা বহু বছর ধরে ভারতে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করছে।
ভারত বহুজাতি, সম্প্রদায় ও ভাষাগোষ্ঠীর মানুষের একটি দেশ। এ দেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, শিখ, খ্রিষ্টান, জৈনসহ বহু ধর্মের লোক বাস করে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তার কথা আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি।
চীন
চীন পূর্ব-এশিয়ার একটি দেশ। এর রাষ্ট্রীয় নাম গণপ্রজাতন্ত্রী চীন, আর স্থানীয় নাম ঝুংঘু। দেশটির রাজধানীর নাম বেইজিং। চীনের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৫২ লক্ষ জন। আয়তন প্রায় ৯৫ লক্ষ ৯৮ হাজার ৮৯ বর্গকিলোমিটার। আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ এটি।
ভৌগোলিকভাবে ভারত ও রাশিয়ার মাঝখানে দেশটির অবস্থান। এর পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর, পশ্চিম ও উত্তর দিকে রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া এবং ভারতের কিছু অংশ এবং দক্ষিণে হিমালয়। দেশটির স্থলভাগের এক-তৃতীয়াংশের বেশি জুড়ে রয়েছে পাহাড়-পর্বত। বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট নেপাল ও চীনের সীমান্ত বরাবর অবস্থিত।
চীনের জলবায়ু প্রধানত নাতিশীতোষ্ণ। তবে দেশটির কোনো কোনো অঞ্চল বছরের দীর্ঘ সময় বরফে ঢাকা থাকে বহুজাতি ও সম্প্রদায়ের বাস এ দেশটিতে। চীনের জনসংখ্যার শতকরা ৯৫ ভাগ হান চাইনিজ বংশোদ্ভূত। এছাড়াও রয়েছে আরোও ৫৬টি জাতির বাস।
যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো জুয়াং, মাঞ্চু, হুই, মিয়াও, উইঘুর, মোঙ্গল, তিব্বতি প্রভৃতি। চীনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষা হলো মান্দারিন। জনসমষ্টির শতকরা ৯৫ ভাগ এ ভাষায় কথা বলে। তবে এ ভাষা সারা বিশ্বে চীনা ভাষা নামে পরিচিত।
চীনের অর্থনীতি প্রধানত শিল্প ও সেবাখাত নির্ভর। কৃষিজাত দ্রব্যের মধ্যে ধানই প্রধান। অন্যান্য কৃষিজাত দ্রব্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে গম, আলু, বীট, তুলা, চা, তামাক পাতা, তেলবীজ, আখ, সয়াবিন, কোকো, পামতেল প্রভৃতি।
দেশটির প্রধান শিল্প লৌহ, ইস্পাত, রেশম, সার, যন্ত্রপাতি, সিমেন্ট, কাগজ, চিনি, ঔষধ ও বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রোনিক সামগ্রী প্রভৃতি। খনিজসম্পদের দিক থেকেও চীন অত্যন্ত সম্পদশালী। দেশটির ভূগর্ভে রয়েছে মূল্যবান খনিজসম্পদ, যেমন- পেট্রোলিয়াম, আকরিক লৌহ, তামা, অ্যালুমিনিয়াম, স্বর্ণ, কয়লা প্রভৃতি।
এর বনভূমিতে রয়েছে ৩২ হাজারেরও বেশি উন্নত প্রজাতির উদ্ভিদ ও সাড়ে ১১শ প্রজাতির পাখি। হোয়াংহো ও ইয়াংসি চীনের বৃহত্তম নদী।
প্রশাসনিক দিক থেকে চীনকে ২২টি প্রদেশ এবং ৫টি স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে। দেশটির শিক্ষার হার শতকরা ৯৭ ভাগ। বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে। শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে চীনের সাথে আমাদের সহযোগিতার সম্পর্কও রয়েছে। তাদের সাথে উন্নয়ন ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রচুর চুক্তি রয়েছে
বাংলাদেশের সঙ্গে জাপান, কোরিয়া ও মালয়েশিয়ার সম্পর্ক
জাপান পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপময় দেশ। ছোটো-বড়ো প্রায় চার হাজার দ্বীপ নিয়ে এ রাষ্ট্রটি গঠিত। এর মধ্যে প্রধান চারটি দ্বীপ হলো হোক্কাইডো, হনসু, শিকোকু এবং কিউন্ড। দেশটির চারদিকেই সমুদ্র। জাপান সাগর এবং পূর্বচীন সাগর জাপানকে এশিয়া মহাদেশের মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে।
দেশটির রাষ্ট্রীয় নাম কিংডম অব জাপান ও স্থানীয় নাম নিহন বা নিপ্পন। এর রাজধানী টোকিও। এশিয়া মহাদেশের একেবারে পূর্ব প্রান্তে এ দেশটি অবস্থিত। জাপানকে তাই ‘সূর্যোদয়ের দেশ’ও বলা হয়। দেশটির আয়তন ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার ৭০৮ বর্গকিলোমিটার, লোক সংখ্যা ১২ কোটি ৬৫ লক্ষ ৩৪ হাজার ৫৩৬জন। জাপানের শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষ জাপানি ভাষায় কথা বলে।
এ দেশের শিক্ষার হার একশত ভাগ এবং মাথাপিছু আয় ৩৭ হাজার ৬শ মার্কিন ডলার। সিন্টো জাপানিদের জাতিগত ধর্ম। জাপানের জলবায়ু নাতিশীতষ্ণ মণ্ডলীয়। এখানকার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে মৌসুমি জলবায়ুর প্রভাব স্পষ্ট। গ্রীষ্মকালে দেশটির আবহাওয়া আর্দ্র এবং শীতের তীব্রতাও কম।
কৃষিপণ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ধান, গম, বার্লি, সয়াবিন, মিষ্টি আলু, আখ, বিট, আপেল ও আঙুর। জাপানের প্রধান শিল্প হচ্ছে লোহা ও ইস্পাত, ইলেকট্রোনিক সামগ্রী, জাহাজ ও গাড়ি নির্মাণ, বস্ত্র, কলকবজা, ঔষধ, বৈদ্যুতিক সামগ্রী এবং বিভিন্ন প্রকার ভারী যন্ত্রপাতি। শিল্পে জাপান বিশ্বের শীর্ষস্থানে রয়েছে।
দেশটির অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিই হলো শিল্প। দেশটিতে প্রচুর খনিজ সম্পদও রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, লোহা, ম্যাংগানিজ, পেট্রোলিয়াম, সীসা, সোনা, রূপা প্রভৃতি। জাপানে ৬ থেকে ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত ছেলেমেয়েদের শিক্ষা বাধ্যতামূলক। বাংলাদেশের সাথে জাপানের সম্পর্ক বরাবরই অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ। জাপান বাংলাদেশের রাস্তা-ব্রিজ নির্মাণ ও শিল্প-উন্নয়নে প্রধান সহযোগী। এ দেশের সাথে জাপানের বাণিজ্যিক সম্পর্কও রয়েছে।
কোরিয়া | সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১০ম অধ্যায় এশিয়ার কয়েকটি দেশ
এশিয়া মহাদেশের উত্তর-পূর্ব কোণে কোরিয়ান উপদ্বীপের অবস্থান। এটি উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে প্রসারিত। উত্তর হতে দক্ষিণাঞ্চলের দূরত্ব প্রায় ১ হাজার কিলোমিটার। উত্তর দিকের সীমান্তের অধিকাংশই চীনের সাথে এবং কিছু অংশ রাশিয়ার সাথে সংযুক্ত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে কোরিয়া দুইভাগে বিভক্ত হয়ে যায়।
এর একটি দক্ষিণ কোরিয়া এবং অপরটি উত্তর কোরিয়া। প্রথমটির সরকারি নাম কোরিয়া প্রজাতন্ত্র ও দ্বিতীয়টির নাম গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া। দুটি দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও ভিন্ন। কোরিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলই পর্বতময়। এর পূর্বে জাপান সাগর। পশ্চিম ও দক্ষিণের অনেকটাই সমতলভূমি। দুই অংশ মিলে কোরিয়ার দ্বীপের সংখ্যা প্রায় তিন হাজার।
জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসে প্রচুর বৃষ্টি হয়। নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত শীতকালীন আবহাওয়া বিরাজ করে। কোরিয়ার কৃষি পণ্যের মধ্যে ধান, বার্লি, বাঁধাকপি, আপেল, আঙুর, তামাক প্রভৃতি এবং শিল্প পণ্যের মধ্যে রয়েছে রাসায়নিক পণ্য, যন্ত্রপাতি, জাহাজ ও মোটরগাডি, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী প্রভৃতি খনিজ সম্পদের মধ্যে রয়েছে লোহা, চুনাপাথর, গ্রানাইট, সিসা, রূপা, দস্তা প্রভৃতি।
কোরিয়ানরা জাতিগতভাবে একটি ভাষাগোষ্ঠীর। ভাষাগত ও নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের দিক দিয়ে কোরিয়ানরা চীন ও জাপানিদের থেকে আলাদা। যদিও শারীরিক গঠনের দিক দিয়ে চীন ও জাপানের মানুষের সাথে তাদের মিল রয়েছে। কোরিয়ানরা সবাই একই কোরিয়ান ভাষায় কথা বলে ও লেখে।
বাংলাদেশের সাথে কোরিয়ার বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার সম্পর্ক অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ। দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ নির্মাণ ও শিল্প-উন্নয়নে যথেষ্ট সহযোগিতা করে আসছে। বাংলাদেশের সাথে দক্ষিণ কোরিয়ার বাণিজ্যিক সম্পর্কও রয়েছে।
এশিয়ার কয়েকটি দেশ অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন
১. অনিন্দ্য গ্রীষ্মের ছুটিতে মা-বাবার সাথে বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী একটি দেশে যায়। দেশটির উত্তরে হিমালয় পর্বতমালা এবং পশ্চিমে হিন্দুকুশ ও সুলেমান পর্বতমালা। দেশটি প্রাচীন শিল্পকলা ও সভ্যতা সমৃদ্ধ।
ক. মালয়েশিয়ার রাজধানীর নাম কী?
খ. বহুজাতি দেশ বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর।
গ. অনিন্দ্যের ভ্রমণকৃত দেশটির সাথে বাংলাদেশের জলবায়ুর সাদৃশ্য বর্ণনা কর।
ঘ . অনিন্দ্যের ভ্রমণকৃত দেশের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব ও সহযোগিতামূলক সম্পর্কের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
২. ঘটনা-১: জনাব সফিউল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে বেড়াতে গিয়েছেন। সমুদ্রবেষ্টিত দেশটির প্রাকৃতিক দৃশ্য অত্যন্ত মনোরম। দেশটি দ্বীপ প্রধান হলেও চারটি দ্বীপই অর্থনীতির ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রাখছে।
ঘটনা-২: জনাব কবীর দীর্ঘদিন যাবৎ পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে কর্মরত আছেন। দেশটি পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক জনবহুল দেশ হলেও অর্থনৈতিকভাবে বেশ সমৃদ্ধ।
ক. পৃথিবীর বৃহত্তম পর্বতমালার নাম কী?
খ. ভারতকে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন সভ্যতা সমৃদ্ধ দেশ বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. জনাব সফিউলের বেড়াতে যাওয়া দেশটির জলবায়ু কেমন? বর্ণনা কর।
ঘ. ঘটনা-১ ও ঘটনা-২ এর দেশ দুটির অর্থনীতির তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর।
◉ আরও দেখুন: সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সকল অধ্যায়ের CQ-MCQ সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১০ম অধ্যায় এশিয়ার কয়েকটি দেশ আলোচনা করা হয়েছে। এই বইয়ের যে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো রয়েছে, তার উত্তরও তোমরা কোর্সটিকায় পেয়ে যাবে। সৃজনশীল প্রশ্নের সমাধানের জন্য উপরের ‘সৃজনশীল সমাধান’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post