সাহিত্যের রূপ ও রীতি সৃজনশীল প্রশ্ন : সাহিত্য নানা ধরনের। অনেক রকম উদ্ভিদ নিয়ে যেমন বাগান তেমনি বিভিন্ন রকম সৃষ্টিকর্ম নিয়ে সাহিত্য। সাহিত্যের রূপ ও রীতি প্রবন্ধে অতি সংক্ষেপে বিচিত্র সাহিত্যরীতির পরিচয় আছে। কবিতা, নাটক, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ ইত্যাদি নিয়ে সাহিত্যের জগৎ। আবার প্রত্যেকটির কিছু শাখা-প্রশাখা আছে। “সাহিত্যের রূপ ও রীতি” প্রবন্ধে সাহিত্যের এই সব রীতির পরিচয় পাওয়া যায়।
কবিতা, নাটক, ছোটোগল্প উপন্যাস, প্রবন্ধ ইত্যাদি উপ-শিরোনামে লেখক প্রত্যেকটি রীতির স্বরূপ চারিত্র্য তুলে ধরেছেন। প্রবন্ধটি মূলত বাংলা ও বিশ্বসাহিত্যের আলোকে সাহিত্যের রূপ, রীতি ও বৈচিত্র্য সম্পর্কে ধারণা দেয়, যা স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য পাঠে আমাদের উৎসাহিত করে।
সাহিত্যের রূপ ও রীতি সৃজনশীল প্রশ্ন
১. কাহিনির উৎস পৌরাণিক বা ঐতিহাসিক কোনো ঘটনা, আয়তনে বিশাল। কাহিনি বিভিন্ন সর্গে বা পর্বে বিভক্ত থাকে, সাধারণত পদ্যে রচিত হয় তবে গদ্যেও হতে পারে। এর নায়ক হবে বীর, প্রভাবশালী, আপসহীন দৃঢ়চেতা। কাহিনির উত্থান-পতন থাকবে।
ক. সাহিত্যের প্রধান লক্ষণ কোনটি?
খ. নাটককে দৃশ্যকাব্য ও শ্রব্যকাব্য বলা হয় কেন ?
গ. উদ্দীপকের বক্তব্যে ‘সাহিত্যে রূপ ও রীতি’ রচনার সাহিত্যের কোন শাখার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান – ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকে বর্ণিত দিকটিই সাহিত্যের একমাত্র দিক নয় বরং এর শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত।’ মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
২. বাংলা সাহিত্যে রয়েছে এক বিশাল ভাণ্ডার। এক শ্রেণির সাহিত্যে ছন্দোবদ্ধ ভাষায় অতীত দিনের কাহিনী কিংবা পৌরাণিক কাহিনীর রস মধুর বর্ণনা পাওয়া যায়। আরেক শ্রেণির সাহিত্য জীবনের খণ্ডাংশ নিয়ে গদ্যে রচিত হয়ে এক ভিন্নধর্মী রস ব্যঞ্জনার সৃষ্টি করে। উদ্ভবের দিক থেকেও উভয় শ্রেণির সাহিত্যে রয়েছে বিশাল ব্যবধান।
ক. সাহিত্যের প্রধান ধারা কয়টি?
খ. উপন্যাস বলতে কী বুঝ?
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত ছন্দোবদ্ধ ভাষায় রচিত সাহিত্যের পরিচয় দাও।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লেখিত উভয় শ্রেণির সাহিত্যের মধ্যকার পার্থক্য আলোচনা কর।
৩. অন্তরের জিনিসকে বাহিরের, ভাবের জিনিসকে ভাষায়, নিজের জিনিসকে বিশ্বমানবের ও ক্ষণকালের জিনিসকে চিরকালের করে তোলাই সাহিত্যের কাজ।
ক. নাটকে সাধারণত কয়টি অঙ্ক থাকে?
খ. ‘শেষ হয়েও হইল না শেষ’ কথাটি বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘সাহিত্যের রূপ ও রীতি’ প্রবন্ধের কোন দিকটির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘সাহিত্যের রূপ ও রীতি’ প্রবন্ধের মূল বিষয়বস্তুকেই তুলে ধরেছে- মূল্যায়ন করো।
৪. “বাবুরা, আমাকে একটিবার ছেড়ে দাও আমি রুটিগুলো ঘরে দিয়ে আসি। বাইরে শিয়াল কুকুরে খেয়ে যাবে- রোগা মানুষ সমস্ত রাত খেতে পাবে না।”
ক. হায়াৎ মামুদ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
খ. ‘যা নেই ভারতে তা নেই ভারতে’ – কথাটি কেন বলা হয়?
গ. উদ্দীপক অংশটুকুতে ‘সাহিত্যের রূপ ও রীতি’ প্রবন্ধে উল্লিখিত সাহিত্যের কোন শাখাকে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকটি গীতিকবিতার অংশ নয়’ – ‘সাহিত্যের রূপ ও রীতি’ প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটির যথার্থতা নিরূপণ করো।
৫. জ্ঞানের কথা জানা হয়ে গেলে আর জানতে ইচ্ছে করে নাÑতা মেনে মনে আনন্দও জন্মে না। সূর্য পূর্বাকাশে ওঠে- এই তথ্য আমাদের মন জানে না। কিন্তু সূর্যোদয়ের যে সৌন্দর্য ও তা দেখার যে আনন্দ তা সৃষ্টির আদিকাল থেকেই বিদ্যমান। তাই সৌন্দর্য ও আনন্দানুভূতি পাঠক হৃদয়ে জাগিয়ে তোলাই সাহিত্যের কাজ।
ক. মহাকাব্যের মূল লক্ষ্য কী?
খ. কমেডি নাটক কীভাবে আমাদের সুস্থ ও স্বাভাবিক করে তোলে?
গ. উদ্দীপকের রচনাটি কোন সাহিত্যের অন্তর্গত? ‘সাহিত্যের রূপ ও রীতি’ রচনার আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের সাহিত্যের রূপটির সাথে উপন্যাসের মিল থাকলেও দুটি ভিন্ন ধারার-বিশ্লেষণ করো।
৬. তিশা তার বাবার সাথে জাতীয় নাট্যশালায় মঞ্চনাটক দেখতে যায়। সেখানে মুনীর চৌধুরীর রচিত ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকের মঞ্চায়ন হয়। নাটকের শেষ দৃশ্যে নায়কের করুণ পরিণতি দেখে তিশা চোখের পানি ধরে রাখতে পারে না।
ক. সাহিত্যের কোন শাখা বিশ্বসাহিত্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন?
খ. ছোটগল্পে ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ উপস্থাপন সম্ভব নয় কেন?
গ. কাহিনির বিষয়বস্তু ও পরিণতির বিচারে উদ্দীপকের তিশা কোন ধরনের নাটক দেখেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের নাটকটি দর্শককে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে সফল হয়েছে” ‘সাহিত্যের রূপ ও রীতি’ প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন করো।
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে সাহিত্যের রূপ ও রীতি সৃজনশীল প্রশ্ন ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post