সুন্দরবনের প্রাণী প্রশ্ন উত্তর : রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার বা রাজকীয় বাঘের বাস সুন্দরবনে। এর চালচলন রাজার মতো, স্বভাবে এটি হিংস্র। সুন্দরবনের অমূল্য এ সম্পদটি এখন হারিয়ে যাওয়ার পথে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য একে বিলুপ্তির হাত থেকে বাঁচাতে হবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সব ধরনের প্রাণী ও উদ্ভিদের ভূমিকাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সুন্দরবনের প্রাণী প্রশ্ন উত্তর
১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি।
অপার, সম্ভার, রয়্যাল, ভয়ঙ্কর, অমূল্য, বিলুপ্ত।
অপার – অগাধ, অসীম।
সম্ভার – বিভিন্ন উপাদান, বিভিন্ন জিনিস।
রয়্যাল – রাজকীয়।
ভয়ঙ্কর – ভীষণ, ভীতিজনক।
অমূল্য – যার মূল্য নির্ধারণ করা যায় না।
বিলুপ্ত – যা লোপ পেয়েছে।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
ক. বাংলাদেশ ………. সৌন্দর্যে ভরপুর।
খ. প্রকৃতির অপার ………. সমুদ্রের নিচে রয়েছে।
গ. বাংলাদেশের নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ………. বেঙ্গল টাইগার।
ঘ. বাঘ দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি আবার ……….।
ঙ. রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার বাংলাদেশের ………. সম্পদ।
চ. শকুন বাংলাদেশে এখন ………. প্রায় পাখি।
উত্তর : ক. অপার; খ. সম্ভার; গ. রয়্যাল; ঘ. ভয়ঙ্কর; ঙ. অমূল্য; চ. বিলুপ্ত।
৩. কথাগুলো বুঝে নিই।
অস্ট্রেলিয়া: এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার মতো একটি মহাদেশ।
ক্যাঙ্গারু: একমাত্র অস্ট্রেলিয়াতেই পাওয়া যায় এমন একটি প্রাণী। এদের চারটি পা, কিন্তু পেছনের দু-পা বড়ো আর সামনের দু-পা ছোট। এর ফলে অন্যান্য চতুষ্পদ প্রাণীর মতো হাঁটাচলা করতে পারে না, পেছনের দু-পায়ে ভর দিয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে চলে। ক্যাঙ্গারু তার বুকের নিচে একটা থলিতে বাচ্চা রাখে।
চিতাবাঘ: একপ্রকার বাঘ। অন্য বাঘের সঙ্গে চিতাবাঘের পার্থক্য হলো, চিতাবাঘ গাছে উঠতে পারে, অন্যান্য বাঘ পারে না। অন্যান্য বাঘের চেয়ে এরা সবচেয়ে দ্রুত দৌড়াতে পারে।
গণ্ডার: কালো রঙের চতুষ্পদ প্রাণী, উচ্চতায় ও লম্বায় প্রায় গরুর আকারের। এদের নাকের ওপরে শিং থাকে।
সুন্দরবনের প্রাণী প্রশ্ন উত্তর
ক) ক্যাঙ্গারু ও সিংহ বললেই কোন কোন দেশের কথা মনে হয়?
উত্তর : ক্যাঙ্গারু বললেই মনে হয় অস্ট্রেলিয়ার কথা। আর সিংহ বললেই মনে হয় আফ্রিকা মহাদেশের কোনো একটি দেশের কথা।
খ) বিভিন্ন ধরনের বাঘ সম্পর্কে তুমি যা জান লেখ।
উত্তর : বিভিন্ন ধরনের বাঘ সম্পর্কে আমি যা যা জানি তা নিচে উল্লেখ করা হলো-
১। রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার : এই বাঘের চেহারা ও স্বভাব রাজার মতো। তাই এর নাম রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। সুন্দরবনে এদের বাস। শিকার করে জীবজন্তু, সুযোগ পেলে মানুষও।
২। চিতাবাঘ : অন্য বাঘের সাথে এর পার্থক্য হলো এটি গাছে উঠতে পারে। অন্যান্য বাঘের চেয়ে দ্রুত দৌড়াতে পারে।
৩। ওলবাঘ : একসময় সুন্দরবনে এ বাঘ দেখা যেত। এখন বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
৪। মেছোবাঘ : দেখতে অনেকটা চিতাবাঘের মতো। এরা মাছ শিকার করে খায়। তবে নাম মেছো বাঘ হলেও মাছ এদের মূল খাদ্য নয়। এরাও এখন বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী।
গ) দেশের জন্য পশুপাখি, জীবজন্তু কী উপকার করে তা নিজের ভাষায় লেখ।
উত্তর : পশুপাখি ও জীবজন্তু দেশের অমূল্য সম্পদ। এরা নানাভাবে দেশের উপকার করে। যেমন-
-পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে এদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-এদের থেকে ডিম, দুধ, মাংস ইত্যাদি পাওয়া যায়। এগুলো আমাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। অর্থনীতির সমৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
ঘ) শকুন কীভাবে মানুষের উপকার করে?
উত্তর : মানুষের পক্ষে যা অনুপযোগী ও ক্ষতিকর সেগুলোকে শকুন নিজের খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। এর ফলে আমরা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ দ্বারা আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাই। এভাবে শকুন মানুষের উপকার করে।
ঙ) পশুপাখি জীবজন্তু না থাকলে প্রকৃতির কী বিপর্যয় ঘটবে বলে তোমার মনে হয়?
উত্তর : পশুপাখি জীবজন্তু পরিবেশের প্রাণ। এরা না থাকলে প্রকৃতিতে নানা বিপর্যয় ঘটবে। বন্যা, খরা, ঝড় ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দেবে। এতে মানুষের জীবনও মারাত্মক হুমকিতে পড়বে।
৫. নিচের বাক্য দুটি পড়ি।
মানুষের পক্ষে যা ক্ষতিকর সেইসব আবর্জনা শকুন খেয়ে ফেলে। সে সত্যিকার অর্থে মানুষের উপকার ছাড়া অপকার করে না।
উপরের বাক্য দুটিতে অনেকগুলো শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি শব্দই এক-একটি পদ :
শকুন: বিশেষ্য পদ
ক্ষতিকর: বিশেষণ পদ
সে: সর্বনাম পদ
খেয়ে ফেলে: ক্রিয়া পদ
ছাড়া: অব্যয় পদ।
পদ পাঁচ প্রকার : বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া, অব্যয়।
নিচের বাক্যগুলোতে কী কী পদ আছে তা লেখ।
সুন্দরবনে বাঘ ছাড়াও আছে নানা রকমের হরিণ। কোনটার বড় বড় শিং, কোনটার গায়ে ফোটা ফোটা সাদা দাগ। এদের বলে চিত্রা হরিণ।
সুন্দরবন: বিশেষ্য
বাঘ: বিশেষ্য
হরিণ: বিশেষ্য
শিং: বিশেষ্য
দাগ: বিশেষ্য
বড়: বিশেষণ
সাদা: বিশেষণ
চিত্রা: বিশেষণ
এদের: সর্বনাম
ছাড়াও: অব্যয়
বলে: ক্রিয়া
৭. ঠিক উত্তরটিতে টিক (✔) চিহ্ন দিই।
ক. ক্যাঙ্গারু বললেই মনে পড়ে যে দেশের কথা-
১. ভারত
২. বাংলাদেশ
৩. অস্ট্রেলিয়া ✔
৪. আফ্রিকা
খ. আফ্রিকার কথা উঠলে কোন প্রাণীর কথা মনে হয়?
১. সিংহ ✔
২. হাতি
৩. বাঘ
৪. উট
গ. বাংলাদেশের কোন জঙ্গলে হাতি দেখতে পাওয়া যায়?
১. সিলেট ও খুলনার
২. ভাওয়াল ও মধুপুরের
৩. রাঙামাটি ও বান্দরবানের ✔
৪. উপরের সবখানে
ঘ. কোন পাখি ক্ষতিকর আবর্জনা খেয়ে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখে?
১. ঈগল
২. শকুন ✔
৩. চিল
৪. কাক
ঙ. কোনটার বড় বড় শিং, কোনটার গায়ে ফোটা ফোটা সাদা দাগ, প্রাণীটির নাম কী?
১. চিতা বাঘ
২. চিত্রা হরিণ ✔
৩. ভাল্লুক
৪. গণ্ডার
৮. কর্ম-অনুশীলন।
আমি এমন প্রাণীদের একটি তালিকা তৈরি করি- যাদের নাম শুনেছি, কিন্তু চোখে দেখিনি। পরে শ্রেণির সকলের সাথে তা মিলিয়ে দেখি।
উত্তর : এখানে একটি নতুন তালিকা দেওয়া হলো। নিজে এভাবে একটি তালিকা তৈরি করে বন্ধুদের সাথে মিলিয়ে দেখ।
ক্যাঙ্গারু, অ্যানাকোন্ডা, গরিলা, র্যাটল স্নেক, তিমি, হাঙর, ডলফিন, গিনিপিগ, উট, পান্ডা, পেঙ্গুইন, হায়েনা, লেমুর, ঈগল পাখি।
অতিরিক্ত অনুশীলনীমূলক প্রশ্নের উত্তর
১) ক্যাঙ্গারু ও সিংহ বললেই কোন কোন দেশের কথা মনে হয়?
উত্তর : ক্যাঙ্গারু বললেই মনে হয় অস্ট্রেলিয়ার কথা। আর সিংহ বললেই মনে হয় আফ্রিকা মহাদেশের কোনো একটি দেশের কথা।
২) বিভিন্ন ধরনের বাঘ সম্পর্কে তুমি যা জান লেখ।
উত্তর : বিভিন্ন ধরনের বাঘ সম্পর্কে আমি যা যা জানি তা নিচে উল্লেখ করা হলো-
১। রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার : এই বাঘের চেহারা ও স্বভাব রাজার মতো। তাই এর নাম রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। সুন্দরবনে এদের বাস। শিকার করে জীবজন্তু, সুযোগ পেলে মানুষও।
২। চিতাবাঘ : অন্য বাঘের সাথে এর পার্থক্য হলো এটি গাছে উঠতে পারে। অন্যান্য বাঘের চেয়ে দ্রুত দৌড়াতে পারে।
৩। ওলবাঘ : একসময় সুন্দরবনে এ বাঘ দেখা যেত। এখন বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
৪। মেছোবাঘ : দেখতে অনেকটা চিতাবাঘের মতো। এরা মাছ শিকার করে খায়। তবে নাম মেছো বাঘ হলেও মাছ এদের মূল খাদ্য নয়। এরাও এখন বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী।
৩) দেশের জন্য পশুপাখি, জীবজন্তু কী উপকার করে তা নিজের ভাষায় লেখ।
উত্তর : পশুপাখি ও জীবজন্তু দেশের অমূল্য সম্পদ। এরা নানাভাবে দেশের উপকার করে। যেমন-
– পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে এদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
– এদের থেকে ডিম, দুধ, মাংস ইত্যাদি পাওয়া যায়। এগুলো আমাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। অর্থনীতির সমৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
৪) শকুন কীভাবে মানুষের উপকার করে?
উত্তর : মানুষের পক্ষে যা অনুপযোগী ও ক্ষতিকর সেগুলোকে শকুন নিজের খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। এর ফলে আমরা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ দ্বারা আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাই। এভাবে শকুন মানুষের উপকার করে।
৫) পশুপাখি জীবজন্তু না থাকলে প্রকৃতির কী বিপর্যয় ঘটবে বলে তোমার মনে হয়?
উত্তর : পশুপাখি জীবজন্তু পরিবেশের প্রাণ। এরা না থাকলে প্রকৃতিতে নানা বিপর্যয় ঘটবে। বন্যা, খরা, ঝড় ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দেবে। এতে মানুষের জীবনও মারাত্মক হুমকিতে পড়বে।
৬) সুন্দরবন কিসের কোল ঘেঁষে গড়ে উঠেছে?
উত্তর : সুন্দরবন সমুদ্রের কোল ঘেঁষে গড়ে উঠেছে।
৭) সুন্দরবনে রয়েছে এমন চারটি প্রাণী ও চারটি উদ্ভিদের নাম লেখ।
উত্তর : সুন্দরবনে রয়েছে এমন চারটি প্রাণী ও চারটি উদ্ভিদের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো :
প্রাণী : বাঘ, হরিণ, কুমির, বানর।
উদ্ভিদ : কেওড়া, সুন্দরী, গেওয়া, গোলপাতা।
৮) সুন্দরবনে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার কোথায় ঘুরে বেড়ায়?
উত্তর : সুন্দরবনে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার ভেজা স্যাঁতসেঁতে গোলপাতার বনে ঘুরে বেড়ায়।
৯) সুন্দরবনের কোন কোন প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে?
উত্তর : সুন্দরবনে একসময় ওলবাঘ, চিতাবাঘ,, গণ্ডার, হাতি, বুনো শুয়োর ইত্যাদি প্রাণী ছিল। কিন্তু এখন এগুলো আর দেখা যায় না।
১০) সুন্দরবনের প্রাণীগুলোকে বিলুপ্তির হাত থেকে বাঁচাতে হবে কেন?
উত্তর : সুন্দরবনের প্রাণীগুলো আমাদের অমূল্য সম্পদ। এরা সমগ্র পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখছে। এরা বিলুপ্ত হয়ে গেলে পরিবেশে নানা বিপর্যয় দেখা দেবে। তাই এ প্রাণীগুলোকে বিলুপ্তির হাত থেকে বাঁচাতে হবে।
১১) বাংলাদেশে হাতি কোন অঞ্চলে দেখা যায়?
উত্তর : বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল ছাড়াও জামালপুর ও শেরপুর অঞ্চলের গারো পাহাড়ে হাতি দেখা যায়।
১২) শকুন কোথায় বাসা করে?
উত্তর : শকুন গাছের ডালে বাসা করে।
১৩) রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারকে ভয়ঙ্কর বলা হয়েছে কেন?
উত্তর : রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার বিভিন্ন জীবজন্তু শিকার করে খায়। এমনকি সুযোগ পেলে মানুষকেও আক্রমণ করে। এই কারণেই এ বাঘকে ভয়ঙ্কর বলা হয়েছে।
১৪) রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারকে বিলুপ্তির হাত থেকে বাঁচানো দরকার কেন?
উত্তর : রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার সুন্দরবনের অমূল্য সম্পদ। এটি না থাকলে সুন্দরবনের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে। তাই রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা খুবই জরুরি।
১৫) যেসব হরিণের বড় বড় শিং এবং গায়ে ফোটা ফোটা সাদা দাগ সেগুলো কী হরিণ?
উত্তর : যেসব হরিণের বড় বড় শিং এবং গায়ে ফোটা ফোটা সাদা দাগ সেগুলো চিত্রা হরিণ।
১৬) শকুন কীভাবে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখে?
উত্তর : শকুন আবর্জনা খায়। মানুষের জন্য যেসব ক্ষতিকর আবর্জনা রয়েছে তা শকুন খেয়ে ফেলে। এভাবে শকুন পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখে।
১৭) প্রকৃতির দানকে ধ্বংস করতে নেই কেন?
উত্তর : প্রাণী বৃক্ষলতা সবকিছুই প্রকৃতির দান। এগুলোকে ধ্বংস করলে প্রকৃতিতে নেমে আসে নানা বিপর্যয়। সৃষ্টি হয় বন্যা, খরা, ঝড় ইত্যাদি। তাই প্রকৃতির দানকে ধ্বংস করতে নেই।
প্রিয় শিক্ষার্থীরা, কোর্সটিকায় তোমরা পঞ্চম শ্রেণির বাংলা সবগুলো গল্প ও কবিতার উত্তর ডাউনলোড করতে পারবে। এই পোস্টে আলোচিত সুন্দরবনের প্রাণী প্রশ্ন উত্তর সংগ্রহ করার জন্য ওপরে দেওয়া Answer Sheet বাটনে ক্লিক করো।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। সকল বিষয়ের ওপর অনলাইন ক্লাস পেতে আজই আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করে নাও।
Discussion about this post