সেই অস্ত্র কবিতার mcq
১. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতাটি নিচের কোন কবির রচনা?
ক. শামসুর রাহমান
খ. আহসান হাবীব
গ. সৈয়দ আলী আহসান
ঘ. আল মাহমুদ
২. আহসান হাবীব কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেছেন?
ক. ২ জানুয়ারি ১৯১৭
খ. ৪ জানুয়ারি ১৯১৭
গ. ৭ জানুয়ারি ১৯১৭
ঘ. ১০ জানুয়ারি ১৯১৭
৩. আহসান হাবীব কলেজ ছেড়ে ভাগ্যান্বেষণে কোথায় চলে গিয়েছিলেন?
ক. কলকাতায়
খ. ঢাকায়
গ. সিলেটে
ঘ. লন্ডনে
৪. কোন প্রতিষ্ঠানে আহসান হাবীব আই.এ শ্রেণিতে পড়তেন?
ক. ব্রজমোহন কলেজ
খ. ঢাকা কলেজ
গ. জগনড়বাথ কলেজ
ঘ. সিটি কলেজ
৫. আহসান হাবীবের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
ক. সারা দুপুর
খ. রাত্রিশেষ
গ. মেঘ বলে চৈত্রে যাবো
ঘ. ছায়া হরিণ
৬. ‘রাত্রিশেষ’ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় কত খ্রিষ্টাব্দে?
ক. ১৯৪০
খ. ১৯৪৫
গ. ১৯৪৭
ঘ. ১৯৫৭
৭. নিচের কোনটি আহসান হাবীব রচিত কাব্যগ্রন্থ নয়?
ক. মেঘ বলে চৈত্রে যাবো
খ. সারা দুপুর
গ. দু’হাতে দুই আদিম পাথর
ঘ. রানী খালের সাঁকো
৮. আহসান হাবীব রচিত উপন্যাস কোন দুটি?
ক. ছায়া হরিণ, অরণ্যে নীলিমা
খ. রানী খালের সাঁকো, অরণ্যে নীলিমা
গ. মেঘ বলে চৈত্রে যাবো, রানী খালের সাঁকো
ঘ. দু’হাতে দুই আদিম পাথর, রানী খালের সাঁকো
৯. আহসান হাবীব রচিত শিশুতোষ গ্রন্থ হলো-
ক. বৃষ্টি পড়ে টাপুর টাপুর
খ. ছোটদের পাকিস্তান
গ. ছুটির দিন দুপুরে
ঘ. উপরের সবকটি
১০. আহসান হাবীবের কবিতায় কোন দিকটি শিল্পসম্মতভাবে পরিস্ফুট হয়েছে?
ক. মধ্যবিত্তের বাস্তব জীবনবোধ
খ. বস্তুনিষ্ঠতা
গ. সমকালীন যুগ-যন্ত্রণা
ঘ. উপরের সবকটি
১১. আহসান হাবীব পেশায় কী ছিলেন?
ক. সমালোচক
খ. শিক্ষক
গ. সাংবাদিক
ঘ. সমাজকর্মী
১২. আহসান হাবীব কোন পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন?
ক. দৈনিক বাংলা
খ. দৈনিক প্রভাতী
গ. দৈনিক ইত্তেফাক
ঘ. দৈনিক আজাদ
১৩. নিচের কোন কবিদ্বয় দৈনিক বাংলা পত্রিকায় কাজ করেছেন?
ক. আহসান হাবীব ও রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
খ. আহসান হাবীব ও শামসুর রাহমান
গ. আহসান হাবীব ও সৈয়দ শামসুল হক
ঘ. আহসান হাবীব ও সৈয়দ আলী আহসান
১৪. আহসান হাবীব কত খ্রিস্টাব্দে একুশে পদক লাভ করেন?
ক. ১৯৬৮
খ. ১৯৫৮
গ. ১৯৭৮
ঘ. ১৯৪৮
১৫. মধ্যবিত্তের মনস্তাত্ত্বিক সংকট ফুটে উঠেছে আহসান হাবীবের কোন রচনায়?
ক. ‘অরণ্যে নীলিমা’ উপন্যাসটিতে
খ. ‘পূর্বাশার আলো’ কবিতায়
গ. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায়
ঘ. ‘রানী খালের সাঁকো উপন্যাসটিতে
১৬. আহসান হাবীব মৃত্যুবরণ করেন কত খ্রিষ্টাব্দে?
ক. ১০ জানুয়ারি, ১৯৮৫
খ. ১০ জুন, ১৯৮৫
গ. ১০ জুলাই, ১৯৮৫
ঘ. ১০ আগষ্ট ১৯৮৫
১৭. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতাটির প্রথম চরণ কোনটি?
ক. যে অস্ত্র উত্তোলিত হলে
খ. আমাকে ফিরিয়ে দাও
গ. সেই অমোঘ অনন্য অস্ত্র
ঘ. আমাকে সেই অস্ত্র ফিরিয়ে দাও
১৮. “সভ্যতার সেই প্রতিশ্রুতি” চরণটিতে কোন প্রতিশ্রুতির কথা বলা হয়েছে?
ক. খাদ্যের অভাব পূরণ
খ. দুঃখ দুর্দশা নিরসন
গ. মানব-প্রেমের জাগরণ
ঘ. নবজাগরণ
১৯. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতায় কোন চরণটি একাধিকবার ব্যবহৃত হয়েছে?
ক. আমাকে সেই অস্ত্র ফিরিয়ে দাও
খ. সেই অস্ত্র আমাকে ফিরিয়ে দাও
গ. সেই অস্ত্র যে অস্ত্র উত্তোলিত হলে
ঘ. সেই অমোঘ অনন্য অস্ত্র
২০. “অরণ্য হবে আরো সবুজ নদী আরো কল্লোলিত পাখিরা নীড়ে ঘুমাবে।” কবিতাংশে কবি কী ব্যক্ত করেছেন?
ক. সুখ বা শান্তির সমৃদ্ধি
খ. স্বাভাবিক প্রকৃতি
গ. অস্বাভাবিক প্রকৃতি
ঘ. নদী ও পাখির যোগাযোগ
২১. “যে অস্ত্র ব্যাপ্ত হলে” চরণটির পরবর্তী চরণ কোনটি?
ক. অরণ্য হবে আরও সবুজ
খ. ফসলের মাঠে আগুন জ্বলবে না
গ. পাখিরা নীড়ে ঘুমোবে
ঘ. নক্ষত্রখচিত আকাশ থেকে আগুন ঝরবে না
২২. একাধিকবার ব্যবহৃত ‘ব্যাপ্ত’ শব্দটির মাধ্যমে কবি যে অস্ত্রের ব্যাপ্তি প্রত্যাশা করেছেন সেটি কোন ধরনের অস্ত্র?
ক. দৃশ্যমান
খ. বিমূর্ত কিন্তু অনুভবযোগ্য
গ. মূল্যহীন
ঘ. সামান্য
২৩. “বারবার বিধ্বস্ত হবে না ট্রয় নগরী” চরণটির পূর্বের চরণ কোনটি?
ক. সেই অস্ত্র যে অস্ত্র উত্তেলিত হলে
খ. যে অস্ত্র ব্যাপ্ত হলে
গ. যে অস্ত্র উত্তোলিত হলে
ঘ. আমাদের চেতনাজুড়ে তারা করবে না আর্তনাদ
২৪. “যে ঘৃণা বিদ্বেষ অহংকার এবং জাত্যভিমানকে করে বারবার পরাজিত।” কবিতাংশে ব্যবহৃত ‘যে’ বলতে কী বুঝানো হয়েছে?
ক. নেতা
খ. পথপ্রদর্শক বা পাঞ্জেরি
গ. ট্রয় নগরী
ঘ. ভালোবাসা বা অবিনাশী অস্ত্র
২৫. ভালোবাসার কাছে জাত্যভিমান কেমন গুরুত্ব পায়?
ক. সমান সমান গুরুত্ববহ
খ. বারবার পরাজিত হয়
গ. উৎসাহ দেয়
ঘ. ক্ষমতা বাড়ায়
২৬. “আমাকে ফিরিয়ে দাও” ‘সেই অস্ত্র’ কবিতায় কাকে কী ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে?
ক. কবিকে, অস্ত্র
খ. কবিকে, ভালোবাসা
গ. কবিকে, কলম
ঘ. কবিকে, খাতা
২৭. কবি মারণাস্ত্রকে কী দিয়ে পরাভূত করবার আকাঙ্খা ব্যক্ত করেন?
ক. ভালোবাসা ও শান্তির অস্ত্র
খ. আগেড়বয় অস্ত্র
গ. তরবারি
ঘ. খঞ্জর
২৮. “যে অস্ত্র উত্তোলিত হলে পৃথিবীর যাবতীয় অস্ত্র হবে আনত” চরণদ্বয়ের ভাবার্থ কী?
ক. ভালোবাসার দ্বারা সবকিছুকে জয় করা যায়
খ. অস্ত্রের দ্বারা সবকিছু জয় করা যায়
গ. অর্থের দ্বারা সবকিছু জয় করা যায়
ঘ. পৃথিবীর যাবতীয় অন্যায়, অত্যাচার, ভালোবাসার কাছে হার মানে
২৯. সমাসনিষ্পনড়ব নক্ষত্রখচিত শব্দটির সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক. নক্ষত্রের ন্যায় খচিত
খ. নক্ষত্র ও খচিত
গ. নক্ষত্র দ্বারা খচিত
ঘ. যা নক্ষত্র তাই খচিত
৩০. ‘নক্ষত্রখচিত আকাশ’ প্রতীকাশ্রয়ী শব্দটিতে গৃঢ়ার্থ কী?
ক. তারকাশোভিত আকাশ
খ. জোৎস্না রাত
গ. উন্নত সভ্যতা
ঘ. চাঁদহীন আকাশ
৩১. ‘মুহুর্তের অগ্নুৎপাত’ কবিতাটিতে কোন ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি করে? বলে উল্লেখ রয়েছে?
ক. সবকিছু পুড়িয়ে দেয়
খ. চারিদিকে আগুন ছড়িয়ে দেয়
গ. হাজার মানুষকে পঙ্গু-বিকৃত করে দেয়
ঘ. লক্ষ লক্ষ মানুষকে পঙ্গু-বিকৃত করে দেয়।
৩২. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতায় ‘অগ্নুৎপাত’ কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
ক. আগ্নেয়য়গিরি বিস্ফোরণ
খ. শোষকের অত্যাচার
গ. অগ্নি স্রোত
ঘ. শোষিতের যন্ত্রণা
৩৩. ‘অবিনাশী’ শব্দের অর্থ কী?
ক. নাশকারী
খ. চিরন্তন
গ. আবিষ্কার
ঘ. অবিকে নাশকারী
৩৪. কোনটি ‘অবিনাশী’ শব্দের সমার্থক নয়? অথবা, নিচের কোনটি ভিন্নার্থক শব্দ?
ক. অক্ষয়
খ. শাশ্বত
গ. চিরন্তন
ঘ. ক্ষণস্থায়ী
৩৫. “মানব বসতির বুকে মুহুর্তের অগড়ব্যুৎপাত লক্ষ লক্ষ মানুষকে করবে না পঙ্গু – বিকৃত।” কবি এখানে কী বুঝিয়েছেন?
ক. ভালোবাসা বিকশিত হলে বিপর্যয়ের অবসান ঘটবে
খ. ভালোবাসার মাধ্যমে বিপর্যয় সৃষ্টি হবে
গ. ভালোবাসার মাধ্যমে মানুষকে পঙ্গু ও বিকৃত করা
ঘ. যুদ্ধ থেমে যাবে
৩৬. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতায় শেষে কী ব্যক্ত হয়েছে?
ক. হতাশা
খ. ভালোবাসার জাগরণ
গ. বিচ্ছিনড়বতা
ঘ. ভালোবাসার প্রতি বিরুপ মনোভাব
৩৭. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
ক. রাত্রিশেষ
খ. ছায়াহরিণ
গ. সারাদুপুর
ঘ. বিদীর্ণ দর্পণে মুখ
৩৮. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতায় কোন প্রতিশ্রুতির কথা বলা হয়েছে?
ক. ভালোবাসার প্রতিশ্রুতি
খ. মানবপ্রেমের প্রতিশ্রুতি
গ. আগুন জ্বালানো প্রতিশ্রুতি
ঘ. সুন্দর পৃথিবীর প্রতিশ্রুতি
৩৯. ‘সেই অস্ত্র’ কবিতার গঠনগত বৈশিষ্ট্য কোনটি?
ক. গতিহীনতা
খ. সমান্তরাল গতি
গ. গতি নেই
ঘ. অনাড়ম্বর সহজ গতিময়তা
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq প্রশ্নের উত্তরমালা ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post