হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর : ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে সংঘটিত লেনদেনসমূহ লিপিবদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার হিসাবের বইসমূহ ব্যবহার করা হয়। সংঘটিত লেনদেনসমূহ দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি মোতাবেক জাবেদা বহিতে লিপিবদ্ধ করা হয় এবং জাবেদা বহি হতে সংশ্লিষ্ট খতিয়ানে স্থানান্তর করা হয়।
কিন্তু বড় বড় প্রতিষ্ঠানসমূহ বিভিন্ন প্রকার হিসাবের বই সংরক্ষণ করে। যেমনঃ ক্রয় বহি, বিক্রয় বহি, ক্রয় ফেরত বহি, বিক্রয় ফেরত বহি, নগদ প্রাপ্তি ও নগদ প্রদান সংক্রান্ত বহি প্রভৃতি।
হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি হিসাব রাখার একমাত্র বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি যা সর্বজনের কাছে গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি। আধুনিক যুগে এই পদ্ধতির ব্যবহার সর্বত্র পরিলক্ষিত হয়। নিচে ইহার সুবিধাসমূহ বর্ণনা করা হলো-
১. গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই : এ পদ্ধতিতে লেনদেনসমূহ সমপরিমাণ অর্থ দ্বারা ডেবিট এবং ক্রেডিট করে লিপিবদ্ধ করা হয়। ফলে ডেবিট ও ক্রেডিট পার্শ্বের যোগফল সমান হয়ে থাকে। সুতরাং একটি নির্দিষ্ট সময় শেষে রেওয়ামিল প্রস্তুত করে হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়।
২. সার্বিক অবস্থা নির্ণয় : দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি প্রয়োগের ফলে হিসাবকাল শেষে মুনাফাজাতীয় আয় ও ব্যয় দ্বারা আয় বিবরণী প্রস্তুত করা হয় এবং মূলধনজাতীয় আয় ও ব্যয় দ্বারা উদ্বৃত্ত পত্র তৈরি করা হয়। ফলে হিসাবকাল শেষে কারবারের সঠিক অবস্থা প্রদর্শিত হয়।
৩. তৃতীয় পক্ষের নিকট গ্রহণযোগ্যতা : দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি একটি বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি এবং সর্বজনস্বীকৃত পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ করলে সরকার, আয়কর কর্তৃপক্ষ এবং পাওনাদারগণের কাছে হিসাবের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।
৪. মূল্য নির্ধারণ : এই পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষণ করলে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের পণ্যের মূল্য ও অন্যান্য সম্পত্তির মূল্য নিরূপণ সহজ হয়।
৫. ভুল-ত্রুটি হ্রাস : যেহেতু লেনদেনের ডেবিট পক্ষ এবং ক্রেডিট পক্ষ বিশ্লেষণ করে সমপরিমাণ অর্থ দ্বারা রেকর্ড করা হয়। এতে ভুল-ত্রুটি এবং জালিয়াতি হ্রাস পায়।
৬. তথ্য সরবরাহ : দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রক্ষণাবেক্ষণের ফলে ভবিষ্যত কর্মপন্থা নির্ধারণ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় নিখূঁত তথ্য দ্রুত সরবরাহ করা যায়।
৭. জবাবদিহিতা : এ পদ্ধতি সর্বজনের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দায়িত্ব পালনে জবাবদিহিতার সৃষ্টি হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্যসমূহ
১. দুটি পক্ষ : সংঘটিত প্রতিটি লেনদেনসমূহে দুটি পক্ষ থাকে। এক পক্ষ গ্রহীতা এবং অপর পক্ষ দাতা।
২. সমপরিমাণ অর্থ : লেনদেনসমূহের দ্বৈত সত্ত্বা বিশ্লেষণ করে এক পক্ষকে ডেবিট এবং সমপরিমাণ অর্থ দ্বারা অপর পক্ষকে ক্রেডিট করা হয়।
৩. স্বয়ং সম্পূর্ণ : প্রতিটি লেনদেন স্বয়ংসম্পূর্ণ ও পৃথকভাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে।
৪. পৃথক সত্ত্বা : দু’তরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতিতে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে মালিকপক্ষ থেকে পৃথক বলে বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে এক পক্ষ এবং মালিককে অপর পক্ষ বিবেচনা করা হয়। সুতরাং ইহাদের মধ্যে পৃথক সত্ত্বা বিদ্যমান।
৫. ডেবিট ও ক্রেডিট : লেনদেনে সুবিধা গ্রহণকারী ডেবিট এবং সুবিধা প্রদানকারী ক্রেডিট পক্ষ হিসাবে লিপিবদ্ধ হয়ে থাকে
ডেবিট এবং ক্রেডিট: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সকল লেনদেনসমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এক পক্ষকে ডেবিট এবং সমপরিমাণ অর্থ দ্বারা অপর পক্ষকে ক্রেডিট করা হয়। সাধারণত ডেবিট শব্দের অর্থ গ্রহীতা এবং ক্রেডিট শব্দের অর্থ দাতা বুঝায়।
কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় খরচ এবং সম্পদের আগমন ঘটলে উক্ত হিসাবকে ডেবিট করতে হবে এবং বিপরীত হিসাবকে ক্রেডিট করতে হবে। অনুরূপভাবে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় আয় এবং যাবতীয় দায়সমূহ উক্ত হিসাব দ্বারা ক্রেডিট করতে হবে এবং বিপরীত হিসাবসমূহ দ্বারা ডেবিট করতে হবে।
হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয়ের নিয়ম: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সংঘটিত লেনদেনসমূহকে দু’ভাবে ডেবিট এবং ক্রেডিট নির্ণয় করা যায়।
১. সনাতন বা শ্রেণীভিত্তিক নিয়ম : এই পদ্ধতি অনুসারে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সংঘটিত সকল লেনদেনসমূহকে নিচে উল্লেখিত শ্রেণীতে বিভক্ত করে ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয় করতে হবে।
ক) ব্যক্তিবাচক হিসাব: কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে লেনদেন সংঘটিত হলে এই নিয়মে ডেবিট ও ক্রেডিট করতে হবে।
খ) সম্পত্তিবাচক হিসাব: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য যে সকল সম্পত্তি ক্রয়/বিক্রয় করা হয় উক্ত সম্পত্তির ডেবিট/ক্রেডিট এই নিয়মে করতে হবে।
গ) নামিক হিসাব: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ফলে ব্যয় ও আয় সংঘটিত হয়। ব্যবসায়ের সকল প্রকার ব্যয়, খরচ বা ক্ষতিকে ডেবিট করতে হবে। পক্ষান্তরে সকল প্রকার লাভ বা আয়কে ক্রেডিট করতে হবে।
জেনে রাখো:
ক) ব্যক্তিবাচক হিসাব : গ্রহীতা ডেবিট এবং দাতা ক্রেডিট।
খ) সম্পত্তিবাচক হিসাব : ব্যবসায়ে সম্পত্তি আসলে ডেবিট আবার সম্পত্তি চলে গেলে ক্রেডিট।
গ) নামিক হিসাব : খরচ বা ক্ষতি বুঝালে ডেবিট আবার আয় বা লাভ হলে ক্রেডিট।
২. আধুনিক বা হিসাব সমীকরণভিত্তিক নিয়ম : আধুনিক হিসাববিদগণ মনে করেন হিসাব সমীকরণ (A = L+ OE) এর ভিত্তিতে ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয় করা যায়।
সমীকরণ : A = L + OE
এখানে, OE = Capital + Income – Expenses – Drawings
সুতরাং সমীকরণের মূল উপাদান হলোঃ সম্পত্তি, খরচ, দায়, আয় ও মালিকানা স্বত্ত্ব বা মূলধন।
ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয়ের আধুনিক নিয়ম-
ক) সম্পত্তি : সম্পদ বৃদ্ধি ডেবিট, হ্রাস ক্রেডিট
খ) খরচ/ব্যয় : ব্যয় বৃদ্ধি ডেবিট, হ্রাস ক্রেডিট
গ) দায় : দায় বৃদ্ধি ক্রেডিট, হ্রাস ডেবিট
ঘ) আয় : আয় বৃদ্ধি ক্রেডিট, হ্রাস ডেবিট
ঙ) মূলধন : মূলধন বৃদ্ধি ক্রেডিট, হ্রাস ডেবিট।
হিসাবের প্রাথমিক বইয়ের ধারণা ও শ্রেণীবিভাগ
১. হিসাবের বই : সংঘটিত লেনদেনসমূহ হিসাবের বই-এ লিপিবদ্ধ করে রাখা হয়। লিপিবদ্ধকরণ
প্রক্রিয়া দুইভাবে করা হয়ে থাকে। যেমন জাবেদা বহি এবং খতিয়ান হিসাবের মাধ্যমে। লেনদেনগুলোকে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি মোতাবেক বিশ্লেষণ করে সর্বপ্রথম জাবেদা বহিতে লিপিবদ্ধ করা হয়। এজন্য জাবেদাকে হিসাবের প্রাথমিক বই বলা হয়। জাবেদা বহি হইতে লেনদেনগুলোকে পরবর্তীতে খতিয়ান বহিতে স্থায়ীভাবে স্থানান্তর করা হয়। কাজেই খতিয়ান বহিকে স্থায়ী বা পাকা বই বলা হয়।
২. জাবেদা : প্রতিদিনের সংঘটিত লেনদেনসমূহ প্রথমে এই বই-এ রেকর্ড করা হয় বলেই এর নাম হয়েছে Journal বা জাবেদা। সুতরাং এ কারণেই এই বইকে হিসাবের প্রাথমিক বহি বলে।
বিশেষ জাবেদা: যে জাবেদা বহিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক কিছু সংঘটিত লেনদেন লিপিবদ্ধ করা হয়, তাকে বিশেষ জাবেদা বলে। নিচে বিশেষ জাবেদাগুলো আলোচনা করা হলো-
১। ক্রয় জাবেদা : শুধুমাত্র ধারে পণ্য ক্রয় সংক্রান্ত লেনদেনগুলো ক্রয় জাবেদা বহিতে অন্তর্ভুক্ত হবে।
২। বিক্রয় জাবেদা : শুধুমাত্র ধারে পণ্য বিক্রয় সংক্রান্ত লেনদেনগুলো বিক্রয় জাবেদা বহিতে অন্তর্ভুক্ত হবে।
৩। ক্রয় ফেরত জাবেদা : ধারে ক্রয়কৃত পণ্য ফেরত দিলে ক্রয় ফেরত বহিতে লিপিবদ্ধ করতে হবে।
৪। বিক্রয় ফেরত জাবেদা : ধারে বিক্রীত পণ্য ফেরত পাওয়া গেলে বিক্রয় ফেরত বহিতে লিপিবদ্ধ করতে হবে।
৫। নগদান বহি : প্রতিষ্ঠানের সকল প্রকার নগদ লেনদেনগুলো নগদান বহিতে লিপিবদ্ধ করতে হবে। আবার নগদান বহিকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। তবে বৃটিশ পদ্ধতি এবং আমেরিকান পদ্ধতি উভয় পদ্ধতি পৃথকভাবে আলোচনা করা হলো।
বৃটিশ পদ্ধতি নগদান বহি নিম্নরূপ:
ক) এক ঘরা নগদান বহি : এই নগদান বহির ডেবিট কলাম এবং ক্রেডিট কলাম থাকে। এক ঘরা নগদান বহি নগদান খতিয়ানের অনুরূপ। সাধারণত ছোট ছোট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান এক ঘরা নগদান বহি ব্যবহার করে থাকে।
খ) দু’ঘরা নগদান বহি : যে নগদান বহির উভয় পার্শ্বে নগদান ও ব্যাংক কলাম থাকে তাকে দু’ঘরা নগদান বহি বলে।
গ) তিন ঘরা নগদান বহি : যে নগদান বহির উভয় পার্শ্বে নগদান, ব্যাংক ও বাট্টার কলাম থাকে তাকে তিন ঘরা নগদান বহি বলে।
ঘ) খুচরা নগদান বহি : ছোট-খাটো খরচের জন্য খুচরা নগদান বহির প্রয়োজন দেখা যায়। সাধারণত বড় বড়
প্রতিষ্ঠানসমূহ খুচরা নগদান বহি ব্যবহার করে থাকে।
আমেরিকান পদ্ধতি:
ক) নগদ প্রাপ্তি জাবেদা : সকল প্রকার নগদ প্রাপ্তিসমূহ এই জাবেদায় লিপিবদ্ধ করা হয়।
খ) নগদান প্রদান জাবেদা : সকল প্রকার নগদ প্রদান সংক্রান্ত লেনদেনগুলো এই বহিতে লিপিবদ্ধ করা হয়ে থাকে।
প্রকৃত জাবেদা: যে সকল লেনদেনসমূহ বিশেষ জাবেদায় লিপিবদ্ধ হয় না সেগুলো প্রকৃত জাবেদায় লিপিবদ্ধ হয়ে থাকে।
নিম্নে প্রকৃত জাবেদার শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
১। প্রারম্ভিক জাবেদা : বিগত বছরের হিসাবের জের সমূহ চলতি বছরে আনার জন্য যে জাবেদা দাখিলা দেওয়া হয় তাকে প্রারম্ভিক জাবেদা বলে।
২। সমাপনী দাখিলা : হিসাব কাল শেষে নামিক হিসাবসমূহ (আয় ও ব্যয় সংক্রান্ত) বন্ধ করার জন্য যে জাবেদা দাখিলা দেওয়া হয় তাকে সমাপনী দাখিলা বলে।
৩। সমন্বয় জাবেদা : অসমন্বিত লেনদেনগুলো একটি নির্দিষ্ট “হিসাব কাল” শেষে সমন্বয়ের জন্য যে দাখিলা দেওয়া হয় তাকে সমন্বয় জাবেদা বলে।
৪। ভুল সংশোধনী জাবেদা : লেনদেনগুলো লিপিবদ্ধকরণের সময় যে সমস্ত ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তা সংশোধনের জন্য যে দাখিলা দেওয়া হয় তাকে ভুল সংশোধন জাবেদা বলে।
৫। স্থানান্তর জাবেদা : একটি হিসাবের জের যখন অন্য কোন হিসাবে স্থানান্তরের প্রয়োজন পড়ে তখন উহার জন্য যে দাখিলা দেওয়া হয় তাকে স্থনান্তর জাবেদা বলে।
৬। বিপরীত দাখিলা : অগ্রীম আয়-ব্যয়ের হিসাবগুলো পরবর্তী বছরে স্থানাস্তর করার জন্য যে দাখিলা দেওয়া হয় তাকে বিপরীত দাখিলা বলে।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর যা জানতে হবে
১. কন্ট্রা এন্ট্রি বলতে কি বুঝায়?
উত্তর : যে সকল লেনদেন/এন্ট্রি দুইঘরা ও তিনঘরা নগদান বই এর একই সাথে ডেবিট ও ক্রেডিট উভয় দিকে লিপিবদ্ধ হয় সে সকল এন্ট্রি গুলোকে কন্ট্রা এন্ট্রি বলে। কন্ট্রা এন্ট্রি লিপিবদ্ধের সময় কন্ট্রা বুঝানোর জন্য নগদান বই এর উভয় পাশে খঃপৃঃ (খতিয়ান পৃষ্ঠা) কলামে প্রথম বন্ধনীর ভিতরে ( ) ক/সি/C লিখতে হয়।
২. কোন কোন লেনদেনগুলোর কন্ট্রা হয়?
উত্তর : যে সকল লেনদেনের জাবেদা করলে একই সাথে বিপরীত দিকে নগদান হিসাব ও ব্যাংক হিসাব থাকে সে সকল লেনদেনের কন্ট্রা এন্ট্রি হয়। যেমন-
১. নগদ টাকা ব্যাংকে জমা দেওয়া হলো:
ব্যাংক হিসাব………………… ডেবিট
নগদান হিসাব……………..ক্রেডিট
২.অফিসের প্রয়োজনে ব্যাংক হতে উত্তোলন:
নগদান হিসাব………………. ডেবিট
ব্যাংক হিসাব……………ক্রেডিট
৩. নগদে ও চেকে পণ্য বিক্রয়:
ব্যাংক হিসাব……………..ডেবিট
নগদান হিসাব…………….ডেবিট
বিক্রয় হিসাব……….. ক্রেডিট
উপরের ১ ও ২ নং অর্থাৎ প্রথম লেনদেন দুটির জাবেদায় নগদান হিসাব ও ব্যাংক হিসাব বিপরীত দিকে থাকায় লেনদেন দুটি কন্ট্রা হবে। অপরদিকে, তৃতীয় লেনদেনের জাবেদায় নগদান হিসাব ও ব্যাংক হিসাব থাকলেও বিপরিত দিকে না থাকায় কন্ট্রা হবে না।
শিক্ষার্থীরা হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র ২য় অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর পেতে উপরের বাটনে ক্লিক করো। কোর্সটিকায় রয়েছে এইচএসসি সকল বিষয়ের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর। যা তোমরা পিডিএফ ফাইলে ডাউনলোড করতে পারবে। তাই নিয়মিত আমাদের শীট ও সাজেশনগুলাের আপডেট পেতে কোর্সটিকার YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করে নাও।
Discussion about this post