৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সৃজনশীল প্রশ্ন ১ম অধ্যায় : স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম বাঙালির জাতীয় জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের পর স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাঙালিরা পাকিস্তান রাষ্ট্রের শোষণ, অত্যাচার ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে সংগ্রাম ও আন্দোলন চালিয়ে এসেছিল। এর মধ্যে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, পূর্বপাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন, সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ছাত্র আন্দোলন অন্যতম ।
এছাড়া ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন, ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা, সাংস্কৃতিক স্বাধিকার আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচন বাঙালির জাতীয় জাগরণের ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। এসব আন্দোলন ও ঘটনার মধ্য দিয়েই পাকিস্তান বিরোধী চেতনা বেগবান হয়েছে, বাঙালি জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ হয়েছে মানুষ। ফলে ১৯৭১ সালে জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সসস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। এই রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। প্রথম অধ্যায়ে আমরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলন ও সংগ্রামের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে জানবো।
সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রথম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
কাশিমপুর অঞ্চলের মানুষ তাদের চেয়ারম্যানের স্বৈরাচারী মনোভাব ও কার্যকলাপে অতিষ্ঠ হয়ে আন্দোলন ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। তিনি তার কাছের দুইএকজন ছাড়া অন্যদের কোনো সুযোগ সুবিধাই দিতেন না। অন্যরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ে। চেয়ারম্যান পেশিশক্তি প্রদর্শন, রক্তপাত ঘটিয়েও আন্দোলন স্তিমিত করতে পারেননি। জনগণের ঐক্য, সংগ্রামী চেতনা, আত্মত্যাগের কাছে তাঁর ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে উক্ত চেয়ারম্যান পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।
ক. ১৯৫৮ সালে তদানীন্তন পাকিস্তানে সামরিক আইন জারি করেন কে?
খ. ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে মুসলিম লীগ কেন পরাজিত হয়? ব্যাখ্যা কর।
গ. কাশিপুরের মানুষের আন্দোলন পূর্ব-পাকিস্তানের কোন আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘কাশিমপুরের চেয়ারম্যানের পরিণতি যেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের পরিণতিরই প্রতিচ্ছবি’—উক্তিটি পরীক্ষা কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ১৯৫৮ সালে তদানীন্তন পাকিস্তানে সামরিক আইন জারি করেন ইস্কান্দার মির্জা।
খ. যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা কর্মসূচি ও তরুণদের প্রচারাভিযান যেখানে ছিল চোখে পড়ার মতো, সেখানে মুসলিম লীগের কর্মসূচি ছিল অস্পষ্ট ও গোঁজামিলে ভরা। নেতাকর্মীরা ছিল গণবিচ্ছিন্ন। মূলত মুসলিম লীগের দুঃশাসন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, শোষণ, দলের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব, দুর্নীতি, পাকিস্তানের দুই অংশের বৈষম্য ইত্যাদি ছিল মুসলিম লীগের পরাজয়ের কারণ।
গ. কাশিমপুরের আন্দোলনে তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তানের গণঅভ্যুত্থানের বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে। পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারি শাসক আইয়ুব খানের মনোভাব ও কার্যকলাপের বিরুদ্ধে এ আন্দোলন পরিচালিত হয়েছিল। কাশিমপুরের শাসকের মতো আইয়ুব খান জনগণের আন্দোলন দমন করতে গিয়ে পেশিশক্তির আশ্রয় নেয় এবং অধ্যাপক শামসুজ্জোহা, সার্জেন্ট জহুরুল হক ও ছাত্রনেতা আসাদকে হত্যা করে।
তখন সারাদেশে বিক্ষোভের আগুন জ্বলে ওঠে। গণ আন্দোলন চরম পর্যায়ে পৌছালে সামরিক সরকার ১৯৬৯ সালের ২২এ ফেব্রুয়ারি আগরতলা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে রাজবন্দিদের নিঃশর্তমুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দিতে বাধ্য হয়। আন্দোলনের তীব্রতায় ভীত হয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার কোনো উপায় খুঁজে না পেয়ে ২৫ এ মার্চ ১৯৬৯ সালে জেনারেল আইয়ুব খান তার সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান-এর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। সুতরাং কাশিমপুরের আন্দোলন তদানীন্তন পূর্বপাকিস্তানের গণঅভ্যুত্থানের বৈশিষ্ট্যই ফুটে উঠেছে।
ঘ. কাশিমপুরের চেয়ারম্যানের পরিণতি আইয়ুব খানের পরিণতিরই প্রতিচ্ছবি।
১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান এর জলন্ত প্রমাণ। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রসমাজ, রাজনীতিবিদ ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করেন। তেমনি কাশিমপুরের জনগণ তাদের দীর্ঘদিনের স্বৈরাশাসক চেয়ারম্যানের অত্যাচার, নির্যাতন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। এলাকার জনগণ অধিকার প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হয়। তাদের সংগ্রামী চেতনা ও আত্মত্যাগের কাছে চেয়ারম্যানের ক্ষমতা দুর্বল হয় এবং সে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। তদ্রুপ ছয় দফাসহ এগার দফা আদায়ের আন্দোলনে নামলে ২০ জানুয়ারি ১৯৬৯ পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র আসাদ নিহত হন।
১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি যথাক্রমে সার্জেন্ট জহুরুল হক ও অধ্যাপক শামসুজ্জোহাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। এসব হত্যাকাণ্ডের খবর শুনে সারা দেশ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। তীব্র আন্দোলনের মুখে আইয়ুব খান সরকার আগরতলা মামলার আসামিদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৬৯ সালের ২৬ মার্চ তার সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। সুতরাং উদ্দীপকের চেয়ারম্যানের পরিণতি আইয়ুব খানের পরিণতিরই প্রতিচ্ছবি।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ঘটনা-১ : ‘ক’ দেশে বিভিন্ন ভাষাভাষী লোকের বাস ছিল। কিন্তু শাসকগোষ্ঠী একটি ভাষাকে রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডের জন্য নির্ধারণ করে। এতে অন্য ভাষা ভাষীরা আন্দোলন করে। আন্দোলনের একপর্যায়ে শাসকগণ সব ভাষাকেই স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়।
ঘটনা-২ : দাদা তার নাতি তৌহিদুলকে বললেন, ‘তাঁর বাবা আনসারি সাহেব পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। তাঁর দল জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে বিপুল ভোটে জয়ী হওয়া সত্ত্বেও শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে কালক্ষেপণ করেন।’
ক. কতজনের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা (রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য) দায়ের করা হয়?
খ. ছয় দফাকে বাংলার মানুষের মুক্তির দলিল বলা হয় কেন?
গ. ঘটনা-১: তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তানের কোন ঘটনার ইঙ্গিত বহন করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ঘটনা-২: ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী দলকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার প্রতিচ্ছবি—মূল্যায়ন কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. মোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা (রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য) দায়ের করা হয়।
খ. ঐতিহাসিক ছয় দফা ছিল মূলত স্বায়ত্তশাসনের দাবি। অর্থাৎ পাকিস্তানের সাথে যুক্ত থেকেই পূর্ব-পাকিস্তানের শাসনের দায়িত্ব ও ক্ষমতা থাকবে পূর্ব-পাকিস্তানের মানুষের হাতে। তাছাড়া এ সনদে বাঙালিদের প্রতি পাকিস্তানি শাসন-শোষণ থেকে মুক্তির বার্তা রয়েছে, তাই একে বাংলার মানুষের মুক্তির দলিল বলা হয়।
গ. ঘটনা-১ তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তানের ভাষা আন্দোলনের ঘটনার ইঙ্গিত বহন করে। ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণা করেন। তখন ছাত্ররা এ ঘোষণার তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ জানায়। এরপর থেকে ভাষা আন্দোলন বেগবান হতে থাকে।
অবশেষে ১৯৫২ সালের ২১ এ ফেব্রুয়ারি এদেশের আপামর ছাত্র-জনতা ১৪৪ ধারা ভেঙে মিছিল বের করে। এ মিছিলে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন সালাম, জব্বার, রফিকসহ আরও অনেকে। পাকিস্তানিরা শেষ পর্যন্ত বাঙালিদের ভাষার আন্দোলনকে দমন করতে ব্যর্থ হয়ে অবশেষে বাংলাকে রাষ্ট্রীয় বা সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। একই রকমের ঘটনা ঘটতে দেখা যায় আলোচ্য উদ্দীপকের ১ম ঘটনায়। সেখানেও সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ তাদের ভাষাকে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য আন্দোলন করে। ফলাফল হিসেবে বাংলা ভাষা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
ঘ. ঘটনা-২ এ সন্দেহাতীতভাবে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী দলকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করারই প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠতে দেখা যায়। কেননা, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস থেকে জানা যায় ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত হয় পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে পূর্ব-পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের মধ্যে ১৬০টি আসন পায়।
সংরক্ষিত মহিলা আসনসহ জাতীয় পরিষদে এভাবে ৩১৩ আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসন লাভ করে। প্রাদেশিক পরিষদেও আওয়ামী লীগ ৩১০টি আসনের মধ্যে ২৯৮টি আসন লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানি কুচক্রী শাসকমহল বঙ্গবন্ধুর নিকট ক্ষমতা হস্তান্তরে গড়িমসি করে। তেমনিভাবে ঘটনা ২-এ আমরা দেখি যে, আনসারী সাহেবের দল জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে বিপুল ভোটে জয়ী হওয়া সত্ত্বেও শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে কালক্ষেপণ করে। তাই উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি, ঘটনা- ২ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী দল তথা বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার প্রতিচ্ছবি—কথাটি যথার্থ ও সঠিক।
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলে বাস করে বেশ কয়েকটি উপজাতি। তাদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ হলো ‘ঢ’ উপজাতি। আর ক্ষুদ্র হলেও শক্তিশালী ছিল ‘ণ’ উপজাতি। স্থানীয় উপজাতিদের নেতা ‘ণ’ উপজাতির হওয়ায় সকল উপজাতির উপর তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। এ কারণে তারা তাদের ওপর শক্তির অপপ্রয়োগ করে, অত্যাচার শুরু করে। কিন্তু ‘ঢ’ উপজাতি অন্যান্য উপজাতিকে সঙ্গে নিয়ে ‘ণ’ উপজাতির এ আগ্রাসনকে ব্যর্থ করে দেয়।
ক. কোন আন্দোলনের সাফল্যের সূত্র ধরে বাঙালিরা স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রেরণা পেয়েছে?
খ. স্বাধীনতার পর কেন পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের মধ্যে রাষ্ট্রের নীতি ও আদর্শ নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দেয়?
গ. উদ্দীপকের ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন পাকিস্তানের কোন দিক সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘পরিচয়ের সংকট অপেক্ষা আদর্শিক সংকটই তৎকালীন পাকিস্তানে প্রকট ছিল’—উদ্দীপক ও পাঠ্যবইয়ের আলোকে বক্তব্যটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
একটি বিশেষ দিনে শফিকের মা তাকে খুব ভোরে জাগিয়ে দিলেন আর তাকে বললেন, প্রায় ৬০ বছর আগে এই দিনে বাঙালি জাতি তাদের প্রাণের দাবি আদায়ে একটি আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আর উক্ত আন্দোলনই বাঙালিকে স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়েছিল।
ক. পাকিস্তান আমলে পূর্ব-পাকিস্তানের কতজন মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলত?
খ. পশ্চিম পাকিস্তানি সরকার উর্দুকে কেন পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করতে চেয়েছিল?
গ. উদ্দীপকে শফিকের মা যে আন্দোলনের কথা বলেছিলেন তার কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত আন্দোলন বাঙালি জাতিকে কীভাবে স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়েছিল? বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—সপ্তম শ্রেণির BGS সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রথম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য এ অধ্যায় থেকে মোট ৪টি সৃজনশীল উত্তরসহ রয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post