ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর বাংলাদেশের ইতিহাস : প্রাচীন বাংলাদেশে হিন্দুদের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বলা হতো টোল। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ টোলের প্রধান পাঠ্য বিষয় ছিল। প্রাচীন বাংলাদেশে হিন্দুদের প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল তিন ধরনের। যেমন : গুরুগৃহ, চতুষ্পাঠী এবং পাঠশালা। চতুষ্পাঠীতে পড়তে পারত কেবল ব্রাহ্মণ ঘরের ছেলেমেয়েরা। এখানে সংস্কৃত ভাষা শেখানো হতো, যাতে টোলে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে সুবিধা হয়।
ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
১. নিচের ছকটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
তথ্য-১: প্রধান ফসল ধান, প্রচুর ধান উৎপাদন, রপ্তানিকৃত দ্রব্য চিংড়ি ও ব্যাঙ।
তথ্য-২: আকাশপথে আমেরিকায় তৈরি পোশাক রপ্তানি, পাটজাত দ্রব্য বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত।
ক. কোন সম্রাট ৫০টি বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন?
খ. ‘টোল’ বলতে কী বোঝায়?
গ. তথ্য-১ এর মতো প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবময় ক্ষেত্রটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তথ্য-২ এ উল্লেখিত বিষয়গুলো প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ-মতামত দাও।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. সম্রাট ধর্মপাল ৫০টি বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন।
খ. প্রাচীন বাংলাদেশে হিন্দুদের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বলা হতো টোল। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ টোলের প্রধান পাঠ্য বিষয় ছিল। প্রাচীন বাংলাদেশে হিন্দুদের প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল তিন ধরনের। যেমন : গুরুগৃহ, চতুষ্পাঠী এবং পাঠশালা। চতুষ্পাঠীতে পড়তে পারত কেবল ব্রাহ্মণ ঘরের ছেলেমেয়েরা। এখানে সংস্কৃত ভাষা শেখানো হতো, যাতে টোলে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে সুবিধা হয়।
গ. তথ্য-১ প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবময় ক্ষেত্রটি হলো অর্থনীতি যা কৃষি, কুটিরশিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যকে বোঝায়। প্রাচীনযুগে বাংলাদেশের অর্থনীতি ছিল কৃষি নির্ভর। এ সময় কৃষিতে উদ্বৃত্ত ছিল। ধান ছিল প্রধান ফসল। প্রচুর আখও উৎপাদন হতো। আখ থেকে উৎপাদিত গুড় ও চিনির খ্যাতি ছিল। এই গুড় ও চিনি বিদেশে রপ্তানি হতো। তুলা, সরিষা ও পান চাষের জন্যও বাংলাদেশের খ্যাতি ছিল।
প্রাচীনযুগ থেকেই বাংলাদেশের তাঁতিরা মিহি সুতি ও রেশমি কাপড় বুনতে পারদর্শী ছিল। আমরা জানি বাংলাদেশের মসলিন কাপড় পৃথিবী বিখ্যাত ছিল। এই মসলিন তখনও রপ্তানি হতো। কৃষি ও শিল্পক্ষেত্রে উৎপাদন বাড়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য বিকাশ লাভ করে। প্রাচীন বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য নদীপথেই বেশি হতো। যা প্রাচীন আমলে বাংলাদেশের গৌরবময় ক্ষেত্রটি সুস্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে।
ঘ. আমি মনে করি তথ্য-২ এ উল্লেখিত বিষয়গুলো প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
প্রাচীনকাল থেকেই বাংলার কারিগররা বেশ ভালো কাপড় বুনত। তাই এদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত মসলিন কাপড়। সে সময় তাঁতিরা মিহি সুতি ও রেশমি কাপড় বুনতে পারত। দেশের চাহিদা মিটিয়েও কাপড় বিদেশে রপ্তানি করা হতো। বাংলার মসলিন কাপড়ের সুনাম সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল। অনুরূপভাবে, বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় তৈরি পোশাক ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানি করে বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করছে। বর্তমান পোশাক রপ্তানি করে সিংহভাগ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। এমন কি সারা বিশ্বে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের কদর রয়েছে।
বর্তমান তৈরি পোশাক ও পাটজাত দ্রব্য যেমন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত তেমনি প্রাচীন বাংলার মসলিন ও জামদানি কাপড়ও বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত ছিল। সুতরাং, তথ্য ২-এ উল্লেখিত বিষয়গুলো প্রাচীন বাংলাদেশের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
২. আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকেই শিক্ষা ও সংস্কৃতির চর্চা চলে এসেছে। গুপ্তযুগ ও পাল রাজবংশের শাসনকালে শিল্পকলা, স্থাপত্য, চিত্রশিল্পে সমৃদ্ধ হয়েছিল বাংলা। বাংলাদেশের কুমিল্লা ও নওগাঁ জেলায় এ ধরনের শিল্প ও সংস্কৃতির নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায়।
ক. মাৎস্যন্যায় কী?
খ. সমতট অঞ্চল বলতে কী বুঝায়?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত জেলায় কোন যুগের নিদর্শন পাওয়া যায়? বর্ণনা কর।
ঘ. দেশের সংস্কৃতি ও সভ্যতার বিকাশে উদ্দীপকে উল্লিখিত অঞ্চলের মহাবিহারের ভূমিকা বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. শশাংকের মৃত্যুর পর বাংলায় কেন্দ্রীয় শাসন শক্ত হাতে ধরার মতো কেউ ছিলেন না। ফলে রাজ্যে বিশৃঙ্খলা ও অরাজকতা দেখা দেয়। ইতিহাসে এই দুর্যোগপূর্ণ অন্ধকারময় যুগকে মাৎস্যন্যায় হিসেবে অভিহিত করা হয়।
খ. সমতট অঞ্চল (Delta region) একটি ভূগোলগত এলাকা যা নদীর প্রবাহে সৃষ্ট হয়, যেখানে নদীটি সমুদ্র বা অন্য কোনো বৃহৎ জলাশয়ে পতিত হয়। এই অঞ্চলে নদীর পানির গতি ধীর হয়ে যাওয়ায় সেখানে মাটির সঞ্চয় বৃদ্ধি পায় এবং ফলে উর্বর মাটি তৈরি হয়। এই অঞ্চলে সাধারণত ধান, গম, শাকসবজি ইত্যাদি চাষ হয়, কারণ মাটি অত্যন্ত উর্বর।
বাংলাদেশের গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র এবং মেঘনা নদীর মোহনায় যে অঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে, তা সমতট অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এই অঞ্চলের মাটি সাধারণত খুব উর্বর, যা কৃষির জন্য উপযুক্ত।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত কুমিল্লা এবং নওগাঁ জেলায় গুপ্তযুগ এবং পাল রাজবংশ এর শাসনকালের শিল্প ও সংস্কৃতির নিদর্শন পাওয়া যায়।
- গুপ্তযুগের নিদর্শন: গুপ্তযুগ (৪০০-৫৫০ খ্রিষ্টাব্দ) ছিল বাংলা এবং ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে এক বিশাল সৃজনশীলতার যুগ। এটি ‘শিল্পকলা ও সংস্কৃতির সোনালী যুগ’ হিসেবে পরিচিত। কুমিল্লা ও নওগাঁ অঞ্চলে গুপ্তযুগের নিদর্শন হিসেবে কিছু প্রাচীন মন্দির, মূর্তি এবং স্থাপত্য পাওয়া গেছে। বিশেষত কুমিল্লার ময়নামতি অঞ্চলে গুপ্তযুগের পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায়, যেখানে বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি, পোড়া মাটির তৈরি সামগ্রী এবং পাথরের কাজের নিদর্শন পাওয়া গেছে। এসব নিদর্শন থেকে আমরা জানতে পারি যে, ওই সময়ের শিল্পকলা অত্যন্ত উন্নত ছিল এবং গুপ্তযুগের সভ্যতা ছিল সৃষ্টিশীল ও সমৃদ্ধ।
- পাল রাজবংশের নিদর্শন: পাল রাজবংশের শাসনকাল (৭৫০-১২০০ খ্রিষ্টাব্দ) বাংলার ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ যুগ ছিল। পাল রাজবংশের শাসনকালে বাংলা সংস্কৃতি, শিক্ষা এবং শিল্পকলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছিল। কুমিল্লা ও নওগাঁ অঞ্চলে পাল রাজবংশের শাসনকালীন নিদর্শনও পাওয়া গেছে, বিশেষ করে মন্দির, মূর্তি এবং স্থাপত্যে। কুমিল্লার ময়নামতি ও নওগাঁর পতিসর এলাকায় পাল যুগের বিভিন্ন মন্দির ও পাথরের নির্মাণ কাজ পাওয়া গেছে। এছাড়া, পাল যুগের মূর্তি শিল্পও বিশিষ্ট ছিল, যেখানে দেবদেবীর মূর্তি, বুদ্ধ মূর্তি এবং নানা ধরনের পাথরের কাজ প্রাধান্য পেয়েছে। পাল রাজবংশের সময় স্থাপত্যের নিদর্শনগুলোতে জ্যামিতিক শৈলী এবং সূক্ষ্ম খোদাইয়ের কাজ দেখা যায়, যা তখনকার শিল্পীদের দক্ষতা ও সূক্ষ্মতার প্রমাণ।
এই সমস্ত নিদর্শন প্রাচীন বাংলার শিল্প ও সংস্কৃতির অসীম ঐতিহ্য এবং তার সমৃদ্ধির একটি অমূল্য ধারক হিসেবে আজও আমাদের কাছে রয়ে গেছে। এগুলো কেবল ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং প্রাচীন শিল্পকলা এবং সংস্কৃতির উৎকর্ষতার এক বিরাট সাক্ষ্যও।
ঘ. কুমিল্লা ও নওগাঁ অঞ্চলের মহাবিহারের ভূমিকা বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও সভ্যতার বিকাশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই অঞ্চলে গুপ্তযুগ ও পাল রাজবংশের শাসনকালে মহাবিহারগুলির প্রতিষ্ঠা ও বিকাশ একটি বড় ঘটনা ছিল, যেগুলি শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল।
১. মহাবিহারের শিক্ষা ও সংস্কৃতির চর্চা: কুমিল্লা ও নওগাঁ অঞ্চলে গুপ্তযুগ এবং পাল রাজবংশের শাসনকালে প্রতিষ্ঠিত মহাবিহারগুলো ছিল শিক্ষা ও সংস্কৃতির কেন্দ্র। এই মহাবিহারগুলোতে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা দেওয়া হতো এবং হাজার হাজার ছাত্র এখানে ধর্ম, দর্শন, সাহিত্য, গণিত, জ্যোতিষবিদ্যা, এবং অন্যান্য বিদ্যায় পাঠগ্রহণ করতেন। মহাবিহারগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো কাজ করত, যা সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে জ্ঞানার্জন ও শিক্ষার সুযোগ দিত।
২. ধর্মীয় কেন্দ্র হিসেবে মহাবিহার: এই মহাবিহারগুলো ছিল ধর্মীয় কার্যকলাপের কেন্দ্রও। কুমিল্লা ও নওগাঁ অঞ্চলের ময়নামতি এবং পতিসর এলাকায় অবস্থিত মহাবিহারগুলো ছিল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্য ধর্মীয় সাধনা ও পুণ্যলাভের স্থান। সেখানে পঞ্চাশেরও বেশি মঠ ও বিহার ছিল, যেখানে সন্ন্যাসী এবং ভিক্ষুরা নিয়মিত ধর্মীয় উপাসনা, ধ্যান, এবং ভজন করতেন। এই মহাবিহারগুলির মাধ্যমে ধর্মীয় সংস্কৃতি এবং আধ্যাত্মিক মূল্যবোধ মানুষের জীবনে প্রবাহিত হত।
৩. শিল্পকলা ও স্থাপত্যের বিকাশ: মহাবিহারের প্রতিষ্ঠানে শিল্পকলা এবং স্থাপত্যেরও বিশেষ ভূমিকা ছিল। মহাবিহারগুলোতে নির্মিত মন্দির, মূর্তি এবং অন্যান্য স্থাপত্য নিদর্শনগুলি গুপ্তযুগ ও পাল যুগের শিল্পকলা এবং স্থাপত্যের উৎকর্ষতা প্রদর্শন করে। কুমিল্লার ময়নামতি অঞ্চলে মহাবিহারগুলি থেকে পাওয়া পাথরের মূর্তি, ভাস্কর্য এবং মন্দিরের স্থাপত্য সেই সময়ের শিল্পকলা ও সৃজনশীলতার পরিচায়ক।
৪. বৌদ্ধ সংস্কৃতির প্রসার: মহাবিহারগুলির মাধ্যমে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা ও সংস্কৃতি কেবল বাংলা নয়, বরং এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়েছিল। এতে ঐতিহাসিকভাবে এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক সংযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়। মহাবিহারগুলি আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ শিক্ষার্থী এবং ধর্মপ্রচারকদের জন্য এক মিলনস্থল হয়ে উঠেছিল।
এইভাবে কুমিল্লা ও নওগাঁ অঞ্চলের মহাবিহারের ভূমিকা ছিল দেশের সংস্কৃতি, শিক্ষা, এবং ধর্মীয় জীবনকে সমৃদ্ধ ও প্রসারিত করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলি শুধু ধর্মীয় উপাসনাস্থল ছিল না, বরং একান্তে মানব জীবনের উৎকর্ষ এবং সংস্কৃতির বিকাশের কেন্দ্রও ছিল।
৩. আধুনিক ইতালির জনক ছিলেন কাউন্ট ক্যাভুর। ইতালির স্বাধীনতা ও ঐক্য অর্জনে তাঁর দান ছিল সর্বাধিক। অন্যদিকে যোসেফ মাৎসিনি ইতালির যুবশক্তিকে সংঘবদ্ধ করেন। যুব সমাজ অত্যাচার, অবিচার, কারাবাস প্রভৃতির ভয়ভীতি না করে দলে দলে তার সংঘে যোগ দেয়। তাঁর নেতৃত্বে ইতালির জনগণের মধ্যে এক ব্যাপক জাগরণের সৃষ্টি হলো।
ক. পূর্ব-পাকিস্তান ও পশ্চিম-পাকিস্তানের মধ্যে দূরত্ব কত মাইল?
খ. পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. কাউন্ট ক্যাভুরের মধ্যে কোন মহান নেতার প্রতিচ্ছবি লক্ষ করা যায়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মাৎসিনির মতো উক্ত নেতার নেতৃত্বের ফলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল-মূল্যায়ন কর।
আরও দেখো—ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সকল অধ্যায়ের সমাধান
ষষ্ঠ শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করা হয়েছে। এই অধ্যায় থেকে পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য ৩টি প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তরগুলো সংগ্রহ করে নাও। এছাড়াও অধ্যায়ভিত্তিক অনুধাবনমূলক, জ্ঞানমূলক এবং বহুনির্বাচনি প্রশ্নের সমাধান পেতে উপরে দেওয়া লিংকে ভিজিট করো।
Discussion about this post