SSC অর্থনীতি ২য় অধ্যায় অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর : অর্থনীতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা অর্জনের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানা জরুরি । সম্পদ ও দ্রব্যের সংজ্ঞা ও এর শ্রেণি বিভাগ, সুযোগ ব্যয় ও চয়ন, আয়, সঞ্চয়, বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক ও অ-অর্থনৈতিক কার্যাবলি এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এ অধ্যায়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে। অর্থনীতির মূল আলোচনায় হাওয়ার আগে এ মৌলিক ধারণাগুলো অর্থনীতিকে বুঝতে সহায়ক হবে।
SSC অর্থনীতি ২য় অধ্যায় অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর
১. মানুষ প্রণোদনায় কেন সাড়া দেয়?
উত্তর: প্রণোদনা পেলে মানুষ উৎসাহিত হয় বলে মানুষ প্রণোদনায় সাড়া দেয়। প্রতিটি কাজের জন্য উৎসাহ বা প্রণোদনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মানুষ প্রণোদনা পায় বলে কাজটি অধিকতর যত্নের সাথে করে। রানার বাবা যদি বলেন, পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলে তিনি রানাকে একটি সাইকেল কিনে দেবেন, তাহলে রানার ভেতরে অবশ্যই পড়াশুনা করার উৎসাহ বেড়ে যাবে।
২. অর্থনীতিতে বোতলজাত পানিকে কি সম্পদ বলা হয়?
উত্তর: হ্যাঁ, অর্থনীতিতে বোতলজাত পানিকে সম্পদ বলা হয়? অর্থনীতিতে সম্পদ হল সেই সমস্ত জিনিস বা দ্রব্য যা পেতে হলে অর্থ খরচ করতে হয়। আর বোতলজাত পানি কিনতে হলে অর্থ ব্যয় করতে হয়। তাই অর্থনীতিতে বোতলজাত পানিকে সম্পদ বলা হয়।
৩. সুযোগ ব্যয় বলতে কী বোঝ?
উত্তর: কোন একটি জিনিস পাওয়ার জন্য অন্য একটি জিনিসকে ত্যাগ করতে হয়। এ ত্যাগকৃত পরিমাণই হল অন্য দ্রব্যটির সুযোগ ব্যয়। মানুষের অভাব অসীম। কিন্তু সেই অভাব পূরণে সম্পদ সীমিত। এ অসীম অভাব সীমিত সম্পদ দিয়ে পূরণ করতে হলে মানুষকে নির্বাচন করতে হয়। এখান থেকেই সুযোগ ব্যয় ধারণার সৃষ্টি।
৪. উপযোগ বলতে কী বোঝ?
উত্তর: কোন দ্রব্যের মানুষের অভাব মেটানোর ক্ষমতাকে উপযোগ বলে। সাধারণ অর্থে উপযোগ বলতে কোন জিনিসের উপকারীতা বোঝায়। কিন্তু অর্থনীতিতে কোন দ্রব্যের উপযোগ বলতে দ্রব্যের মধ্যে মানুষের অভাব মোচনের ক্ষমতাকে বোঝায়। কোন দ্রব্যকে সম্পদ হতে হলে সেই দ্রব্যকে মানুষের অভাব মোচনের ক্ষমতা থাকতে হবে।
৫. সূর্যের আলো সম্পদ নয়। ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: সূর্যের আলো সম্পদ নয়। কারণ সূর্যের আলো অবাধলভ্য দ্রব্য। ফলে সূর্যের আলো পেতে মানুষকে অর্থ ব্যয় করতে হয় না। আর যেসব দ্রব্য বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তাকে অবাধলভ্য দ্রব্য বলে। এসব দ্রব্য প্রকৃতিতে অবাধে পাওয়া যায় এবং যোগান সীমাহীন। তাই অর্থনীতিতে সূর্যের আলোকে সম্পদ বলা হয় না।
৬. একজন কবির প্রতীভা সম্পদ নয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: হস্তান্তরযোগ্য বৈশিষ্ট্য না থাকার কারণে একজন কবির প্রতীভা সম্পদ নয়। সম্পদের একটি বৈশিষ্ট্য হল এর হস্তান্তরযোগ্যতা, যা কবির প্রতীভার ক্ষেত্রে করা যায় না। হস্তান্তরযোগ্যতা বলতে বোঝায় হাত বদল হওয়া। অর্থাৎ যে দ্রব্যের মালিকানা হাত বদল বা পরিবর্তন করা যায়, তাই সম্পদ। এক্ষেত্রে কবির প্রতীভাকে সম্পদ বলা যাবে না। কারণ, কবির প্রতীভা সম্পূর্ণই তার নিজস্ব। এটিকে হস্তান্তর বা মালিকানা পরিবর্তন করা সম্ভব না।
৭. সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সমমূখী সম্পর্ক বিদ্যমান। ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সমমূখী সম্পর্ক বিদ্যমান। কেননা সঞ্চয় বাড়লে বিনিয়োগ বাড়ে আর সঞ্চয় কমলে বিনিযোগ কমে। মানুষ আয় থেকে সঞ্চয় করে থাকে। সঞ্চিত অর্থ যখন উৎপাদন বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, তখন তাকে বিনিয়োগ বলে। সঞ্চয় বৃদ্ধি পেলে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়। এবং সঞ্চয় হ্রাস পেলে বিনিযোগও হ্রাস পায়। অতএব, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের মধ্যে সমমূখী সম্পর্ক বিদ্যমান।
৮. মধ্যবর্তী দ্রব্য বলতে কী বোঝ?
উত্তর: যেসব উৎপাদিত দ্রব্য সরাসরি ভোগের জন্য ব্যবহার না করে উৎপাদন উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তাকে মধ্যবর্তী দ্রব্য বলে। মধ্যবর্তী দ্রব্য চূড়ান্ত দ্রব্যের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি চূড়ান্ত উৎপাদনে নিঃশে^ষ হয়ে যায়। যেমন: কাঁচামাল, রসগোল্লা তৈরি জন্য ব্যবহৃত দুধ ও চিনি মধ্যবর্তী দ্রব্য।
৯. আমাদের দেশকে উন্নয়নশীল দেশ কেন বলা হয়?
উত্তর: আমাদের দেশে উন্নয়নশীল দেশের সকল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকায় এটিকে উন্নয়নশীল দেশ বলা হয়। উন্নয়নশীল দেশের অর্থনীতি কৃষিনির্ভর। মাথাপিছু আয় উন্নত দেশেরে তুলনায় কম, মূলধনের স্বল্পতা, বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরতা বৈশিষ্ট্যের কারণে আমাদের দেশকে উন্নয়নশীল দেশ বলা হয়। এসব বৈশিষ্ট্য থাকা দেশে যথেষ্ট উন্নয়নের সম্ভাবনা থাকে।
১০. হস্তান্তরযোগ্যতা বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: সম্পদের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর হস্তান্তরযোগ্যতা। কোনো সম্পদের হাত বদল হওয়ার ক্ষমতাকে হস্তান্তরযোগ্যতা বলে। যে দ্রব্যের মালিকানা বদল বা পরিবর্তন করা হয় তাই সম্পদ। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কম্পিউটারের মালিকানা বদল করা যায় বলে কম্পিউটার একটি সম্পদ। আবার বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিভাকে অর্থনীতির ভাষায় সম্পদ বলা যায় না। কারণ তাঁর প্রতিভাকে হস্তান্তর বা মালিকানার বদল করা সম্ভব নয়।
১১. অ-অর্থনৈতিক কার্যাবলি বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: যেসব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অর্থ উপার্জিত হয় না এবং তা জীবনধারণের জন্য ব্যয় করা যায় না তাকে অ-অর্থনৈতিক কার্যাবলি বলা হয়। এসব কাজ মানুষের অভাব পূরণ করলেও অর্থ উপার্জনে ভূমিকা রাখতে পারে না। যেমন- পিতামাতার সন্তান লালন-পালন, খেলাধুলা করা, ধার্মিক লোকের ধর্মচর্চা ইত্যাদি অ-অর্থনৈতিক কাজ।
১২. দ্রব্য বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: দ্রব্য বলতে আমরা সাধারণত বস্তুগত সম্পদকে বুঝে থাকি। কিন্তু বাস্তবে এমন অনেক দ্রব্য আছে যেগুলো অবস্তুগত হলেও অর্থনীতিতে এগুলো দ্রব্য। যেমন- আলো, বাতাস ইত্যাদি। অতএব যেসব দ্রব্য মানুষের অভাব মেটাতে সক্ষম, অর্থনীতিতে তাকেই দ্রব্য বলা হয়। দ্রব্য বস্তুগত বা অবস্তুগত উভয়ই হতে পারে। অর্থাৎ যে জিনিসের উপযোগ আছে তাই দ্রব্য।
১৩. ‘উৎপাদিত সম্পদ’ বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: প্রাকৃতিক ও মানবিক সম্পদ কাজে লাগিয়ে যে সম্পদ সৃষ্টি হয় তাকে মানুষের তৈরি সম্পদ বলা হয়। যেমন- কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি, কলকারখানা, যাতায়াত ও যোগযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ইত্যাদি মানুষ তৈরি করে বলে এগুলো উৎপাদিত সম্পদ।
১৪. প্রাকৃতিক সম্পদ বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: প্রকৃতির কাছ থেকে পাওয়া যেসব দ্রব্য মানুষের প্রয়োজন মেটায় তাকে প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেমন- ভূমি, বনভূমি, খনিজ সম্পদ, নদনদী ইত্যাদি। অর্থনীতির ভাষায় সম্পদ হলো যেসব দ্রব্য যা পেতে চাইলে অর্থ ব্যয় করতে হয়। উৎপত্তির দিক থেকে সম্পদ তিন প্রকার। এর মধ্যে প্রাকৃতিক সম্পদ অন্যতম। মানবসৃষ্ট ছাড়া যেসব দ্রব্য অর্থাৎ প্রকৃতির নিকট হতে পাওয়া সেসব দ্রব্য যা মানুষের প্রয়োজন মিটিয়ে থাকে তাই প্রাকৃতিক সম্পদ হিসেবে বিবেচিত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ভূমি, বনভূমি, খনিজ সম্পদ, নদনদী ইত্যাদি প্রাকৃতিক সম্পদের অন্তর্ভুক্ত।
১৫. অবাধলভ্যতা ও অর্থনৈতিক দ্রব্যের মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখ।
উত্তর: যে সমস্ত দ্রব্য প্রকৃতিতে অভাধে এবং বিনামূল্যে পাওয়া যায় তাকে অবাধলভ্য দ্রব্য বলে। অবাধলভ্য দ্রব্যের যোগান প্রকৃতিতে সীমহীন। যেমন- আলো, বাতাস ইত্যাদি। অন্যদিকে যে সমস্ত দ্রব্য বলা হয়। অর্থনৈতিক দ্রব্যের যোগান সীমাবদ্ধ থাকে। যেমন- খাদ্য, বস্ত্র, বই ইত্যাদি।
১৬. ব্যবসায়ের সুনামকে সম্পদ বলা হয় কেন?
উত্তর: একজন ব্যবসায়ী তার ব্যবসার সুনামের ওপর ভিত্তি করে নতুন কোনো পণ্য বাজারে ছাড়লে বা পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করলে সেই পণ্য তার ব্যবসায়িক সুনামের কারণে অনেক ক্ষেত্রে বিক্রয় হয়। তাছাড় ব্রভসায়িক সুনামের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন উৎস থেকে ওই প্রতিষ্ঠানে মূলধন সংগ্রহ করতে পারে। দাই ব্যবসায়িক সুনামকে সম্পদ বলা হয়।
১৭. সম্পদের বাহ্যিকতার বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: যে সমস্ত দ্রব্য মানুষের অভ্যন্তরীণ গুণ বোঝায় তা অর্থনীতির ভাষায় সম্পদ নয়। কেননা এর কোনো বাহ্যিক অস্তিত্ব উপলব্ধি করা যায় না। অর্থনীতিতে সম্পদ হলো সেই সমস্ত জিনিস বা দ্রব্য যেগুলো পেতে চাইলে অর্থ ব্যয় করতে হয়। যেমন- কোনো ব্যক্তির কম্পিউটারের ওপর বিশেষ অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান কিংবা কারও চারিত্রিক গুণাবলিকে সম্পদ বলা যাবে না।
১৮. সঞ্চয় বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: মানুষের আয়ের মূল উদ্দেশ্য হলো ভোগ। আবার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আয়ের সম্পূর্ণ ব্যয় না করে কিছু অর্থ জমা রাখা হয়। ভবিষ্যতে ব্যভহারের জন্য জমা করা এ অর্থকে বলা হয় সঞ্চয়। এটি কোনো প্রতিষ্ঠানেও রাখা হতে পারে, আবার ব্যক্তিগতভাবেও হতে পারে।
১৯. ব্যবসায়ের সুনামকে সম্পদ বলা হয় কেন?
উত্তর: সাধারণত সম্পদ বলতে ধন-সম্পদ বা টাকা-পয়সাকে বোঝায়। কিন্তু অর্থনীতিতে যেসব দ্রব্যসামগ্রীর উপযোগ আছে, যার যোগান সীমাবদ্ধ, যা মানুষের তৈরি এবং যার বিনিময় মূল্য আছে তাই সম্পদ। এ সম্পদ বস্তুগত ও অবস্তুগত দুই-ই হতে পারে। ব্যবসায়ের সুনাম এমনই একটি অবস্তুগত সম্পদ। কেননা, এর উপযোগ আছে, এর প্রাপ্যতা দুষ্প্রাপ্য আছে, এটি মানুষেরই তৈরি এবং সর্বোপরি এর বিনিময় মূল্য আছে।
২০. উৎপত্তির ভিত্তিতে যেকোনো একটি সম্পদের ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: উৎপত্তির ভিত্তিতে একটি সম্পদ হচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদ। প্রকৃতির কাছ থেকে পাওয়া যেসব দ্রব্য মানুষের প্রয়োজন মেটায় তাকে প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেমন- ভূমি, বনভূমি, খনিজ সম্পদ, নদ-নদী প্রভৃতি।
২১. দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সম্পদের বর্ণনা দাও।
উত্তর: অর্থনৈতিক সম্পদ দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- দৃশ্যমান সম্পদ ও অদৃশ্যমান সম্পদ। ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, টিভি ইত্যাদি দৃশ্যমান বা বস্তুগত সম্পদ। আবার ডাক্তারের সেবা, শিক্ষকের পাঠদান করা ইত্যাদি হলো অদৃশ্যমান বা অবস্তুগত সম্পদ।
২২. বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্রসমূহ উল্লেখ কর।
উত্তর: বাংলাদেশে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ২৭টি গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছে। বর্তমানে ২১টি গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলিত হচ্ছে। উৎপাদনরত গ্যাসক্ষেত্রগলো হলো- বাখরাবাদ, হবিগঞ্জ, কৈলাসটিলা, রশীদপুর, সিলেট, তিতাস, নরসিংদী, মেঘনা শাহবাজপুর, সেমুতান, সুন্দলপুর, শ্রীকাইল, বেগমগঞ্জ, রূপগঞ্জ, খালদা নদী, জালালবাদ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, মৌলভীবাজার, বিবিয়ানা ও বাঙ্গুরা। এসব গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মোট মজুদ প্রায় ৩৯.৮০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।
২৩. ‘বিনিয়োগ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনে’ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: মানুষ আয় থেকে সঞ্চয় করে থাকে সঞ্চিত অর্থ যখন উৎপাদন বাড়ানোর কাজে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে বিনিয়োগ বলে। মনে করি, একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি কারখানায় ১ লক্ষ টাকার মূলধন সামগ্রী আছে। উৎপাদন বাড়ানোর জন্য আরও ৫০ হাজার টাকা ওই কারখানায় ব্যবহৃত হলো। অতিরিক্ত এ ৫০ হাজার টাকা হলো বিনিয়োগ। বিনিয়োগের মাধ্যমে উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ে এবং অর্থনৈতিক উৎপাদন সম্ভব হয়। সুতরাং বলা চলে, বিনিয়োগ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনে।
এসএসসি শিক্ষার্থীরা নতুন নতুন সাজেশান্স ও নোট পেতে আমাদের Facebook Page এ Like দিয়ে রাখো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post