৫ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ২য় অধ্যায় বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর : সাওম পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো তাকওয়া অর্জন করা। তাকওয়া মানে আল্লাহকে ভয় করা, সবরকম পাপ কাজ থেকে বিরত থাকা, সংযম অবলম্বন করা। আল্লাহ তায়ালা বরেন, “যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার।” সাওম পালনকালে মুমিন ব্যক্তি কুপ্রবৃত্তি, কামনা-বাসনা ও লোভ-লালসা থেকে নিজেকে বিরত রাখে এবং পালনকারীর সামনে যত লোভনীয় খাবার আসুক, যতই ক্ষুধা-তৃষ্ণা লাগুক সূর্যাস্ত না হওয়া পর্যন্ত সে কিছুই খায় না। যেখানে দেখার মতো কেউ নেই সেখানেও এক বিন্দু পানি পান করে না। এটি আত্মসংযম ও আত্মশুদ্ধির উৎকৃষ্ট উপায় বিধায় এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম।
৫ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ২য় অধ্যায় বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর
ঙ. বর্ণনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর:
১. ইবাদতের তাৎপর্য বর্ণনা কর।
উত্তর: আল্লাহ তায়ালা আমাদের সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। তিনি সবকিছুকে আমাদের অনুগত করে দিয়েছেন। আর তিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন শুধু তাঁরই ইবাদতের জন্য। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “আর আমি জিন ও মানবজাতিকে কেবল আমার ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছি।”
তাই আল্লাহ আমাদের মাবুদ আর আমরা তাঁর আবদ বা অনুগত বান্দা। এ হিসেবে আমাদের কর্তব্য হলো আল্লাহ তায়ালার আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। আর এটাই ইবাদত। সালাত, সাওম, হজ, যাকাত, সাদকা, দান-খয়রাত, আল্লাহর পথে জিহাদ এগুলো মৌলিক ইবাদত। তবে শুধুমাত্র এগুলোর মধ্যেই ইবাদত সীমাবদ্ধ নয়। আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য রাসুল (স)-এর দেখানো পথে যেকোনো ভালো কাজই ইবাদতের শামিল।
২. সালাতের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর: ইমানের পরই সালাতের স্থান। সালাত সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। রাসুল (স) বলেছেন, “সালাত দীন ইসলামের খুঁটি। যে সালাত কায়েম করল, সে দীনরূপ ইমারতটি কায়েম রাখল। আর যে সালাত ত্যাগ করল, সে দীনরূপ ইমারতটি ধ্বংস করল। কুরআন মজিদে বারবার সালাত কায়েমের হুকুম দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে “সালাত কায়েম করো।” দিন-রাত পাঁচ ওয়াক্ত সালাত জীবনের প্রতি মুহূর্তে আল্লাহ তায়ালার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বান্দার মনে আল্লাহর বিধানমতো চলার অনুপ্রেরণা জোগায়। সালাতের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ করতে পারে। সালাতের গুরুত্ব প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই সালাত অশ্লীলতা ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।” আর মহানবি (স) বলেন—“সালাত জান্নাতের চাবি।” সুতরাং আমাদের জান্নাত লাভ করতে হলে নিয়মিত সালাত আদায় করতে হবে।
৩. পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের সময় বর্ণনা কর।
উত্তর: সালাত আদায়ের নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। যথাসময়ে সালাত আদায় না করলে আদায় হয় না। নিচে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের সময় বর্ণনা করা হলো:
১. ফজর: ফজর সালাতের সময় শুরু হয় সুবহি সাদিক হওয়ার সাথে সাথে এবং সূর্য উদয়ের পূর্ব পর্যন্ত এর সময় থাকে।
২. যোহর: দুপুরের সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়লেই যোহরের ওয়াক্ত শুরু হয়। ছায়া আসলি বাদে কোনো বস্তুর ছায়া দ্বিগুণ হওয়া পর্যন্ত এর সময় থাকে।
৩. আসর: যোহরের সময় শেষ হলেই আসরের সময় শুরু হয় এবং সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত বিদ্যমান থাকে।
৪. মাগরিব: সূর্যাস্তের পর থেকে মাগরিবের সময় শুরু হয় এবং পশ্চিম আকাশে যতক্ষণ লালিমা বিদ্যমান থাকে ততক্ষণ সময় থাকে।
৫. এশা: মাগরিবের সময় শেষ হলেই এশার সালাতের ওয়াক্ত শুরু হয় এবং সুবহি সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত বিদ্যমান থাকে।
৪. সালাতের ফজিলত ও শিক্ষা বর্ণনা কর।
উত্তর: আল্লাহ তায়ালার নিকট বান্দার আনুগত্য প্রকাশের সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম হলো সালাত। নিচে সালাতের ফজিলত ও শিক্ষা বর্ণনা করা হলো:
সালাতের ফজিলত: সালাতের ফজিলত অনেক। যেমন:
১. সালাত জীবনের প্রতি মুহূর্তে আল্লাহ তায়ালার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
২. সালাত বান্দার মনে আল্লাহর বিধানমতো চলার অনুপ্রেরণা জোগায়।
৩. সালাতের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ করতে পারে।
৪. সালাতের মাধ্যমে মানুষ নিষ্পাপ হয়ে যায়।
৫. সালাতের ফজিলত সম্পর্কে মহানবি (স) বলেছেন, “কোনো বান্দা জামাআতের সাথে সালাত আদায় করলে আল্লাহ তায়ালা তাকে পাঁচটি পুরস্কার দিবেন। যথা:
i. তার জীবিকার অভাব দূর করবেন।
ii. কবরের আজাব থেকে মুক্তি দিবেন।
iii. হাশরে আমলনামা ডান হাতে দিবেন।
iv. পুলসিরাত বিজলীর মতো দ্রুত পার করাবেন।
v. তাকে বিনা হিসাবে জান্নাত দান করবেন।
সালাতের শিক্ষা:
১. সালাত মানুষকে সব ধরনের অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত থাকার শিক্ষা দেয়।
২. সালাতের মাধ্যমে দৈনিক পাঁচবার মিলিত হওয়ার সুবাদে মুসলমানদের মধ্যে পারস্পরিক ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব গড়ে ওঠে।
৩. ইমামের পেছনে জামাআতবদ্ধ হয়ে সালাত আদায়ের ফলে মুসল্লিগণ নেতার প্রতি আনুগত্যের শিক্ষা পায়।
৫. চার রাকআত ফরজ সালাত আদায়ের নিয়ম লেখ।
উত্তর: চার রাকআত ফরজ সালাত আদায়ের নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হলো: প্রথমে ওযু করে পবিত্র জায়গায় কিবলামুখী হয়ে দাঁড়াব। তারপর নিয়ত করে আঙুল কিবলামুখী করে দুহাত কান পর্যন্ত তুলে ‘আল্লাহু আকবর’ বলব এবং নাভির ওপর হাত বাঁধব। মেয়েরা হাত বাঁধবে বুকের ওপর। এভাবে প্রথম রাকআত শুরু হবে। তারপর ‘সানা’ (সুবহানাকা) পড়ব। ‘আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজীম’ ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বলে ‘সূরা ফাতিহা’ পড়ব। সূরা ফাতিহা পড়ার পর সঙ্গে সঙ্গেই অন্য কোনো একটি সূরা কিংবা সূরার কমপক্ষে তিন আয়াত পড়ব। এরপর ‘আল্লাহু আকবর’ বলে রুকু করব। রুকুতে গিয়ে অন্তত তিনবার ‘সুবহানা রাব্বিয়াল আজিম’ বলব। এরপর ‘সামি আল্লাহু লিমান হামিদা’ বলে সোজা হয়ে দাঁড়াব।
দাঁড়িয়ে ‘রাব্বানা লাকাল হামদ’ বলব। তারপর আল্লাহু আকবর বলে সিজদাহ করব, সেজদায় গিয়ে অন্তত তিনবার ‘সুবহানা রাব্বিয়াল আলা’ বলব। তারপর সোজা হয়ে বসব। এরপর আবার ‘আল্লাহু আকবর’ বলে পুনরায় সিজদায় যাব এবং কমপক্ষে তিনবার সুবহানা রাব্বিয়াল আলা বলব। তারপর ‘আল্লাহু আকবর’ বলে সোজা হয়ে দাঁড়াব। এভাবে প্রথম রাকআত শেষ এবং দ্বিতীয় রাকআত শুরু। দ্বিতীয় রাকআতেও প্রথম রাকআতের ন্যায় যথারীতি সূরা ফাতিহা ও অন্য সূরা পড়ে রুকু, সিজদাহ করে সোজা হয়ে বসব। তারপর তাশহহুদ পড়ে তৃতীয় রাকআতের জন্য আল্লাহু আকবর বলে উঠে দাঁড়াব। তৃতীয় ও চতুর্থ রাকআতে সূরা ফাতিহার পরে কোনো সূরা না মিলিয়ে এভাবেই আদায় করব। চতুর্থ রাকআতের সিজদার পরে বসে তাশাহহুদ, দরুদ এবং দোয়া মাসুরা পড়ে প্রথমে ডানে এবং পরে বামে সালাম ফিরিয়ে সালাত শেষ করব।
৬. সালাতের আহকামগুলো লেখ।
উত্তর: সালাত শুরু করার আগে যে ফরজ কাজগুলো আছে, সেগুলোকে সালাতের আহকাম বা শর্ত বলে। আহকাম ৭টি। যথা:
১. শরীর পাক: প্রয়োজনমতো ওযু, গোসল বা তায়াম্মুমের মাধ্যমে শরীর পাক-পবিত্র করা।
২. কাপড় পাক: পরিধানের কাপড় পাক হওয়া।
৩. জায়গা পাক: সালাত আদায়ের স্থান পাক হওয়া।
৪. সতর ঢাকা: পুরুষের নাভি থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত এবং স্ত্রীলোকের মুখম-ল, হাতের কবজি এবং পায়ের পাতা ছাড়া সমস্ত শরীর ঢাকা।
৫. কিবলামুখী হওয়া: কাবার দিকে মুখ করে সালাত আদায় করা।
৬. ওয়াক্ত হওয়া: সালাতের নির্ধারিত সময় হওয়া।
৭. নিয়ত করা: যে ওয়াক্তের সালাত আদায় করবে মনে মনে তার নিয়ত করা।
৭. আরকান বলতে কী বোঝ? আরকানগুলো কী কী?
উত্তর: সালাতের ভেতরে যে ফরজ কাজগুলো আছে সেগুলোকে সালাতের আরকান বলে। আরকান মোট সাতটি। যথা:
১. তাকবিরে তাহরিমা: আল্লাহু আকবর বলে সালাত শুরু করা।
২. কিয়াম: দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করা। তবে দাঁড়াতে সক্ষম না হলে বসে বা শুয়ে যেকোনো অবস্থায় সালাত আদায় করতে হয়।
৩. কিরাত: কুরআন মজিদের কিছু অংশ পাঠ করা।
৪. রুকু করা।
৫. সিজদাহ করা।
৬. শেষ বৈঠকে বসা: যে বৈঠকে তাশাহ্হুদ, দরুদ, দোয়া মাসুরা পড়ে সালামের মাধ্যমে সালাত শেষ করা হয় তাকেই বলে শেষ বৈঠক।
৭. কোনো কাজের মাধ্যমে সালাত শেষ করা। সাধারণত তা সালামের মাধ্যমে করা হয়।
৮. সালাতের ওয়াজিবগুলো কী কী?
উত্তর: সালাতের ওয়াজিব ১৪টি। এগুলো হলো:
১. প্রত্যেক রাকআতে সূরা ফাতিহা পড়া।
২. সূরা ফাতিহার সাথে অন্য একটি সূরা বা কুরআনের কিছু অংশ পড়া।
৩. সালাতের ফরজ ও ওয়াজিবগুলো আদায় করার সময় ধারাবাহিকতা রক্ষা করা।
৪. রুকু করার পর সোজা হয়ে দাঁড়ানো।
৫. দুই সিজদাহর মাঝখানে সোজা হয়ে বসা।
৬. তিন বা চার রাকআত বিশিষ্ট সালাতে দ্বিতীয় রাকআতের পর তাশাহহুদ পড়ার জন্য বসা।
৭. সালাতের শেষ বৈঠকে তাশাহহুদ পড়া।
৮. মাগরিব ও এশার ফরজের প্রথম দুই রাকআতে এবং ফজর ও জুমুআর ফরজ সালাতে এবং দুই ঈদের সালাতে ইমামের সরবে কুরআন পাঠ করা এবং অন্যান্য সালাতে নীরবে পাঠ করা।
৯. বিতর সালাতে দোয়া কুনুত পড়া।
১০. দুই ঈদের সালাতে অতিরিক্ত ছয় তাকবির বলা।
১১. রুকু ও সিজদাহ্য় কমপক্ষে এক তসবি পরিমাণ অবস্থান।
১২. সালাতে সিজদাহর আয়াত পাঠ করে তিলাওয়াতে সিজদাহ করা।
১৩. ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ’ বলে সালাত শেষ করা।
১৪. ভুলে কোনো ওয়াজিব কাজ বাদ পড়লে সাহু সিজদাহ দেওয়া।
৯. মসজিদের আদবগুলো কী কী?
উত্তর: মসজিদের আদবগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. পাক-পবিত্র শরীর ও পোশাক নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করা।
২. পবিত্র মন ও বিনয়-বিনম্রতার সাথে মসজিদে প্রবেশ করা।
৩. মসজিদে প্রবেশের সময় “আল্লাহুম্মাফ তাহলি আবওয়াবা রাহমাতিকা”-এ দোয়া পড়া।
৪. মসজিদে প্রবেশের সময় হুড়োহুড়ি, ধাক্কা-ধাক্কি না করা। মসজিদে কোনো খালি জায়গা দেখে বসা।
৫. লোকজনকে ডিঙিয়ে সামনের দিকে না যাওয়া।
৬. মসজিদে কোনো অপ্রয়োজনীয় কথা না বলা।
৭. নীরবতা পালন করা। উচ্চস্বরে কথা না বলা।
৮. কুরআন তিলাওয়াত ও ধর্মীয় কথাবার্তা শোনা।
৯. কোনো অবস্থাতেই হৈচৈ, শোরগোল না করা।
১০. সালাতরত কোনো মুসল্লির সামনে দিয়ে যাতায়াত না করা।
১১. মোবাইল খোলা রেখে বা অন্য কোনোভাবে মসজিদের শৃঙ্খলা ভঙ্গ না করা।
১২. মসজিদে বিনয় ও একাগ্রতার সাথে ইবাদত করা।
১৩. মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় “আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিকা”- এ দোয়া পড়া।
১০. সাওমের গুরুত্ব ও তাৎপর্য সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর: মৌলিক ইবাদতগুলোর মধ্যে সালাত ও যাকাতের পরই সাওমের স্থান। সাওম ধনী-দরিদ্র সকল মুসলমানের ওপর ফরজ ইবাদত। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন—“হে ইমানদারগণ! তোমাদের ওপর সিয়াম ফরজ করা হলো। যেহেতু সাওমকে ফরজ করা হয়েছে, সুতরাং যে তা অস্বীকার করবে সে কাফির হয়ে যাবে। আর যে ব্যক্তি বিনা ওজরে পালন করবে না সে গুনাহগার হবে।
সাওম পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো তাকওয়া অর্জন করা। তাকওয়া মানে আল্লাহকে ভয় করা, সবরকম পাপ কাজ থেকে বিরত থাকা, সংযম অবলম্বন করা। আল্লাহ তায়ালা বরেন, “যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার।” সাওম পালনকালে মুমিন ব্যক্তি কুপ্রবৃত্তি, কামনা-বাসনা ও লোভ-লালসা থেকে নিজেকে বিরত রাখে এবং পালনকারীর সামনে যত লোভনীয় খাবার আসুক, যতই ক্ষুধা-তৃষ্ণা লাগুক সূর্যাস্ত না হওয়া পর্যন্ত সে কিছুই খায় না। যেখানে দেখার মতো কেউ নেই সেখানেও এক বিন্দু পানি পান করে না। এটি আত্মসংযম ও আত্মশুদ্ধির উৎকৃষ্ট উপায় বিধায় এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম।
৫ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর
১১. যাকাতের তাৎপর্য ও শিক্ষা বর্ণনা কর।
১২. যাকাতের মাসারিফ কয়টি ও কী কী বর্ণনা কর।
১৩. হজের গুরুত্ব ও তাৎপর্য লেখ।
১৪. হজের ফরজগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা কর।
১৫. মুখ, দাঁত, হাত ও পা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার গুরুত্ব বর্ণনা কর।
১৬. কুরবানি প্রচলনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বর্ণনা কর।
১৭. ধর্মীয় অনুশাসন পালনে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার গুরুত্ব বর্ণনা কর।
১৮. সকল ধর্ম ও ধর্মাবলম্বীদের প্রতি উদার, সহিষ্ণু ও সহনশীল হওয়ার গুরুত্ব বর্ণনা কর।
আরও দেখো—পঞ্চম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা বহুনির্বাচনি, শূন্যস্থান এবং মিলকরণ
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের ৫ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ২য় অধ্যায় বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো। এছাড়াও ইসলাম শিক্ষা বইয়ের বহুনির্বাচনি, শূন্যস্থান, বাম-ডান ইত্যাদি প্রশ্নোত্তরের জন্য উপরের লিংকটি অনুসরণ করো।
Discussion about this post