৫ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ৫ম অধ্যায় বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর : মহানবি হযরত মুহাম্মদ (স) চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন। নবুয়ত লাভের পর হযরত মুহাম্মদ (স) আল্লাহর নির্দেশে প্রথমে নিকট আত্মীয়স্বজনের কাছে গোপনে ইমানের দাওয়াত দিতে থাকেন। এরপর আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ পেয়ে তিনি প্রকাশ্যে ইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করেন। তিনি শিক্ষা দিলেন, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই।
ইবাদত করতে হবে একমাত্র তাঁরই। তিনি এক, অদ্বিতীয়। তাঁর কোনো শরিক নেই। তিনি আরও বললেন, তোমাদের হাতে বানানো দেব-দেবী ও প্রতিমার কোনো ক্ষমতা নেই। এদের ভালো-মন্দ করার কোনো শক্তিই নেই। আসমান-জমিন, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র সবকিছুর মালিক আল্লাহ। তিনিই সবকিছুর স্রষ্টা, পালনকারী ও রিজিকদাতা। তিনিই আমাদের জীবন-মৃত্যুর মালিক। সুতরাং দাসত্ব, আনুগত্য ও ইবাদত করতে হবে একমাত্র তাঁরই।
৫ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ৫ম অধ্যায় বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর
ঙ. বর্ণনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর:
১. হযরত মুহাম্মদ (স)-এর জন্ম ও বংশ পরিচয় দাও।
উত্তর: মহানবি হযরত মুহাম্মদ (স) ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ২০ এপ্রিল এবং রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার মক্কার বিখ্যাত কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আব্দুল্লাহ, মাতার নাম আমিনা। জন্মের পর তাঁর নাম রাখা হয় মুহাম্মদ এবং আহমাদ। তাঁর জন্মের পূর্বেই পিতা আব্দুল্লাহ মারা যান। ছয় বছর বয়সে মাও ইন্তিকাল করল। তারপর দাদা আব্দুল মুত্তালিবের আদর-স্নেহে লালিতপালিত হতে থাকেন। আট বছর বয়সে দাদা মারা গেলে চাচা আবু তালিবের অধীনে লালিতপালিন হন।
২. হযরত মুহাম্মদ (স)-এর জন্মের সময় আরবের অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তর: মহানবি (স)-এর জন্মের সময় আরবের অবস্থা ছিল খুব শোচনীয়। সেখানকার লোকেরা নানা পাপের কাজে লিপ্ত ছিল। বিবাদ, যুদ্ধবিগ্রহ, চুরি ডাকাতি, হত্যা, লুণ্ঠন, মদ, জুয়া ইত্যাদি নিয়েই তারা মেতে ছিল। এক আল্লাহকে ভুলে তারা নানা দেব-দেবীর মূর্তি বানিয়ে পূজা করত। পবিত্র কাবা তারা মূর্তিতে ভরে রেখেছিল। কাবা প্রাঙ্গণে তারা ৩৬০টি মূর্তি স্থাপন করেছিল। তখন বাজারে পণ্যের মতো মানুষ বেচাকেনা হতো।
মনিবরা দাস-দাসীদের প্রতি অমানবিক নির্যাতন করত। পরিবারে ও সমাজে নারীদের কোনো সম্মান বা অধিকার ছিল না। সে সময় কন্যা শিশু জন্মগ্রহণ করা পিতামাতার জন্য খুবই অপমানের বিষয় ছিল। মেয়ে শিশুদেরকে নিষ্ঠুরভাবে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে ফেলা হতো। তাদের আচার-আচরণ ছিল বর্বর ও মানবতাবিরোধী। এ সময় মানুষের জানমালের কোনো নিরাপত্তা ছিল না। মদ্যপান, জুয়াখেলা, সুদ, ব্যভিচার ছিল তখনকার লোকদের নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার। কুসংস্কার ও পাপ-পঙ্কিলতার অতলে নিমজ্জিত ছিল তারা। সে সময়কে বলা হতো ‘আইয়ামে জাহিলিয়া’ বা মূর্খতার যুগ।
৩. শান্তি সংঘের উদ্দেশ্যগুলো কী কী?
উত্তর: মহানবি হযরত মুহাম্মদ (স) শান্তিকামী উৎসাহী যুবক বন্ধুদের নিয়ে ‘হিলফুল ফুযূল’ নামে একটি শান্তিসংঘ গঠন করেন। এ সংঘের উদ্দেশ্য ছিল-
১. আর্তের সেবা করা।
২. অত্যাচারীকে প্রতিরোধ করা।
৩. অত্যাচারিতকে সাহায্য করা।
৪. শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করা এবং গোত্রে গোত্রে সম্প্রীতি বজায় রাখা।
৪. হযরত মুহাম্মদ (স)-এর নবুয়ত লাভের ঘটনা সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর: হযরত মুহাম্মদ (স) সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবি। নিচে তার নবুয়ত লাভের ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:
হযরত মুহাম্মদ (স) শিশু বয়স থেকেই মানুষের মুক্তির জন্য, শান্তির জন্য ভাবতেন। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তাঁর এ ভাবনা আরও গভীর হয়। মূর্তিপূজা ও কুসংস্কারে লিপ্ত এবং নানা দুঃখকষ্টে জর্জরিত মানুষের মুক্তির জন্য তাঁর সব ভাবনা। মানুষ তাঁর স্রষ্টাকে ভুলে যাবে, হাতে বানানো মূর্তির সামনে মাথানত করবে, এটা হয় না। কী করা যায়, কীভাবে মানুষের হৃদয়ে এক আল্লাহর ভাবনা জাগানো যায়। কী করে কুফর, শিরক থেকে তাদের মুক্ত করা যায়। এ সকল বিষয়ের চিন্তাভাবনায় তিনি মগ্ন। বাড়ি থেকে তিন মাইল দূরে তিনি হেরা পর্বতের গুহায় নির্জনে ধ্যান করতেন। কখনো কখনো একাধারে দুই-তিন দিনও সেখানে ধ্যানে মগ্ন থাকতেন। এভাবে দীর্ঘদিন ধ্যানমগ্ন থাকার পর অবশেষে চল্লিশ বছর বয়সে রমযান মাসের কদরের রাতে আঁধার গুহা আলোকিত হয়ে উঠল। আল্লাহর ফেরেশতা জিবরাইল (আ) আল্লাহর মহান বাণী ওহি নিয়ে আসলেন। মহানবি (স)-কে বললেন ‘ইকরা’ পড়–ন। তিনি মহানবি (স)-কে সূরা আলাক-এর প্রথম পাঁচটি আয়াত পাঠ করে শোনালেন। এভাবে মহানবি (স) নবুয়ত লাভ করে ইমানের দাওয়াত দিতে থাকেন।
৫. নবুয়ত লাভের পর মহানবি (স) কী কী শিক্ষা দিলেন?
উত্তর: মহানবি হযরত মুহাম্মদ (স) চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন। নবুয়ত লাভের পর হযরত মুহাম্মদ (স) আল্লাহর নির্দেশে প্রথমে নিকট আত্মীয়স্বজনের কাছে গোপনে ইমানের দাওয়াত দিতে থাকেন। এরপর আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ পেয়ে তিনি প্রকাশ্যে ইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করেন। তিনি শিক্ষা দিলেন, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। ইবাদত করতে হবে একমাত্র তাঁরই। তিনি এক, অদ্বিতীয়। তাঁর কোনো শরিক নেই। তিনি আরও বললেন, তোমাদের হাতে বানানো দেব-দেবী ও প্রতিমার কোনো ক্ষমতা নেই। এদের ভালো-মন্দ করার কোনো শক্তিই নেই। আসমান-জমিন, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র সবকিছুর মালিক আল্লাহ। তিনিই সবকিছুর স্রষ্টা, পালনকারী ও রিজিকদাতা। তিনিই আমাদের জীবন-মৃত্যুর মালিক। সুতরাং দাসত্ব, আনুগত্য ও ইবাদত করতে হবে একমাত্র তাঁরই।
৬. মদিনার সনদ কী? এর কয়েকটি ধারা উল্লেখ কর।
উত্তর: পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত সনদ হলো মদিনা সনদ। মহানবি (স) মদিনায় হিজরত করে একটি আদর্শ সমাজ ও আদর্শ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হলেন। এই উদ্দেশে তিনি সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি লিখিত চুক্তি সম্পাদন করেন। এটিই মদিনার সনদ নামে খ্যাত এবং পৃথিবীর সর্বপ্রথম লিখিত সনদ। এই সনদে ৪৭টি ধারা ছিল। তার মধ্যে কয়েকটি নিচে উল্লেখ করা হলো। যেমন:
১. সকল সম্প্রদায় স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে। ধর্মীয় ব্যাপারে কেউ কারো ওপর হস্তক্ষেপ করবে না।
২. সনদে স্বাক্ষরকারী সকল সম্প্রদায়কে নিয়ে একটি সাধারণ জাতি গঠিত হবে এবং সকলে সমান নাগরিক সুবিধা ভোগ করবে।
৩. কেউ অপরাধ করলে তা তার ব্যক্তিগত অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে; সেজন্য গোত্র বা সম্প্রদায় দায়ী হবে না।
৪. হত্যা, রক্তারক্তি, ব্যভিচার ইত্যাদি পাপকর্ম নিষিদ্ধ করা হলো, মদিনা শহরকে পবিত্র বলে ঘোষণা করা হলো।
৫. হযরত মুহাম্মদ (স)-এর পূর্ব অনুমতি ব্যতীত কেউ কারো বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে না।
৭. বদর যুদ্ধের ফলাফল বর্ণনা কর।
উত্তর: দ্বিতীয় হিজরির ১৭ রমযান মক্কার কাফির-মুশরিক ও মুসলমানদের মধ্যে বদর প্রান্তরে যে ঐতিহাসিক যুদ্ধ সংঘটিত হয় ইসলামের ইতিহাসে তা বদর যুদ্ধ নামে পরিচিত। বদর যুদ্ধের ফলাফল ছিল অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী। এ যুদ্ধে কুরাইশ নেতা আবু জাহল, উৎবা, ওলীদ ও শায়বাসহ ৭০ জন মারা যায় এবং ৭০ জন্য বন্দি হয়। মুসলিম পক্ষে ১৪ জন শহিদ হন, কেউ বন্দি হননি। রাসুল (স) ও মুসলিমগণ যুদ্ধবন্দিদের সাথে উদার ও মানবিক আচরণ করেছিলেন। তিনি বন্দি মুক্তির চমৎকার ব্যবস্থা করেছিলেন। শিক্ষিত বন্দিদের মুক্তিপণ নির্ধারণ করা হয়েছিল ১০ জন করে নিরক্ষর মুসলিম বালক-বালিকাদের শিক্ষিত করা। এটি শিক্ষা বিস্তারে রাসুল (স)-এর প্রচেষ্টার অংশ। এ যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। স্বল্পসংখ্যক মুসলিম বাহিনীর হাতে কাফেরদের বিরাট বাহিনী পরাজিত হয়। এতে কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার হয় এবং মুসলিম বাহিনীর মনোবল ও শক্তি অনেক বেড়ে যায়।
৮. মক্কা বিজয় ও রাসুল (স)-এর অপূর্ব ক্ষমার দৃষ্টান্ত বর্ণনা কর।
উত্তর: মক্কা বিজয়: মহানবি (স) ৮ম হিজরি সনের রমযান মাসে দশ হাজার সাহাবি নিয়ে মক্কা বিজয়ের জন্য যাত্রা করেন। হঠাৎ এত বড় সৈন্যবাহিনী দেখে মক্কার কুরাইশরা যুদ্ধ করতে আর সাহস পেল না। অবস্থা বেগতিক দেখে কুরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান মহানবি (স)-কে মক্কায় স্বাগত জানায়। মহানবি (স) প্রায় বিনা বাধায় একেবারে বিনা রক্তপাতে মক্কা জয় করেন।
ক্ষমার অপূর্ব দৃষ্টান্ত: মক্কা বিজয়ের ফলে যে মক্কাবাসী একদিন মহানবি (স)-এর জীবননাশ করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়েছিল তারাই তাঁর সামনে অপরাধীর বেশে উপস্থিত হয়। নবিজি তাদের জিজ্ঞাসা করেন, “তোমরা আজ আমার কাছ থেকে কেমন ব্যবহার প্রত্যাশা কর?” তারা বলে, আজ আপনি আমাদের যে কোনো শাস্তি দিতে পারেন, তবে “আপনি তো আমাদের দয়ালু ভাই ও দয়ালু ভাইয়ের পুত্র, আপনার নিকট আমরা দয়াপূর্ণ ব্যবহারই প্রত্যাশা করছি।” তখন মহানবি (স) বলেন, “আজ তোমাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই, যাও তোমরা মুক্ত, স্বাধীন।” মহানবি (স) সবাইকে ক্ষমা করে দিলেন। এমনকি কুরাইশ সর্দার আবু সুফিয়ানকেও। অথচ এ আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বে সংঘটিত উহুদ যুদ্ধে মহানবি (স)-এর দাঁত শহিদ হয়েছিল। এমনকি মহানবি (স)-এর প্রিয় চাচা হযরত হামযা (রা) শহিদ হলে আবু সুফিয়ানের স্ত্রী হিন্দা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে তাঁর কলিজা চর্বন করেছিল। তিনি তাকেও ক্ষমা করেছিলেন। ক্ষমার এ এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত।
৯. বিদায় হজে মহানবি (স) যে ভাষণ দিয়েছিলেন তা সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর: মহানবি (স) ১০ম হিজরিতে লক্ষাধিক সাহাবি নিয়ে হজ আদায় করেন। এই হজ নবিজির জীবনের শেষ হজ ছিল বলে একে বিদায় হজ বলে। বিদায় হজে সমবেত লোকদের উদ্দেশ্য মহানবি (স) বলেন
১. সকল মুসলমান পরস্পর ভাই ভাই।
২. আজকের এদিন, এ স্থান, এ মাস যেমন পবিত্র, তেমনি তোমাদের পরস্পরের জানমাল ও ইজ্জত-আবরু পরস্পরের নিকট পবিত্র।
৩. অধীনস্থদের সাথে ভালো ব্যবহার করবে।
৪. একের অপরাধে অন্যকে শাস্তি দেবেনা।
৫. ঋণ পরিশোধ করতে হবে। সর্বপ্রকার সুদ হারাম করা হলো। সকল সুদের পাওনা বাতিল করা হলো।
৬. নারীর ওপর পুরুষের যেমন অধিকার আছে, পুরুষের ওপর নারীরও তেমন অধিকার আছে।
৭. জাহেলি যুগের সকল কুসংস্কার ও হত্যার প্রতিশোধ বাতিল করা হলো।
৮. আমানতের খিয়ানত করবেনা।
৯. আমি তোমাদের কাছে আল্লাহর বাণী (আল-কুরআনে) এবং তাঁর রাসুলের আদর্শ রেখে যাচ্ছি, তোমরা এ দুটো যতদিন আঁকড়ে থাকবে, ততদিন তোমরা বিপথগামী হবে না।
এছাড়া তিনি আরো অনেক মূল্যবান কথা বলেন।
১০. কুরআন মজিদে উল্লিখিত ১০ জন নবির নাম লেখ।
উত্তর: আল্লাহ তায়ালা মানুষের হিদায়েতের জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবি-রাসুল পাঠিয়েছেন। তাঁদের প্রত্যেকের নাম আল-কুরআনে নেই। কুরআন মজিদে উল্লিখিত ১০ জন নবির নাম হলো।
১. হযরত আদম (আ)
২. হযরত নূহ (আ)
৩. হযরত সালিহ (আ)
৪. হযরত লূত (আ)
৫. হযরত ইদরীস (আ)
৬. হযরত হূদ (আ)
৭. হযরত ইবরাহীম (আ)
৮. হযরত ইসমাঈল (আ)
৯. হযরত ইসহাক (আ)
১০. হযরত মুহাম্মদ (স)
১১. আল্লাহ ফেরেশতাদের কী আদেশ দিলেন?
১২. হযরত নূহ (আ) মানুষকে কী কী বললেন?
১৩. হযরত ইবরাহীম (আ) অগ্নিকুণ্ডে কীভাবে অক্ষত থাকেন?
১৪. হযরত দাউদ (আ)-এর ন্যায়পরায়ণতা ও সুশাসন সম্পর্কে লেখ।
১৫. হযরত ঈসা (আ) সেখানকার লোকদের কী কী উপদেশ দিলেন?
আরও দেখো—পঞ্চম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা বহুনির্বাচনি, শূন্যস্থান এবং মিলকরণ
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের ৫ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ৫ম অধ্যায় বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো। এছাড়াও ইসলাম শিক্ষা বইয়ের বহুনির্বাচনি, শূন্যস্থান, বাম-ডান ইত্যাদি প্রশ্নোত্তরের জন্য উপরের লিংকটি অনুসরণ করো।
Discussion about this post