সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : আধুনিক গণতন্ত্রের অন্যতম ভিত্তি হলো নির্বাচন। এই ব্যবস্থায় নাগরিকেরা একাধিক প্রার্থীর মধ্য থেকে তাদের পছন্দের যোগ্য প্রতিনিধি বেছে নেয়। এই বেছে নেওয়ার ব্যাপারটি হয় গোপন ভোটের মাধ্যমে। ভোটের ফলাফলে জয়ী প্রার্থীরা স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সরকার গঠন, আইন প্রণয়ন ও শাসন পরিচালনায় অংশগ্রহণ করেন।
আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন, জাতীয় সংসদ এবং রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি করে। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে উপযুক্ত প্রতিনিধি নির্বাচন করা গেলেই কোনো দেশে গণতন্ত্রের প্রাথমিক শর্ত পূরণ হয়।
বাংলাদেশের আইনসভার প্রাতিষ্ঠানিক নাম জাতীয় সংসদ ৷ এটি ঢাকার শেরেবাংলা নগর এলাকায় অবস্থিত। প্রখ্যাত মার্কিন স্থপতি লুই আই কান এর মূল নকশাকার। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় এই ভবনে। তাই জাতীয় সংসদ ভবন হলো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার কেন্দ্রস্থল।
সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
২৩শে সেপ্টেম্বর ২০১১ এর দৈনিক পত্রিকায় একটি খবর দেখে জারিফ চমকে উঠে। বিশ্বব্যাপী এক ধরনের গ্যাসের অধিক হারে নিঃসরণের জন্য জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মতো সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছাকাছি উচ্চতার দেশগুলো আজ হুমকির মুখে পড়েছে। এই বিপর্যয়ের জন্য জারিফ মানবসৃষ্ট নানা কর্মকাণ্ডকে দায়ী করে এক ধরনের উৎকণ্ঠা অনুভব করে।
ক. বাংলাদেশ কোন অঞ্চলে অবস্থিত?
খ. বাংলাদেশের জলবায়ুতে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে বাংলাদেশ কী ধরনের হুমকির মুখোমুখি- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিপর্যয়ের জন্য মানবসৃষ্ট কর্মকাণ্ডই দায়ী—তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. বাংলাদেশ ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত।
খ. বাংলাদেশ ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় এখানকার জলবায়ু ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ু। সমুদ্রের নিকটবর্তী হওয়ায় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এখানে শীত বা গ্রীষ্ম কোনোটাই খুব তীব্র নয়। বর্ষাকালে বাংলাদেশে বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে জলীয়বাষ্পপূর্ণ বাতাস প্রবাহিত হয়। একে গ্রীষ্মের মৌসুমি বায়ু বলা হয়। এই মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বাংলাদেশে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।
গ. উদ্দীপকে বাংলাদেশ ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের হুমকির মুখোমুখি। জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন বাংলাদেশকে এই হুমকির সম্মুখীন করেছে। উদ্দীপকে এ বিষয়টিই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জারিফ সংবাদপত্রে প্রকাশিত একটি খবর থেকে জানতে পারে যে, এক ধরনের গ্যাস অধিক
নিঃসরণের জন্য জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মতো সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছাকাছি উচ্চতার দেশগুলো আজ হুমকির মুখে পড়েছে। মূলত এখানে গ্রিনহাউস গ্যাসের কথা বলা হয়েছে, এ গ্যাস অতিরিক্ত মাত্রায় নিঃসরিত হয়ে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়িয়ে দিচ্ছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে মেরুঅঞ্চলের বরফ গলতে শুরু করেছে। এই বরফ গলে যাওয়ায় সমুদ্রপৃষ্ঠের পানির উচ্চতা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে গেলে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাসমূহ সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। এছাড়া বাংলাদেশ আরও যেসব হুমকির মধ্যে রয়েছে তা হলো- ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, নদীভাঙন, খরা, শৈত্যপ্রবাহ, টর্নেডো, কালবৈশাখী প্রভৃতি।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিপর্যয় তথা বাংলাদেশের ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জন্য মানবসৃষ্ট কর্মকা-ই দায়ী বলে আমি মনে করি। কারণ মানুষ তার কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ইচ্ছাকৃত ও অনিচ্ছাকৃতভাবে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। শিল্পায়ন ও নগরায়ণের ফলে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বেড়েই চলেছে। অসংখ্য কলকারখানা ও যানবাহন থেকে অনবরত নির্গত হচ্ছে কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন, সিএফসি প্রভৃতি গ্রিনহাউস গ্যাস। এর ফলে ঘটছে বিশ্ব উষ্ণায়ন। যার কারণে পৃথিবীতে নানা ধরনের দুর্যোগ আঘাত হানছে। মানবসৃষ্ট দুর্যোগ যা বর্তমানে সবার বিশেষ চিন্তা এবং গভীর উদ্বেগের বিষয় তা হচ্ছে গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়া। আর বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস বৃদ্ধির জন্য মানুষের কাজকর্মই সবচেয়ে বেশি দায়ী।
পৃথিবীর জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট গাছপালা কেটে বানাতে হয়েছে বসতভিটা ও ফসলের জমি। কলকারখানা ও গাড়ির কালোধোঁয়া, বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত জ্বালানির ব্যবহারে বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইড বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়েছে ওজোনস্তর এবং সূর্যের তেজস্ক্রিয় অতিবেগুনি রশ্মি পৃথিবীতে এসে পড়ছে সরাসরি। ফলে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। অতিরিক্ত তাপে গলে যাচ্ছে মেরু অঞ্চলের জমে থাকা বরফ। সমুদ্রের পানি বেড়ে পৃথিবীর উপকূলীয় অঞ্চলগুলো পানিতে ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে উল্লিখিত বিপর্যয়ের জন্য মানবসৃষ্ট কর্মকাণ্ডই দায়ী।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
আরিক টেলিভিশনে ‘বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ’ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন দেখছিল। প্রতিবেদনের প্রথম অংশে দেখানো হয় কীভাবে উত্তরাঞ্চলের একটি গ্রামে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষিজমিগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অংশে দেখানো হয় উপকূলীয় অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ কীভাবে জনজীবন ও পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ঐ অঞ্চলে অবস্থানগত কারণে প্রায়শই দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করে।
ক. প্রচণ্ড গতিসম্পন্ন ঘূর্ণিঝড়কে কী বলে?
খ. কালবৈশাখী কী? বুঝিয়ে লেখ।
গ. প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অংশে দেখানো দুর্যোগ ঘটার কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. প্রতিবেদনের প্রথম অংশে দেখানো দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে কী ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়—ব্যাখ্যা কর
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. প্রচণ্ড গতিসম্পন্ন ঘূর্ণিঝড়কে টর্নেডো বলে।
খ. কোনো স্থানের তাপমাত্রা প্রচুর বেড়ে গেলে সেখানকার বাতাস হালকা হয়ে উপরে যায় তখন পাশের অঞ্চলের অপেক্ষাকৃত শীতল বাতাস প্রবল বেগে এই শূন্যস্থানে ধেয়ে আসে ও ঝড়ের সৃষ্টি করে যা আমাদের দেশে কালবৈশাখী নামে পরিচিত। কালবৈশাখী হলো এক ধরনের ক্ষণস্থায়ী ও স্থানীয়ভাবে সৃষ্ট প্রচণ্ড ঝড়। সাধারণত বৈশাখ মাসেই এ ঝড় বেশি হয় বলে একে কালবৈশাখী ঝড় বলা হয়। কালবৈশাখী ঝড় সাধারণত উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে প্রবাহিত হয়।
গ. প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অংশে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে বলা হয়েছে। এ অঞ্চলে সাধারণত ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাস বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত কোনো স্থানের বাতাসের চাপ বৃদ্ধি পেলে সেখানকার বাতাস উপরে উঠে যায়। ফলে ওই অঞ্চলের বাতাসের চাপ কমে যায়। একে নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়া বলে। এ সময় আশপাশের অঞ্চল থেকে বাতাস প্রবলবেগে ওই নিম্নচাপ অঞ্চলের দিকে ছুটে আসে।
ফলে ঘূর্ণিঝড় বা জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের অধিকাংশ ঘূর্ণিঝড় বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে হয়ে থাকে। সমুদ্রে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও ঝড়ের ফলে সমুদ্রের লোনা জল বিশাল উচ্চতা নিয়ে ও তীব্রবেগে উপকূলে আছড়ে পড়ে এবং স্থলভাগকে প্লাবিত করে। এর ফলে উপকূলের জনজীবন ও পরিবেশে ক্ষতিগ্রস্ত হয় যা উদ্দীপকের প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অংশে দেখানো হয়েছে।
ঘ. প্রতিবেদনের প্রথম অংশে দেখানো দুর্যোগটি হলো খরা। উদ্দীপকে প্রতিবেদনের প্রথম অংশে দেখানো হয় কীভাবে উত্তরাঞ্চলের একটি গ্রামে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষি জমিগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে যা খরাকে নির্দেশ করে। পাঠ্যবই থেকে আমরা জানতে পারি, উত্তরাঞ্চলে খরার প্রকোপ বেশি এবং খরার কারণে কৃষিজমি শুকিয়ে যায়। খরা বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ খরা পুরোপুরি প্রতিরোধ করা খুব সহজ নয়। তবে সচেতন হলে ও সময়মতো ব্যবস্থা নিলে ক্ষয়ক্ষতি অনেকখানি কমানো যেতে পারে। এজন্য ভূগর্ভস্থ পানির স্তর পরীক্ষা করে মাটির নিচ থেকে পানি উত্তোলন বন্ধ করে খরা মোকাবিলা করা যেতে পারে। বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। সুষ্ঠু পানি ব্যবস্থাপনা ও পানি ব্যবহারে গণসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। উল্লিখিত ব্যবস্থাগুলো গ্রহণ করলে খরার ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব হবে।
বাংলাদেশের জলবায়ু
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
লতিকা এবং রায়হান দুই বন্ধু। লতিকাদের বাড়ি শ্রীমঙ্গলে। এবার শীতের ছুটিতে রায়হান তাদের বাড়িতে বেড়াতে যেতে চাইল। কিন্তু লতিকা রাজি হলো না। সে বলল, এখন আমাদের ওখানে প্রচ- শীত। গিয়ে ভালো লাগবে না। আমরা এক অদ্ভুত জায়গায় বসবাস করছি। শীতে প্রচণ্ড শীত। সারা বছরই বৃষ্টি হয়। রায়হান লতিকার কথা শুনে বলল, আক্ষেপ করার কিছুই নেই। সব এলাকাতেই প্রকৃতিজনিত কিছু সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে। এটা আমাদের মেনে নিতে হবে। এলাকাভিত্তিক পার্থক্য থাকলেও বাংলাদেশে কিন্তু শীত
বা গরম কোনোটিই বেশি নয়।
ক. বাংলাদেশে কালবৈশাখী ঝড় হয় কখন?
খ. বাংলাদেশে শীত বা গরম বেশি না হওয়ার কারণ কী?
গ. লতিকা এবং রায়হানের কথায় বাংলাদেশের কোন বিষয়টির প্রকৃতি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে রায়হানের আলোচিত বিষয়টিকে সমভাবাপন্ন বলা যায় কি? বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ঘটনা-১: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশগুলোর একটি। দেশটি জ্বালানি হিসেবে প্রচুর জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করে এবং গাছগাছালি থেকে কাঠ আহরণ করে।
ঘটনা-২: নিশীথ সূর্যের দেশ হলো নরওয়ে। পরিবেশবান্ধব দেশটি জ্বালানি ব্যবহারে যথেষ্ট সচেতন এবং সহজে জৈব জ্বালানি ব্যবহার করে না।
ক. বন্যা কী?
খ. পৃথিবীতে জলবায়ু পরিবর্তন হয় কীভাবে?
গ. গ্রিনহাউস গ্যাস বৃদ্ধিতে ঘটনা-১ ও ঘটনা-২ এ বর্ণিত দেশ দুটির মধ্যে কোন দেশটি অধিক দায়ী? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. বিশ্বের প্রতিটি দেশের ঘটনা-২ এ বর্ণিত দেশটির নীতি অনুসরণ করা উচিত-জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—সপ্তম শ্রেণির BGS সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য এ অধ্যায় থেকে মোট ৪টি সৃজনশীল উত্তরসহ রয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post