৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায় : অধ্যায়টির শিখন অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানতে পারব কীভাবে একটা বিদ্যালয় পত্রিকা বানাতে পারি। বিদ্যালয় পত্রিকা হলো বিজ্ঞপ্তি বোর্ডে প্রকাশিত এক ধরনের সাময়িক পত্র।
এখানে বিশেষত বিদ্যালয়/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কবিতা, গান, ছড়া, বিজ্ঞান, নাটিকা, প্রতিবেদন ইত্যাদি প্রকাশিত হয়। বিদ্যালয় পত্রিকাটি তৈরির সময় শিক্ষার্থীরা কিছু সুন্দর ও নিয়মনীতি মেনে শ্রেণি ও বাড়ির ছোট মজার মজার কাজের মাধ্যমে এ পত্রিকাটি তৈরি করতে পারে।
৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায়
পত্রিকাটি বানাতে অন্য কারও লেখা, গান, কবিতা, ছবি ইত্যাদি ব্যবহার করার সময় অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে। বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে নিতে হয়।
যেমন- অন্য কারো লেখা, আবিষ্কার নিজের বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না, তাকে কপিরাইট আইনের মোতাবেক শাস্তি দিতে পারে। শিক্ষার্থীদের বানানো এ বিদ্যালয় পত্রিকাটি উপহার হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
আমাদের তৈরি প্রতিবেদনের শিরোনামটি নিচের ছকে লিখি। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ২৯)
‘পরিচ্ছন্ন বিদ্যালয় গড়তে শিক্ষার্থীরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ’
বাজার বাজার খেলা : এবার শ্রেণিতে একটি মজার খেলা হবে। শ্রেণিতে কী খেলা হবে শিক্ষকের কাছ থেকে আমরা জেনে নিতে পারি। খেলাটি আমাদের সবাই মিলে খেলতে হবে। খেলাটি খেলার সময় একে অপরের প্রতি সম্মান রেখে, শৃঙ্খলা বজায় রেখে আমাদের খেলতে হবে।
শ্রেণিতে খেলা চলাকালে আমরা যাদের প্রতিবেদন দেখেছি, তাদের মধ্যে একজনের নাম ও কিছু প্রশ্ন দিয়ে তাদের প্রতিবেদনটি মূল্যায়ন করতে পারি। নিচের ঘরে প্রশ্নগুলোর উত্তর টিক চিহ্ন দেওয়ার মাধ্যমে আমরা সহপাঠীর প্রতিবেদনটি মূল্যায়ন করতে পারি। যে সহপাঠীর প্রতিবেদন আমরা মূল্যায়ন করলাম, নিচের গোল ঘরে সে সহপাঠীর একটি ছবি লাগাতে পারি বা সহপাঠীর ছবি আঁকতে পারি।
প্রতিবেদনটিতে সহপাঠী কি তার নাম ব্যবহার করছে? √
অন্য কারও লেখা/ কবিতা ব্যবহারের সময় সহপাঠী কি ওই ব্যক্তির নাম ব্যবহার করেছে? √
অন্য কারও ক্যামেরায় তোলা ছবি বা আঁকা ছবি ব্যবহারের সময় সহপাঠী কি ওই ব্যক্তির নাম ব্যবহার করেছে? √
অন্য কারও কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহারের সময় সহপাঠী কি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করেছে? √
আমরা নিশ্চয়ই খেয়াল করেছি আমাদের বের করা উত্তরগুলো থেকে শিক্ষক একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। শিক্ষক যে বিষয়টিকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে চিহ্নিত করেছেন তা লিখি। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ৩০)
- অপরের লেখা নিজের নামে না চালিয়ে দেয়া।
- যার উদ্ধৃতি ব্যবহার করব, তার নাম উল্লেখ করা।
- অন্য কোনো বাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহারের সময় ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করা।
পরের সেশনের জন্য প্রস্তুতিমূলক কাজ
আমরা আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষক বা ওপরের শ্রেণির শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে এর কারণ খুঁজে বের করতে পারি। নিচের বক্সে আমাদের খুঁজে বের করা কারণটি/কারণগুলো লিখি। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ৩০)
আমাদের মতে চিহ্নিত করা বিষয়টি কেন খুব গুরুত্বপূর্ণ।
- সৃজনশীলতায় অন্যের লেখা চুরি মহা অন্যায়।
- নিজের সৃজনশীলতার বিকাশ ব্যাহত হয়।
- লেখক লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
- আর্থিকভাবে লোকসানের শিকার হতে হয়।
- জ্ঞানের জগতে নতুন কিছু সংযোজন হয় না।
৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায় ২য় সেশন
এই সেশনে আমরা যে বাড়ির কাজটি করেছি তা থেকে শিক্ষক অনেকের কাছ থেকে উত্তর শুনতে চাইবেন; অর্থাৎ কেন কারও তৈরি করা কিছু ব্যবহার করলে সঙ্গে ব্যক্তির নাম দেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সে সম্পর্কে কিছু কারণ জানতে চাইবেন। আমাদের সহপাঠীরা যে কারণগুলো বলছে তা থেকে কয়েকটি কারণ আমরা নিচের ঘরে লিখতে পারি। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ৩১)
সহপাঠীদের বলা উত্তর :
১. লেখক উৎসাহিত হয়।
২. লেখক স্বত্ব ঠিক থাকে।
৩. তথ্যের নিশ্চয়তা দেয়।
৪. প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।
এবার চলো আমরা কিছু অনুশীলন করি, আমরা কোনটিকে কার বৃদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ বলব আর কোনটিকে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ বলব না তার অনুশীলন করা যাক। নিচে কিছু ছবি দেওয়া আছে। ছবির পাশে কিছু অনুমান দেওয়া আছে। আমাদের ছবি দেখে এবং অনুমান পড়ে, পাশের কলামে উত্তর দিতে হবে। এর জন্য আমরা সহপাঠীর সঙ্গে দুই মিনিট ছবি নিয়ে আলোচনা করি এবং তারপর কাজটি করি। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ৩২)
ছবি-১
এই ছবিটির নাম ‘মোনালিসা’
ছবিটি এঁকেছেন: লিওনার্দো দা ভিঞ্চি
ছবিটির একটি কপি ব্যবহার করছেন রহিম সাহেব। এখানে ছবিটি কি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ? হলে, কার বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ?
উত্তর : এটি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ এবং লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ।
ছবি-২
বইয়ের নাম ‘আমার বন্ধু রাশেদ’
বইটি পড়েছেন : আব্দুর রহমান
বইটি লিখেছেন: মুহম্মদ জাফর ইকবাল এই বইটি কী বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ? হলে, কার বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ?
বইটির প্রচ্ছদ কী বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ?
উত্তর : বইটি মুহম্মদ জাফর ইকবালের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ। হ্যাঁ, বইটির প্রচ্ছদটি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ।
ছবি-৩
মোবাইল ফোন সেটটি প্রস্তুত করেছে একটি কোম্পানি। ফোনটি বিক্রি করে আলম মোবাইল ফোন স্টোর। এই মোবাইল ফোনটি কি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ? হলে, কার বৃদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ?
উত্তর : মোবাইল ফোনটির প্রস্তুতি ফর্মুলা বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ এবং ফোনটি প্রস্তুতকারী কোম্পানির বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ।
ছবি-৪
একখণ্ড ফসলি জমির ছবি ধানের মৌসুমে একজন কৃষক এখানে ধান ফলান। এই জমির মালিক সুব্রত বড়ুয়া। এই ফসলি জমিটি কি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পন? হলে, কার বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ?
উত্তর : ফসলি জমিটি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ নয়। জমিতে ফসল ফলানো, এখানে ফসল কৃষকের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ।
৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায় ৩য় সেশন
খেলার নাম লিখি :
খেলার নাম : দেয়ালিকা প্রস্তুতকরণ
খেলার প্রক্রিয়া : শ্রেণির সবাই কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন গল্প, কবিতা, কাহিনী ও প্রতিবেদন লিখে এক দল অন্য দলের কাছে উপস্থাপন করবে। শিক্ষকরা খেলাটি পরিচালনা করবেন।
দেয়ালিকায় লেখা আহবান নামে একটি বক্স রাখা হয়েছিল।
যেখানে অনেকেই নিজের প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়েছে।
খেলাটি খেলতে গিয়ে আমরা কিছু চিরকুট খুঁজে পেয়েছি। আমরা সবাই মিলে কতগুলো ও কী কী চিরকুট খুঁজে বের করতে পেরেছি তা নিচের চিরকুটগুলোর পাশে লিখি। প্রয়োজনে অতিরিক্ত কাগজ সংযুক্ত করতে পারি। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ৩৫)
চিরকুটের বিস্তারিত তথ্য-
চিরকুট-১: তানিম চিরকুটে তার কক্সবাজার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিখেছে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ অখন্ড সাদা বালুকাময় সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। এর দৈর্ঘ্য ১২২ কি.মি.। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ কক্সবাজার জেলায় যাতায়াত করেন।
চিরকুট-২: সূচনা বাবার স্বপ্ন নিয়ে গল্প লিখেছে সূচনার বাবার স্বপ্ন, তার মেয়ে একজন সচেতন ও আদর্শ নাগরিক হবে। সূচনা ও তার বাবা একদিন পার্কে বসে লক্ষ্য করল যন্ত্রতত্র ময়লা আবর্জনা। সূচনা বলে, স্যার বলেছেন ময়লা যেখানে-সেখানে ফেলতে নেই, ময়লা ফেলতে হয় ডাস্টবিনে। সূচনার বাবা বলেন, সবাই একটু সচেতন হলেই আমরা আমাদের চারপাশ বা পরিবেশকে কত সুন্দর রাখতে পারি। সূচনার বাবা বাসায় ফিরতে ফিরতে ভাবেন, সূচনা শিক্ষকের স্বপ্ন যেভাবে মনে ধারন করেছে, বাবার স্বপ্নও একদিন হয়তো বাস্তবে রূপায়িত হবে।
চিরকুট-৩: অর্পন বিজয় দিবস নিয়ে ছড়া লিখেছে:
ষোলোই ডিসেম্বর
দীর্ঘ ন’মাস যুদ্ধ শেষে
স্বাধীন হলো দেশ
স্বাধীন হলো সাজানো এই
শ্যামল পরিবেশ
– লেখক মঈন মুসতাকিম
চিরকুট-৪: ছড়া লিখেছে:
সংখ্যাতত্ত্ব
– মানিক লাল ঘোষ
ওয়ান, টু, থ্রি
মানিক লাল ঘোষ
মায়ের হাতে ভাত খাই ফ্রি
ফোর, ফাইভ, সিক্স
রাতের বেলা বাইরে যাওয়া রিক্স
সেভেন, এইট, নাইন
ভালোভাবে বাঁচতে হলে মানতে হবে আইন।
এবার নিচের বইয়ে লিখি বৃদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের কয়টি ধরন আমাদের প্রতিবেদনে প্রতিফলিত হয়েছে। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ৩৬)
- সাহিত্যকর্ম ও শিল্পকর্ম সম্পর্কিত সম্পদ বা কপিরাইট : গল্প, নাটক, কবিতা, ছড়া, বই ইত্যাদি।
- বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন বা আবিষ্কার করোনার টিকা আবিষ্কার।
- নির্দিষ্ট দেশের বা ভৌগোলিক নিজস্ব পরিচিতি : বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত (কক্সবাজার)।
৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায় ৪র্থ সেশন
সমাধান : বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ ব্যবহারের পূর্বে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের স্বত্বাধিকারীর অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিতে পারলে অন্তত ব্যবহারের সময় ঐ সম্পদের মালিকের নাম উল্লেখ করতে হবে। তাছাড়া ব্যবসার স্বার্থে হলে কিছু অর্থ প্রদান করতে হবে।
স্বতাধিকারীর ধরন: ক্ষতির ধরন
১. গায়ক – গায়ক গান গাওয়ার আগ্রহ হারাবেন। তিনি আর্থিকভাবে লোকসানের শিকার হবেন।
২. লেখক – লেখালেখির আগ্রহ হারাবেন। তিনি আর্থিকভাবে ক্ষতির শিকার হবেন।
৩. গবেষক – গবেষণা করতে উদ্বুদ্ধ হবেন না। নতুন কিছু উদ্ভাবনের জন্য নিরুৎসাহিত হয়ে পড়বেন।
৪. প্রোগ্রামার – ওয়েবসাইট তৈরি, অ্যাপ্লিকেশন, ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি কাজে আগ্রহ হারাবেন। আর্থিক ক্ষতির শিকার হবেন।
৫. প্রকাশক – তিনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
৬. ব্যবসায়ী – তিনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায় ৫ম সেশন
- প্রতিটি দল তাদের নির্ধারিত বিষয়/থিমের ওপর বিদ্যালয় পত্রিকার জন্য বিভিন্ন তথ্য, ছবি, গল্প, কবিতা, প্রতিবেদন সংবলিত উপকরণ বানাব।
- সব দলের কাজ যুক্ত করে একটি বিদ্যালয় পত্রিকা হবে।
- বিদ্যালয় পত্রিকার বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে একটি নাম বা শিরোনাম থাকবে।
- বিদ্যালয় পত্রিকার জন্য কিছু লেখা শিক্ষার্থীর নিজস্ব লেখা হবে, এবং কিছু লেখা/তথ্য বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করা হবে।
- উভয় লেখায় স্বত্বাধিকারীর নাম থাকবে।
- একটি আলাদা অংশপৃষ্ঠায় আবার সব স্বত্বাধিকারীর নাম দেওয়া হবে এবং সে অংশটিকে স্বত্বাধিকারীদের তালিকা বা পরিচিতি অংশ হিসেবে নামকরণ করা যেতে পারে।
যে বিদ্যালয় পত্রিকাটি বানানো হলো তার একটি ছবি তুলে এবং প্রিন্ট করে তা এখানে লাগাতে পারি, যদি এই সুবিধা না থাকে তাহলে পত্রিকার প্রথম পাতার একটি ছবি আঁকতে পারি। (মূলবই পৃষ্ঠা নং – ৪২)
৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায় সমাধান
সেশন-১: খেলা খেলি, প্রতিবেদন দেখি
সেশন-২: অন্যের সম্পদ সম্পর্কে জানি, সচেতন থাকি
সেশন-৩ গুপ্তধনের খোঁজে
সেশন-৪: কাজের মূূল্য দেই তো কাজের মূল্য পাই
সেশন-৫: বিদ্যালয় পত্রিকা তৈরি
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post