৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা ৩য় অধ্যায় ১ম পরিচ্ছেদ : ভাষার প্রাণ হলো শব্দ। তাই বিভিন্ন শব্দ ব্যবহার করে আমরা সঠিকভাবে আমাদের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি। নাম বোঝাতে আমরা করিম, রহিম, ঢাকা, বিড়াল, মেঘনা, ভোজন ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করি।
নামের পরিবর্তে যে, তারা, আমি, আমরা ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করি। কারও গুণ বোঝাতে ভালো-মন্দ, কাঁচা-পাকা, সুন্দর, কুৎসিত, ছোটো, বড়ো ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে থাকি। কাজ বোঝাতে করা, যাওয়া, খাওয়া, পরা ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করি। কাজের গতি বোঝাতে জোরে, ধীরে, সামনে, পিছনে ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করি।
৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা ৩য় অধ্যায় ১ম পরিচ্ছেদ
এছাড়া শব্দ দিয়ে বাক্য বলার সময় সময়, উপরে, থেকে, ও, এবং আর, আহা, ছিঃ ছিঃ। ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে আমরা মনের ভাব প্রকাশ করে থাকি। এভাবেই তৈরি হয়ে বিভিন্ন শব্দের বিভিন্ন শ্রেণি, যা আমাদের ভাষা প্রকাশে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
অনুচ্ছেদ লিখে বিশেষ্য খুঁজি কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে বিশেষ্য শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও। (বাংলা মূল বই পৃষ্ঠা : ২২)
উত্তর: এখন শীতকাল। কদিন আগে ঠিক করা হয়েছে বড়ো বড়ো গাছগুলো সব কেটে ফেলা হবে। জেসমিন বলু মিয়া বলে একটি লোককে ঠিক করেছেন। লোকটির মুখে বসন্তের দাগ। বজলু মিয়া গতকাল এসে বড়ো বড়ো গাছগুলো সব দেখে গেছে। দড়ি দিয়ে কী সব মাপ-টাপও নিয়েছে। বলে গেছে সোমবারে লোকজন নিয়ে আসবে।
পুতুলের এই জন্যেই খুব মন খারাপ। গাছগুলোর দিকে তাকালেই তার কান্না পেয়ে যায়। বাগানে এলেই যে এখন গাছগুলোর গায়ে হাত বুঝিে ফিসফিস করে কী সব কথা বলে। হয়তো-বা সান্ত¡নার কোনো কথা। আজও তাই করছিল। গাছের গায়ে হাত বোলাতে বোলাতে সে লক্ষ করল, তার বাবা বাগানে হাঁটছেন।
তাঁর হাতে একটি ভাঁজ-করা খবরের কাগজ। তিনি অন্যমনস্ক ভঙ্গিতে হাঁটছেন। তাঁকে দেখে মনে হচ্ছে খুব রেগে আছেন। খুব রেগে গেলে তিনি এ রকম গম্ভীর হয়ে যান। বাগানে কিংবা ছাদে মাথা নিচু করে হাঁটেন। পুতুলের মনে হলো আজ বোধহয় বাবা- মার মধ্যে ঝগড়া হয়েছে। এই একটা খারাপ ব্যাপার। দুদিন পরপর তাঁরা ঝগড়া করেন। ঝগড়া করবে ছোটোরা। আড়ি দেবে ভাব নেবে। বাড়োরা এ রকম করবে কেন?
অনুচ্ছেদ লিখে সর্বনাম বুদ্ধি- কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে সর্বনাম পদগুলোর নিচে দাগ দাও। (বাংলা মূলবই পৃষ্ঠা : ২৪)
উত্তর: পুতুল ছোটো ছোটো পা ফেলে রেনটি গাছটার দিকে যাচ্ছে। তার চোখ বাবার দিকে। বাবা কতটা রেগে আছেন সে বুঝতে চেষ্টা করছে। পুতুলের বয়স এগারো। এই বয়সের ছেলেরা চারদিকে কী হচ্ছে না হচ্ছে খুব বুঝতে চেষ্টা করে। রহমান সাহের পুতুলকে রেনট্রি গাছটার দিকে যেতে দেখলেন। কিছু বললেন না। তিনি জানেন, এই গাছের নিচে পুতুল প্রায়ই এসে বসে। এটা সম্ভবত পুরুষের কোনো গোপন জায়গা।
সব শিশুর কিছু গোপন জায়গা থাকে। তাঁর নিজেরও ছিল। পুতুলকে দেখে মাঝে মাঝে তাঁর নিজের শৈশবের কথা মনে হয়। তবে তিনি পুতুলের মতো নিসা ছিলেন না। অনেক ভাই-বোনের মধ্যে বড়ো হয়েছেন। তাঁদের বাড়িটা ছিল হৈ চৈ ইয়োড়ের বাড়ি। নিজের ভাই-বোন ছাড়াও চাচাতো ভাই-বোন, ফুপাতো ভাই-বোন, পাড়ার ছেলেপেলে। সারাদিন চিৎকার চেঁচামেচি হৈ চৈ। রহমান সাহেব রোদে পিঠ দিয়ে বসলেন। বসতে হলো ঘাসে। এমনভাবে বসেছেন যেন পুতুল কী করছে দেখা যায়। তিনি সারাদিন ব্যস্ত থাকেন, পুতুল কী করে না-করে খবর রাখতে পারেন না। ছেলেটা খুবই একা। তাকে আরো কিছু সময় দেওয়া দরকার তা তিনি দিতে পারছেন না। তিনি মৃদু গলায় ডাকলেন- পুতুল!
অনুচ্ছেদ লিখে বিশেষণ খুঁজি- কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ দেখো। লেখা হয়ে গেলে বিশেষণ শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও। (বাংলা মূলবই পৃষ্ঠা : ২৭)
উত্তর: প্রথমে বলতে হয় ঢাকাই মসলিনের কথা। ঢাকা শহরের অদূরে ডেমরা এলাকার তাঁতিদের এ অমূল্য সৃষ্টি এক কালে দুনিয়া জুড়ে তুলেছিল প্রবল আলোড়ন। ঢাকার মসলিন তৎকালীন মোগল বাদশাহদের বিলাসের বস্তু ছিল। মসলিন কাপড় এত সূক্ষ¥ সুতা দিয়ে বোনা হতো যে, ছোট একটি আংটির ভিতর দিয়ে অনায়াসে কয়েক শ গজ মসলিন কাপড় প্রবেশ করিয়ে দেওয়া সম্ভব ছিল।
এক সময়ে বাংলাদেশের গ্রামে গ্রামে নকশিকাঁথা তৈরির রেওয়াজ ছিল। একেকটি সাধারণ আকারের নকশিকাঁথা সেলাই করতে কমপক্ষে স্বয় মাস লাগত। বর্ষাকালে যখন চারদিকে পানি থৈ থৈ করে, ঘর থেকে বাইরে বের হওয়া যায় না, এমন মৌসুমই ছিল নকশিকাঁথা সেলাইয়ের উপযুক্ত সময়। মেয়েরা সংসারের কাজ সাঙ্গ করে দুপুরের খাওয়াদাওয়া সেরে পাটি বিছিয়ে পানের বাটাটি পাশে নিয়ে পা মেলে বসতেন বিচিত্র নকশা তোলা কাঁথা সেলাই করতে। শুধু কতকগুলো সূক্ষ¥ সেলাই আর রং-বেরঙের নকশার জন্যই নকশিকাঁথা বলা হয় না, বরং কাঁথার প্রতিটি সুচের ফোঁড়ের মধ্যে লুকিয়ে আছে একেকটি পরিবারের কাহিনি, তাদের পরিবেশ, তাদের জীবনগাথা।
বিশেষণ শব্দগুলোর নিচে দাগ দেওয়া হলো-
অনুচ্ছেদ লিখে ক্রিয়া খুঁজি- কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে ক্রিয়া শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও। (বাংলা মূলবই পৃষ্ঠা : ২৯)
উত্তর: নারায়ণগঞ্জ জেলার নওয়াপাড়া গ্রামে জামদানি কারিগরদের বসবাস। শতাব্দীকাল ধরে এ তাঁতশিল্প বিস্তার লাভ করেছে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী লোকায়। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, শীতলক্ষ্যা নদীর পানির বাষ্প থেকে যে আর্দ্রতার সৃষ্টি হয় তা জামদানি বোনার জন্য শুধু উপযোগীই নয়, বরং এক অপরিহার্য বস্তু বলা চলে।
কুমিল্লা, নোয়াখালী ও চট্টগ্রামে প্রস্তুত খাদি বা খদ্দরের সমাদর শুধু গ্রামজীবনেই নয়, শহরের আধুনিক সমাজেও যথেষ্ট রয়েছে। খাদি কাপড়ের বিশেষত্ব হচ্ছে, এর সবটাই হাতে প্রস্তুত। তুলা থেকে হাতে সুতা কাটা হয়। গ্রামবাসীরা অবসর সময়ে সুতা কাটে। এদের বলা হয় কার্টুনি। গ্রামে বাড়ির আশপাশে তুলার গাছ লাগানোর রীতি আছে। সেই গাছের তুলা দিয়ে সুতা কাটা ও হস্তচালিত তাঁতে এসব সুতায় যে কাপড় প্রস্তুত করা হয়, সেই কাপড়ই প্রকৃত খাদি বা খদ্দর। রাঙামাটি, বান্দরবান, রামগড় এলাকার চাকমা, ঝুঁকি ও মুরং মেয়েরা এবং সিলেটের মাছিমপুর অঞ্চলের মণিপুরী মেয়েরা তাদের নিজেদের ও পুরুষদের পরিধেয় বস্ত্র বুনে থাকে। এ কাপড়গুলো সাধারণত মোটা ও টেকসই হয়। নকশা, রং ও বুননকৌশল সবই তাদের নিজস্ব ঐতিহ্য অনুযায়ী হয়।
অনুচ্ছেদ লিখে ক্রিয়াবিশেষণ খুঁজি- কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে ক্রিয়াবিশেষণ শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও। (বাংলা মূলবই পৃষ্ঠা : ৩১)
উত্তর: বাঁশের নানা রকম ব্যবহার ছাড়া আমাদের চলতেই পারে না। ছোটোখাটো সামান্য হাতিয়ারের সাহায্যে আমাদের কারিগররা বাঁশ দিয়ে আজকাল আধুনিক রুচির নানা ব্যবহারিক সামগ্রী তৈরি করছে যা শুধু আমাদের নিজেদের দেশেই নয়, বিদেশেও বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া শোলাশিল্পের উৎকৃষ্ট সৃজনশীল নমুনাও দেখা যায় পুতুল, টোপর ইত্যাদির মধ্যে। কাপড়ের পুতুল তৈরি করা আমাদের দেশের মেয়েদের একটি সহজাত শিল্পগুণ। অনেকাংশে এসব পুতুল প্রতীকধর্মী।
এগুলো যেমন আমাদের দেশের ঐতিহ্য ও জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে, তেমনি বিদেশি পয়সাও উপার্জন করে।
লোকশিল্প সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের দায়িত্ব আমাদের সকলের। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহর, শহরতলি এবং গ্রামের হাজার হাজার নারী-পুরুষ আছে, যারা কাজ করতে চায় অথচ কাজের অভাবে দিন দিন দারিদর্্েযর শিকার হচ্ছে। সুপরিকল্পিত উপায়ে এবং সুরুচিপূর্ণ লোকশিল্প প্রস্তুতির দিকে মনোযোগ দিলে তাদের সমস্যার কিছুটা সমাধান হবে।
অনুচ্ছেদ লিখে অনুসর্গ খুঁজি- কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে অনুসর্গ শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও। (বাংলা মূলবই পৃষ্ঠা : ৩৩)
উত্তর: বাংলাদেশের ঋতুবৈচিত্র্য খুবই অপরূপ। এখানে ছয়টি ঋতু নিজস্ব ছন্দ নিয়ে আবির্ভূত হয়। এসব ঋতুর রূপের পরিবর্তন হয়ে থাকে। বারো মাসে ছয়টি ঋতু এদেশের প্রকৃতিতে অসাধারণ রূপের বৈচিত্র্য মেলে ধরে। বৈশাখ মাসে গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহ দিয়ে এ ঋতুর সূচনা হয়। এর দুই মাস পরেই ঘন কালো মেঘের সমারোহে বর্ষা ঋতুর আগমন হয়। বর্ষা ঋতুর পরে নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা দিয়ে ‘শরৎ ঋতুর আবির্ভাব হয়। এ ঋতুতে শিউলি ফুলের ঘ্রাণে সমগ্র দেশ ভরে যায়।
শরৎ ঋতুর পরেই মাঠে মাঠে সোনালি ধান দিয়ে ‘হেমন্ত’ ঋতুর আবির্ভাব হয়। এরপরে শীত ঋতুর আগমন হয়। আমরা হিমেল হাওয়ার মাধ্যমে তার আগমন টের পাই। এরপরে ঋতুরাজ বসন্ত’ ঋতুর আবির্ভাব হয়। এ ঋতুতে গাছে গাছে মুকুলের ঘ্রাণ এবং বিচিত্র পাখির ডাক পাওয়া যায়। এভাবে বাংলাদেশের সর্বত্র ষড়ঋতুর অপরূপ দৃশ্য দৃষ্টিগোচর হয়।
অনুচ্ছেদ লিখে যোজক পুঁজি- কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে যোজক শব্দগুলোর নিচে দাগ নাও। (বাংলা মূলবই পৃষ্ঠা : ৩৫)
উত্তর: সুদীর্ঘ রাতের পরে শুভ্র সকাল আসে। প্রতিটি সকাল অরূপ সৌন্দরে্যর বৈচিত্র নিয়ে আসে। সকাল মানুষকে নতুন দিনের হাতছানি দিয়ে থাকে। সকালের সুন্দর প্রকৃতি আমাদের মনকে স্নিগ্ধতা দিয়ো যায়। কিন্তু সকালের বিচিত্র অনুভূতি তার পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপরেই নির্ভরশীল। সকালের সোনালি আলোয় পাখিরা কিচিরমিচির করে থাকে। আর এ অবস্থার মধ্য দিয়ে আমাদের নতুন দিনের সূচনা হয়।
সকাল থেকে আমাদের কর্মচঞলতা সৃষ্টি হয়। এ কারণে সকালবেলাতেই সকল স্তরের মানুষ তাদের কর্মব্যস্ততায় জড়িয়ে পড়ে। ধনীদের আরাম-আয়েদের মধ্য দিয়ে সকালের শুরু হয়। আর দরিদ্রদের অনিশ্চয়তার মাধ্যমে সকালের সূচনা হয়। প্রতিটি সকাল আমাদের জীবনে পরিবর্তন নিয়ে আসে। এ পরিবর্তন আমাদের ভালো ও মন্দ উভয়ের মধ্যেই প্রভাব পড়ে। তাই আমাদের যা কিছু ভালো সেগুলোর সদ্বব্যবহার করা উচিত।
অনুচ্ছেদ লিখে আবেগ খুঁজি- কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে আবেগ শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও। (বাংলা মূলবই পৃষ্ঠা : ৩৮)
উত্তর: ক্রোয়েশিয়াকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ৯০ মিনিটের খেলা যখন শেষ হলো, আমি বললাম, বাহ্! চমৎকার খেলা হয়েছে।
রিতা বলল, দারুণ! মেসি সেরা খেলাটাই খেলেছে।
প্রজা বলল, আহা, ক্রোয়েশিয়ার জন্য দুঃখ হচ্ছে।
আমি বললাম, দূর! খেলা তো খেলাই। এক দল যে হারবে, এটাই স্বাভাবিক।
রিতা বলল, শাবাশ, মেসিকে অভিনন্দন।
প্রজ্ঞা বলল, ওমা! মিছিল বেরিয়ে গেছে।
রিতা বলল, জয় বাংলা।
আমি আনন্দে আত্মহারা হয়ে বললাম, চমৎকার! ফাইনালে দেখা হবে।
আরো দেখো: ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা সকল অধ্যায়ের সমাধান
ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা, ওপরে দেওয়া Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে তোমার ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা ৩য় অধ্যায় ১ম পরিচ্ছেদ সংগ্রহ করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post