সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৭ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : প্রায় প্রতি বছর বসন্তের শেষ ও গ্রীষ্মের শুরুতে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে খরা দেখা দেয়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে এ দুর্যোগের প্রকোপ বেশি। সুষ্ঠু পানি ব্যবস্থাপনা করা গেলে খরার ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব। বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি।
আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তির প্রসার, উন্নত হাসপাতাল ও ক্লিনিক স্থাপন এবং সহজলভ্য চিকিৎসাসেবার ফলে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়েছে। বিশেষ করে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস, সংক্রামক রোগের প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচির সফল বাস্তবায়ন এবং পুষ্টি সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে মানুষের সামগ্রিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটেছে। এসব কারণেই বাংলাদেশে গড় আয়ু পূর্বের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৭ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রবণতা
১৯৬১—৫.৫২ কোটি
১৯৭৪—৭.৬৪ কোটি
১৯৯১—১১.১৫ কোটি
২০০১—১২.৯৩ কোটি
২০০৭—১৪.০৬ কোটি
২০১১—১৪.৯৭ কোটি
ক. বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স কত?
খ. বসতি স্থানান্তর কীভাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে—ব্যাখ্যা কর।
গ. ১৯৬১ সালের তুলনায় ২০০৭ সালের জনসংখ্যা তিনগুণ বৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘১৯৯১ সালের পর থেকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে’—পাঠ্যপুস্তকের আলোকে উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর।
খ. বসতি স্থানান্তর জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কারণ এটি নতুন এলাকায় মানুষের স্থায়ী বসবাস নিশ্চিত করে, যা জনসংখ্যার ঘনত্ব বাড়ায়।
উন্নত কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপদ আবাসনের ফলে সেখানে বসবাসের আকর্ষণ বৃদ্ধি পায় এবং জন্মহারও ধীরে ধীরে বাড়তে পারে। এছাড়া, অভিবাসন ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে নতুন অঞ্চলে বসতি স্থাপন সহজ হয়, যা জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে বাঁচতে মানুষ নিরাপদ স্থানে চলে গেলে সেই এলাকাগুলোর জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়। ফলে বসতি স্থানান্তর দীর্ঘমেয়াদে জনসংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে।
গ. উল্লিখিত সারণি থেকে বোঝা যায় যে, ১৯৬১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ৫.৫২ কোটি, যা ২০০৭ সালে বেড়ে ১৪.০৬ কোটিতে পৌঁছেছে। এ সময়ে জনসংখ্যা প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর অন্যতম কারণ হলো ১৯৬১ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে জন্মহার ও মৃত্যুহারের মধ্যে বিরাট ব্যবধান থাকা। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের উন্নতির ফলে শিশুমৃত্যুর হার কমে গেছে, যা জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে।
এছাড়া, বাল্যবিবাহের প্রচলনের ফলে শিশু জন্মহার বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষার অভাবের কারণে অনেকেই জন্ম নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব বুঝতে পারেনি, যা জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করেছে। তদুপরি, অনেক বাবা-মা পুত্রসন্তানের আশায় একাধিকবার সন্তান গ্রহণ করায় জনসংখ্যা আরও দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব কারণেই ২০০৭ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৯৬১ সালের তুলনায় তিনগুণ বেড়েছে।
ঘ. সারণি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, ১৯৯১ সালের পর থেকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে। অধিক জনসংখ্যার চাপ যে জীবনযাত্রায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, তা দেশের মানুষ বুঝতে পারছে। ফলে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সরকারসহ সবাই এখন আরও সচেতন। সরকার এ বিষয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, এবং জনগণও এতে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করছে।
অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে দেশ বৈশ্বিক অগ্রগতিতে পিছিয়ে পড়েছে, যা সবাই উপলব্ধি করতে পারছে। এই সচেতনতার ফলে ১৯৯১ থেকে ২০০১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা প্রায় দুই কোটি বেড়েছে, যা পূর্বের তুলনায় কম। আবার, ২০০১ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি হয়েছে মাত্র এক কোটির কিছু বেশি। এভাবে জনগণের সচেতনতার কারণে ১৯৯১ সাল থেকে ক্রমাগত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমছে।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ঘটনা-১: সফল ব্যবসায়ী হিসেবে চৌধুরী পরিবার ও হালদার পরিবার সিলেটের কুলাউড়া এলাকার অনেকের কাছেই পরিচিত। অথচ চৌধুরীদের আদিনিবাস কিশোরগঞ্জে এবং হালদার পরিবারের মূলবাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়।
ঘটনা-২: সৈয়দপুর, সোহাগীসহ পাশাপাশি তিন-চারটি গ্রামের অনেক লোক পরিবারসহ প্রায় ১৫ বছর যাবৎ মধ্যপ্রাচ্যে বসবাস করছেন। তাদের ছেলেমেয়েদের অনেকেই এখনও পূর্ব পুরুষদের জন্মস্থান দেখেনি।
ক. স্থূল জন্মহার কাকে বলে?
খ. বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধির একটি কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনা-১ কোন ধরনের স্থানান্তরকে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘ঘটনা-২’ এ উল্লিখিত স্থানান্তরটি দেশের জনসংখ্যা হ্রাসের মুখ্য কারণ’—বক্তব্যটিকে তুমি কি সমর্থন কর? উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. স্থূল জন্মহার (Crude Birth Rate) হলো প্রতি ১,০০০ জন জনগণের মধ্যে এক বছরের মধ্যে জন্মগ্রহণ করা শিশুর সংখ্যা।
খ. বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি। আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তির প্রসার, উন্নত হাসপাতাল ও ক্লিনিক স্থাপন এবং সহজলভ্য চিকিৎসাসেবার ফলে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়েছে। বিশেষ করে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস, সংক্রামক রোগের প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচির সফল বাস্তবায়ন এবং পুষ্টি সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে মানুষের সামগ্রিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটেছে। এসব কারণেই বাংলাদেশে গড় আয়ু পূর্বের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনা-১ একটি আন্তঃস্থানান্তরকে (Internal migration) নির্দেশ করে।
এখানে চৌধুরী পরিবার এবং হালদার পরিবার তাদের আদিনিবাস থেকে সিলেটে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছে, যদিও তাদের মূল বাড়ি কিশোরগঞ্জ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিল। এই ধরনের স্থানান্তর সাধারণত দেশের ভিতরের অঞ্চলের মধ্যে ঘটে, যেখানে মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলে আসে জীবিকার খোঁজে, শিক্ষা বা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার জন্য।
চৌধুরী এবং হালদার পরিবার উল্লিখিত ঘটনাগুলোর মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে যে, তারা তাদের আদিনিবাস ছাড়ার পর সিলেটে ব্যবসায়িক সাফল্য পেয়েছে এবং সেখানে তাদের বসবাস শুরু করেছে। এতে দেখা যায় যে, বিশেষত ব্যবসায়ী বা কর্মজীবী মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলে যায়, যা তাদের জীবিকার উন্নতি এবং পরিবারের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এছাড়া, অন্তঃদেশীয় স্থানান্তর দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে জনসংখ্যার স্থানান্তরকেও নির্দেশ করে, যেখানে মানুষ তার আর্থ-সামাজিক অবস্থা উন্নত করতে অন্য অঞ্চলে স্থানান্তরিত হয়। এই স্থানান্তরের ফলে জনসংখ্যার পুনঃবণ্টন ঘটে এবং এক এলাকায় জনসংখ্যার ঘনত্ব বাড়ে, যা ওই এলাকার উন্নতি বা সংকট সৃষ্টি করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, ব্যবসা, শিল্প বা শিক্ষার ক্ষেত্রে ভালো সুযোগ থাকলে, মানুষ সেখানকার দিকে চলে আসে, যার ফলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং সেই এলাকার অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামো পরিবর্তিত হতে থাকে।
ঘ. ‘ঘটনা-২’ এ উল্লিখিত স্থানান্তরটি ছিল বহির্গমন স্থানান্তর। এটি একটি দেশের জনসংখ্যা হ্রাসের অন্যতম কারণ হলেও মুখ্য কারণ হিসেবে সম্পূর্ণভাবে বলা যায় না। তবে, এতে জনসংখ্যার বৃদ্ধি কিছুটা কম হতে পারে।
ঘটনা-২ এর মধ্যে উল্লেখিত যে, সৈয়দপুর, সোহাগীসহ তিন-চারটি গ্রাম থেকে প্রায় ১৫ বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যে বসবাস করছে। তাদের মধ্যে অনেকের ছেলেমেয়েরা এখনও পূর্বপুরুষদের জন্মস্থান দেখেনি—এটি একটি উদাহরণ, যেখানে লোকজন তাদের জীবিকার উন্নতির জন্য দেশ থেকে বিদেশে চলে গেছে। এটি বহির্গমন স্থানান্তর এর একটি উদাহরণ, যা বিশেষত উন্নত জীবিকা, চাকরির সুযোগ এবং পরিবারের ভালোর জন্য ঘটে থাকে।
এখন, যদি বহির্গমন স্থানান্তরের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, তবে এটি দেশের জনসংখ্যার জন্য কিছুটা হ্রাস ঘটাতে পারে। কারণ, যখন মানুষ বিদেশে চলে যায়, তখন তারা তাদের মূল দেশে ফিরে আসেনি বা দীর্ঘ সময় ধরে থাকেন না, এতে দেশের জনসংখ্যা হ্রাস পেতে পারে।
তবে, এটি মুখ্য কারণ নয়, কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির সবচেয়ে বড় কারণ হলো বাড়তি জন্মহার এবং বেঁচে থাকার মেয়াদ বা গড় আয়ুর বৃদ্ধি। এমনকি বহির্গমন স্থানান্তর অনেক সময় দেশীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, কারণ বিদেশে কর্মরত মানুষের পাঠানো রেমিট্যান্স অর্থনীতির বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে।
অতএব, বহির্গমন স্থানান্তর দেশের জনসংখ্যা কিছুটা কমানোর ভূমিকা রাখলেও, এটি একমাত্র মুখ্য কারণ নয়, বরং জনসংখ্যা বৃদ্ধির আসল কারণগুলো হলো স্থানীয় জন্মহার এবং জীবনযাত্রার মানের উন্নতি।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
প্রেক্ষাপট-১: ষোল বছর বয়সি রুবিনা বিয়ের এক বছরের মাথায় অন্তঃসত্ত্বা হয়। দেখতে দেখতে তার সন্তান প্রসবের সময় হয়ে আসে। সন্তান প্রসবকালে তার মৃত্যু হয়। ডাক্তার জানায়, অপরিণত বয়সে সন্তান ধারণ এবং পুষ্টির অভাবেই তার এরূপ পরিণতি হয়েছে।
প্রেক্ষাপট-২: প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের রহমত মিয়ার মেয়ে সালমা বাবার বাড়ি আসে সন্তান প্রসবের জন্য। হঠাৎ এক রাতে তার প্রসব বেদনা ওঠে। এ সময় প্রক্ষিণহীন এক ধাত্রীর সহায়তায় সালমা একটি পুত্র সন্তান প্রসব করে। কিন্তু দুঃখজনক হলো সন্তানটি ছিল মৃত।
ক. হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি বছর কতজন লোক মৃত্যুবরণ করছে?
খ. কোন স্থানান্তরের ফলে দেশে মোট জনসংখ্যার কোনো পরিবতন হয় না? ব্যাখ্যা কর।
গ. প্রেক্ষাপট-১ এ পাঠ্যবইয়ের কোন বিষয়টি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তুমি কি মনে কর প্রেক্ষাপট-২ এ সালমার মৃত সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণহীন ধাত্রীই এককভাবে দায়ী? মতামত দাও।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ঝালকাঠির আসমাদের পরিবারের সদস্যসংখ্য গত বছর ছিল সাত জন। বর্তমানে মাত্র তিনজন। আসমার দাদা মারা গিয়েছেন। বড় ভাই কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুরে কাজের উদ্দেশ্যে গমন করেন। বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। সে এখন স্বামী নিয়ে ঢাকায় বসবাস করে। আরেক ভাই আরমান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্র।
ক. জনসংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধির মুখ্য কারণ কোনটি?
খ. বাংলাদেশে নানা সময়ে জনসংখ্যা দ্বিগুণ হতে কত বছর লেগেছে? বর্ণনা কর।
গ. আসমার বড় বোন ও ভাই আরমান কী ধরনের স্থানান্তর করেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত স্থানান্তরে এলাকার জনসংখ্যার পরিবর্তন ঘটলেও দেশের জনসংখ্যার পরিবর্তন ঘটে না—কারণ বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—সপ্তম শ্রেণির BGS সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৭ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য এ অধ্যায় থেকে মোট ৪টি সৃজনশীল উত্তরসহ রয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post