৭ম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৩য় অধ্যায় : মানুষ সামাজিক জীব। তাই মানুষ কখনো একা বসবাস করতে পারে না। মানুষের জীবনে নানামুখী চাহিদা রয়েছে। এসব চাহিদা কোনো নির্দিষ্ট একজনের বা একটি সম্প্রদায়ের পক্ষে মেটানো সম্ভব নয়।
তাই এসব চাহিদা মেটাতে গিয়ে একে অন্যের সাথে মিলেমিশে বসবাস করতে হয়। তবে সমাজে বসবাসরত মানুষের মধ্যে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়। আর এই আলাদা বা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য যদি কোনো লোকসংঘের মধ্যে দেখা যায় তখন তাদেরকে সমষ্টিগতভাবে সম্প্রদায় বলা হয়ে থাকে।
৭ম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৩য় অধ্যায়
যেমন- জেলে সম্প্রদায়, তাঁতি সম্প্রদায়, বেদে সম্প্রদায় ইত্যাদি। এরা প্রত্যেকটি এক একটি সম্প্রদায়। কারণ এদের মধ্যে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আমরাও প্রত্যেকে কোনো না কোনো সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। এ অধ্যায়ে সম্প্রদায়ের ধারণা, নিজের সম্প্রদায়ের সাথে অন্য সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়েছে।
বেদে সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্য খুঁজে বের করে তোমাদের খাতায় লেখ। (ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই: পৃষ্ঠা ৪৪)
সমাধান : বেদে সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্য :
১. নৌকায় ঘরবাড়ি বানিয়ে বসবাস করে।
২. মেয়েরা আয়-রোজগারমূলক কাজ করে ।
৩. ছেলেরা রান্নাবান্না, বাচ্চা সামলানো আর ঘরের কাজের দায়িত্ব পালন করে।
৪. তারা সকলে তন্ত্রমন্ত্র, যাদুটোনা জানে।
৫. তাদের নিজস্ব ভাষা (ঠার) রয়েছে।
৬. তারা সাপের খেলা, সার্কাস খেলা, সুগন্ধী মসলা বিক্রি, মেয়েদের সাজগোজের জিনিস বিক্রি, যাদু দেখানো, বানরের খেলা, টিয়াপাখি দিয়ে মানুষের ভাগ্য গণনা ইত্যাদি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।
৭. তাদের মধ্য থেকে গণ্যমান্য ব্যক্তিকে তারা সর্দার বা দলপতি বানিয়ে থাকে। তারা সকলে সর্দারের আদেশ-নিষেধ মেনে চলে।
৮. তাদের মধ্যে কারোর সাথে কারোর বিরোধ দেখা দিলে সর্দার তা মীমাংসা করে দেন।
৯. বেদের বিয়েতে খাওয়া-দাওয়া, উপহার দেওয়া-নেওয়া হয় না।
১০. বেদেদের বিয়েতে সবাই মিলে নাচগান করে।
১২. আমাদের দেশের অধিকাংশ বেদে মুসলমান। তাই তাদের মুসলিম রীতিতে বিয়ে হয়।
১৩. বেদেরা সুখে-দুখে সকলে মিলেমিশে বসবাস করে।
বেদের বহরে কী কী উল্লেখযোগ্য বিষয় দেখেছি তার একটি তালিকা তৈরি করি। (ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই: পৃষ্ঠা ৪৯)
সমাধান : তোমরা পাঠ্যবইয়ের ‘দেখে আসি বেদে বহর’ অনুচ্ছেদটি ভালোভাবে অনুশীলন করে যা দেখেছো তা লিখে তার পাশে বৈশিষ্ট্য লিখে ছকটি পূরণ করবে। তোমাদের বোঝার জন্য নিচে একটি নমুনা ছক করে দেওয়া হলো-
যা দেখেছি:
- পঁচিশটি পরিবারের একটি দল।
- ওরা নিজেদের ‘বেদে’ হিসেবে পরিচয় দেয়।
- একের সমস্যাকে সবার সমস্যা হিসেবে দেখে, একসঙ্গে সমাধান করে।
- নিজেদের মধ্যে আলাদা ভাষায় কথা বলে। সবাই বাংলা ভাষাও বলতে পারে।
- সর্দারের আদেশ-নিষেধ সবাই মেনে চলে।
- একজনের বিপদে সকলে এগিয়ে আসে।
- বছরের পর বছর নৌকায় বসবাস করে।
- সাঁওতালরা তাদের পূর্বপুরুষ।
- মেয়েরা বিয়ের সময় বরের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেয়।
- সাপুড়ে, গাইন, শানদার, বাজিকর।
- কোনো বিরোধ হলে সর্দারই সালিশ করে মীমাংসা করেন।
- ছোট্ট নৌকার ভিতরে সাজানো-গোছানো সাংসারিক জিনিসপত্র।
বৈশিষ্ট্য:
- একদল মানুষ ।
- স্বকীয়তার বোধ।
- একাত্মতার বোধ।
- স্বজাত্যবোধ।
- শ্রদ্ধাবোধ।
- সহযোগিতাবোধ।
- সাম্প্রদায়িক রীতি।
- উৎপত্তি বা উৎসগত পরিচয়।
- সামাজিক রীতি।
- পেশাগত পরিচয়।
- নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য।
- শৃঙ্খলাবোধ।
চিন্তা করে প্রশ্নের উত্তর দাও (মূল বই: পৃষ্ঠা ৫৫)
১. আমরা নিজেদের ছেলে এবং মেয়ে বলে আলাদা করে চিনি কীভাবে?
২. ছেলে বা মেয়ে হিসেবে আমরা আমাদের পছন্দের পোশাক, রং, খেলনা, কাজগুলো কি নিজেরাই পছন্দ করি?
৩. ছেলেদের খেলনা-মেয়েদের খেলনা, ছেলেদের কাজ মেয়েদের কাজ কিসের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট করি?
৪. একজন মানুষকে বাইরে থেকে দেখেই কি সবসময় সে ছেলে না মেয়ে তা বোঝা যায়?
৫. অন্যরা আমাদের সম্পর্কে কী ভাবছে তা আমাদের লিঙ্গগত পরিচয়কে কীভাবে প্রভাবিত করে?
৬. এমনটা কি হতে পারে যে, কাউকে আমরা তার শরীর বা চেহারা দেখে, গলার স্বর শুনে ছেলে বা মেয়ে বলে ভাবছি কিন্তু সে নিজেকে ভিন্ন কিছু ভাবছে?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর
১. আমরা নিজেদের ছেলে এবং মেয়ে বলে আলাদা করে চিনি কীভাবে?
উত্তর : যেসব বৈশিষ্ট্যের কারণে আমরা নিজেদের ছেলে অথবা মেয়ে বলে আলাদা করে চিনি তা নিচে উপস্থাপন করা হলো-(বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
২. ছেলে বা মেয়ে হিসেবে আমরা আমাদের পছন্দের পোশাক, রং, খেলনা, কাজগুলো কি নিজেরাই পছন্দ করি?
উত্তর : হ্যাঁ। ছেলে বা মেয়ে হিসেবে আমরা আমাদের পছন্দের পোশাক, রং, খেলনা কাজগুলো নিজেরাই পছন্দ করি। যেমন- ছেলেরা বিভিন্ন ধরনের খেলনা, বন্দুক, পিস্তল, গাড়ি, স্পাইডারম্যান প্রভৃতি পছন্দ করে। পক্ষান্তরে, মেয়েরা পুতুল, রান্নাবান্নার হাঁড়ি-পাতিল ইত্যাদি পছন্দ করে।
৩. ছেলেদের খেলনা-মেয়েদের খেলনা, ছেলেদের কাজ মেয়েদের কাজ কিসের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট করি?
উত্তর : ছেলেদের খেলনা মেয়েদের খেলনা, ছেলেদের কাজ মেয়েদের কাজ সামাজিক নিয়মকানুন দেখে আমরা নির্দিষ্ট করি। এক্ষেত্রে সব সমাজের বা সম্প্রদায়ের নিয়মকানুন এক রকম নয়। কোনো সমাজে কোনো কাজ ছেলে বা মেয়ের জন্য নির্ধারিত থাকে। আবার কোনো সমাজে ছেলে ও মেয়ে উভয়েই সেই কাজ করে।
কোনো সমাজে বা সম্প্রদায়ের মধ্যে দেখা যায়, মেয়েরা যে কাজ করে অন্য কোনো সম্প্রদায়ের মধ্যে ছেলেরা সেই কাজ করে থাকে। এগুলোকে সমাজ বা সম্প্রদায়ের রীতিনীতির ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়ে থাকে। যেমন- আমাদের দেশের অধিকাংশ সম্প্রদায়ের মধ্যে দেখা যায়, রান্নাবান্না ও ঘর গোছানোর কাজ মেয়েরা করে থাকে। কিন্তু বেদে সম্প্রদায়ের মধ্যে দেখা যায় এর উল্টোটা।
৪. একজন মানুষকে বাইরে থেকে দেখেই কি সবসময় সে ছেলে না মেয়ে তা বোঝা যায়?
উত্তর : না, একজন মানুষকে বাইরে থেকে দেখেই সবসময় বোঝা যায় না, সে ছেলে না মেয়ে। কারণ বর্তমান সময়ে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে পোশাক-পরিচ্ছদের ভিন্নতা রয়েছে। এক্ষেত্রে ছেলেরা যে সবসময় প্যান্ট-শার্ট পরবে তা কিন্তু নয়। কখনো কখনো মেয়েদের প্যান্ট- শার্ট পরতে দেখা যায়।
আবার কোনো কোনো মেয়েদের ছেলেদের মতো ছোট করে চুল রাখতে দেখা যায়। আবার অনেক সময় ছেলেদের হাতে কানে-গলায় মেয়েদের মতো করে অলংকার পরতে দেখা যায়। যার ফলে হঠাৎ করে এদেরকে দেখলে বোঝা যায় না, সে ছেলে নাকি মেয়ে।
৫. অন্যরা আমাদের সম্পর্কে কী ভাবছে তা আমাদের লিঙ্গগত পরিচয়কে কীভাবে প্রভাবিত করে?
উত্তর : অন্যরা আমাদের সম্পর্কে কী ভাবছে তা আমাদের লিঙ্গগত পরিচয়কে নানাভাবে প্রভাবিত করে। ধরা যাক, অন্যরা রহিমকে ছেলে ভাবছে এবং বাস্তবে রহিম ছেলেই। তাহলে অন্যদের এ ভাবনা রহিমের লিঙ্গগত পরিচয়কে প্রভাবিত করে না। কিন্তু কখনো কখনো অন্যরা একজনকে মেয়ে ভাবছে; কিন্তু বাস্তবে সে মেয়ে নয়। এক্ষেত্রে অন্যদের ভাবনা তার লিাগত পরিচয়কে প্রভাবিত করবে।
একটি শিশু যখন জন্ম নেয় তখন তার শরীর দেখে আমরা ঠিক করি, সে নারী নাকি পুরুষ। এটি হলো তার জৈবিক লিঙ্গ পরিচয়। জৈবিক লিঙ্গা পরিচয়ের ভিত্তিতে একজন মানুষের কাছে সমাজ যে আচরণ প্রত্যাশা করে তাকে আমরা জেন্ডার বলি। জৈবিক লিঙ্গ পরিচয়ের সঙ্গে তার জেন্ডার ভূমিকা না মিললে সমাজের প্রথাগত ধারণায় বিশ্বাসী মানুষ তাকে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়।
৬. এমনটা কি হতে পারে যে, কাউকে আমরা তার শরীর বা চেহারা দেখে, গলার স্বর শুনে ছেলে বা মেয়ে বলে ভাবছি কিন্তু সে নিজেকে ভিন্ন কিছু ভাবছে?
উত্তর : হ্যাঁ, কাউকে আমরা তার শরীর বা চেহারা দেখে, গলার স্বর শুনে ছেলে বা মেয়ে ভাবছি কিন্তু সে নিজেকে অন্যকিছু ভাবছে, এমনটা হিজড়া সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে হতে পারে। অর্থাৎ এই অনুসন্ধানী প্রশ্ন দ্বারা হিজড়া সম্প্রদায়কে বোঝানো হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, কাউকে আমরা তার শরীর বা চেহারা দেখে, গলার স্বর শুনে ছেলে বা মেয়ে বলে ভাবছি, কিন্তু সে নিজেকে ভিন্ন কিছু ভাবছে।
তার মানে আমরা যাকে ছেলে ভাবছি, সে নিজেকে মেয়ে ভাবছে। আবার আমরা যাকে মেয়ে ভাবছি, সে নিজেকে ছেলে ভাবছে। এরূপ মানুষকে হিজড়া সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ধরা হয়। আমাদের সমাজে এমন বহুসংখ্যক লোক রয়েছে যারা হিজড়া সম্প্রদায়ভুক্ত।
আমরাও ওদের মতো করে আমাদের টুল ব্যবহার করে, অনুসন্ধানী কাজের মাধ্যমে আমাদের আশপাশের পেশাজীবী সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্য খুঁজে বের করে শ্রেণিকক্ষে উপস্থাপন করি। (ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই: পৃষ্ঠা ৫৮)
সমাধান : তোমরা প্রত্যেকে তোমাদের টুল ব্যবহার করে তোমাদের আশপাশে থাকা বিভিন্ন পেশাজীবী সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্য খুঁজে বের করে শ্রেণিকক্ষে উপস্থাপন করবে। তোমাদের জানার জন্য পেশাজীবী সম্প্রদায়ের একটি নমুনা ছক তৈরি করে দেওয়া হলো-
- আইনজীবী: আদালতে আমাদের ন্যায়বিচার পেতে আইনি সহায়তা করে থাকেন।
- ডাক্তার: অসুস্থ হলে আমাদের চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
- ইঞ্জিনিয়ার: ব্রিজ, কালভার্ট, বড় বড় অট্টালিকা নির্মাণ করে থাকেন।
- জেলে: খাল, বিল, পুকুর ও নদীতে মাছ ধরে থাকেন।
- শিক্ষক: বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসার জ্ঞান দান করেন।
- তাঁতি: সকলের পরার জন্য বিভিন্ন ধরনের কাপড় তৈরি করেন।
- কামার: বিভিন্ন ধরনের হাতিয়ার তৈরি করেন।
- রাজমিস্ত্রি: মানুষের বসবাসের জন্য ঘরবাড়ি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় দালানকোঠা তৈরি করেন।
- ড্রাইভার: বিভিন্ন ধরনের গাড়ি চালিয়ে মালামাল পরিবহণ ও যাতায়াতে সাহায্য করেন।
- পরিচ্ছন্নতাকর্মী: আমাদের বাড়ির ও চারপাশের ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করেন।
চলো, আমরাও সক্রিয় নাগরিক ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সদস্যদের সহযোগিতা করার জন্য সম্ভাব্য কাজের একটি তালিকা তৈরি করি। দলীয় এবং একক কাজের হিসাব রাখার জন্য একটা ছক তৈরি করে ভাতে আমাদের কাজগুলোর কথা লিখে রাখি। (ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই: পৃষ্ঠা ৬১)
সমাধান : তোমরা নিজেদের চারপাশে যেসব পেশাজীবী সম্প্রদায়ের খোঁজ পেয়েছো তারা তোমাদের বিভিন্ন কাজ করে দেন। এক্ষেত্রে তাদের জন্য তোমাদেরও কিছু করা দরকার। তোমরা সক্রিয় নাগরিক ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে একক ও দলীয় কাজ খুঁজে বের করবে এবং উপরে দেওয়া ছকের মাধ্যমে তা লিখে রাখবে। এক্ষেত্রে তোমরা নিচের নমুনা তালিকার সাহায্য নিতে পারো।
দলীয় কাজ:
১. পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের একদিন বিশ্রাম করতে দিয়ে সপ্তাহে এক দিন বিদ্যালয় পরিষ্কার করা।
২. স্কুলের টাইপ রাইটারের একদিন টাইপে সহায়তা করা।
৩. ফুলের বাগানের মালিকে সহায়তা করা।
৪. চাঁদা তুলে স্কুলের দারোয়ানের মেয়ের স্কুল ড্রেস বানিয়ে দেওয়া।
৫. এলাকার ধান মাড়াইয়ের মৌসুমে কৃষকদের সহায়তা করা।
৬. প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করা।
একক কাজ:
১. বাড়ির পরিচ্ছন্নতাকর্মীর সাহায্য করা।
২. বাড়িতে মায়ের কাজে সাহায্য করা।
৩. অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো।
৪. প্রতিবেশীর ঘরে খাবার না থাকলে তাদের খাবার দেওয়া।
৫. ফেরিওয়ালার সাথে গল্প করে খোজখবর নেওয়া।
আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান সবগুলো অধ্যায়ের সমাধান
উপরে দেওয়া ‘উত্তরমালা’ অপশনে ক্লিক করে ৭ম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৩য় অধ্যায় উত্তরসহ সংগ্রহ করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post