৭ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় সমাধান : আখলাক বা চরিত্র মানবজীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ। মানবজীবনের প্রশংসনীয় বা উত্তম চরিত্রকে আখলাকে হামিদাহ বলা হয় এবং নিন্দনীয় বা অসৎ চরিত্রকে আখলাকে যামিমাহ বলা হয়।
একজন শিশুকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে তার মধ্যে উত্তম চারিত্রিক গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে হবে। সাধারণত বিনয়, নম্রতা, সততা, ধৈর্য, ক্ষমা, তাকওয়া, ওয়াদা পালন করা, আমানত রক্ষা করা, সৃষ্টির সেবা করা এগুলো মানুষের চরিত্রের উত্তম দিক।
৭ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় সমাধান
এগুলোই আখলাকে হামিদাহ। অপরদিকে, হিংসা, বিদ্বেষ, সুদ, ঘুষ, ক্রোধ, লোভ-লালসা, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মাতাপিতার অবাধ্য হওয়া ও অসদাচরণ করা মানুষের মানুষের চরিত্রের মন্দ দিক।
যা আখলাকে যামিমাহ’র অন্তর্ভুক্ত। কুরআন মাজিদ ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসে উত্তম চরিত্র গঠনের প্রতি বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এমনকি পৃথিবীর সকল নবি-রাসুল এবং মহাপুরুষগণও মানবজাতিকে উত্তম চরিত্র গঠনের শিক্ষা দিয়েছেন।
বাড়ির কাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৭৮)
আখলাক বা চরিত্র। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৭৮)
এই অধ্যায়ের প্রথম সেশনেই শিক্ষক তার শিক্ষার্থীদের জীবনের ভালো কাজের একটি গল্প তার খাতায় লিখতে বলবেন। গল্পটি হবে ১০-১২ লাইনে। গল্পটি হতে পারে সত্যবাদিতা, পরোপকার, সৃষ্টির সেবা, আমানত রক্ষা ইত্যাদি। নিচে একটি গল্পের নমুনা দেওয়া হলো-
নমুনা গল্প (বিষয় : পরোপকার)
একবার আমি মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। মামার বাড়ির পাশেই একটি পুকুর ছিল। সবাই সেখানে গোসল করতো। একদিন আমার মামাতো ভাইসহ কয়েকজন বন্ধু গোসল করতে গেলাম। কথা ছিল সবাই পুকুরের পাড়ে গোসল করবে, কেউ বেশি দূরে যাবে না। কেননা আমি ছাড়া কেউই সাঁতার জানতো না। আমরা সবাই গোসল করছিলাম এবং হৈ হুল্লোড় করছিলাম। হঠাৎ সবার অগোচরে বন্ধু শাহাদাত পুকুর পাড় থেকে দূরে সরে গেলো। অতঃপর সে পানিতে হাবুডুবু খেতে লাগলো। বিষয়টি আমার নজরে পড়লে আমি চিৎকার দিয়ে উঠলাম। আমার চিৎকারে চারপাশের সবাই জড়ো হলো কিন্তু কেউ তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলো না। অবশেষে আমি এগিয়ে গিয়ে অনেক কষ্টে তাকে উদ্ধার করলাম।
প্রথম সেশনে গল্প লেখা শেষ হয়ে গেলে শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় সেশনে তাদের গল্পগুলো শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে।
তৃতীয় সেশনে শিক্ষার্থীরা তাদের গল্পের মধ্যে যে ভালো কাজের বর্ণনা রয়েছে তার একটি তালিকা তৈরি করে শ্রেণিকক্ষে প্রদর্শন করবে।
নমুনা তালিকা : তালিকাটি হতে পারে নিম্নরূপ-
১. বিনয় ও নম্রতার প্রকাশ এবং ভালো ব্যবহার।
২. অন্যায় করার পর ক্ষমা প্রদর্শন।
৩. চরম বিপদেও ধৈর্যধারণ করা।
৪. অপরের মতামত ধৈর্যসহকারে শোনা।
৫. কষ্ট হলেও ওয়াদা পালন করা।
৬. অন্যের গচ্ছিত আমানত ফেরত দেওয়া।
৭. চরম বিপদেও সত্য কথা বলা।
৮. যেকোনো ধর্মের মানুষের সাথে সদ্ব্যবহার করা।
৯. অন্যের ওপর নির্ভর না করে নিজের কাজ নিজে করা।
১০. নিজের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকার পরও অন্যের উপকার করা।
১১. আল্লাহর সকল সৃষ্টির সেবা ও উপকার করা।
১২. প্রতারণা বর্জন করা ও তাকে ঘৃণা করা।
১৩. অপপ্রচার ও গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকা।
১৪. অহংকার বর্জন করা ও কাউকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য না করা।
১৫. হিংসা, ক্রোধ, ঘৃণা, লোভ ইত্যাদি পরিহার করা।
দলগত কাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৭৮)
শিক্ষার্থীরা দলগতভাবে আখলাকে হামিদাহ অর্জনের উপায় আলোচনা করে শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৭৮)
সমাধান : শিক্ষার্থীরা দলগত আলোচনা করে শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। নিচে আখলাকে হামিদাহ অর্জনের কতিপয় উপায় আলোচনা করা হলো-
১. মহান আল্লাহ এবং রাসুল (সা.)-এর প্রতি ইমান আনা এবং তাদের আদেশ-নিষেধ মেনে চলা।
২. পিতা-মাতা ও বড়দের কথা মান্য করা।
৩. বড়দের সম্মান করা ও ছোটদের স্নেহ করা।
৪. সর্বদা সত্য কথা বলা, মিথ্যা পরিহার করা।
৫. ধৈর্যধারণ করা, কর্তব্যপরায়ণ হওয়া।
৬. ওয়াদা পালন করা ও আমানত রক্ষা করা।
৭. কথাবার্তায় শালীনতা বজায় রাখা ও সৃষ্টির সেবা করা।
৮. অসহায় ও দরিদ্রদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া।
৯. মিথ্যা, প্রতারণা, হিংসা, বিদ্বেষ, ধূমপান ইত্যাদি পরিহার করা।
১০. বন্ধু-বান্ধব, পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনসহ সকলের প্রতি সদ্ব্যবহার করা।
১১. দয়া, ক্ষমা, পরোপকার, পরমতসহিষ্ণুতা ইত্যাদি অর্জন করা।
১২. বেশি বেশি কুরআন হাদিস অধ্যয়ন করা।
দলগত কাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৮১)
শিক্ষার্থীরা দলগতভাবে বিনয় ও নম্রতার সুফল আলোচনা করবে। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৮১)
সমাধান : শিক্ষার্থীরা দলগতভাবে কাজটি সম্পন্ন করবে। বিনয় ও নম্রতার কতিপয় সুফল নিচে আলোচনা করা হলো-
১. বিনয় ও নম্রতা মানবজীবনে একটি মহৎ গুণ। যার বিনয় ও নম্রতা রয়েছে সে দুনিয়া ও আখিরাতে অফুরন্ত কল্যাণ লাভ করবে।
২. বিনয় আল্লাহর নিকট একটি পছন্দনীয় গুণ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বিনয়ী বান্দাদের প্রশংসা করেছেন।
৩. বিনয় ও নম্রতা আল্লাহর একটি বিশেষ গুণ। এ প্রসঙ্গে মহানবি (সা.) বলেন, ‘মহান আল্লাহ বিনম্র, তিনি নম্রতা পছন্দ করেন।
৪. বিনয় ও নম্রতা হলো সম্মান ও মর্যাদা লাভের একটি বিশেষ সোপান, কারণ বিনয়ীকে সবাই সম্মান করে।
৫. রাসুল (সা.) বলেন, ‘কেউ আল্লাহর জন্য বিনয়ী হলে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন।’ (মুসলিম)
৬. বিনয় ও নম্রতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুমিন ব্যক্তি নম্র ও ভদ্র হয়।’
৭. মহানবি (সা.) ছিলেন বিনয় ও নম্রতার প্রতীক। তাই আমরা তাঁর গুণে গুণান্বিত হয়ে আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টি অর্জনে সফলতা অর্জন করবো।
শ্রেণির কাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৮৭)
শিক্ষার্থীরা ওয়াদা পালনের উপকারিতা খাতায় লিখে শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৮৭)
সমাধান : ওয়াদা পালনের কতিপয় উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো-
১. ওয়াদা পালনকারীকে মহান আল্লাহ রাসুল (সা.) এবং দুনিয়ার সকল মানুষ ভালোবাসেন।
২. ওয়াদা পালনকারীকে সবাই বিশ্বাস করে, তার ওপর আস্থা রাখে এবং তার সাথে নির্ভয়ে লেনদেন করে।
৩. অঙ্গীকার পালন করা মহান আল্লাহর গুণ। তিনি বান্দার সাথে কৃত সব ওয়াদা পূরণ করেন।
৪. ওয়াদা পালন মুমিনের গুণ। ওয়াদা পালন ছাড়া কেউই মুমিন হতে পারে না। কেননা ওয়াদা ভঙ্গ করা মুনাফিকের চিহ্ন।
৫. ওয়াদা পালন মুমিনের ঋণস্বরূপ, তাই তাকে এটা পালন করতেই হবে।
৬. ওয়াদা পালনকারী দুনিয়া ও আখিরাতে সাফল্য অর্জন করবে।
বাড়ির কাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৮৯)
শিক্ষার্থীরা আমানতের সুফল বাড়ি থেকে লিখে এনে শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৮৯)
সমাধান : আমানতের সুফল বাড়ি থেকে লিখে এনে শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। কতিপয় আমানতের সুফল নিচে উল্লেখ করা হলো-
১. আমানত রক্ষা করা একটি মহৎগুণ। আমানত রক্ষাকারী ব্যক্তি আল্লাহর কাছে সম্মানিত হবেন।
২. আমানত রক্ষাকারীকে সমাজের সবাই বিশ্বাস করে এবং ভালোবাসে।
৩. আমানতদারীকে সবাই শ্রদ্ধা ও সম্মান করে।
৪. আমানত রক্ষা করা মুমিনের বৈশিষ্ট্য এবং খিয়ানত করা মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য।
৫. মহানবি (সা.) ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ আমানতদার। তাঁর চরম শত্রুরাও তাকে বিশ্বাস করতেন এবং তার নিকট আমানত রাখতেন।
৬. আমানতদার আল্লাহ এবং তার রাসুলের নিকট অত্যন্ত প্রিয়।
৭. আমানত রক্ষাকারী ব্যক্তি হাশরের ময়দানে বিশেষ মর্যাদায় ভূষিত হবেন।
দলগত কাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৯৪)
শিক্ষার্থীরা দলগতভাবে মহানবি (সা.) এবং অন্যান্য নবিগণের নিজের কাজ নিজে করার একটি তালিকা শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৯৪)
সমাধান : মহানবি (সা.) এবং অন্যান্য নবিগণ নিজের কাজ নিজে করতেন। তাদের কাজের তালিকা নিচে উপস্থাপন করা হলো –
মহানিব (সা.) যেসব কাজ নিজে করেছেন:
১. মহানবি (সা.) ছোট বেলায় পশু চরাতেন।
২. বড় হয়ে তিনি ব্যবসায় পরিচালনা করতেন।
৩. তিনি নিজের বকরির দুধ নিজেই দোহন করতেন।
৪. মহানবি (সা.) নিজের জুতা নিজেই সেলাই করতেন।
৫. তিনি নিজের পোশাক নিজেই ধুতেন।
৬. খন্দকের যুদ্ধে তিনি পরিখা খনন করেন।
৭. মহানবি (সা.) কতিপয় মুদ্রার বিনিময়ে মক্কাবাসীর বকরি চরাতেন।
৮. তিনি নিজের কাপড় নিজেই সেলাই করতেন।
৯. অন্যদের মতো তিনিও ঘরের কাজ করতেন।
৭ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় সমাধান
নবি-রাসুলগণ যেসব কাজ নিজে করেছেন:
১. নবি রাসুলগণ শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া সত্ত্বেও তাঁরা নিজেদের কাজ নিজেরা করতেন।
২. হযরত দাউদ (সা.) যুদ্ধের পোশাক, লোহার অস্ত্র ও তৈজসপত্র বানাতেন।
৩. হযরত আদম (আ.) সেলাইয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।
৪. হযরত মূসা (আ.) কৃষি কাজ করতেন।
৫. হযরত ইদরিস (আ.) ও সেলাইয়ের কাজ করতেন।
৬. হযরত নূহ (আ.) কাঠ মিস্ত্রির কাজ করতেন।
দলগত কাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৯৬)
শিক্ষার্থীরা দলে দলে বিভক্ত হয়ে পরোপকারের সুফল আলোচনা করবে। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৯৬)
সমাধান : শিক্ষার্থীরা কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে পরোপকারের সুফল আলোচনা করবে। পরোপকারের কতিপয় সুফল নিচে আলোচনা করা হলো-
১. পরোপকারের মাধ্যমে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়।
২. পরোপকার মানুষের মর্যাদার চাবিকাঠি।
৩. পরোপকার মানব জাতির শ্রেষ্ঠত্বের পরিচায়ক।
৪. পরোপকার মানবচরিত্রের অমূল্য সম্পদ।
৫. পরোপকারের মধ্যে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়।
৬. পরোপকারী লোকদের আল্লাহ ভালোবাসেন।
৭. আল্লাহ পরোপকারীদের সাথে থাকেন।
৮. পরোপকার দ্বারা পরস্পরের মধ্যে সম্প্রীতি ও ভালোবাসার সৃষ্টি হয়।
৯. পরোপকারে উপকৃত ব্যক্তি কৃতজ্ঞ হয় এবং পরোপকারীর জীবন নিরাপদ ও শান্তিময় হয়।
১০. পরোপকারের মাধ্যমে সহজেই মানুষের মন জয় করা যায়। চরম শত্রুও বন্ধুতে পরিণত হয়।
১১. পরোপকারের মাধ্যমে সমাজে শান্তি, শৃঙ্খলা ও সৌহার্দ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১২. পরোপকার মানুষকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করে।
১৩. মানুষের উপকার করলে, আল্লাহও তার প্রতি উপকার করেন।
১৪. যে অন্যের সমস্যার সমাধান করবে, আল্লাহও তার সমস্যা দূর করবেন।
১৫. যে অন্যের অভাব দূর করবে, আল্লাহও তার অভাব দূর করবেন।
১৬. যে অন্যের দোষ গোপন করবে, আল্লাহ তার দোষ গোপন করবেন।
শ্রেণিরকাজ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৯৯)
শিক্ষার্থীরা আখলাকে যামিমাহ অর্থাৎ (নিন্দনীয় চরিত্রের) যেসব নিন্দনীয় কাজ মানুষকে কষ্ট দেয় তার একটি তালিকা লিখে শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। (ইসলাম শিক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৯৯)
সমাধান : যেসব নিন্দনীয় কাজ মানুষকে কষ্ট দেয় তার একটি তালিকা লিখে শ্রেণিতে উপস্থাপন করবে। তোমাদের সুবিধার্থে নিচে একটি তালিকা দেওয়া হলো-
১. মিথ্যাচার করা।
২. প্রতারণা করা।
৩. পর নিন্দা করা।
৪. পরচর্চা করা।
৫. খিয়ানত করা।
৬. ওয়াদা ভঙ্গ করা।
৭. ক্রোধ প্রকাশ করা।
৮. লোভ-লালসা করা।
৯. গিবত করা।
১০. অত্যাচার করা।
১১. অন্যের দোষ-ত্রুটি খোঁজা।
১২. গোপনীয়তা ফাঁস করা।
১৩. চুরি করা।
১৪. ডাকাতি করা।
১৫. ছিনতাই করা।
১৬. হত্যা করা।
১৭. অংহকার করা।
১৮. ঘৃণা করা।
১৯. হিংসা করা।
২০. সম্পদ জবর দখল করা।
২১. গালাগালি করা।
২২. অশ্লীল পোশাক পরিধান করা।
২৩. অপপ্রচার করা।
২৪. গুজব ছড়ানো।
২৫. অশালীন আচরণ করা।
২৬. ইভটিজিং করা।
২৭. ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি করা।
২৮. শত্রুতা পোষণ করা।
২৯. লেখনির মাধ্যমে অপমান করা।
৩০. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া।
৩১. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা।
৩২. পিতা-মাতাকে কষ্ট দেওয়া।
৩৩. ইয়াতিমকে কষ্ট দেওয়া।
আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা সব অধ্যায়ের সমাধান
উপরে দেওয়া ‘উত্তরমালা’ অপশনে ক্লিক করে ৭ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ৪র্থ অধ্যায় সমাধান সংগ্রহ করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post