৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর সূর্যালোকে রান্না : শুরুতেই শিক্ষার্থীরা সূরে্যর আলোয় রেখে দিলে বিভিন্ন বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন কী হয় তা নিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা আলোচনা করবে। পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে কেন রোদে রেখে দিলে কোন বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন হয় তা নিয়ে আলোচনা করবে।
এসময়ে এরকম ঘটনায় শক্তির আদান-প্রদান ও এর বিভিন্ন রূপ যেমন আলোক শক্তি ও তাপশক্তি, আলোকশক্তির তাপশক্তিতে রূপান্তর চিহ্নিত করবে। সূরে্যর আলো হিসেবে যে সৌরশক্তি আমরা পাই তাকে কাজে লাগানো যায় কীভাবে তার পরিকল্পনা করতে গিয়ে সোলার কুকার বা সৌরচুল্লির মডেল বানাবে। মডেলের জন্য উপকরণ ঠিক করার সময় এসব উপকরণ নির্বাচনের যুক্তিগুলো যাচাই করে দেখবে।
৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর সূর্যালোকে রান্না
এর জন্য একেবারে স্বল্প দামি বা বিনামূল্যের জিনিস ব্যবহার করবে, যেমন- কার্ডবোর্ডের বাক্স বা কার্টন, অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল (বিকল্প হিসেবে টিনের পাত/ক্যানের অংশ, র্যাপিং পেপার ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে), স্টিল/অ্যালুমিনিয়ামের টিফিন ক্যারিয়ার/বাটি, স্কচটেপ, শোলা, কাচ বা স্বচ্ছ প্লাস্টিকর্ যাপার, আঠা ইত্যাদি।
বানানো হয়ে গেলে পরীক্ষা করে দেখবে সৌরচুল্লি কাজ করছে কিনা । কী ধরনের নকশার সৌরচুল্লি বেশি ভালো কাজ করছে তা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে নিজেদের ধারণা যাচাই করবে।
প্রথম ও দ্বিতীয় সেশন
কোন কোন বস্তু রোদে রাখলে বেশি গরম হয় একটু চিন্তা করে নিচে লিখে রাখো- (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৩৮)
উত্তর : গনগনে রোদে কোন বস্তু বেশিক্ষণ রেখে দিলে বস্তুটা ধীরে ধীরে গরম হতে থাকে। সব বস্তুই একইরকম গরম হয়ে ওঠে না। কারণ সববস্তুই সমানভাবে তাপ গ্রহণ করতে পারে না। যে সকল বস্তু রোদে রাখলে বেশি গরম হয়। সেগুলো হতে পারে-
১. লোহার বস্তু : রেললাইন, রেললাইনের চাকা, পেরেক, রড ইত্যাদি।
২. স্টিলের বস্তু : হাঁড়ি, কড়াই, গামলা, চামচ ইত্যাদি।
৩. পিতলের বস্তু : পিতলের থালা-বাসন, হাঁড়ি-পাতিল, গ্লাস ইত্যাদি।
৪. অ্যালুমিনিয়ামের বস্তু : অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি হাঁড়ি, কলস, কড়াই ইত্যাদি।
৫. তামার বস্তু : তামার তার, তামার তৈরি মোটরের কয়েল ইত্যাদি।
৬. সিলভারের বস্তু : হাঁড়ি, কড়াই, টিন, কলস ইত্যাদি।
উপরের জিনিসগুলোর মধ্যে কোন মিল খুঁজে পাচ্ছ? বস্তুগুলো কী দিয়ে তৈরি, কোন রঙের ইত্যাদি দিকগুলো খেয়াল করে দেখো। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৩৯)
উত্তর : উপরের বস্তুগুলোর মধ্যে মিল খুঁজে পেয়েছি। এগুলো বিভিন্ন ধাতব পদার্থ দ্বারা তৈরি। এদের মধ্যে কোনটি কালো, কোনটি সাদা আবার কোনটি তামাটে।
থার্মোমিটার দিয়ে পাঁচটি পৃথক বস্তুর (লোহার বস্তু, কাচের বস্তু, পানি, সাদা কাপড় ও রঙিন কাপড়) তাপমাত্রা পরিমাপ করো এবং নিচের ছকে লিখে রাখো। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৩৯)
লোহার বস্তু ২৬°C
কাচের বস্তু ২৪°C
পানি ২৭°C
সাদা কাপড় ২৫°C
রঙিন কাপড় ২৮°C
অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট রোদে রেখে দেওয়ার পর থার্মোমিটার দিয়ে বস্তু পাঁচটির তাপমাত্রা পুনরায় পরিমাপ করো এবং নিচের ছকে দুইবার নেয়া তাপমাত্রার তথ্যই লিখে রাখো। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪০) (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
আগের আর পরের তাপমাত্রায় কোন পার্থক্য কি দেখতে পাচ্ছ? পার্থক্য থেকে থাকলে কারণ কী হতে পারে? আবার প্রতিটি বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন কি একইরকম ঘটছে? বন্ধুদের সাথে আলাপ করে তোমার ব্যাখ্যা নিচে লিখে রাখো- (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪০)
উত্তর : হ্যাঁ, আগের এবং পরের তাপমাত্রায় পার্থক্য দেখতে পাচ্ছি। সূর্য থেকে আসা তাপশক্তি শোষণ করে বস্তুগুলো অর্থাৎ লোহা, কাচ, পানি এবং কাপড়ের তাপমাত্রা আগের তাপমাত্রা থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিটি বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন এক রকম ঘটে নি। বন্ধুদের সাথে আলাপ করে আমার ব্যাখ্যা নিচে লিখলাম-
লোহার বস্তুগুলো তাপ সুপরিবাহী হওয়ায় অধিক পরিমাণ তাপ গ্রহণ করে অন্যান্য বস্তু থেকে বেশি উত্তপ্ত হয়েছে। অন্যদিকে কাচ, পানি এবং কাপড়ের বস্তুগুলোর তাপ পরিবাহিতা কম হওয়ায় কম পরিমাণ তাপ গ্রহণ করতে পারে, ফলে তাপমাত্রাও কম হয়। বস্তুর তাপমাত্রা রঙের উপরও নির্ভরশীল। সাদা কাপড়ের তাপ ধারণ বা শোষণ ক্ষমতা কম। রঙিন কাপড়ের তাপ বেশি শোষিত হয় ফলে সাদা কাপড় অপেক্ষা রঙিন কাপড়ের তাপমাত্রা বেশি।
Quick Notes
১. তাপ কী?
উত্তর : তাপ এক ধরনের শক্তি।
২. তাপ কীভাবে সঞ্চালিত হয়?
উত্তর : তাপ এক ধরনের শক্তি। আমাদের নানা কাজে আমরা এই তাপ শক্তিকে ব্যবহার করি। কোনো কিছু সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হলে সেটাকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিতে হয়। কাজেই তাপ শক্তিকে আমাদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিতে হয় কিংবা সঞ্চালন করতে হয়। তিনটি উপায়ে তাপ সঞ্চালিত হয় সেগুলো হচ্ছে- তাপের পরিবহন, পরিচলন এবং বিকিরণ।
৩. তাপমাত্রা কী?
উত্তর : তাপমাত্রা হচ্ছে কোনোকিছু কতটুকু উত্তপ্ত কিংবা কতটুকু শীতল তার একটি পরিমাপ।
৪. তাপের পরিবহন ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : আমরা জানি, কঠিন পদার্থের ক্ষেত্রে তাপ হচ্ছে অণুগুলোর কম্পন। তাই যখন কঠিন পদার্থের এক প্রান্ত উত্তপ্ত করা হয়, তখন সেই প্রান্তের অণুগুলো নিজের জায়গায় থেকেই কাঁপতে থাকে। কঠিন পদার্থের একটি অণুর সঙ্গে অন্য অণু যুক্ত । তাই একটা অণু কাঁপতে থাকলে সেটি তার পাশের অন্য অণুকেও কাঁপাতে শুরু করে। সেই অণুটি তখন তার পাশের অণুকে কাঁপায়। এভাবে কম্পনটি পদার্থের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পরিবাহিত হয়। এটাই তাপের পরিবহন পদ্ধতি।
৫. তাপের পরিচলন বলতে কী বুঝ?
উত্তর : যে পদ্ধতিতে তাপ কোনো পদার্থের অগুগুলো চলাচলের দ্বারা উষ্ণতার অংশ থেকে শীতল অংশে সঞ্চালিত হয় তাকে পরিচলন বলে। এ পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালনের জন্য জড় মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে তরল ও বায়বীয় পদার্থগুলোতে এ পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালিত হয়। তাপ গ্রহণ করে পদার্থের উষ্ণ অংশের অণুগুলো শীতল অংশের দিকে প্রবাহিত হয়। এভাবে অণুগুলো স্থান পরিবর্তনের মাধ্যমে নিজ গতির সাহায্যে তাপ সঞ্চালিত করে।
৬. তাপের বিকিরণ বলতে কী বুঝ?
উত্তর : আমরা যদি জ্বলন্ত আগুনের পাশে দাড়াই, তখন এক ধরনের তাপ অনুভব করি। এই তাপটি পরিবহনের মাধ্যমে আসেনি, পরিচলনের মাধ্যমেও আসেনি। আমরা যখন রোদে দাঁড়াই, তখন যে তাপ অনুভব করি, সেই তাপও পরিবহন কিংবা পরিচলন পদ্ধতিতে সূর্য থেকে পৌঁছায়নি, এই তাপ সঞ্চালনের পদ্ধতির নাম বিকিরণ। এ পদ্ধতিতে তাপ কোনো প্রকার মাধ্যম ছাড়াই সঞ্চালিত হয়।
পঞ্চম ও ষষ্ঠ সেশন
সৌরচুল্লী বানানোর প্রক্রিয়া – (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪১)
১. তুমি যে বাক্সটি নিয়েছো সেটির উপরের ঢাকনাটা কেটে আলাদা করে নাও যাতে এর মোট ৫টি তল থাকে।
২. এবার বাক্সটির ভেতরের অংশে প্রতিটি তলের দৈর্ঘ্য ও প্রশ্ন মেপে সমান করে ককশীট বা শোলা কেটে নাও।
৩. শোলার উপরে আঠা দিয়ে পেছন দিক থেকে পিন ফুটিয়ে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল পেপার অথবা র্যাপিং পেপারের উল্টা দিকের চকচকে তলটা এমনভাবে লাগাও যাতে সেটি যথেষ্ট মসৃণ হয়।
৪. এবার নিচের তলটাকে বাক্সের ভেতরে আগে বসিয়ে দিয়ে চারপাশের তলের টুকরোগুলো স্কচটেপ অথবা আঠা দিয়ে লাগিয়ে ফেলো।
৫. এখন উপরের প্রতিফলক বানানোর জন্য বাক্সের উপরের তলের কেটে রাখা টুকরোতে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল (অথবা তোমাদের বেছে নেয়া র্যাপিং পেপারের উল্টো দিকের চকচকে তল) সাঁটিয়ে নিয়ে এটাকে এমনভাবে বাক্সের উপরে স্থাপন করো যাতে এটা মোটামুটি ৬০ক্ক কোণে হেলে থেকে এর তলে প্রতিফলিত হওয়া আলোকরশ্মি বাক্সের মধ্যে গিয়ে পরে।
৬. তোমার সৌর চুলা বানানো প্রায় শেষ। চুলাটা ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা পরীক্ষা করতে এটাকে সূরে্যর নিচে নিয়ে ভেতরে একটা অ্যালুমিনিয়ামের বাটিতে ডিম ভেঙে নিয়ে বাটিটি ভেতরে রাখো।
৭. বাক্সটির খোলা তলের উপর এবার একটা ঢাকনা বসাতে হবে, বাক্সের মাপের একটা ঢাকনা বানিয়ে নাও। ঢাকনার চারদিকে কার্ডবোর্ডের অংশ বাদ রেখে ভেতরে অংশ কেটে বের করে নাও। এই ফাঁকা স্থান কাচ অথবা স্বচ্ছ পলিথিন দিয়ে আটকে দাও যাতে ঢাকনা বন্ধ করার পরেও এই স্বচ্ছ মাধ্যমের ভেতর দিয়ে সূরে্যর আলো বাক্সের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে। এই কাচ বা পলিথিনের ঢাকনা যাতে খুলতে বা আটকাতে সুবিধা হয় সেজন্য স্কচপেট আর কাগজ দিয়ে একটা কব্জার মতো বানিয়ে নাও।
উপরের প্রক্রিয়াটি তো দেখলে। এবার তোমাদের নিজেদের সৌরচুল্লি বানানোর পালা। তোমার দলের সবাই মিলে আলোচনা করে ঠিক করো কোন কোন উপকরণ তোমাদের এলাকায় সহজলভ্য, বিনা খরচেই যেগুলো জোগাড় করা সম্ভব। এবার তোমরা কোন কোন উপকরণ ব্যবহার করবে তার তালিকা নিচে লিখে রাখো- (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৩)
উত্তর :
সৌরচুল্লি বানানোর উপকরণের নাম :
১. কার্টুন বাক্স
২. অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল পেপার
৩. স্টিলের বাটি
৪. শোলা/ককশীট
৫. কাচ
৬. স্কচটেপ
৭. আঠা
৮. কাঠি
৯. থার্মোমিটার (সেলসিয়াস স্কেলের)
১০. পিন
তোমাদের দলের বানানো সৌরচুল্লির একটা ছবি নিচের ফাঁকা জায়গায় এঁকে রাখো। আর পাশে কী কী উপকরণ ব্যবহার করলে তার তালিকা টুকে রাখো। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৪)
উত্তর : (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
সপ্তম ও অষ্টম সেশন
এবার তোমাদের বানানো সৌরচুল্লি কেমন কাজ করে দেখা যাক।
অ্যালুমিনিয়ামের বাটিতে ডিম ভেঙ্গে নিয়ে বাটিটি ভেতরে রেখে স্বচ্ছ ঢাকনা আটকে দাও। তার আগে চুল্লির ভেতরের তাপমাত্রা পরিমাপ করার জন্য একটি থার্মোমিটার ভেতরে স্থাপন করে রাখো। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৪)
আধা ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করে দেখো চুলার মধ্যে তাপমাত্রা ও ডিমে কোনো পরিবর্তন হয় কি না। পর্যবেক্ষণ থেকে নিচের ছক পূরণ কর। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৪) (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
কয়েক মিনিট পর পর যদি ঢাকনা খুলে ডিমের অবস্থা দেখতে যাও, তাহলে কি রান্নার সময় বেশি লাগবে নাকি কম? ভেবে দেখো তো? (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৫)
উত্তর : কয়েক মিনিট পর পর ঢাকনা খুলে ডিমের অবস্থা দেখলে রান্নার সময় বেশি লাগবে। বারবার ঢাকনা খুললে ভেতরের তাপ বাইরে বেরিয়ে যাবে। ফলে ভেতরের চুল্লির তাপমাত্রা কমে যাবে এবং রান্না হতে বেশি সময় লাগবে।
এবার সৌরচুল্লিতে রান্নার পুরো প্রক্রিয়াটা একটু খুঁটিয়ে দেখা যাক। আলোকশক্তি, তাপশক্তি, শব্দশক্তি ইত্যাদি শক্তির বিভিন্ন রূপের কথা তোমরা জানো। এখানে শক্তির কোন কোন রূপ তোমরা দেখতে পাচ্ছ? শক্তির কোন রূপ থেকে অন্য রূপে রূপান্তর ঘটছে তা বলতে পারবে? আর সৌরচুল্লিতে রান্নার সময় শক্তির স্থানান্তর কী ঘটছে? ঘটে থাকলে শক্তির কোন রূপের ক্ষেত্রে ঘটছে, কোথা থেকে কোথায় স্থানান্তর হচ্ছে? (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৫)
উত্তর : এখানে শক্তির আলোকশক্তি এবং তাপশক্তির রূপ আমরা দেখতে পাচ্ছি। আলোকশক্তি থেকে তাপশক্তিতে শক্তির রূপান্তর ঘটছে। সূর্য থেকে আলোক রশ্মি অ্যালুমিনিয়ামের ফয়েলের উপর পড়ে প্রতিফলিত হয়ে স্টিলের বাটির উপর পড়ে। এখানে আলোকরশ্মি তাপশক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে।
উপরের প্রশ্নগুলো নিয়ে দলে আলোচনা করো। নিচের ছকে লিখে রাখো তোমাদের ভাবনা- (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৫)
আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান সকল অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর
সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা, উপরে আমরা তোমাদের ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর সূর্যালোকে রান্না শেয়ার করেছি। তোমাদের মূল বইতে যেভাবে প্রশ্ন করা হয়েছে, আমরা ঠিক সেভাবেই উত্তরগুলো তৈরি করেছি। উপরে দেওয়া Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তর সংগ্রহ করে নাও।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post