৭ম শ্রেণি শারীরিক শিক্ষা ৫ম অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর : মানবজীবনের একটি স্বাভাবিক ও স্বতঃস্ফূর্ত ক্রিয়া হচ্ছে খেলাধুলা। একটি মানবশিশু খেলাধুলার মাধ্যমে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। খেলাধুলার জন্য কর্মক্ষম ও সুস্থ দেহ খুবই প্রয়োজন। আমাদের দেহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সমন্বয়ে গঠিত। সঠিক অঙ্গ সথ্গলনের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কর্মক্ষমতা, শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বৃদ্ধি পায়।
খেলাধুলার মাধ্যমেই এ কাজটি করা সম্ভব। শৈশবে দেহের অঞাপ্রত্যঙ্গ দ্রুত বেড়ে ওঠে বলে অনেক সময় মাংসপেশির সঙ্গে স্নায়ুর সমন্বয় ঘটে না। এই সমন্বয়হীনতা দূর করার জন্য ছেলেমেয়েদের খেলাধুলা করা অপরিহার্য । সুস্থ, সবল, নীরোগ ও কর্মক্ষম শরীর গঠন অর্থাৎ সুন্দর জীবনের জন্য সবাইকে খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করা উচিত।
৭ম শ্রেণি শারীরিক শিক্ষা ৫ম অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর
দেশি ও বিদেশি খেলা : বাংলাদেশের অঞ্চলভিত্তিতে বিভিন্ন খেলাধুলার প্রচলন রয়েছে। এসব খেলাকে দেশি খেলা নামে অভিহিত করা যায়। আর যেসব খেলার উৎপত্তি বাংলাদেশে হয়নি সেগুলোকে বিদেশি খেলা বলে।
কাবাডি : কাবাডি এশিয়া মহাদেশের গ্রীষ্মম-লীয় দেশসমূহের জনপ্রিয় খেলা। বিশেষ করে পাক-ভারত উপমহাদেশে এটি একটি প্রাচীন খেলা। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী হা-ডু-ডু খেলার পোশাকি নাম কাবাডি। ১৯৯০ সালে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত এশিয়ান গেমসে কাবাডি খেলা অন্তর্ভুক্ত হলে এ খেলা আন্তর্জাতিক মর্যাদার উন্নীত হয়।
ফুটবল : ফুটবল খেলা পৃথিবীর জনপ্রিয় খেলাগুলোর অন্যতম। সব দেশে একই নিয়মে খেলার জন্য ১৯০৪ সালে আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ‘ ফেডারেশন ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল এসোসিয়েশন বা ফিফা’ গঠিত হয়। ১৯৩০ সাল থেকে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) গঠিত হয়।
ক্রিকেট : ক্রিকেট খেলার জন্ম ইংল্যান্ডে। ক্রিকেট একটি জনপ্রিয় খেলা ক্রিজ বা ক্রিগ শব্দ থেকে ক্রিকেট খেলার শুরু হয়। ক্রিজ শব্দের অর্থ ব্রক/বন্ড এবং ক্রিগ শব্দের অর্থ গাছের গুড়ি। রাখাল বালকরা গরু, মহিষ চড়াতে গিয়ে অবসর সময়ে ক্রিগ গাছের কাটা গোড়াতে নিশানা করত পাথর বা শক্ত মাটির দলা দিয়ে। তাদের এই খেলা ধীরে ধীরে বিবর্তনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন এসে ক্রিকেট খেলায় রূপান্তর লাভ করে। ক্রিকেট খেলার ৪২টি আইন কানুন আছে।
ভলিবল : ভলিবল খেলার উৎপত্তি হয় আমেরিকায়। ১৮৯৫ সালে উইলয়াম জি মর্গান এই খেলার প্রচলন করেন। প্রথমে ভলিবল খেলার নাম ছিল ‘মিনটোনেট’। ১৯৪৭ সালে প্যারিসে ১৩ সদস্য দেশ নিয়ে ‘ফিভ’ বা আন্তর্জাতিক ভলিবল ফেডারেশন গঠিত হয়। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশন গঠিত হয়।
অন্যাথলেটিক্স : খেলাধুলার ক্ষেত্রে দৌড়, ঝাঁপ ও নিক্ষেপকে এক কথায় অ্যাথলেটিক্স বলা হয়।
অতিরিক্ত অনুশীলনীমূলক প্রশ্নের উত্তর
১. মানবজীবনে খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর?
উত্তর : মানবজীবনের একটি স্বাভাবিক ও স্বতঃস্ফূর্ত ক্রিয়া হচ্ছে খেলাধুলা। একটি মানব শিশু খেলাধুলার মাধ্যমে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। খেলাধুলার জন্য কর্মক্ষম ও সুস্থ দেহ খুবই প্রয়োজন। আমাদের দেহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সমন্বয়ে গঠিত। সঠিক অঙ্গ সঞ্চালনের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কর্মক্ষমতা, শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বৃদ্ধি পায়।
খেলাধুলার মাধ্যমেই এ কাজটি করা সম্ভব। শৈশবে দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দ্রুত বেড়ে ওঠে বলে অনেক সময় মাংসপেশির সঙ্গে স্নায়ুর সমন্বয় ঘটে না। এই সমন্বয়হীনতা দূর করার জন্য ছেলেমেয়েদের খেলাধুলা করা অপরিহার্য। সুস্থ, সবল, নীরোগ ও কর্মক্ষম শরীর গঠন অর্থাৎ সুন্দর জীবনের জন্য সবাইকে খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করা উচিত।
২. দেশি খেলা কী? কাবাডি খেলার বর্ণনা দাও।
উত্তর : দেশি খেলা : বাংলাদেশের অঞ্চলভিত্তিক বিভিন্ন খেলাধুলার প্রচলন রয়েছে। এসব খেলাকে দেশি খেলা নামে অভিহিত করা যায়। যেমন-দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, বৌছি, আঙ্গুলি, এক্কাদোক্কা ও হাডুডু ইত্যাদি।
কাবাডি : কাবাডি পাক ভারত উপমহাদেশে প্রাচীন খেলা। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী হা-ডু-ডু খেলার পোশাকি নাম কাবাডি। এই খেলায় প্রতি দলে ১২ জন করে খেলোয়াড় থাকে। যার মধ্যে ৭ জন মাঠ খেলোয়াড় ও ৫ জন অতিরিক্ত খেলোয়াড়। এই খেলার কোট তিন ধরনের হয়ে থাকে।
৫০ কেজি বা তার নিচে এবং বয়স অনূর্ধ্ব ১৬ বছরের ছেলেমেয়েদের জন্য কাবাডি কোর্টের পরিমাপ হবে দৈর্ঘ্যে ১১ মিটার ও প্রস্থে ৮ মিটার। বকলাইন থেকে বোনাস লাইনের দূরত্ব ১ মিটার। কোট থেকে সিটিং ব্লকের দূরত্ব ২ মিটার, সিটিং ব্লকের পরিমাপ হবে ১ ৬ মিটার। কাবাডি কোর্টে প্রত্যেকটি দাগ ৫ সে. মি.।
কোর্টের দুই পাশের ১ মিটার লম্বা জায়গাকে লবি বলে। খেলার স্থিতিকাল ৩৫ মিনিট। এক নিঃশ্বাসে একনাগাড়ে কাবাডি কাবাডি বলাকে দম বলে। রেইডার দমসহ বিপক্ষ খেলোয়াড়ের যতজনকে ছুঁয়ে আসবে তার দম তত পয়েন্ট পাবে। তাকে ধরে রাখলে বিপক্ষ দল ১ পয়েন্ট পাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে দল বেশি পয়েন্ট পাবে সে দল জয়ী হবে।
৩. ফুটবল খেলার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বর্ণনা কর।
উত্তর : ফুটবল খেলা পৃথিবীর জনপ্রিয় খেলাগুলোর অন্যতম। সব দেশে একই নিয়মে খেলার জন্য ১৯০৪ সালে আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ফেডারেশন ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল এসোসিয়েশন বা ফিফা গঠিত হয়। ১৯৩০ সাল থেকে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। প্রতি চার বছর পর পর বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯০৮ সালে লন্ডন অলিম্পিকে প্রথম ফুটবল খেলা অন্তর্ভুক্ত হয়।
১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) গঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী সর্বোচ্চ সংস্থা। এই খেলার মাধ্যমে সহযোগিতার মনোভাব, আত্মবিশ্বাস, ক্ষিপ্রতা, নেতৃত্ব এবং নিয়মনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া প্রভৃতি সৎগুণের বিকাশ ঘটে।
৪. ফুটবল খেলার মাঠ সম্পর্কে লিখ।
উত্তর : ফুটবল খেলা পৃথিবীর জনপ্রিয় খেলাগুলোর অন্যতম। সব দেশেই একই নিয়ম অনুযায়ী খেলার জন্য ১৯০৪ সালে আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ফেডারেশন ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল এসোসিয়েশন বা ফিফা গঠিত হয়। ফিফা কর্তৃক প্রণীত নিয়ম অনুযায়ী ফুটবল খেলার মাঠ তৈরি করা হয়।
ফুটবল খেলার মাঠ : আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলার মাঠ দুই ধরনের পরিমাপে হয়। একটি হচ্ছে দৈর্ঘ্য ১০০ মিটার ও প্রস্থ ৬৪ মিটার। অন্যটি দৈর্ঘ্য ১১০ মিটার ও প্রস্থ ৭৫ মিটার। গোলপোস্ট উচ্চতায় ২.৪৪ মিটার এবং এক পোস্ট থেকে অন্য পোস্টের দূরত্ব ৭.৩২ মিটার। উভয় গোলপোস্ট থেকে পাশে ৬ গজ এবং মাঠের দিকে ৬ গজ দূরত্ব নিয়ে যে আয়তক্ষেত্র তৈরি হয়, তাকে গোল এরিয়া বলে। উভয় গোল পোস্ট থেকে পাশে ১৮ গজ ও মাঠের দিকে ১৮ গজ দূরত্ব নিয়ে যে আয়তক্ষেত্র তৈরি হয়, তাকে পেনাল্টি এরিয়া বলে। দুই পোস্টের ঠিক মাঝখান থেকে মাঠের ভিতরে ১২ গজ সামনে একটি পেনাল্টি স্পট থাকে।
প্রত্যেক পেনাল্টি মার্ককে কেন্দ্র করে ৯.১৫ মিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে পেনাল্টি এরিয়ার বাইরে একটি বৃত্তচাপ আঁকতে হবে। একে পেনাল্টি আর্ক বলে। মাঠের প্রতি কর্ণারে একটি করে ফ্ল্যাগপোস্ট স্থাপন করতে হবে। ফ্ল্যাগপোস্টোর উচ্চতা কমপক্ষে ৫ ফুট হতে হবে এবং এর অগ্রভাগ চোখা হবে না। প্রতি কর্ণার ফ্ল্যাগপোস্টকে কেন্দ্র করে ১ গজ ব্যাসার্ধ নিয়ে মাঠের মধ্যে একটি বৃত্তাংশ আঁকতে হবে। উভয় গোলপোস্ট ক্রসবারের চওড়া ১২ সে:মি: এর বেশি হবে না। গোলপোস্ট এবং ক্রসবারের রং অবশ্যই সাদা হবে। মাঠের সকল দাগের চওড়া ১২ সে:মি: এর বেশি হবে না।
৫. ফুটবলে প্রত্যক্ষ ফ্রি কিক দেওয়ার কারণগুলো লিখ।
উত্তর : ফুটবল খেলার কিছু নির্দিষ্ট আইনকানুন রয়েছে যা ফুটবল খেলার ক্ষেত্রে সারাবিশ্বেই মেনে চলা হয়। ফাউল ও অসদাচরণ সেসব আইনের একটি। এই আইন অনুযায়ী অপরাধ ও অসদাচরণের জন্য দুই ধরনের ফ্রি কিক দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। যথা : প্রত্যক্ষ ফ্রি কিক ও পরোক্ষ ফ্রি কিক। যে কিকে সরাসরি গোল করা যায় তাকে প্রত্যক্ষ ফ্রি কিক বলে। প্রত্যক্ষ ফ্রি কিক দেওয়ার কারণগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো :
১. বিপক্ষ খেলোয়াড়কে লাথি মারা বা লাথি মারার চেষ্টা করা।
২. বিপক্ষ খেলোয়াড়কে ল্যাং মারা বা ল্যাং মারার চেষ্টা করা।
৩. বিপক্ষ খোলোয়াড়ের উপর লাফিয়ে পড়া ।
৪. বিপক্ষ খেলোয়াড়কে আক্রমণ বা চার্জ করা।
৫. বিপক্ষ খেলোয়াড়কে আঘাত করা বা আঘাত করার চেষ্টা করা।
৬. বিপক্ষ খেলোয়াড়কে ধাক্কা দেওয়া।
৭. বিপক্ষ খেলোয়াড়কে বেআইনিভাবে ট্যাকল করা।
৮. বিপক্ষ খেলোয়াড়কে আটকানো বা ধরে রাখা।
৯. বিপক্ষ খোলোয়াড়কে থুথু দেওয়া।
১০. ইচ্ছাকৃতভাবে হাত দিয়ে বল ধরা (স্বীয় পেনাল্টি এড়িয়ে গোলরক্ষকের জন্য এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। এসব কারণেই প্রত্যক্ষ কিক দেওয়া হয়।
৬. ফুটবল খেলায় ইনডাইরেক্ট ফ্রি কিক দেয়ার কারণগুলো লেখ।
উত্তর : ফুটবল খেলায় অপরাধ ও অসদাচরণের জন্য দুই ধরনের ফ্রি কিক দেয়া হয়। যথা-ডাইরেক্ট ও ইনডাইরেক্ট ফ্রি কিক। নিচে ইনডাইরেক্ট ফ্রি কিক দেয়ার কারণগুলো বর্ণনা করা হলো :
১. গোলরক্ষক তার হাতে বল নিয়ন্ত্রণের পর খেলার মাঠে পাঠানোর পূর্বে যদি ৬ সেকেন্ডের বেশি সময় বল ধরে রাখে।
২. গোলরক্ষক একবার বল ছেড়ে দেয়ার পর অন্য কোনো খেলোয়াড় টাচ করার পূর্বেই পুনরায় বলটি ধরে।
৩. স্বীয় দলের খেলোয়াড় কর্তৃক ইচ্ছাকৃত কিক দেওয়া বল গোলরক্ষক হাত দিয়ে ধরলে বা স্পর্শ করলে।
৪. বল না খেলে বিপক্ষ খেলোয়াড়ের সম্মুখগতিতে বাধা দেওয়া।
৫. গোলরক্ষক বল ছুঁড়ে দেয়ার সময় তাকে বাধা দেয়া।
৬. বিপজ্জনকভাবে খেলা।
৭. ক্রিকেট খেলার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বর্ণনা কর।
উত্তর : ক্রিকেট খেলার জন্ম ইংল্যান্ডে। ক্রিকেট একটি জনপ্রিয় খেলা ক্রিজ বা ক্রিগ শব্দ থেকে ক্রিকেট খেলার শুরু হয়। ক্রিজ শব্দের অর্থ বক্র/বন্ড এবং ক্রিগ শব্দের অর্থ গাছের গুড়ি। উৎপত্তির সঠিক ইতিহাস অজানা থাকলেও ধারণা করা হয় যে, রাখাল বালকের দল মেষ, গরু চড়াতে গিয়ে অবসর সময়ে ক্রিগ গাছের কাটা গোড়াতে নিশানা করত পাথর, শক্ত মাটির দলা কিংবা কোন গাছের ফল দিয়ে।
পরবর্তীতে কোনো রাখাল বালক তার ছড়ি দিয়ে পাথর শক্ত মাটির দলা কিংবা কোনো গাছের ফল ঠেকাতে চেষ্টা করে। এই ভাবে ধীরে ধীরে বিবর্তনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন এসে ক্রিকেট খেলায় রূপান্তর লাভ করে। ক্রিকেট খেলার ৪২টি আইন কানুন আছে।
►► আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির অন্যান্য বিষয়ের শীট
উপরে দেয়া Answer Sheet বাটনে ক্লিক করে ৭ম শ্রেণি শারীরিক শিক্ষা ৫ম অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post