৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : বাংলাদেশকে বলা হয় কৃষি প্রধান দেশ। এদেশের বেশির ভাগ লোক গ্রামে বাস করে। আর কৃষিই তাদের জীবিকার প্রধান উপায় । এছাড়াও গ্রামাঞ্চলে কিছু লোক যেমন- তাঁতি, জেলে, কুমার, কামার, মুদি দোকানদারও ছোটখাটো ব্যবসা করে জীবন ধারণ করে।
শহরাঞ্চলের মানুষ প্রধানত চাকরি ও ব্যবসা-বাণিজ্য করে। এছাড়াও শহরে বহু লোক রিক্সা, ঠেলা ও ভ্যানগাড়ি চালক, মুটে, মজুর, ছোট দোকানদার ও ফেরিওয়ালা ইত্যাদি হিসাবে জীবন ধারণ করে। এসব কাজ হয় ব্যক্তি উদ্যোগে । পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় মালিকানায়ও এদেশে কিছু কিছু শিল্পকারখানা এবং রেল, সড়ক ও নৌপরিবহন ব্যবস্থা চালু রয়েছে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবামূলক খাতও রয়েছে।
বর্তমানে বেসরকারি মালিকানায় দেশে অনেক শিল্পকারখানা ও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। দেশের উন্নয়নে এগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। তাছাড়া বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে এই খাত থেকে। এভাবে সরকারি ও বেসরকারি দুই খাতকে নিয়েই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক জীবনধারা বিকশিত হচ্ছে।
৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
আজমল সাহেব ৫ বছর পর কাতার থেকে দেশে ফিরে তার ছেলেমেয়েদের পরিবর্তন দেখে বিস্মিত হলেন। তার মেয়ে ইন্টারনেট থেকে ঘরে বসেই নতুন নতুন তথ্য ও দেশ-বিদেশের খবর জানছে। ছেলে ফেসবুকে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগের পাশাপাশি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও সংগ্রহ করছে। তার ছোটো ভাই বিদেশ থেকে অনলাইনে টাকা পাঠাচ্ছে। বাড়ির অন্য সদস্যদের জীবনযাপনেও পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে।
ক. সামাজিক উন্নয়ন কী?
খ. অন্য সংস্কৃতি ধারা নিজ সংস্কৃতিতে আয়ত্ত করাকে কী বলে? ব্যাখ্যা কর।
গ. আজমল সাহেবের পরিবারে কী ধরনের পরিবর্তন লক্ষ করা যায়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বৈচির্ত্যগুলো সমাজ পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে—এর স্বপক্ষে তোমার যুক্তি দাও।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. সামাজিক উন্নয়ন হলো সমাজের ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন।
খ. অন্য সংস্কৃতির ধারা নিজ সংস্কৃতিতে আয়ত্ত করাকে সাংস্কৃতিক আত্তীকরণ বলে। সাংস্কৃতিক আত্তীকরণ এমন একটি প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অন্যের সংস্কৃতি আয়ত্ত করে। যখন মানুষ কোনো নতুন সংস্কৃতি বা সাংস্কৃতিক পরিবেশে বসবাস করতে আসে তখন সেখানকার মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, আচরণ, চিন্তাচেতনা, মূল্যবোধ এক কথায় সমগ্র জীবনধারার সঙ্গে আত্তীকৃত হতে চেষ্টা করে। এভাবে এক সময় আত্তীকরণ হয়ে যায়।
গ. আজমল সাহেবের পরিবারে সাংস্কৃতিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। সংস্কৃতি পরিবর্তনশীল। স্থান ও কালের পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে সংস্কৃতির পরিবর্তন ঘটে। সংস্কৃতি এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে হস্তান্তরিত হয়। এই প্রক্রিয়ায় সংস্কৃতির মধ্যে পরিবর্তন ঘটে। আবার অন্য সংস্কৃতির সংস্পর্শে এসে সংস্কৃতি তার নিজের রূপ বদল করে। একেই সংস্কৃতির বা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন বলে। প্রযুক্তির উন্নয়ন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, আজমল সাহেব ১০ বছর পর কাতার থেকে দেশে ফিরে দেখেন তার মেয়ে ইন্টারনেট থেকে ঘরে বসেই নতুন নতুন তথ্য ও দেশ-বিদেশের খবর জানছে। ছেলে ফেসবুকে বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগের পাশাপাশি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও সংগ্রহ করছে। তার ছোট ভাই বিদেশ থেকে অনলাইনে টাকা পাঠাচ্ছে। বাড়ির অন্য সদস্যদের জীবনযাপনেও পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। দশ বছরের ব্যবধানে আজমল সাহেবের পরিবারে এরূপ পরিবর্তন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনকেই নির্দেশ করে।
ঘ. উদ্দীপকের বৈচির্ত্যগুলো সমাজ পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে বলে আমি মনে করছি এবং তার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরছি। প্রযুক্তির উন্নয়ন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করে। প্রযুক্তি উন্নয়নে গোটা বিশ্ব এখন একটি বিশ্বপলিস্নতে রূপান্তরিত হয়েছে। যার ফলে যোগাযোগ প্রক্রিয়া অনেক উন্নত হয়েছে। ইন্টারনেট প্রযুক্তি দেশ এবং দেশের বাইরে এক মানুষের সঙ্গে অন্য মানুষের যোগাযোগকে খুবই সহজ করে দিয়েছে।
আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে ভাববিনিময়, পরস্পরের খোঁজখবর নেওয়া, টাকা পাঠানো, চাকরির আবেদন করা, বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা ইত্যাদি এখন ঘরে বসে অল্প সময়েই করা যায়। এছাড়া ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, স্কাইপি, ইমুর সাহায্যে যোগাযোগ ও বন্ধুত্ব সৃষ্টি এবং মতামত বিনিময় করা যায়। এভাবে তথ্যপ্রযুক্তি সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা পালন করছে। উদ্দীপকে আজমল সাহেবের পরিবারে তথ্যপ্রযুক্তির উলিস্নখিত দিকগুলোর ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। আগে যোগাযোগের মাধ্যম ছিল চিঠি-পত্রের আদান-প্রদান এবং তা ছিল সময় সাপেক্ষ কিন্তু প্রযুক্তির উন্নতির ফলে মুহূর্তের মধ্যেই যোগাযোগ এবং খোঁজখবর নেওয়া সম্ভব হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির এরূপ বৈচির্ত্যপূর্ণ ব্যবহার তার পরিবারের কাজকে সহজতর করেছে। এভাবে তথ্যপ্রযুক্তির উন্নতি সমাজ পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে।
সৃজনশীল—২: নিচের ছকটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ক-শিল্প উপাদান: পোড়ামাটির শিল্প, তালপাতার শিল্প, নকশিকাঁথা, কষ্টিপাথর
খ-শিল্প উপাদান: চর্যাগীতি, কির্তনগান, মঙ্গলকাব্য, পুঁথিসাহিত্য, গদ্যসাহিত্য
ক. চর্যাপদের কাল নির্ণয় করেন কে?
খ. সাংস্কৃতিক আত্তীকরণ কেন ঘটে?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ‘ক’ শিল্পটির ধরন ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘বাঙালির সংস্কৃতির বিকাশে ‘খ’ শিল্পটির গুরুত্ব অপরিসীম’—বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ভাষাবিদ ডক্টর মুহম্মদ শহীদুলস্নাহ চর্যাপদের কাল নির্ণয় করেন।
খ. অন্য সংস্কৃতির ধারা নিজ সংস্কৃতিতে আয়ত্ত করার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক আত্তীকরণ ঘটে। সাংস্কৃতিক আত্তীকরণ এমন একটি প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অন্যের সংস্কৃতি আয়ত্ত করে। যখন মানুষ কোনো নতুন সংস্কৃতি বা সাংস্কৃতিক পরিবেশে বসবাস করতে আসে তখন সেখানকার মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, আচরণ, চিন্তা, চেতনা, মূল্যবোধ এক কথায় সমগ্র জীবনধারার সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে চায়। আর এভাবেই সাংস্কৃতিক আত্তীকরণ হয়ে যায়।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ‘ক’ হলো দৃশ্যশিল্প। পোড়ামাটির শিল্প, তালপাতার শিল্প, নকশিকাঁথা ও কষ্টিপাথর। এগুলো বস্তুগত শিল্প বা সংস্কৃতি হিসেবে পরিচিত। বস্তুগত শিল্পই দৃশ্যশিল্প। নিচে এ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হলো।
দৃশ্যশিল্পের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পোড়ামাটির শিল্প। মাটির ফলক বা পাত তৈরি করে তাতে ছবি উত্কীর্ণ করে পুড়িয়ে স্থায়ীরূপ দেওয়া। এগুলোকে টেরাকোটা বা পোড়ামাটির শিল্প বলা হয়। এ ছাড়া কালো রঙের কষ্টিপাথর আর নানা রকম মাটি দিয়ে হিন্দু ও বৌদ্ধ দেবদেবীর মূর্তি বানানোর ঐতিহ্যও বেশ পুরনো। তবে পাল যুগে তালপাতার পুঁথিতে দেশীয় রং দিয়ে যেসব ছবি আঁকা হয়েছে তার প্রশংসা আধুনিক বিশ্বের শিল্পরসিকদের কাছ থেকেও পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলার নকশিকাঁথার ঐতিহ্য অনেক পুরনো। গ্রামীণ মহিলারা ঘরে ঘরে কাঁথা সেলাই করে আশ্চর্য নিপুণতায় গল্পকাহিনি ও ছবি ফুটিয়ে তোলেন। এখনো সমাজে দরিদ্র নারীরা এই শিল্প কর্মটি টিকিয়ে রেখেছেন।
ঘ. উদ্দীপকে ‘খ’ শিল্প হলো সাহিত্যিক উপাদান অর্থাৎ সংস্কৃতির অবস্তুগত উপাদান। বাংলা সংস্কৃতির বিকাশে এই সাহিত্যিক উপাদানগুলোর গুরুত্ব অনেক। নিচে তা বিশ্লেষণ করা হলো—
বাঙালির প্রথম যে সাহিত্যকর্মের সন্ধান পাওয়া যায়, তা চর্যাপদ নামে পরিচিত। প্রায় দেড় হাজার বছর আগে থেকে বৌদ্ধ সাধকরা লিখেছেন, এগুলো হলো আদি বাংলা সাহিত্যের নমুনা। চর্যাগীতির বিখ্যাত রচয়িতাদের মধ্যে ছিলেন লুইপা ও কাহ্নপা প্রমুখ। পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রথম নেপালের রাজ দরবার থেকে এগুলো আবিষ্কার করেন।
অন্যদিকে সুলতানি আমলে শ্রীচৈতন্যের বৈষ্ণব ভাবধারার প্রভাবে বাংলায় কীর্তন গান রচনা শুরু হয়, যা বৈষ্ণব পদাবলি নামে পরিচিত। অনেক মুসলমান কবিও এই পদাবলি রচনা করেন, যাতে সেই সময়ের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নমুনা ফুটে ওঠে। শ্রীকৃষ্ণ ও রাধার কাহিনি নিয়ে কীর্তনগান রচিত হয়েছে। একসময় বাংলায় দেশীয় দেবদেবীকে নিয়েও নানা কাহিনি রচিত হয়েছে। এগুলো মঙ্গলকাব্য নামে পরিচিত। ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গলে সেকালের বাংলা সমাজচিত্র পাওয়া যায়।
মুসলমান সমাজে একসময় পুঁথিসাহিত্যের ব্যাপক কদর ছিল। পারস্য থেকে পাওয়া নানা কল্পকাহিনি ও রোমান্টিক আখ্যান নিয়ে এগুলো রচিত হতো। পরবর্তীকালে উনিশ শতকে আমাদের দেশে বাংলা গদ্যের সূচনা হয়। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ভিত রচনা করেন। বঙ্কিমচন্দ্র ও সমসাময়িক সাহিত্যিকরা যার ওপর সৌধ তুলেছেন আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে শোভন ও সুন্দর করে পূর্ণতা দিয়েছেন। কাজী নজরুল ইসলাম, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, মীর মশাররফ হোসেন, দীনবন্ধু মিত্র প্রমুখ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের বিকাশে ভূমিকা রেখেছেন।
সার্বিক আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে সাহিত্যশিল্প বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং ধীরে ধীরে তা বিকশিত হয়েছে। তাই ‘খ’ শিল্পের উপাদান হিসেবে চর্যাপদ, কীর্তনগান, মঙ্গলকাব্য, পুঁথিসাহিত্য ও গদ্যসাহিত্য বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশে গুরুত্ব অপরিসীম।
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—৩: নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ক. টেরাকোটা কী?
খ. পাল যুগে তালপাতায় আঁকা ছবিগুলো এখনও ঝকঝকে রয়েছে কেন?
গ. উদ্দীপকে বাংলার কোন শিল্পের বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে? বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের শিল্পকর্ম এখনও টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে বাংলার নারীদের অবদান মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের ছকটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ক-শিল্প উপাদান: দুকূল, পত্রোর্ণ, ক্ষৌমবস্ত্র, কষ্টিপাথর, দেবদেবির মূর্তি।
খ-শিল্প উপাদান: চর্যাগীতি, কীর্তনগান, পুঁথিসাহিত্য, গদ্যসাহিত্য।
ক. আঞ্চলিক ভাষার অভিধান সংকলন করেছেন কে?
খ. টেরাকোটা বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ‘ক’ শিল্পটির ধরন ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “বাঙালির সংস্কৃতির বিকাশে ‘খ’ শিল্পটির গুরুত্ব অপরিসীম”—বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৫: নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
মৌন এবং মিফতা প্রত্যেক বছর ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলা একাডেমিতে বেড়াতে যায়। বাংলা একাডেমি, সেখানে বই কেনার আয়োজন করে। বই মেলার এই বর্ণাঢ্য আয়োজন বাঙারি জাতিকে পুরো একটি মাস ভাষাপ্রেমী করে রাখে। এছাড়াও পুরো বছর জুড়ে বিভিন্ন সংগঠনের থাকে নানামুখী কর্মকাণ্ড। মৌন ও মিফতা ঐ সকল প্রতিষ্ঠানের আকর্ষণীয় অনুষ্ঠানেও যায় বাবার হাত ধরে।
ক. ভাষা আন্দোলন হয়েছিল কত সালে?
খ. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর অবদান লেখ।
গ. মৌন ও মিফতার বছর জুড়ে বিভিন্ন সংগঠনের যে সকল অনুষ্ঠান উপভোগ করে তা পাঠ্যপুস্তকের আলোকে ব্যাখ্যা কর
ঘ. মৌন ও মিফতার মনন চর্চা ও সৃজনশীলতার চর্চার জন্য উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের মূল বই থেকে ৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post