৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১১শ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দুর্যোগপ্রবণ এলাকাগুলোর একটি। আমরা জানি যে, ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধি বা উষ্ণায়নের কারণে সারা পৃথিবীতেই আজ জলবায়ুর পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। জলবায়ুর এই পরিবর্তনের ফলে উষ্ণমণ্ডলীয় দেশে শুষ্ক মৌসুমে ফসলের উৎপাদন হ্রাস পায়। এছাড়া বর্ষাকালে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত, বন্যা ও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
শুষ্ক মৌসুমে অনাবৃষ্টি ও অত্যধিক খরা, শিলাবৃষ্টি, ভূমিক্ষয়, টর্নেডো, সাইক্লোন ও জলোচ্ছ্বাসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটে এবং উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততা বৃদ্ধি পায়। শীত মৌসুমে হঠাৎ শৈত্য ও উষ্ণ প্রবাহ এবং ঘন কুয়াশা লক্ষ করা যায়। এ ছাড়া এ দেশে সংগঠিত প্রাকৃতিক দুর্যোগসমূহের মধ্যে ভূমিকম্প অন্যতম। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন এ দুর্যোগ সংঘটনের কারণ। বাংলাদেশের জীবন ও অর্থনীতির উপর এইসব দুর্যোগের প্রভাব লক্ষ করা যায়।
৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১১শ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ঘটনা-১: গতকাল রিফাত TV-র সংবাদে জানতে পারল যে, ঢাকার একটি নামকরা শপিংমলের ১১ ও ১২ তলায় সংগঠিত একটি দুর্ঘটনায় বেশ কিছু দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয় ও বহু মানুষ হতাহত হয়। একটি বিশেষ বাহিনীর সদস্যরা এসে উক্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
ঘটনা-২: গত ২৫ শে এপ্রিল ২০১৫ বেলা ১১:৫৬ মিনিটে বাংলাদেশসহ সমগ্র নেপাল একযোগে কেঁপে ওঠে। এতে অনেক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বহুলোক হতাহতের খবরও পাওয়া যায়। আমরা যদি একটু সাবধান হই তাহলে এ ক্ষতির পরিমাণ কমানো যেতে পারে।
ক. বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাসটির নাম কি?
খ. গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়া বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ঘটনা-১ এর দুর্যোগের কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ঘটনা-২ এর দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনতে তুমি কী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পার? মতামত দাও।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাসটির নাম হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন (এইচসিএফসি) গ্যাস।
খ. গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়া বলতে গ্রিনহাউস গ্যাসগুলোর পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পাওয়াকে বোঝায়। কার্বন-ডাইঅক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড, সিএফসি ইত্যাদি গ্রিনহাউস গ্যাস পৃথিবীর বায়ুমন্ডলকে ঘিরে একটি আচ্ছাদন তৈরি করে। তাপ এই আচ্ছাদন ভেদ করে পৃথিবীতে আসতে পারে; কিন্তু বিকিরিত তাপ বায়ুমন্ডলে আটকা পড়ে। এভাবে তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
গ. উদ্দীপকে ঘটনা-১ এর দুর্যোগটি হলো অগ্নিকান্ড।
অগ্নিকান্ড যেমন প্রাকৃতিক কারণে ঘটে আবার অসাবধানতা ও দুর্ঘটনাজনিত কারণেও ঘটতে পারে। প্রচন্ড দাবদাহের কারণে কোনো কোনো দেশের বনাঞ্চলে অগ্নিকান্ড ঘটতে দেখা যায়। একে দাবানল বলে। আমাদের দেশে সাধারণত দাবানলের জন্য ঘটে না। এখানে অসাবধানতা ও দুর্ঘটনাই অগ্নিকান্ডের মূল কারণ। অসাবধানতা ও দুর্ঘটনাজনিত অগ্নিকান্ড সাধারণত শিল্প-কারখানা, তেল শোধনাগার, গার্মেন্টস শিল্প, পাটকল, পাটের গুদাম, রাসায়নিক গুদাম বা কারখানা এমনকি বসত-বাড়ি, দোকান-পাট, শপিংমল, অফিস ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে ঘটতে দেখা যায়।
এ ছাড়া গ্রাম ও শহরাঞ্চলে জলন্ত চুলা, কুপি, মশার কয়েল, সিগারেটের আগুন, হারিকেন প্রভৃতি থেকেও অসাবধানতাবশত অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত ঘটে। উদ্দীপকে ঘটনা-১ এর দুর্যোগ অর্থাৎ অগ্নিকান্ডের কারণও ছিল মানুষের অসাবধানতা।
ঘ. ঘটনা-২ এর দুর্যোগটি হলো ভূমিকম্প।
পৃথিবীতে যত রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটে তার মধ্যে ভূমিকম্পই সবচেয়ে অল্প সময়ে সবচেয়ে বেশি ধ্বংসযজ্ঞ ঘটায়। ভূমিকম্পের ব্যাপারে আগাম কোনো সতর্ক সংকেত দেওয়া সম্ভব হয় না। ভূমিকম্পের ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনতে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে তা হলো-বাড়তি দরজা থাকা প্রয়োজন। প্রাথমিক চিকিৎসা সামগ্রী, হেলমেট, টর্চ লাইট প্রভৃতি মজুত রাখতে হবে। ভূমিকম্পের সময় আশ্রয় নেওয়ার জন্য একটি মজবুত টেবিল রাখতে হবে। ভারী আসবাবপত্র মেঝের উপরে রাখতে হবে।
ব্যবহারের পর বৈদ্যুতিক বাতি ও গ্যাসের চুলা বন্ধ রাখতে। সেই সঙ্গে ভূমিকম্প শুরু হলে শক্ত টেবিল বা শক্ত কাঠের আসবাবপত্রের নিচে অবস্থান নিতে হবে। দ্রম্নততার সঙ্গে বৈদ্যুতিক সুইচ ও গ্যাসের সংযোগ বন্ধ করে দিতে হবে। বাড়ির আশপাশে খোলা জায়গা থাকলে দ্রম্নত ঘর থেকে বের হয়ে খোলা জায়গায় যেতে হবে। ভূমিকম্পের সময় লিফট ব্যবহার করা উচিত নয়। সেই সঙ্গে ভূমিকম্পের পরে আহত লোকজনকে হাসপাতালে নিতে প্রয়োজনীয় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স এবং স্থানীয় প্রশাসনের যোগাযোগের নম্বর সংগ্রহ করে রাখতে হবে। দুর্গত মানুষের জন্য অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র, খাবার ও পানির ব্যবস্থা করতে হবে। তবে ভূমিকম্পের সময় আত্মরক্ষা এবং ভূমিকম্পের পর উদ্ধার কাজ ও ত্রাণকাজ সম্পর্কে মানুষকে ধারণা দিতে হবে।
তাই বলা যায়, ঘটনা-২ এর দুর্যোগ অর্থাৎ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনতে উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা যেতে পারে।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সাজিদের গ্রামটি ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত। সকালে খেলার মাঠে গিয়ে দেখল নদী পানিতে পূর্ণ। কিন্তু বিকাল বেলায় গ্রামের লোকজনের ছোটাছুটি, গবাদিপশু ও মালামাল অন্যত্র নিয়ে যাওয়া, ফসল সংরক্ষণের ব্যাপক প্রস্তুতি দেখে সে বুঝল তাদেরও এখন গ্রাম ছেড়ে যেতে হবে। তার পরিবারের সদস্যরা সাজিদের দাদি ও তিন বছরের ছোটো বোনকে নিয়ে বেশি চিন্তা করছিল।
ক. গ্রিনহাউস গ্যাস কী?
খ. ভূমিধস কেন হয়?
গ. সাজিদের এলাকায় কোন দুর্যোগ দেখা দিয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত দুর্যোগ সাজিদের পরিবারের উপর যে প্রভাব ফেলেছে তা নিরূপণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. গ্রীন হাউস গ্যাস হলো- বায়ুম-লের কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, সিএফসিসহ গৌণ গ্যাসগুলোকেই একত্রে গ্রীন হাউস গ্যাস বলা হয়।
খ. ভূমিধস এক ধরনের দুর্যোগ। পাহাড়ের মাটি ধসে পড়াকেই ভূমিধস বলে। সাধারণত দীর্ঘমেয়াদী ও ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেই ভূমিধস ঘটে থাকে। বন উজার করে এবং পাহাড়ের মাটি কেটে ফেলার কারণে ভূমিধসের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। আমাদের দেশে নেত্রকোনা, সিলেট, চট্টগ্রাম, বান্দরবন, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার প্রভৃতি জেলায় প্রায়শ ভূমিধস হয়ে মানুষের প্রাণহানি ঘটে ও বাড়িঘর নষ্ট হয়।
গ. সাজিদের এলাকায় বাংলাদেশের অন্যতম প্রাকৃতিক দুর্যোগ নদীভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এদেশের উপর দিয়ে অসংখ্য নদী-নালা আঁকাবাঁকা হয়ে প্রবাহিত হওয়ায় এখানে নদী ভাঙ্গন একটি পরিচিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ। উদ্দীপকে ধলেশ্বরী নদীকে কেন্দ্র করে উক্ত দুর্যোগের সূত্রপাত ঘটেছে। সাজিদের গ্রামের লোকজন গবাদিপশু ও মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার জন্য তৎপর হয়ে উঠেছে। তারা ফসল সংরক্ষণের প্রস্তুতিও গ্রহণ করেছে।
গ্রামটি যেহেতেু ধলেশ্বরী নদীর তীরে এবং নদীর পানি কানায় কানায় পূর্ণ তাই নদী ভাঙ্গনের আশঙ্কায় গ্রামবাসীর এই প্রস্তুতির কারণ। প্রকৃতপক্ষে জীবন ও সম্পদ রক্ষার প্রস্তুতি নদীভাঙ্গন মোকাবেলার অংশ। নদী ভাঙ্গনের আশঙ্কা দেখা দিলে বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। সাজিদের পরিবারও গ্রাম ছেড়ে অনত্র চলে যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।
তাই বলা যায়, সাজিদের গ্রামটি নদী ভাঙ্গনের সম্মুখীন হয়েছে।
ঘ. উক্ত দুর্যোগ সাজিদের পরিবারের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
যে কোন দুর্যোগে জীবন ও জনপদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যপ্ত হয়। নদীভাঙ্গনও এর ব্যতিক্রম নয়। আমাদের দেশে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলগুলো প্রতিবছর নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়ে এলাকার লোকজন সর্বশান্ত হয়ে পড়ে। নদী ভাঙ্গনের ফলে সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হয়। বিশেষ করে এই দুর্যোগটির কারণে মানুষ গৃহহীন ও আশ্রয়হারা হয়ে উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়। নদী ভাঙ্গনের ফলে অন্যান্য পরিবারের মতো সাজিদের পরিবারকেও গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে হবে।
কারণ তাদের জমিজমা, ঘরবাড়ি সব নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। এর ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং একধরনের চরম অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হবে। এখন তাদের নতুন আশ্রয়ের খোঁজ করতে হবে। এক্ষেত্রে পরিবারের বৃদ্ধ ও শিশুদের নিয়ে বেশি ভাবতে হয়। অর্থাৎ সব হারিয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে আশ্রয়হীন জীবনের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে সাজিদের পরিবার চিন্তিত। উল্লেখ্য, নদী ভাঙ্গনের ফলে সাজিদের পরিবার অর্থনৈতিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা তাদের জীবনযাত্রার মানকে প্রভাবিত করেছে।
পরিশেষে বলা যায়, সাজিদের পরিবার নদীভাঙ্গনে করুন পরিস্থিতির শিকার হয়েছে।
বাংলাদেশে জলবায়ু ও দুর্যোগ মোকাবিলা
সৃজনশীল—৩: নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ক. দুর্যোগ কয় ধরনের?
খ. বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রধান কারণ কী? ব্যাখ্যা কর।
গ. চিত্র-১ এর ‘A’ স্তরটির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. চিত্র-২ এর কর্মকা-গুলোর প্রভাব চিত্র-১ এর A ও B স্তর দুটির ক্ষতির মূল কারণ বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সজীব ও নিয়াজ কক্সবাজারের মহেশখালি দ্বীপে বসবাস করে। ঝড়, ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া তারা নিয়মিত দেখে আসছে। একদিন রেডিওতে ৫নং বিপদ সংকেত শুনতে পেয়ে সজীব নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যায়। কিন্তু নিয়াজ ব্যাপারটি আমল না দিয়ে বাসায় থেকে যায়। এদিকে ঝড় থামার পর পরই সজীব আশ্রয়কেন্দ্র ত্যাগ করতে চাইলেও অন্যরা তাকে যাওয়া থেকে বিরত করল।
ক. মহাসমুদ্রকে পৃথিবীর কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে?
খ. সুনামি বলতে কী বোঝায়?
গ. সজীবকে আশ্রয়কেন্দ্র ত্যাগে বাধা দেওয়া হয় কেন? কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত রিস্থিতিতে নিয়াজের কর্মকাণ্ডটি যুক্তিযুক্ত কিনা ব্যাখ্যা কর।
সৃজনশীল—৫: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
গত ২৫শে এপ্রিল ২০১৫ সালে নেপালে ঘটে যায় শতাব্দীর ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। উক্ত ঘটনার সময় বাংলাদেশের ক্ষুদে মহিলা ফুটবল দল ঐ দেশের একটি হোটেলে ছিল। দুপুরে পুরো হোটেল ও হোটেলের আসবাবপত্র হঠাৎ প্রচণ্ডভাবে কেঁপে উঠে। মেয়েরা অবস্থা বুঝে ভয়ে দৌড়ে খোলা মাঠে চলে যায়। এ ঘটনায় বহু লোক হতাহত হয়।
ক. সি এফ সি কী?
খ. বন উজাড় বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত দুর্যোগের ভয়াবহতা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করলে উক্ত দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমানো যেত বলে তুমি মনে কর? বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের মূল বই থেকে ৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১১শ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post