কোর্সটিকায়, ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বইয়ের সমাধান দেওয়া শুরু হয়েছে। আজকে আমরা ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১১ অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো। এই অধ্যায়ের নাম হচ্ছে– ভৌগলিক স্থানাঙ্ক স্থানিক সময় এবং অঞ্চলসমূহ। এখানে এই অধ্যায়ের উপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
এখানে, এই অধ্যায় আলোচনা শেষে তোমরা পেয়ে যাবে একটি ক্লাস। ক্লাসটিতে এই অধ্যায়টি সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ক্লাসটি করলে ভৌগলিক স্থানাঙ্ক স্থানিক সময় এবং অঞ্চলসমূহ অধ্যায়ে তোমাদের যেসকল সমস্যা রয়েছে সেগুলো সমস্যা হয়ে যাবে। ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ প্রতিটি অধ্যায়ের সমাধান এভাবে পড়লে অনুসন্ধানী পাঠ বইটি তোমাদের কাছে সহজ হয়ে উঠবে।
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১১ অধ্যায় সমাধান
তোমরা কি কখনো লক্ষ করেছ কোনো স্থান সম্পর্কে মানুষ কীভাবে একে অন্যকে জানায়? উদাহরণ দেয়ার জন্য বলা যায় কারো বাড়ি খুঁজে পেতে হলে শুধু এলাকার নাম বললে অনেক সময় বাড়ি খুঁজে পাওয়া যায় না। তখন কোনো একটা বড়ো গাছ, দোকান, ভবন এরকম বিশেষ কিছুর অবস্থানের সাপেক্ষে বাড়ির অবস্থান বলতে হয়, যেটাকে আপেক্ষিক অবস্থান (Relative Location) বলা হয়।
এই পদ্ধতি কোনো একটি ছোট স্থানের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু পুরো পৃথিবী পৃষ্ঠের উপর কোনো কিছুর অবস্থান এভাবে জানানো বেশ কঠিন, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে অসম্ভব। সেক্ষেত্রে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তা হচ্ছে ভৌগলিক স্থানাঙ্ক বা প্রকৃত অবস্থান (Absolute Location)।
ভৌগলিক স্থানাঙ্ক (Geographic Grid)
পৃথিবীর কোনো স্থানের ভৌগলিক স্থানাঙ্ক বোঝার জন্য দুই ধরনের কাল্পনিক রেখা ব্যবহার করা হয়; সেগুলো হচ্ছে :
1. অক্ষ রেখা
2. দ্রাঘিমা রেখা
রেখাগুলো বোঝার আগে আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে কাগজে আমরা যেভাবে একটা বৃত্ত এঁকে পৃথিবী বোঝানোর চেষ্টা করি বাস্তবে সেটা এরকম না, পৃথিবী বলের মত একটা ত্রিমাত্রিক গোলক। কাজেই আমরা যদি একটা বল কিংবা গোলাকার কিছু নিয়ে এর উপরে আড়াআড়িভাবে ডান থেকে বামে সমান্তরাল কিছু দাগ দিতে থাকি তাহলে দাগগুলো হবে কিছু বৃত্ত, পৃথিবীর বেলায় এটাই হবে অক্ষ রেখা।
এই বৃত্তগুলো গোলকের যতই প্রান্তের দিকে যাবে ততই ছোট হতে থাকবে। সবচেয়ে উপরে এবং সবচেয়ে নিচে সেটি হবে দুটি বিন্দু, পৃথিবীর বেলায় যেটি হবে যথাক্রমে উত্তর ও দক্ষিণ মেরু। এবার যদি লম্বালম্বিভাবে একই ধরনের কাজ করা হয়, অর্থাৎ উপর- নিচ করে দুই মেরু বরাবর দাগ দিতে থাকি তাহলে পৃথিবীর বেলায় সেটি হবে দ্রাঘিমা রেখা।
অর্থাৎ আড়াআড়ি রেখাগুলোকে বলা হচ্ছে অক্ষ রেখা যা পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম বরাবর গেছে। আর লম্বালম্বিগুলো হলো দ্রাঘিমা রেখা যেগুলো উত্তর দক্ষিণ বরাবর গিয়েছে।
পৃথিবীর স্থানাঙ্ক বোঝানোর জন্য অক্ষ রেখা এবং দ্রাঘিমা রেখার পাশাপাশি তোমরা অক্ষাংশ (Latitude) আর দ্রাঘিমাংশের (Longitude) কথাও শুনে থাকবে, এই দুটির মাঝে পার্থক্য কী? প্রথমেই জেনে রাখো অক্ষ রেখা আর দ্রাঘিমা রেখা হচ্ছে রেখা, অক্ষাংশ আর দ্রাঘিমাংশ হচ্ছে কোণ।
একটা নির্দিষ্ট কোণের জন্য একটি নির্দিষ্ট অক্ষ রেখা আঁকা হয় তাই একটি অক্ষ রেখার প্রতিটি বিন্দুতে অক্ষাংশের মান সমান । একইভাবে, একটা নির্দিষ্ট কোণের জন্য একটি নির্দিষ্ট দ্রাঘিমা রেখা আঁকা হয় তাই একটি দ্রাঘিমা রেখার প্রতিটি বিন্দুতে দ্রাঘিমাংশের মান সমান। পৃথিবী পৃষ্ঠের যে কোনো স্থানের একটি অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশ রয়েছে এবং এই দুটি স্থানাঙ্ক জানলেই স্থানটি কোথায় সেটি সুনির্দিষ্টভাবে জানা যাবে।
কোনো স্থানের অক্ষাংশ বা দ্রাঘিমাংশের পরিমাপটি হচ্ছে দুটি সুনির্দিষ্ট প্রসঙ্গ রেখা থেকে তাদের কৌশিক দূরত্ব-কৌণিক দূরত্ব বলতে দুটি রেখা বা তলের অন্তর্গত কোণকে বোঝায়। যেহেতু এসব ভৌগলিক স্থানাঙ্ক গুলো কোণ দ্বারা পরিমাপ করা হয় তাই তার একক হচ্ছে ডিগ্রি। এখানে 90 ডিগ্রিতে এক সমকোণ, 60 মিনিটে 1 ডিগ্রি এবং 60 সেকেন্ডে 1 মিনিট । তবে এই সেকেন্ড আর মিনিটের সঙ্গে সময় পরিমাপের মিনিট এবং সেকেন্ডের কোনো সম্পর্ক নেই।
অক্ষাংশ (Latitude)
পৃথিবীর কোনো স্থান বিষুব রেখা থেকে কতটা উত্তরে বা দক্ষিণে অবস্থিত তা অক্ষাংশ দ্বারা বোঝা যায়–এই তথ্যটি বোঝার জন্য বিষুব রেখা কী তা ভালো করে জানা প্রয়োজন ৷ উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরু থেকে সমান দূরত্বে যে রেখা পৃথিবীকে ঠিক মাঝ বরাবর ঘিরে রয়েছে বলে কল্পনা করা হয় তাকে বিষুব রেখা বা সমাক্ষরেখা বলা হয়। বিষুব রেখা পূর্ব-পশ্চিম বরাবর পৃথিবীকে ঘিরে রয়েছে। অক্ষাংশ নির্ধারণের জন্য বিষুব রেখাকে প্রসঙ্গ রেখা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
বিষুব রেখা থেকেই যেহেতু অক্ষাংশের কোণ মাপা হয় তাই তার নিজের অক্ষাংশ হচ্ছে শূন্য ডিগ্রি। অক্ষাংশ উত্তর ও দক্ষিণে সর্বোচ্চ 90 ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে। (লেখা হয় যথাক্রমে 90 ডিগ্রি উত্তর বা উত্তর মেরু এবং 90 ডিগ্রি দক্ষিণ বা দক্ষিণ মেরু) তোমরা এর মাঝে জেনে গেছ যে প্রতিটি অক্ষাংশের অক্ষ রেখাগুলো একে অপরের সঙ্গে সমান্তরাল, সেগুলো পূর্ণবৃত্ত এবং এই বৃত্তগুলো যতই বিষুব রেখা থেকে মেরুর দিকে আসে তারা ছোট হতে হতে একেকটা বিন্দুতে পরিণত হয়। ফলে উত্তর এবং দক্ষিণ মেরু মূলত দুটি বিন্দু দ্বারা দেখানো হয়।
অক্ষাংশ কোণ দ্বারা প্রকাশ করা হয়, তাই স্বাভাবিকভাবেই আমরা প্রশ্ন করতে পারে কোন দুটি রেখা এই কোণ উৎপন্ন করে এবং সেই কোণটি কোথায় উৎপন্ন হয়। আমরা যে স্থানের অক্ষাংশ বের করতে চাই সেই স্থান থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র বরাবর একটি রেখা (ছবি) কল্পনা করে নাও এবং কেন্দ্র থেকে বিষুব রেখা বরাবর আরেকটি রেখা কল্পনা করে নাও।
দুটি রেখাই উত্তর দক্ষিণে একই তলে থাকতে হবে। (আমরা একটু পরেই দেখব, উত্তর দক্ষিণে একই তলে থাকার অর্থ একই দ্রাঘিমা রেখায় থাকা) এই দুটি রেখা যে কোণ তৈরি করে সেটাই হচ্ছে অক্ষাংশ ।
বিষুব রেখা (Equator)
এটি হচ্ছে 0 ডিগ্রি অক্ষাংশ বিষুব রেখা পূর্ব-পশ্চিম বরাবর এবং এই রেখাটি পৃথিবীকে দুটি গোলার্ধে বিভক্ত করে যেগুলোকে যথাক্রমে উত্তর এবং দক্ষিণ গোলার্ধ বলে। এখানে লক্ষণীয় যে 21 শে মার্চ এবং 23 শে সেপ্টেম্বর দুপুর 12.00টায় সূর্যের আলো এই রেখা বরাবর সকল স্থানে লম্বভাবে পড়ে। এই দুই দিন পৃথিবীর সর্বত্র দিন ও রাতের দৈর্ঘ্য সমান হয়।
কর্কটক্রান্তি রেখা (Tropic of Cancer)
এটি হচ্ছে বিষুবরেখার সাপেক্ষে 23.5 ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ রেখা। বাংলাদেশের উপর দিয়ে এই রেখা অভিক্রম করেছে। প্রতি বছর 21শে জুন দুপুর 12.00 টায় এই রেখার অন্তর্গত সকল স্থানে সূর্যের আলো লম্বভাবে পড়ে। এই তারিখে উত্তর গোলার্ধে দিনের দৈর্ঘ্য বা স্থায়িত্ব সবচেয়ে বেশি হয় এবং দক্ষিণ গোলার্ধে দিনের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম হয়।
মকরক্রান্তি রেখা (Tropic of Capricorn)
এটি হচ্ছে বিষুব রেখার সাপেক্ষে 23.5 ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশ রেখা প্রতি বছর 22শে ডিসেম্বর সূর্যের আলো এই রেখার অন্তর্গত স্থানে দুপুর 12.00টায় লম্বভাবে পড়ে। এই তারিখে দক্ষিণ গোলার্ধে দিনের দৈর্ঘ্য বা স্থায়িত্ব সবচেয়ে বেশি হয় এবং উত্তর গোলার্ধে দিনের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম হয়।
মেরু রেখা (Polar Circle)
উত্তর এবং দক্ষিণ গোলার্ধে 66.5 ডিগ্রি দুটি অক্ষাংশকে যথাক্রমে উত্তর মেরুরেখা (Arctic Circle) এবং দক্ষিণ মেরুরেখা (Antarctic Circle) বলে। কর্কটক্রান্তির উত্তরে এবং মকরক্রান্তির দক্ষিণে সূর্যের আলো কখনোই লম্বভাবে পড়ে না। এখানে গ্রীষ্মকালে অতিদীর্ঘ দিন এবং শীতকালে অতিদীর্ঘ রাত হয়।
সত্যি কথা বলতে কী, দিন দীর্ঘ হতে হতে প্রতি বছর 21শে জুন উত্তর মেরুরেখা ঘেরা উত্তরের এলাকায় 24 ঘণ্টাই সূর্যের আলো থাকে, অর্থাৎ 24 ঘণ্টা দিন থাকে। একইভাবে 22শে ডিসেম্বর উক্ত স্থানে 24 ঘণ্টা রাত থাকে। অনুরূপভাবে দক্ষিণ মেরুরেখা এলাকায় ঠিক এর বিপরীত ঘটনা ঘটে।
অক্ষাংশের তাৎপর্য ও ব্যবহার
কোনো স্থানের ভৌগলিক অবস্থান নির্ণয়ের জন্য এবং আবহাওয়া ও জলবায়ু জানা কিংবা বোঝার জন্য সেই স্থানের অক্ষাংশ জানা জরুরি। আমরা জানি যে পৃথিবীর ঘুর্ণন অক্ষ তার কক্ষপথের সঙ্গে খাড়াভাবে (90 ডিগ্রি তে) না থেকে 23.5 ডিগ্রি কোণে হেলানো অবস্থায় থাকে এবং এই অবস্থায় পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।
ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন অক্ষাংশে সূর্য থেকে আসা তাপ ও আলোকশক্তি (Insolation) ভিন্ন ভিন্ন পরিমাণে পাওয়া যায়। সূর্যের এই বিকিরণের তীব্রতা বিভিন্ন স্থানে ও বছরের সময়ে ভিন্ন হয় এবং এ কারণেই আমরা বিভিন্ন ঋতু উপভোগ করি।
যেহেতু কোনো স্থানের অক্ষাংশের উপর সেখানে সূর্যালোক কতটা আসবে তার পরিমাণ নির্ভর করে সেহেতু সেসব স্থানের তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতের পরিমাণও এই অক্ষাংশের উপর নির্ভর করে। শুধু তাই নয় বায়ুপ্রবাহ এবং সমুদ্র স্রোতের পরিবর্তনও অক্ষাংশ দিয়ে প্রভাবিত হয়। এমনকি কোনো জায়গার ভূমি কেমন হবে বা এর জীবজগতের বৈশিষ্ট্য কেমন হবে তার উপরেও অক্ষাংশের প্রভাব রয়েছে।
অক্ষাংশের ভিত্তিতে বিভক্ত বিভিন্ন অঞ্চলসমূহ
অক্ষাংশের ভিত্তিতে সমগ্র পৃথিবীকে কয়েকটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে। এই সকল অঞ্চলে জলবায়ু, গাছপালা, পশুপাখি এমনকি ভূমিরূপও বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ হয়ে থাকে যা অন্য অঞ্চল থেকে আলাদা। গুরুত্বপূর্ণ অক্ষ রেখার ভিত্তিতে ভাগ করা অঞ্চলগুলো হচ্ছে বিষুবীয় অঞ্চল, নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল এবং মেরু অঞ্চল। বিষুবরেখার উত্তর ও দক্ষিণের কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তি রেখার মাঝখানের অঞ্চলটি হচ্ছে বিষুবীয় অঞ্চল।
কর্কটক্রান্তি রেখা থেকে উত্তর মেরুরেখার মধ্যবর্তী অঞ্চল হচ্ছে উত্তর নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল। একইভাবে মকরক্রান্তি রেখা থেকে দক্ষিণ মেরুরেখার মধ্যবর্তী অঞ্চল হচ্ছে দক্ষিণ নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল। দুইটি মেরু রেখার উত্তরে এবং দক্ষিণের অঞ্চলকে বলে মেরু অঞ্চল। আমাদের বাংলাদেশের ঠিক মাঝখান দিয়ে কর্কটক্রান্তি গিয়েছে তাই এই দেশের দক্ষিণাঞ্চল হচ্ছে বিষুবীয় অঞ্চল এবং উত্তরাঞ্চল হচ্ছে নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল।
প্রশ্ন: তুমি কি কখনো কর্কটক্রান্তি অতিক্রম করেছ? কর্কটক্রান্তির উপরে থাকলে 21শে জুন দুপুর বারোটায় তোমার কোনো ছায়া পড়বে না, কথাটির অর্থ কী?
প্রশ্ন: তোমার স্কুলটি কি বিষুবীয় অঞ্চলে ,নাকি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে?
প্রশ্ন: তুমি কি জানো যে দৈর্ঘ্যের একক মিটারকে এমনভাবে নির্ধারিত করার চেষ্টা করা হয়েছিল যেন পৃথিবীপৃষ্ঠে তুমি যদি উত্তরে কিংবা দক্ষিণে ঠিক একশ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম কর তাহলে তোমার অক্ষাংশ 1 ডিগ্রি পরিবর্তন হবে? হিসাব করে দেখাও সেটি সত্যি। (পৃথিবীর ব্যাসার্ধ 6 হাজার কিলোমিটার)
শিক্ষার্থীরা, উপরে ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১১ অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে, এই অধ্যায়টিকে সহজভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যাতে তোমরা সহজে বুঝতে পারো। সেই সাথে উপরে তোমাদের জন্য সমস্যা সমাধান ক্লাস দেওয়া হয়েছে। এই অধ্যায় সম্পর্কে অধিক জ্ঞান অর্জনের জন্য ও এই অধ্যায়ভিত্তিক সকল সমস্যা সমাধানের জন্য ক্লাসটি করার পরামর্শ রইলো।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post