৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা কোর্সটিকায় তোমাদের স্বাগতম। কোর্সটিকায় ইতোমধ্যে ৮ম শ্রেণির নতুন কারিকুলামের প্রতিটি বইয়ের সমাধান দেওয়া শুরু হয়েছে। তোমাদের জন্য আজকে আলোচনাকৃত বিষয়টি হচ্ছে– ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১৩ অধ্যায় সমাধান। অনুসন্ধানী পাঠ বইয়ের এই অধ্যায়ের নাম হচ্ছে মানবদেহের অঙ্গ ও তন্ত্র। কোর্সটিকায় আজকে মানবদেহের অঙ্গ ও তন্ত্র অধ্যায়ের উপর আলোচনা করা হবে।
আজকের আলোচনা শেষে তোমরা পেয়ে যাবে এই অধ্যায়ের উপর একটি ক্লাস। ক্লাসটি তোমাদের জন্য সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ক্লাসটি করলে তোমরা মানবদেহের অঙ্গ ও তন্ত্র অধ্যায়টি সম্পর্কে সহজে বুঝতে পারবে ও এই অধ্যায়ে থাকা প্রতিটি কনসেপ্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাবে। তোমরা যদি, ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ প্রতিটি অধ্যায়ের সমাধান এভাবে পড় তাহলে এই বইটি তোমাদের কাঠে সহজ হয়ে উঠবে।
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১৩ অধ্যায় সমাধান
এক বা একাধিক টিস্যু দিয়ে তৈরি এবং নির্দিষ্ট কাজ করতে সক্ষম প্রাণিদেহের অংশবিশেষকে অঙ্গ বলে। দেহের অঙ্গসমূহ নিয়ে জীববিজ্ঞানের যে শাখায় আলোচনা করা হয়, তাকে অঙ্গসংস্থানবিদ্যা বলে। অবস্থানভেদে মানবদেহে দুধরনের অঙ্গ আছে। চোখ, কান, নাক, হাত, পা, মাথা, এগুলো হচ্ছে বাহ্যিক অঙ্গ।
পাকস্থলী, ডিওডেনাম, ইলিয়াম, মলাশয়, হৃৎপিণ্ড, অগ্ন্যাশয়, প্লীহা, ফুসফুস, বৃক্ক, শুক্রাশয়, ডিম্বাশয় এগুলো হচ্ছে মানবদেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ। শরীরের বাইরের অঙ্গগুলো নিয়ে জীববিজ্ঞানের যে শাখায় আলোচনা করা হয়, তাকে বহিঃ অঙ্গসংস্থান আর ভিতরের অঙ্গগুলো নিয়ে যে শাখায় আলোচনা করা হয় তাকে অন্তঃ অঙ্গসংস্থান বলে।
তোমরা জানো পরিপাক, শ্বসন, রেচন, প্রজনন ইত্যাদি শারীরবৃত্তীয় কাজ করার জন্য প্রাণিদেহে কতগুলো অঙ্গের সমন্বয়ে বিভিন্ন তন্ত্র গঠিত হয়। ষষ্ঠ শ্রেণিতে তোমাদের মানবদেহের এরকম দশটি তন্ত্রের কথা বলা হয়েছিল। ইতোমধ্যে আগের শ্রেণিতে তোমাদের বেশ কয়েকটি তন্ত্রের কথা বলা হয়েছে। এখানে তোমাদের ত্বকতন্ত্র, শ্বসনতন্ত্র এবং রেচনতন্ত্রের কথা বলা হবে।
ত্বকতন্ত্র (Integumentary system)
আমাদের শরীরের একেবারে বাইরের আবরণটি হচ্ছে ত্বক। এই ত্বক আমাদের শরীরকে রোদ-তাপ, জীবাণুর আক্রমণ কিংবা আঘাত ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে। এটি শরীরের ভেতরকার জলীয় বাষ্পকে শরীরের ভেতরে সংরক্ষণ করে এবং আমাদের শরীরের তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ত্বক আমাদের স্পর্শের অনুভূতি দেয় এবং আমরা উষ্ণ কিংবা শীতল তাপমাত্রার অনুভূতিও এই ত্বকের মাধ্যমে পেয়ে থাকি।
আমাদের শরীরের বাইরের আবরণ রয়েছে ত্বক, নখ, চুল, গ্রন্থি, ত্বকের ভেতরকার স্নায়ু এবং রক্তনালি; এবং এইসব মিলিয়ে গঠিত হয়েছে আমাদের ত্বকতন্ত্র। মানবদেহের সবচেয়ে বড়ো তন্ত্র হচ্ছে এই ত্বকতন্ত্র এবং নিচে এই তন্ত্রের বিভিন্ন অঙ্গাণুর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হলো।
ত্বক (skin)
একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহ-ত্বকের ওজন প্রায় তিন কেজির কাছাকাছি। এটি প্রায় 2 মিলিমিটার পুরু; প্রয়োজনে কোথাও কম পুরু (যেমন চোখের পাতা) এবং কোথাও বেশ পুরু (যেমন- পায়ের তলা)।
মানুষের ত্বক বা চামড়া তিন স্তরে বিভক্ত :
ক) এপিডার্মিস : এটি একেবারে উপরের স্তর ত্বকের এই স্তরটিকে আমরা দেখতে পাই এবং স্পর্শ করতে পারি। এটি আমাদের গায়ের রং নির্ধারণ করে এবং শরীরের পানি প্রতিরোধক একটি আবরণ হিসেবে কাজ করে।
খ) ডার্মিস : এটি এপিডার্মিসের পরবর্তী স্তর। এই স্তরটি সবচেয়ে পুরু এবং এর মাঝে লোমের গোড়া, ঘাম ও তেলগ্রন্থি অবস্থিত।
গ) হাইপোডার্মিস : এটি হচ্ছে ত্বকের সবচেয়ে নিচের স্তর। এটি মূলত চর্বি দিয়ে গঠিত এবং এই স্তর আমাদের তাপমাত্রার তারতম্য থেকে রক্ষা করে।
নখ
আমাদের হাত ও পায়ের আঙুলকে সুরক্ষা দেয়।
নখ পাঁচ ভাগে বিভক্ত:
ক) নেল প্লেট : নখের শক্ত অংশটুকু যেটা আমরা দেখতে পাই তাকে নেল প্লেট বলে।
খ) নেল বেড : নখের নিচে চামড়ার আবরণটি হচ্ছে নেল বেড।
গ) কিউটিকল : নখের গোড়ার পাতলা চামড়াটিকে কিউটিকল বলা হয়।
ঘ) ম্যাট্রিক্স : নখের গোড়া যেটি নখের বৃদ্ধি ঘটায় সেটি হচ্ছে ম্যাট্রিক্স ।
ঙ) লুনুলা : নখের সাদা অগ্রভাগকে লুনুলা বলা হয়।
চুল
আমাদের মাথার তাপমাত্রা সংরক্ষণে সহায়তা করে। চোখের ভুরু এবং পাতা চোখকে ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে। চুল কেরাটিন নামক প্রোটিন দিয়ে তৈরি।
এটি তিন ভাগে বিভক্ত :
ক) হেয়ার শ্যাফট : চুলের এই অংশটুকু আমরা দেখতে পাই।
খ) হেয়ার ফলিকন : এটি হচ্ছে ত্বকে ক্ষুদ্র টিউবের মতো একটি গঠন, যেখানে চুলটি থাকে।
গ) হেয়ার বাল্ব : চামড়ার নিচে চুলের যে অংশ চুলকে বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করে তাকে হেয়ার বাল্ব বলে।
গ্রন্থি
ত্বকের সর্বত্র নানারকম গ্রন্থি রয়েছে যেগুলো থেকে জলীয়, তৈলাক্ত কিংবা লবণাক্ত দ্রব্য চামড়ার ভেতর থেকে চামড়ার ওপর নির্গত হয় ত্বকতন্ত্র নিচের গ্রন্থগুলো দিয়ে গঠিত :
ক) সুডোরিফেরাস গ্রন্থি : এগুলো আমাদের শরীর থেকে ঘাম নির্গত করে।
খ) সেরাকিউস গ্রন্থি : এগুলো শরীর থেকে তৈলাক্ত পদার্থ নির্গত করে।
গ) সেরামিউনাস গ্রন্থি : এগুলো আমাদের কানে ইয়ার ওয়াক্স নির্গত করে।
ঘ) ম্যামারি গ্রন্থি : এগুলো মানুষের বুকে থাকে এবং মায়ের বুকের দুধ এই গ্রন্থি থেকে নির্গত হয়।
ত্বকতন্ত্রের কাজ
ত্বক আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি তন্ত্র ৷ ত্বককে অনেক সময় বাইরের বৈরী পরিবেশের বিরুদ্ধে শরীরের প্রথম প্রতিরোধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ত্বকতন্ত্র আমাদের জীবাণুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে, আঘাত কিংবা ক্ষতস্থানের সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সৃষ্টি করে এবং আঘাত নিরাময় করে। এটি সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও শরীরকে রক্ষা করে।
আমরা ত্বকের মাধ্যমে চাপ তাপ ইত্যাদি অনুভূতি অনুভব করি এবং বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে শরীরকে নিরাপদ রাখতে পারি ত্বক ঘামের ভেতর দিয়ে শরীরের বর্জ্য নিষ্কাশন করে এবং একই সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে শরীরকে শীতল রাখে। আমাদের ত্বক চর্বি, পানি, গ্লুকোজ ইত্যাদি সংরক্ষণ করে এবং ভিটামিন ডি প্রস্তুত করে যা আমাদের শরীরের হাড়ের গঠনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমাদের শরীর প্রকৃতপক্ষে একটি অত্যন্ত জটিল সিস্টেম এবং এখানে সবকটি তন্ত্র একে অন্যকে সাহায্য করে মানব দেহকে সচল রাখে।
শ্বসনতন্ত্র (Respiratory system)
বেঁচে থাকার জন্য সকল প্রাণী অক্সিজেন গ্রহণ করে থাকে৷ শ্বসন প্রক্রিয়ায় বাতাসের সঙ্গে আমাদের ফুসফুসে অক্সিজেন প্রবেশ করে এবং তা রক্তের মাধ্যমে বাহিত হয়ে দেহের সব অঙ্গের সব কোষে পৌছায় ৷ শ্বসনতন্ত্রের মাধ্যমে গ্রহণ করা এই অক্সিজেনের সাহায্যে মানুষের দেহকোষে সঞ্চিত খাদ্য জারণ প্রক্রিয়ায় শক্তি উৎপাদন করে, যে শক্তি আমাদের শরীরের দৈনন্দিন কাজে সহায়তা করে থাকে। মানুষের শ্বসনতন্ত্রকে তিনটি অঞ্চলে ভাগ করে বর্ণনা করা যায়।
বায়ু গ্রহণ ও ত্যাগ অঞ্চল (Air intake and discharge zone)
সম্মুখ নাসারন্ধ্র (Vestibule) : নাকের সামনে অবস্থিত পাশাপাশি দুটি ছিদ্রকে সম্মুখ নাসারন্ধ্র বলে। এই নাসারন্ধ্র দুটি সবসময় খোলা থাকে এবং এই পথেই দেহের অভ্যন্তরে বায়ু প্রবেশ করে থাকে।
ভেস্টিবিউল (Vestibule) : নাসারন্ধ্রের পরে নাকের ভিতরের অংশটির নাম ভেস্টিবিউল । ভেস্টিবিউল দুইটির প্রাচীরে অনেক লোম থাকে। এই অংশ আর্দ্র ও লোমগুলো ছাঁকনির মতো হওয়ায় গৃহীত বাতাসের ধূলাবালি ও রোগজীবাণুও আটকে যায়।
নাসাগহ্বর (Nasal cavity) : ভেস্টিবিউলের পরের গুরুত্বপূর্ণ অংশটি হচ্ছে নাসাগহ্বর। নাসাগহ্বরের প্রাচীরে সূক্ষ্ম ছোট ছোট লোমের মত সিলিয়াযুক্ত, মিউকাস ক্ষরণকারী এবং ঘ্রাণ উদ্দীপক অলফ্যাক্টরী কোষ থাকে৷ এটি প্রশ্বাসের সাথে আগত বায়ুকে কিছুটা সিক্ত করে দেয়। সিলিয়াযুক্ত ও মিউকাস কোষগুলো ধুলাবালি এবং রোগজীবাণুও আটকে দেয় এবং অলফ্যাক্টরি কোষ ঘ্রাণ অনুভব করার প্রয়োজনীয় উদ্দীপনা মস্তিষ্কে প্রেরণ করে।
নাসাগলবিল (Nasopharynx) : নাসা গহ্বর দুটি পশ্চাৎ নাসারন্ধ্র নামে দুটি ছিদ্রের মাধ্যমে নাসাগলবিলে উন্মুক্ত হয় যেখানে বাতাস বাহিত হয়ে থাকে৷ নাসা গলবিলের পরে রয়েছে মুখ গলবিল (Oropharynx) যেখানে বাতাস এবং খাদ্য দুটিই বাহিত হয়। ল্যারিঞ্জোফেরিঙ্কস নামে গলবিলের শেষ অংশে খাদ্যনালি ও শ্বাসনালিতে প্রবেশ করার জন্য খাদ্য এবং বাতাস বিভক্ত হয়ে যায়।
স্বরযন্ত্র (Larynx) : এটি গলবিলের একেবারে নিচের অংশের ঠিক সামনের দিকের অংশ। স্বরযন্ত্র কয়েকটি তরুণাস্থি টুকরা দিয়ে গঠিত। এগুলোর মধ্যে থাইরয়েড তরুণাস্থি সবচেয়ে বড়ো এবং এটি পুরুষের গলার সামনে উঁচু হয়ে থাকে, হাত দিলে এর অবস্থান বোঝা যায় এবং বাইরে থেকেও দেখা যায়, যেটি Adam’s Apple নামে পরিচিত ৷ স্বরযন্ত্রে অনেক পেশি যুক্ত থাকে। এর অভ্যন্তর ভাগে থাকে মিউকাস আবরণী ও স্বররজ্জু ৷ টানটান অবস্থায় বাতাসের সাহায্যে স্বররজ্জু কম্পিত হয়ে শব্দ সৃষ্টি করে।
স্বরযন্ত্রের উপরে থাকে এপিগ্নটিস নামে ঢাকনার আকৃতির একটি ছোটো তরুণাস্থি। এপিগ্নটিস খাদ্য গলাধঃকরণের সময় স্বরযন্ত্রের মুখটি বন্ধ করে দেয় যেন খাদ্য স্বরযন্ত্রে প্রবেশ করতে না পারে, যখন এর বিচ্যুতি ঘটে আমরা তখন বিষম খাই। অন্যসময় এটি শ্বসনের জন্য উন্মুক্ত থাকে৷
বায়ু পরিবহণ অঞ্চল (Air transport zone)
শ্বাসনালি (Windpipe/Trachea) : স্বরযন্ত্রের পর প্রায় 12 সেমি, দীর্ঘ ও 2 সেমি, ব্যাসবিশিষ্ট ফাঁপা নলাকার অংশকে শ্বাসনালি বা ট্রাকিয়া বলে। ট্রাকিয়া চুপসে যায় না বলে সহজে এর মধ্য দিয়ে বায়ু চলাচল করতে পারে। এর আন্তঃপ্রাচীরের অতি ক্ষুদ্র সূক্ষ্ম লোমের মতো সিলিয়া অবাঞ্ছিত বস্তুকে প্রবেশ করতে বাঁধা দেয়।
ব্রঙ্কাস (Bronchus) : বক্ষগহ্বরে ট্রাকিয়ার শেষ প্রান্ত দুটি (ডান ও বাম) শাখায় বিভক্ত হয়, এদের নাম ব্রঙ্কাস (বহুবচন ব্রঙ্কাই, bronchi) ৷ ডান ব্রঙ্কাসটি অপেক্ষাকৃত ছোট কিন্তু প্রশস্ত এবং তিনভাগে ভাগ হয়ে ডান ফুসফুসের তিনটি খণ্ডে প্রবেশ করে। বাম ব্রঙ্কাসটি দুভাগে ভাগ হয়ে বাম ফুসফুসের দুটি খণ্ডে প্রবেশ করে। ফুসফুসের অভ্যন্তরে প্রতিটি ব্রঙ্কাস পুনঃপুন বিভক্ত হয়ে অসংখ্য ক্ষুদ্রাকার ব্রঙ্কিওল নামে অসংখ্য সূক্ষ্ম নালি গঠন করে।
ফুসফুস (Lungs) : ফুসফুস সংখ্যায় দুটি এবং এগুলো হালকা গোলাপি রঙের স্পঞ্জের মতো নরম অঙ্গ। বাম ফুসফুসটি আকারে ছোটো, এটি দুই লোববিশিষ্ট এবং ডান ফুসফুস আকারে বড়ো, এটি তিন লোববিশিষ্ট ৷ নিঃশ্বাস- প্রশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ফুসফুসের লোব দুটি সংকুচিত এবং প্রসারিত হয়। এর ভিতরের অংশ পিচ্ছিল।
বিভাজিত ব্রঙ্কিওল নালিগুলো ফুসফুসের কার্যকরী একক ক্ষুদ্রকায় লোবিওল এর সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। লোবিওলগুলোর আকৃতি একগুচ্ছ অতিক্ষুদ্র বেলুনের মত যেখানে প্রশ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করা অক্সিজেন এবং শরীরে সৃষ্ট হওয়া কার্বন ডাইঅক্সাইডের বিনিময় ঘটে থাকে৷ অক্সিজেন রক্তে প্রবেশ করে এবং বর্জ্য হিসেবে কার্বন ডাইঅক্সাইড রক্ত থেকে বের হয়ে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে শরীর থেকে নির্গত হয়ে যায়।
উপরে ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১৩ অধ্যায় সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনা শেষে এই অধ্যায়ের উপর একটি ক্লাসের লিংক দেওয়া হয়েছে। ক্লাসটিতে, এই অধ্যায়ে থাকা প্রতিটি কনসেপ্ট আলোচনা করা হয়েছে যাতে তোমরা এই অধ্যায়টি সহজে বুঝতে পারো। এই অধ্যায় সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা অর্জনের জন্য ও এই অধ্যায়ে থাকা সকল সমস্যা সমাধানের জন্য ক্লাসটি পরামর্শ রইলো।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post