৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা কোর্সটিকায় তোমাদের স্বাগতম। কোর্সটিকায় ইতোমধ্যে ৮ম শ্রেণির নতুন কারিকুলামের প্রতিটি বইয়ের সমাধান দেওয়া শুরু হয়েছে। তোমাদের জন্য আজকে আলোচনাকৃত বিষয়টি হচ্ছে– ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১৫ অধ্যায় সমাধান। অনুসন্ধানী পাঠ বইয়ের এই অধ্যায়ের নাম হচ্ছে নবায়নযোগ্য ও নবায়নযোগ্য সম্পদ। কোর্সটিকায় আজকে নবায়নযোগ্য ও নবায়নযোগ্য সম্পদ অধ্যায়ের উপর আলোচনা করা হবে।
আজকের আলোচনা শেষে তোমরা পেয়ে যাবে এই অধ্যায়ের উপর একটি ক্লাস। ক্লাসটি তোমাদের জন্য সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ক্লাসটি করলে তোমরা নবায়নযোগ্য ও নবায়নযোগ্য সম্পদ অধ্যায়টি সম্পর্কে সহজে বুঝতে পারবে ও এই অধ্যায়ে থাকা প্রতিটি কনসেপ্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাবে। তোমরা যদি, ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ প্রতিটি অধ্যায়ের সমাধান এভাবে পড় তাহলে এই বইটি তোমাদের কাঠে সহজ হয়ে উঠবে।
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১৫ অধ্যায় সমাধান
সম্পদ বলতে আমরা কী বোঝাই? প্রাণ ধারণ থেকে শুরু করে উন্নত জীবন যাপনের জন্য যা কিছু মানুষের প্রয়োজন তার সবই সম্পদ। সে কারণে মানুষের শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-বুদ্ধি, দক্ষতা-অভিজ্ঞতা সেগুলোও সম্পদ, সেজন্য দক্ষ মানুষকে আমরা মানব সম্পদ বলি। তবে এই অধ্যায়ে আমরা মানব সম্পদ নয়, শুধু প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে আলোচনা করব।
লোহা, তামা, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতি ধাতুর মতো পানি, বায়ু, সূর্যের আলো, মাটি সব আমরা প্রকৃতি থেকে পাই, তাই এই সবই প্রাকৃতিক সম্পদ আমরা শক্তির উৎস হিসেবে কাঠ, গ্যাস, কয়লা এরকম বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করি। আবার বিভিন্ন বস্তু তৈরিতেও নানান সম্পদ ব্যবহার করা হয়।
যেমন- বিভিন্ন প্রকার গাড়ির কাঠামো এবং যন্ত্রাংশ প্রস্তুত করতে যে ধাতু লাগে তা খনি থেকে সংগ্রহ করা আকরিক থেকে নিষ্কাশন করে পাওয়া যায়। গাড়ির চাকা যে রাবার থেকে তৈরি হয় তা আসে রাবার গাছ থেকে সংগ্রহ করা আঠা প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে ৷
যে পেন্সিল দিয়ে আমরা লিখি বা আঁকি তার কাঠ আসে সিডার বা পপলার গাছ থেকে পেন্সিলের শিস তৈরির অন্যতম উপাদান গ্রাফাইট (যা এক ধরনের কার্বন) সংগ্রহ করা হয় খনি থেকে ৷ যে পানিতে আমরা কাপড় পরিষ্কার করি এবং যে সূর্যের আলো ও বাতাসে শুকাতে দেই সেগুলোও সম্পদ। এগুলো প্রাকৃতিক সম্পদ কারণ এগুলোর উৎস প্রাকৃতিক এবং মানুষের জীবনে এগুলোর চাহিদা রয়েছে।
একটি সম্পদ ব্যবহার করে ফেলার পর সেটি আবার প্রাকৃতিকভাবে পূরণ করা যায় কি না সেটি সম্পদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। এর ভিত্তিতে সম্পদকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়-নবায়নযোগ্য সম্পদ এবং অনবায়নযোগ্য সম্পদ।
নবায়নযোগ্য সম্পদ
নবায়নযোগ্য সম্পদ হলো সেইসব সম্পদ যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে পূরণ করা যায় কিংবা মানুষের জীবদ্দশার মাঝেই আবার উৎপাদন করে ফেলা যায়। সেজন্য নবায়নযোগ্য সম্পদকে সব সময় অনবায়নযোগ্য সম্পদের টেকসই এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
নবায়নযোগ্য সম্পদের বৈশিষ্ট্য
নবায়নযোগ্য সম্পদের প্রধান তিনটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- প্রাচুর্য, পুনরায় উৎপাদনের ক্ষমতা এবং পরিবেশে কোনো বিরূপ প্রভাব না ফেলা।
প্রাচুর্য : নবায়নযোগ্য সম্পদসমূহের প্রাচুর্য রয়েছে এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে তা শেষ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। যেমন, যতদিন সূর্য পৃথিবীকে আলোকিত করবে ততদিন আমরা সৌরশক্তি পাব, লক্ষ কোটি বছরের মধ্যেও তা শেষ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
পুনরুৎপাদনের ক্ষমতা : নবায়নযোগ্য সম্পদ অনেক সময় পুনরুৎপাদনের ক্ষমতা রাখে। যেমন–কোনো গাছের ডাল ছেঁটে জ্বালানি সংগ্রহ করলে সে গাছে আবার নতুন ডালপালা গজায় বনও পুনরুৎপাদনের ক্ষমতা রাখে, বন থেকে সীমিতভাবে সম্পদ সংগ্রহ করলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেটি আবার পূরণ হয়ে যায়।
2007 সালে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় সিডরের কারণে সুন্দরবনের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে জনগণকে ভেঙে পড়া এবং ক্ষতিগ্রস্ত গাছ বন থেকে সংগ্রহ থেকে বিরত রাখা হয়। ফলে মাত্র পাঁচ থেকে ছয় বছরের মাঝে সুন্দরবনের ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলো পুনরায় আগের রূপে ফিরে এসেছিল।
পরিবেশে ন্যুনতম বিরূপ প্রভাব : নবায়নযোগ্য সম্পদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সেগুলো পরিবেশের উপর খুব কম বিরূপ প্রভাব ফেলে- অনেক সময় কোনো বিরূপ প্রভাবই ফেলে না। যেমন- সূর্যের আলো, তাপ অথবা বায়ুশক্তি ব্যবহার করলে তা পরিবেশের উপর কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলে না।
নবায়নযোগ্য সম্পদের উদাহরণ
পৃথিবীতে নানা ধরনের নবায়নযোগ্য সম্পদ আছে, তার মধ্যে কিছু সম্পদ আমাদের শক্তি চাহিদা পূরণ করে আর কিছু সম্পদ আমাদের বস্তুগত চাহিদা পূরণ করে। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য নবায়নযোগ্য সম্পদের কথা নিচে উল্লেখ করা হলো :
সৌরশক্তি
সূর্যের অভ্যন্তরে ফিউশন নামের নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ শক্তি সৃষ্টি হয়। সূর্য থেকে নির্গত সেই সৌরশক্তি তাপ এবং আলো হিসেবে পৃথিবীতে আসে তাপের উৎস এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সৌরশক্তির প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
তোমরা সবাই ফটোভোল্টাইক প্যানেল বা সৌর প্যানেল দিয়ে সূর্যের আলোকে সরাসরি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করতে দেখেছ। বড়ো সোলার কনসেন্ট্রেটর দিয়ে বাষ্প উৎপাদন করে সেগুলোও নানা কাজে ব্যবহার করা হয়। শীতপ্রধান দেশে পানি গরম করা এবং ঘর গরম রাখার জন্যও সৌরশক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
বায়ুশক্তি
প্রাচীনকাল থেকে মানুষ বায়ুশক্তি ব্যবহার করে এসেছে, কিছুদিন আগেও আমাদের দেশে নদীতে পালতোলা নৌকা একটি খুবই পরিচিত দৃশ্য ছিল যেগুলো কোনো জ্বালানি বা মানুষের শ্রম ব্যবহার না করে বিপুল পরিমাণ পণ্যকে স্থানান্তর করতে পারত। বাতাসের শক্তি কাজে লাগিয়ে উইন্ড টারবাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন করা যায়।
ডেনমার্ক, উরুগুয়ে, চীন, জার্মানি প্রভৃতি দেশ বায়ুশক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশে কক্সবাজার এবং কুতুবদিয়ায় বায়ুশক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা শুরু হয়েছে। বায়ুশক্তি থেকে কোনো দুষিত পদার্থ পরিবেশে ছড়ায় না, এজন্য এটি পরিচ্ছন্ন শক্তি । এছাড়াও বায়ুশক্তি শেষ হয়ে যাওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।
পানিশক্তি
জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে অতিকায় জলাধারের পানির চাপকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাইয়ে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে যেটি দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে বড়ো ভূমিকা পালন করে। সৌর বা বায়ুশক্তির মতো অসীম সময়ব্যাপী না হলেও একটি জলবিদ্যুৎকেন্দ্র অনেক বছর পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রচুর পরিমাণে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে।
বায়োমাস
বায়োমাস বলতে বিভিন্ন জৈব পদার্থকে বোঝায়। যেমন-হাঁস মুরগির খামারের বর্জ্য, রান্নাঘরের উচ্ছিষ্ট, গবাদি পশুর খামারের বর্জ্য, অন্যান্য কৃষিবর্জ্য, কাঠ ইত্যাদি। এসব বর্জ্যের অনেকগুলো পচনের মাধ্যমে এবং কিছু সরাসরি ব্যবহার করে তাপ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করা যায়।
বায়োগ্যাস প্লান্ট ব্যবহার করে তা থেকে জ্বালানি গ্যাস এবং তার পাশাপাশি উর্বর জৈব সার পাওয়া যায় যেগুলো পরবর্তী সময়ে কৃষি জমিতে ব্যবহার করা যায়। জৈব সার পরিবেশবান্ধব, রাসায়নিক সারের মতো পরিবেশ দূষণ করে না। মানুষ এবং অন্যান্য পশুপাখি ক্রমাগত জৈব বর্জ্য উৎপাদন করে, তাই বায়োমাসকে নবায়নযোগ্য সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বনাঞ্চল
পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ভৌগোলিক ও জলবায়ুগত কারণে নানা ধরনের বনের সৃষ্টি হয়েছে। পৃথিবীর মানুষ এবং জীবজগতের সকল প্রাণীর নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের একটি বড়ো অংশ এই বনাঞ্চল সরবরাহ করে। মানুষের প্রয়োজনের অনেক বস্তুও বন থেকে সংগ্রহ করা হয়। যথাযথ নিয়ম মেনে বনজসম্পদ সংগ্রহ করা হলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিকভাবে বন সেগুলো পূরণ করে ফেলে ।
ভূতাপীয় শক্তি
ভূপৃষ্ঠ থেকে যত গভীরে যাওয়া যায় সেখানে তাপমাত্রা তত বেশি হতে থাকে। এই তাপ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা সম্ভব। এটি করার জন্য পাইপ ব্যবহার করে ভূগর্ভে পানি প্রবেশ করানো হয়, সেখানে পানি ভূগর্ভস্থ তাপের তখন অন্য আরেকটি পাইপ দিয়ে বাষ্প বের করে এনে সেটি কাজে লাগানো হয়। যে সকল দেশে আগ্নেয়গিরি রয়েছে বা ভূপৃষ্ঠ থেকে স্বল্প গভীরতাতেই তাপ রয়েছে সেসব দেশে ভূতাপীয় শক্তি কাজে লাগানোর ভালো সুযোগ রয়েছে।
আইসল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, ইতালি ইত্যাদি দেশগুলো ভূতাপীয় শক্তি কাজে লাগানোর উপযোগী ৷ আইসল্যান্ডে তাপের চাহিদার 90% ভূতাপীয় শক্তি থেকে সরবরাহ করা করা হয়। ভূতাপীয় শক্তির উৎপাদনে পরিবেশ দূষণ ঘটে না, তাছাড়া এই শক্তিও প্রায় অসীম।
নবায়নযোগ্য সম্পদ
অনবায়নযোগ্য সম্পদ পরিমাণে সীমিত এবং এগুলো ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে লক্ষ লক্ষ বছরে গঠিত হয়েছে। একবার ব্যবহৃত হয়ে গেলে সেগুলো মানুষের জীবদ্দশার মাঝে আর পুনরায় পূরণ করা সম্ভব হয় না। অনবায়নযোগ্য সম্পদের মাঝে রয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি, খনিজ পদার্থ, পারমাণবিক জ্বালানি ইত্যাদি। বিভিন্ন মূল্যবান বস্তও অনবায়নযোগ্য সম্পদের মাঝে পড়ে।
নবায়নযোগ্য সম্পদের উদাহরণ
নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অনবায়নযোগ্য সম্পদের কথা বলা হলো।
জীবাশ্ম জ্বালানি
জীবাশ্ম জ্বালানি বলতে আমরা কয়লা, তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসকে বুঝিয়ে থাকি এবং এগুলো হলো বৈশ্বিক শক্তির প্রাথমিক উৎস। বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহাবশেষ লক্ষ কোটি বছর ধরে মাটি ও পাথরের নিচে চাপা পড়ে বিভিন্ন জীবাশ্ম জ্বালানিতে রূপান্তরিত হয়। এই জীবাশ্ম জ্বালানি গত কয়েক শতাব্দী থেকে শিল্পায়ন ও পরিবহণকে চালিত করেছে।
আমরা যে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় যাতায়াত করি সেই সিএনজি আসলে প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে প্রস্তুত করা হয়। আবার যে বাস বা ট্রেনে আমরা যাতায়াত করি তা মূলত ডিজেলের চলে। যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে আমরা বিদ্যুৎ পাই তার অনেকগুলোই কয়লা দিয়ে চালানো হয়। এসবই হচ্ছে অনবায়নযোগ্য।
খনিজ এবং ধাতু
লোহা, তামা, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতি ধাতু বিভিন্ন ধরনের খনিজ আকরিক থেকে সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া সোনা, রুপা, প্লাটিনাম, হীরা প্রভৃতি মূল্যবান দ্রব্যও খনি থেকে সংগ্রহ করা হয় এবং এগুলো অনবায়নযোগ্য। এগুলোর মজুদ সীমিত এবং একবার সংগ্রহ হয়ে গেলে তা আর পূরণ করা যায় না।
পারমাণবিক জ্বালানি
পারমাণবিক জ্বালানি, বিশেষ করে ইউরেনিয়াম পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইউরেনিয়ামকে বিভাজন করে বিপুল পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন করা হয়, যেগুলো ব্যবহার করে বিদ্যুৎ তৈরি করা হয়। তবে এই পারমাণবিক জ্বালানি নিষ্কাশন এবং ব্যবস্থাপনার জন্য বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন। কয়েকটি আকরিক (যেমন-পিচব্লেন্ড) থেকে ইউরেনিয়াম নিষ্কাশন করা হয়ে থাকে।
উপরে ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ১৫ অধ্যায় সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনা শেষে এই অধ্যায়ের উপর একটি ক্লাসের লিংক দেওয়া হয়েছে। ক্লাসটিতে, এই অধ্যায়ে থাকা প্রতিটি কনসেপ্ট আলোচনা করা হয়েছে যাতে তোমরা এই অধ্যায়টি সহজে বুঝতে পারো। এই অধ্যায় সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা অর্জনের জন্য ও এই অধ্যায়ে থাকা সকল সমস্যা সমাধানের জন্য ক্লাসটি পরামর্শ রইলো।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post