কোর্সটিকায়, ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বইয়ের সমাধান দেওয়া শুরু হয়েছে। আজকে আমরা ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ৫ম অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো। এই অধ্যায়ের নাম হচ্ছে– উদ্ভিদের কোষ টিস্যু ও তাদের বিশেষত্ব। এখানে এই অধ্যায়ের উপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
এখানে, এই অধ্যায় আলোচনা শেষে তোমরা পেয়ে যাবে একটি ক্লাস। ক্লাসটিতে এই অধ্যায়টি সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ক্লাসটি করলে উদ্ভিদের কোষ টিস্যু ও তাদের বিশেষত্ব অধ্যায়ে তোমাদের যেসকল সমস্যা রয়েছে সেগুলো সমস্যা হয়ে যাবে। ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ প্রতিটি অধ্যায়ের সমাধান এভাবে পড়লে অনুসন্ধানী পাঠ বইটি তোমাদের কাছে সহজ হয়ে উঠবে।
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ৫ম অধ্যায় সমাধান
তোমরা ইতোমধ্যে জেনেছ যে জীবদেহের গাঠনিক একক হচ্ছে কোষ। সরল এককোষী উদ্ভিদদেহ একটি কোষ দিয়েই গঠিত হয়, এই শ্রেণির উদ্ভিদে সব ধরনের শারীরবৃত্তীয় কাজ এই একটিমাত্র কোষেই সম্পন্ন হয়। কিন্তু জটিল বহুকোষী উদ্ভিদের গঠন ও শারীরবৃত্তীয় কাজ অনেক জটিল, সেগুলো উদ্ভিদকে তার বিভিন্ন অঙ্গের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হয়।
বিভিন্ন অঙ্গের কাজও আলাদা, যেমন কোনো অঙ্গ পানি ও খনিজ উপাদান পরিবহণ করে, কোনোটি উদ্ভিদে দৃঢ়তা প্রদান করে আবার কোনোটি উদ্ভিদের বৃদ্ধি ঘটিয়ে থাকে ৷ ভিন্ন ভিন্ন কাজের জন্য কোষের আকারও ভিন্ন হয়। যেহেতু একটি কোষের পক্ষে এককভাবে সকল কাজ করা সম্ভব নয়, তাই অনেকগুলো কোষ একত্রিত হয়ে প্রয়োজনীয় শারীরতাত্ত্বিক কাজগুলো করে থাকে । যখন উদ্ভিদের কোনো কোষগুচ্ছ সম্মিলিতভাবে প্রয়োজনীয় শারীরতাত্ত্বিক কাজ সম্পাদন করে তখন তাদেরকেই টিস্যু বলে।
টিস্যু ও প্রকারভেদ
তোমরা হয়তো খেয়াল করেছ বীজ থেকে অঙ্কুরিত উদ্ভিদ ধীরে ধীরে বড়ো হয়। এ সময় পাতার সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কাণ্ড বড়ো এবং দৃঢ় হয়, মূল তৈরি হয়। কোন ধরনের টিস্যু এই ধরনের কাজগুলো করে থাকে, তারা কি একই রকম নাকি আলাদা- আমরা এখন এই বিষয়গুলো একটু আলোচনা করব।
ভাজক টিস্যু
জীবদেহের কিছু কিছু কোষগুচ্ছে কোষের অবিরাম বিভাজনের ফলে জীবদেহের বৃদ্ধি ঘটে থাকে। যে কোষগুলো কোষগুলো বিভাজিত হতে পারে সেগুলো হলো ভাজক কোষ, আর ভাজক কোষ দিয়ে গঠিত টিস্যুই হলো ভাজক টিস্যু।
ভাজক টিস্যুর বৈশিষ্ট্য:
1. ভাজক টিস্যুর কোষগুলো জীবিত ও অপেক্ষাকৃত ছোটো ।
2. কোষের নিউক্লিয়াস তুলনামূলক ভাবে বড়ো এবং সাইটোপ্লাজম ঘন হয়ে থাকে।
3. টিস্যুর কোষগুলোতে সেলুলোজ দিয়ে তৈরি পাতলা কোষপ্রাচীর থাকে৷
4. ভাজক টিস্যুর কোষে সাধারণত কোষগহ্বর থাকে না।
5. এই কোষগুলো সাধারণত আয়তাকার, ডিম্বাকার, পঞ্চভুজ বা ষড়ভুজাকার হয়।
6. কোষগুলো ঘন সন্নিবিষ্ট হওয়ায় এদের মধ্যে আন্তঃকোষীয় ফাঁক থাকে না।
7. কোষে কোনো প্রকার সঞ্চিত খাদ্য, ক্ষরিত বস্তু বা বর্জ্য পদার্থ থাকে না।
ভাজক টিস্যুর কাজ:
1. ভাজক টিস্যুর বিভাজনের মাধ্যমে উদ্ভিদ দৈর্ঘ্যে এবং প্রস্থে বৃদ্ধি পায়।
2. ভাজক টিস্যু থেকে স্থায়ী টিস্যু তৈরি হয়।
3. ভাজক টিস্যু বিভাজনের মাধ্যমে ক্ষতস্থান পূরণ করে।
স্থায়ী টিস্যু
উদ্ভিদের ভাজক টিস্যু যখন পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হয়ে উদ্ভিদের নির্দিষ্ট স্থানে স্থায়ীভাবে অবস্থান নেয় এবং আর বিভাজিত হয় না তখন তাকে স্থায়ী টিস্যু বলে। এ টিস্যুর কোষগুলো পূর্ণভাবে বিকশিত এবং সঠিক আকার-আকৃতিবিশিষ্ট।
স্থায়ী টিস্যুর বৈশিষ্ট্য :
1. স্থায়ী টিস্যুর কোষগুলোর প্রাচীর অপেক্ষাকৃত স্কুল ও বেশ পুরু।
2. এই কোষের নিউক্লিয়াস স্বাভাবিকের চেয়ে ছোট এবং সেটি কোষের একপাশে অবস্থান করে।
3. কোষ গহ্বর অপেক্ষাকৃত বড়ো।
4. স্থায়ী টিস্যুর কোষপ্রাচীরে নানা নকশা দেখা যায়।
স্থায়ী টিস্যুর কাজ:
পরিবহণ ও পরিচলনে অংশগ্রহণ করাই স্থায়ী টিস্যুর প্রধান কাজ। স্থায়ী টিস্যুকে আবার সরল ও জটিল এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
সরলটিস্যু
কিছু স্থায়ী টিস্যুর প্রতিটি কোষের আকার, গঠন এবং আকৃতি একরকম, এগুলো সরল টিস্যু নামে পরিচিত ৷ তিন ধরনের সরল টিস্যু রয়েছে, সেগুলো হচ্ছে :
(ক) প্যারেনকাইমা টিস্যু: উদ্ভিদদেহের সব অংশে এই কোষগুলো পাওয়া যায়। এই টিস্যুর কোষগুলো জীবিত, পাতলা প্রাচীরযুক্ত এবং প্রোটোপ্লাজম দিয়ে পূর্ণ। এই টিস্যুতে আস্তঃকোষীয় ফাঁক থাকে। কোষপ্রাচীর পাতলা এবং সেলুলোজ দিয়ে তৈরি। প্যারেনকাইমা টিস্যুর প্রধান কাজ দেহ গঠন, খাদ্য প্রস্তুত, খাদ্য সঞ্চয় এবং পরিবহণ করা।
(খ) কোলেনকাইমা টিস্যু : এগুলো বিশেষ ধরনের প্যারেনকাইমা কোষ দিয়ে তৈরি । এ টিস্যুর কোষগুলোও সজীব, প্রোটোপ্লাজমপূর্ণ এবং লম্বাটে হয়। কোষপ্রাচীরে সেলুলোজ এবং পেকটিন নামক শর্করা থাকার কারণে কোলেনকাইমা টিস্যুর কোষপ্রাচীরগুলো পুরু হয়। এই টিস্যু উদ্ভিদদেহকে দৃঢ়তা এবং স্থিতিস্থাপকতা প্রদান করা এদের প্রধান করে যে কারণে উদ্ভিদের কাণ্ড না ভেঙ্গে বাঁকা হতে পারে।
(গ) স্ক্লেরেনকাইমা টিস্যু : এ টিস্যুর কোষগুলো শক্ত, অনেক লম্বা এবং পুরু প্রাচীরবিশিষ্ট হয়। স্ক্লেরেনকাইমা টিস্যু প্রোটোপ্লাজমবিহীন। প্রাথমিক অবস্থায় কোষগুলোতে প্রোটোপ্লাজম উপস্থিত থাকলেও খুব তাড়াতাড়ি সেগুলো নষ্ট হয়ে মৃত কোষে পরিণত হয়। এই টিস্যু লিগনিন নামক এক ধরনের জৈব পলিমারযুক্ত এবং যান্ত্রিক কাজের জন্য গঠিত। এই কোষ উদ্ভিদদেহে দৃঢ়তা প্রদান করে থাকে।
জটিলটিস্যু
কিছু কিছু স্থায়ী টিস্যু একাধিক প্রকার কোষ দিয়ে গঠিত হয় এবং সম্মিলিতভাবে একই রকম কাজ করে থাকে৷ এদেরকে জটিল টিস্যু বলা হয়। এরা উদ্ভিদে পরিবহণের কাজ করে বলে এদের পরিবহণ টিস্যুও বলা হয়। এ টিস্যু দুই ধরনের (ক) জাইলেম এবং (খ) ফ্লোয়েম। জাইলেম এবং ফ্লোয়েম একত্রে উদ্ভিদের পরিবহন টিস্যুগুচ্ছ (vascular bundle) গঠন করে।
(ক) জাইলেম টিস্যু (xylem) :
উদ্ভিদের দৃঢ়তা প্রদানকারী টিস্যুর মধ্যে অন্যতম হলো জাইলেম টিস্যু। জাইলেম টিসু মূল থেকে উদ্ভিদের কাণ্ড দিয়ে উপরে পাতায় পানি অন্যান্য খনিজ লবণ সরবরাহ করে থাকে।
(খ) ফ্লোয়েম টিস্যু (phloem) :
উদ্ভিদ কাণ্ডে এরা জাইলেমের সাথে একত্রে পরিবহণ টিস্যুগুচ্ছ তৈরি করে। জাইলেম যেমন খাদ্য প্রস্তুতের কাঁচামাল ও পানি সরবরাহ করে, তেমনি ফ্লোয়েম পাতায় প্রস্তুত খাদ্য উদ্ভিদ দেহের বিভিন্ন স্থানে পরিবহণ করে।
জাইলেম এবং ফ্লোয়েমের মধ্যবর্তী টিস্যুকে ক্যাম্বিয়াম (Cambium) বলে, এই টিস্যু ভাজক টিস্যু হিসেবে নতুন জাইলেম এবং ফ্লোয়েম টিস্যু তৈরি করে উদ্ভিদের কাণ্ড বৃদ্ধির কাজে সহায়তা করে থাকে৷
উদ্ভিদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও তাদের কাজের গুরুত্ব
উদ্ভিদের প্রধান গাঠনিক অঙ্গ হচ্ছে মূল, কাণ্ড ও পাতা যা বিভিন্ন টিস্যুর সমন্বয়ে তৈরি ৷ উদ্ভিদের মূল ও কাণ্ড কেন প্রয়োজন? উঁচু দালানে এক ধরনের নলের মাঝ দিয়ে পানি যেরকম দালানের বিভিন্ন তলার নানা অংশে পরিবাহিত হয়, ঠিক সেভাবে উদ্ভিদের জৈবিক কাজ সম্পাদনের জন্য এর বিভিন্ন উপাদান উদ্ভিদের মাঝে পরিবহণের প্রয়োজন হয়।
যে সকল উদ্ভিদে ঠিক এরকম পরিবহণ করার টিস্যু আছে তাদেরকে সংবাহী (vascular) উদ্ভিদ বলে। এসব গাছ মূলের সাহায্যে মাটি থেকে পানি এবং খনিজ লবণ শোষণ করে। সেই পানি কাণ্ডের মধ্য দিয়ে উঁচু শাখা-প্রশাখা ও অন্যান্য অঙ্গে যায়। সূর্যের আলোর উপস্থিতিতে পানি ও কার্বন ডাই-অক্সাইড ব্যবহার করে উদ্ভিদ তার সবুজ পাতায় শর্করা জাতীয় উপাদান ও অক্সিজেন তৈরি করে।
উদ্ভিদ তার উৎপাদিত খাদ্য ফল, মূল পাতা কিংবা বীজে সংরক্ষণ করে যেটি অন্য জীব তাদের খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। উদ্ভিদের দেহে তৈরিকৃত শর্করা শ্বসনের জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন হয়, উদ্ভিদ সেই অক্সিজেন ব্যবহার করে প্রয়োজনের অতিরিক্ত অক্সিজেন পরিবেশে বিমুক্ত করে দেয়, যা এই পৃথিবীকে মানুষসহ অন্য সব প্রাণীর জন্য বাসযোগ্য করে রেখেছে।
কাণ্ড
আমাদের চারপাশে ছোটো-বড়ো নানান রকমের গাছ আমরা দেখতে পাই। গাছের মাটির উপরের যে অংশটি আমরা দেখতে পাই, মূলত এটিই গাছের কাণ্ড। গাছের বাকল সাধারণত বাদামি বা ধূসর এবং কচি ডালপালা সবুজ বর্ণের বট হয়। গাছের কাণ্ড একটা গাছকে 16 তার কাঠামো প্রদান করে এবং না! পাতা, ফুল ও ফল ধারণের মতো না গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে।
বিভিন্ন চা গাছের জন্য কিংবা গাছের বিভিন্ন ১১ অঙ্গের জন্য এই কাণ্ড আবার বিভিন্ন ১ রকম হতে পারে। ফুলের বোঁটা হিসেবে আমরা যা দেখি সেটিও মূলত এক ধরনের নরম কাণ্ড। প্রাথমিকভাবে কাণ্ড নরম হয়ে থাকে, ডালপালা দুর্বল হয় এবং ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে পরবর্তী সময়ে অনেক গাছের কাণ্ড খুব শক্ত হয় যা কাঠ হিসেবে ব্যবহার উপযোগী । এদের বাইরে পুরু বাকল থাকে। কান্ড গাছকে একটি নির্দিষ্ট আকৃতি ও কাঠামো দেয়, সুরক্ষা প্রদান করে।
শুধু তাই না, গাছের ডালপালা বংশবিস্তারেও সাহায্য করে। এখানে মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ঋতুতে একটি গাছ শিকড়, ডগায় এবং পাশে বৃদ্ধি পায়। পাশের বৃদ্ধির কারণেই ডাটা, শাখা এবং কাণ্ড ঘন হয়ে যায় এবং এর মধ্যে দিয়ে আমরা গাছের কাণ্ডের প্রস্থচ্ছেদে যে রিংগুলো দেখি সেগুলো তৈরী হয়, একটি রিং যা ঋতুতে একটি চক্র বা এক বছরকে চিহ্নিত করে।
কিছু ভূগর্ভস্থ রূপান্তরিত কাণ্ড যেমন- আলু ও আদা খাদ্য সঞ্চয় করে ভিন্ন আকার ও আকৃতি ধারণ করে। সুমিষ্ট পানীয় আখের রস আমরা পাই আখের রসালো কাণ্ডে সঞ্চিত খাদ্য থেকে । আবার, কাটাযুক্ত ক্যাকটাস তাদের কাণ্ড পানি সঞ্চয়ের কাজে ব্যবহার করে।
মূল
গাছের যে অংশ মাটির সাথে যুক্ত থাকে, খাদ্য জমা রাখে, মাটি থেকে পানি ও খনিজ পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করে সেটি মূল বা শিকড় (Root) নামে পরিচিত। মূলের গায়ে ছোট ছোট চুলের মতো অংশ থাকে যাকে মূলরোম (Root hair) বলা হয়। মূলরোম এমনভাবে গঠিত হয় যেন খুব সহজেই সেগুলো মাটি থেকে বেশি পরিমাণে পানি ও দ্রবীভূত খনিজ লবণ শোষণ করে নিতে পারে।
প্রত্যেক মূলের আগায় থাকে মূলটুপি (Root cap), যেটি মূলত কোষের শক্ত আবরণ যা মূলকে আঘাত থেকে রক্ষা করে। উদ্ভিদের মূল সাধারণত দু ধরনের হয়। মূলের যে অংশ মাটির গভীরে প্রবেশ করে সেটি হচ্ছে প্রধান মূল এবং ভূপৃষ্ঠতলের কাছাকাছি শাখামূল বিস্তৃত থাকে৷ এরা মাটি থেকে পানি ও খনিজ উপাদান শোষণের জন্য কাজ করে।
মাটি থেকে পানি ও খনিজ উপাদান মূলরোম, প্রশাখামূল, শাখামূল হয়ে প্রধান মূলে প্রবেশ করার পর মূলের কোষে তরলের চাপ সৃষ্টি হয়। প্রস্বেদন টানের ফলে পানি ও খনিজ উপাদান মূল হতে কাণ্ডের সাহায্যে উদ্ভিদের উঁচু শাখা-প্রশাখা ও পাতায় প্রবেশ করে।
শিক্ষার্থীরা, উপরে ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই ৫ম অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে, এই অধ্যায়টিকে সহজভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যাতে তোমরা সহজে বুঝতে পারো। সেই সাথে উপরে তোমাদের জন্য সমস্যা সমাধান ক্লাস দেওয়া হয়েছে। এই অধ্যায় সম্পর্কে অধিক জ্ঞান অর্জনের জন্য ও এই অধ্যায়ভিত্তিক সকল সমস্যা সমাধানের জন্য ক্লাসটি করার পরামর্শ রইলো।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post