৮ম শ্রেণী বিজ্ঞান ৫ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : জীবে সমন্বয় একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রাণীর মতো উদ্ভিদের বিভিন্ন কাজের মধ্যে সমন্বয় প্রয়োজন হয়। জীবের বৃদ্ধি, প্রজনন, বংশবিস্তার, অনুভূতিগ্রহণ ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
উদ্ভিদের এ কাজগুলো করার জন্য হরমোনের গুরুত্ব অপরিসীম । এক্ষেত্রে প্রাণীর মতো উদ্ভিদের আলাদা কোনো তন্ত্র থাকে না। নিম্নশ্রেণি ব্যতীত উচ্চশ্রেণির প্রাণীর দেহে বিভিন্ন জৈবিক কার্যাদি সম্পাদনের জন্য নির্দিষ্ট তন্ত্র থাকে। দেহের বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে সংযোগ সাধন এবং এদের কাজের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে উদ্দীপনায় সাড়া দিয়ে পরিবেশের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করে স্লায়ুতন্ত্র।
আজ আমরা কোর্সটিকায় জেএসসি বা অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের পঞ্চম অধ্যায় সমন্বয় ও নিঃসরণ সম্পর্কে জানবো। এ অধ্যায় থেকে ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন আলোচনা করবো। পাশাপাশি প্রতি অধ্যায় থেকে থাকবে উত্তরসহ সৃজনশীল প্রশ্ন ও সাজেশান্স। নিচে দেয়া লিংক থেকে সেই প্রশ্নগুলো ডাউনলোড করতে পারবে।
৮ম শ্রেণী বিজ্ঞান ৫ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ১ : প্রাণিজগতের শ্রেণিবিন্যাস
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ২ : জীবের বৃদ্ধি ও বংশগতি
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৩ : ব্যাপন, অভিস্রবণ ও প্রস্বেদন
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৪ : উদ্ভিদে বংশ বৃদ্ধি
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৫ : সমন্বয় ও নিঃসরণ
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৬ : পরমাণুর গঠন
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৭ : পৃথিবী ও মহাকর্ষ
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৮ : রাসায়নিক বিক্রিয়া
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৯ : বর্তনী ও চলতড়িৎ
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ : অম্ল, ক্ষারক ও লবণ
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : মীনার টবে লাগানো পুইশাক গাছটির শীর্ষমুকুল ছাগলে খেয়ে ফেলায় সে খুব রাগারাগি করলো। পরদিন সে টবটিকে তার শোয়ার ঘরের জানালার উপর রাখল। কিছুদিন পর সে লক্ষ করল গাছটির শীর্ষমুকুল থেকে অনেকগুলো শাখা-প্রশাখা বের হয়েছে। সে আরও লক্ষ করল গাছটি ধীরে ধীরে জানালার বাইরের দিকে চলে যাচ্ছে।
ক. উদ্ভিদের ফুল ফোটাতে সাহায্যকারী হরমোনের নাম কী?
খ. স্নায়ুকোষ বলতে কী বোঝায়?
গ. মীনার লাগানো গাছটি ধীরে ধীরে জানালার বাইরের দিকে চলে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত গাছটির শাখা-প্রশাখা বের হওয়ার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : মানুষের শরীর A দ্বারা আবৃত। A এর মাধ্যমে শরীর হতে লবণ জাতীয় ক্ষতিকর পদার্থ বের হয়ে যায়, আবার শরীরের নাইট্রোজেনযুক্ত বর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য B অঙ্গটির উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
ক. মস্তিষ্ক কাকে বলে?
খ. ডেনড্রন বলতে কী বোঝায়?
গ. A অংশ স্পর্শ করলেই আমরা বুঝি কেন ব্যাখ্যা করো।
ঘ. মানবদেহে B এর গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো ।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : বিথি সুচ দিয়ে নিবিষ্ট মনে জামা সেলাই করছিল। “বেলা গড়িয়ে যাচ্ছে অথচ বাবাকে এখনো খেতে দেয়া হয়নি” _ একথা মনে পড়তেই অসতর্কভাবে আঙ্গুলে সুচ ফুটে গেল। তাৎক্ষণিকভাবে তার হাতটি অন্যত্র সরে যায়।
ক. স্লায়ুতাড়না কী?
খ. হরমোন কীভাবে কাজ করে? ব্যাখ্যা করো।
গ. বিথির হাতে সুচ ফোটা ও হাত তাৎক্ষণিকভাবে সরিয়ে নেওয়ার ঘটনাটির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ দাও।
ঘ. বিথির সুচ ফোটার অনুভূতিবাহী_ টিস্যুটি প্রাণিদেহে অপরিহার্য_ মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : এ বছর কাশেমের বাগানে গাছগুলো বেশি লম্বা হয়নি। চারাগাছেও বিকৃত বৃদ্ধি দেখা গেছে। এমনকি গাছে ফুলও তেমন ফোটেনি। কৃষিবিদ বুঝিয়ে বললেন কিছু ফাইটো হরমোনের অভাবে এ সমস্যাগুলো হয়েছে। তিনি আরও বললেন যে উদ্ভিদের স্বাভাবিক বিকাশে বিভিন্ন বাহ্যিক প্রভাবক বিশেষ ভূমিকা রাখে ।
ক. সিন্যাপস কাকে বলে?
খ. প্রতিবর্ত ক্রিয়া কি? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের ফাইটো হরমোনের কাজ কি? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. কৃষিবিদের শেষ বাক্যটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : সুমন বিজ্ঞান বই এ স্নায়ুতন্ত্র পড়ছিল। এমন সময় তার পায়ে একটি পিঁপড়া কামড় দেয়ার সাথে সাথে সে টের পেয়ে পা সরিয়ে নিল। সুমনের বন্ধু স্বপন বলল, স্নায়ুতন্ত্রের সাহায্যে মুহূর্তেই সুমন পিপড়ার
কামড় টের পেয়েছে।
ক. হরমোন কী?
খ. বৃক্ককে মানবদেহের প্রধান রেচন অঙ্গ বলা হয় কেন?
গ. সুমনের পঠিত তন্ত্রটির এককের চিত্র এঁকে গঠন বর্ণনা করো।
ঘ. স্বপনের উক্তিটির সত্যতা বিশ্লেষণ করো।
জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ উদ্ভিদের প্রধান বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক হরমোন কী?
উত্তর : উদ্ভিদের প্রধান বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক হরমোন অক্সিন।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ কোন হরমোন উদ্ভিদের ফুল ফোটাতে সাহায্য করে?
উত্তর : ফ্লোরিজেন হরমোন উদ্ভিদের ফুল ফুটাতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ একটি গ্যাসীয় উদ্ভিদ হরমোনের নাম উল্লেখ কর।
উত্তর : একটি গ্যাসীয় উদ্ভিদ হরমোনের নামÑ ইথিলিন।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ কোন হরমোন কলমে মূল উৎপন্ন করতে সাহায্য করে?
উত্তর : অক্সিন হরমোন কলমে মূল উৎপন্ন করতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ নিউরনের প্রধান অংশ কয়টি?
উত্তর : নিউরনের প্রধান অংশ তিনটি।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ সিন্যাপস কী?
উত্তর : সিন্যাপস হলো একটি নিউরনের অ্যাক্সন-এর সাথে অন্য একটি নিউরনের ডেনড্রনের সংযোগস্থল।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ ডেনড্রাইট কী?
উত্তর : ডেনড্রাইট হলো নিউরনে কোষদেহ থেকে উৎপন্ন ডেনড্রনের এক একটি ছোট শাখা।
প্রশ্ন ॥ ৮ ॥ কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশ কয়টি?
উত্তর : কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশ দুইটি।
প্রশ্ন ॥ ৯ ॥ গুরুমস্তিষ্কের কোথায় ধূসর বস্তু থাকে?
উত্তর : গুরুমস্তিষ্কের বাইরের অংশে ধূসর বস্তু থাকে।
প্রশ্ন ॥ ১০ ॥ প্রতিবর্ত ক্রিয়া কয়টি অংশের সমন্বয়ে গঠিত?
উত্তর : প্রতিবর্ত ক্রিয়া পাঁচটি অংশের সমন্বয়ে গঠিত।
প্রশ্ন ॥ ১১ ॥ ঘাম কী?
উত্তর : মানবদেহের ত্বকের লোমকূপগুলো দিয়ে শরীরের যে অতিরিক্ত বর্জ্য নিঃসৃত হয় তাকে ঘাম বলে।
প্রশ্ন ॥ ১২ ॥ মূত্রের কত ভাগ নাইট্রোজেন ঘটিত পদার্থ?
উত্তর : মূত্রের শতকরা ৮০ ভাগই নাইট্রোজেন ঘটিত পদার্থ।
প্রশ্ন ॥ ১৩ ॥ নিউরনে কী থাকে না?
উত্তর : নিউরনে সেন্ট্রিওল থাকে না।
প্রশ্ন ॥ ১৪ ॥ কোন কোষের গঠন দেহকোষের চেয়ে ভিন্ন?
উত্তর : নিউরনের গঠন দেহকোষের চেয়ে ভিন্ন।
প্রশ্ন ॥ ১৫ ॥ মেরুরজ্জুর ভিতরে কী থাকে?
উত্তর : মেরুরজ্জুর ভিতরে থাকে ধূসর পদার্থ।
প্রশ্ন ॥ ১৬ ॥ মেরুরজ্জুর বাইরে কী থাকে?
উত্তর : মেরুরজ্জুর বাইরে থাকে শ্বেত পদার্থ।
প্রশ্ন ॥ ১৭ ॥ হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, ক্ষরণকারী গ্রন্থি ইত্যাদি কী দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়?
উত্তর : হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, ক্ষরণকারী গ্রন্থি ইত্যাদি স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ ফাইটোহরমোন বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশ, বিভিন্ন অঙ্গ সৃষ্টি এবং সকল শারীরবৃত্তীয় কাজের নিয়ন্ত্রণ যে সকল জৈব রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবে হয়ে থাকে, তাদের ফাইটোহরমোন বলে।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ গ্রে ম্যাটার এবং হোয়াইট ম্যাটার বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের যে অংশে কেবল নিউরনের কোষদেহ থাকে তাকে গ্রে ম্যাটার এবং যে অংশে কেবল স্নায়ুতন্তু থাকে তাকে হোয়াইট ম্যাটার বলে।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ স্নায়ুতন্ত্রে সিন্যাপস না থাকলে কী হতো?
উত্তর : অ্যাক্সন ও ডেনড্রনের মিলনস্থলকে সিন্যাপস বলে। এক স্নায়ুকোষ থেকে স্নায়ু তাড়নাকে অপর স্নায়ুকোষে পরিবাহিত করা সিন্যাপসের কাজ। সুতরাং সিন্যাপস না থাকলে প্রাণিরা বাইরের ও ভিতরের উদ্দীপনায় সাড়া দিতে পারত না এবং স্নায়ুতন্ত্র অকার্যকর হয়ে পড়ত।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ স্নায়ুতন্ত্রের কাজ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : দেহের বিভিন্ন অংশের উদ্দীপনা বহন করা, দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কাজের সমন্বয় সাধন করা ও পরিবেশের সাথে সম্পর্ক রাখা স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান কাজ। অর্থাৎ আমাদের চলাফেরা, কোনো বিষয়ে চিন্তা করা, হাতে গরম লাগলে দ্রুত হাত সরিয়ে নেওয়া ইত্যাদি ঘটে বিভিন্ন উদ্দীপকের কার্যকারিতার ফলে যা স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ উদ্ভিদে ইথিলিনের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : উদ্ভিদে ইথিলিনের ভূমিকা অপরিসীম। ইথিলিন হরমোনটি গ্যাসীয় পদার্থ। এটি ফল পাকাতে সাহায্য করে। এ হরমোন ফল, ফুল, বীজ, পাতা ও মূলে পাওয়া যায়। এর প্রভাবে চারাগাছে বিকৃত বৃদ্ধি লক্ষ করা যায়।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ কোষদেহ বিভাজিত হয় না কেন?
উত্তর : কোষদেহে সেন্ট্রিওল থাকে না বলে এটি বিভাজিত হয় না।
প্রাণীকোষের বিভাজনে সেন্ট্রিওলের উপস্থিতি অত্যাবশকীয়। কোষদেহ কোষ আবরণী, সাইটোপ্লাজম ও নিউক্লিয়াস দ্বারা গঠিত। কিন্তু এই কোষে সেন্ট্রিওল থাকে না। তাই এরা অন্যান্য কোষের মতো বিভাজিত হয় না।
প্রশ্ন ॥ ৮ ॥ বৃক্ক কীভাবে দেহকে সুস্থ রাখে?
উত্তর : বৃক্ক রক্ত থেকে ক্ষতিকর পদার্থ ছেঁকে নেয়ার মাধ্যমে দেহকে সুস্থ রাখে।
বৃক্ক মূত্র তৈরির কারখানা। এটি মানুষের দেহের প্রধান রেচন অঙ্গ। বৃক্কের মাধ্যমে দেহের নাইট্রোজেনযুক্ত তরল, দূষিত পদার্থ পরিত্যক্ত হয়। বৃক্ক ছাঁকনির মতো কাজ করে। এই ক্ষতিকর পদার্থসমূহ পানির সাথে মিশে মূত্র তৈরি করে। এভাবে মূত্রের মাধ্যমে শতকরা ৮০ ভাগ নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য বের হয়ে যায় এবং দেহ সুস্থ থাকে।
প্রশ্ন ॥ ৯ ॥ মস্তিষ্কের মাধ্যমে কীভাবে বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রম পরিচালিত হয়?
অথবা, মস্তিষ্ককে স্নায়ুতন্ত্রের কেন্দ্র বলা হয় কেন?
উত্তর : মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ সারাদেহ থেকে অনুভূতি স্নায়ু, মেরুরজ্জুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে এসে পৌঁছায় এবং মস্তিষ্কের প্রেরিত আদেশের মাধ্যমে বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রম চালিত হয়। একারণেই, মস্তিষ্ককে স্নায়ুতন্ত্রের কেন্দ্র বলা হয়।
প্রশ্ন ॥ ১০ ॥ সিন্যাপস বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : একটি স্নায়ুকোষের অ্যাক্সন অন্য একটি স্নায়ুকোষের ডেনড্রনের সাথে মিলিত হওয়ার স্থানকে সিন্যাপস বলে। সিন্যাপসের মধ্য দিয়েই একটি নিউরন থেকে স্নায়ু উদ্দীপনা পরবর্তী নিউরনে প্রবাহিত হয়।
প্রশ্ন ॥ ১১ ॥ স্নায়ুকেন্দ্র কীভাবে সৃষ্টি হয়?
উত্তর : গুরুমস্তিষ্কের ধূসর পদার্থের মধ্যে কয়েকটি স্তরে সাজানো বিশেষ স্নায়ুকোষ দেখা যায়। এই কোষগুলো গুরুমস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশে স্থানে স্থানে গুচ্ছ বেঁধে স্নায়ুকেন্দ্র সৃষ্টি করে।
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ১ : প্রাণিজগতের শ্রেণিবিন্যাস
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ২ : জীবের বৃদ্ধি ও বংশগতি
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৩ : ব্যাপন, অভিস্রবণ ও প্রস্বেদন
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৪ : উদ্ভিদে বংশ বৃদ্ধি
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৫ : সমন্বয় ও নিঃসরণ
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৬ : পরমাণুর গঠন
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৭ : পৃথিবী ও মহাকর্ষ
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৮ : রাসায়নিক বিক্রিয়া
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ৯ : বর্তনী ও চলতড়িৎ
►► বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ : অম্ল, ক্ষারক ও লবণ
অষ্টম শ্রেণীর অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে এখানে ক্লিক করো। নতুন সাজেশন পেতে জয়েন করো SSC and HSC Candidates, Bangladesh ফেসবুক গ্রুপে। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post