৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৯ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন | বর্তমানে সামাজিক মূল্যবোধের বিপর্যয় ও নৈতিক শিক্ষার অভাবে প্রবীণদের অপ্রয়োজনীয় বিবেচনা করা হয়। ফলস্বরূপ প্রবীণরা পারিবারিক, অর্থনৈতিক, শারীরিক, সামাজিকসহ বিভিন্ন সমস্যার শিকার হন।
অধিকার হলো সমাজ ও রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত কতোগুলো সুযোগ-সুবিধা যা ভোগের মাধ্যমে নাগরিকের ব্যক্তিত্ব বিকাশ ঘটে। অধিকার ব্যতীত মানুষ তার ব্যক্তিত্বকে উপলব্ধি করতে পারে না। অধিকারের মূল লক্ষ্য ব্যক্তির সর্বজনীন কল্যাণ সাধন। নাগরিকদের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিকাশের জন্য অধিকার ভোগ করার নিশ্চয়তা দান আধুনিক রাষ্ট্রের দায়িত্ব।
অধিকার বলতে প্রথমত মানবাধিকারকেই বোঝানো হয়ে থাকে। মানুষের সব ধরনের অধিকার মানবাধিকার সনদে লেখা থাকে। জাতিসংঘ ১৯৪৮ সালে মানবাধিকার সনদ প্রকাশ করে এই অধ্যায়ে বাংলাদেশের প্রবীণ ব্যক্তির অধিকারসহ নারী অধিকারের উপর আলোকপাত করা হয়েছে।
সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৯ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
স্বামী এবং তিন সন্তান নিয়ে হাফিজার সংসার। স্বামীর একক আয়ে তার সংসার চলে না। সংসারের অভাব পূরণে হাফিজা নির্মাণ শ্রমিকের কাজ নেয়। সপ্তাহ শেষে মজুরি গ্রহণের সময় মালিক তাকে দৈনিক ৩০০ টাকা হারে মজুরি দেয়। অথচ একই কাজের জন্য পুরুষ শ্রমিকদের ৪০০ টাকা হারে দৈনিক মজুরি দেয়। সে এর প্রতিবাদ করলে মালিক তাকে কাজে আসতে নিষেধ করে।
ক. বেগম রোকেয়া নারী ও পুরুষকে কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?
খ. সংসার-জীবনে নারীর প্রধান ভূমিকা বর্ণনা কর।
গ. হাফিজা কোন ধরনের বৈষম্যের শিকার হয়েছেন? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. হাফিজার মতো নারীদের অধিকার আদায়ে করণীয় বিষয়ে মতামত দাও।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. বেগম রোকেয়া নারী ও পুরুষকে গাড়ির দুটি চাকার সাথে তুলনা করেছেন।
খ. সংসার-জীবনে নারীর প্রধান ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বহুমাত্রিক। তারা পরিবারের সদস্যদের যত্ন নেয়, সন্তানদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে এবং পরিবারের মানসিক শান্তি বজায় রাখে। অনেক নারী বর্তমানে কর্মজীবী হয়ে সংসারের অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করেন। এছাড়া, নারীরা পরিবারের সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণ করে এবং সন্তানদের নৈতিক শিক্ষা দেন, যা পরবর্তী প্রজন্মের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নারীরা সংসারে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করার পাশাপাশি, নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনায় হাফিজা লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। হাফিজা নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে একই কাজ করছেন, কিন্তু পুরুষ শ্রমিকদের তুলনায় কম মজুরি পাচ্ছেন। পুরুষ শ্রমিকরা দৈনিক ৪০০ টাকা মজুরি পাচ্ছে, অথচ হাফিজা পাচ্ছেন ৩০০ টাকা, যা স্পষ্টভাবে লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য। এই পরিস্থিতি সঠিক নয়, কারণ হাফিজা যে কাজ করছেন, তার জন্য তার প্রাপ্য মজুরি পুরুষ শ্রমিকদের মতোই হওয়া উচিত। যখন তিনি এ বিষয়ে প্রতিবাদ করলেন, মালিক তাকে কাজে আসতে নিষেধ করলেন, যা তার অধিকারের প্রতি আরও অবহেলা প্রদর্শন।
এভাবে, হাফিজার প্রতি এই আচরণ নারীর প্রতি এক ধরনের বৈষম্য, যেখানে শুধু লিঙ্গের কারণে তাকে কম মজুরি দেওয়া হচ্ছে, যা তার অধিকার এবং শ্রমের সমান মূল্য না পাওয়ার একটি স্পষ্ট উদাহরণ। এই ধরনের বৈষম্য সমাজে নারীদের প্রতি অবিচার সৃষ্টি করে এবং তাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করে। লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য রোধে সকল স্তরে সচেতনতা বৃদ্ধি, সমান মজুরি নিশ্চিতকরণ এবং নারীর অধিকার রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি।
ঘ. হাফিজার মতো নারীদের অধিকার আদায়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত, যা তাদের সমান মর্যাদা ও সুযোগ নিশ্চিত করবে। এখানে কিছু করণীয় পদক্ষেপ তুলে ধরা হলো:
- আইনি সহায়তা ও ন্যায়বিচার: নারীদের ক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য বন্ধ করার জন্য শক্তিশালী আইন তৈরি এবং তা কঠোরভাবে প্রয়োগ করা জরুরি। হাফিজার মতো নারীরা যদি তাদের অধিকার ক্ষুন্ন হওয়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন, তাহলে তারা আইনি সহায়তা পেতে পারেন এবং বিচারিক প্রক্রিয়ায় ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা উচিত। এছাড়া, শ্রমিক আইনের আওতায় নারীদের জন্য সমান মজুরি নিশ্চিত করতে হবে।
- শিক্ষা ও সচেতনতা: নারীদের জন্য শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি এবং তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নারীরা যদি তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হন, তবে তারা অনিচ্ছাকৃতভাবে বৈষম্য সহ্য না করে, নিজেদের অধিকারের জন্য দাঁড়াতে পারবেন।
- শ্রমিক ইউনিয়ন ও সংগঠন: নারীদের জন্য শ্রমিক ইউনিয়ন বা সংগঠন গড়ে তোলা গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে তারা একত্রিত হয়ে নিজেদের অধিকার নিয়ে আলোচনা করতে পারেন এবং যৌথভাবে প্রতিবাদ জানাতে পারেন। এসব সংগঠন তাদের কর্মপরিবেশের উন্নতি এবং সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে।
- সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন: নারীদের কাজের ক্ষেত্রে সমান সুযোগ দেওয়ার জন্য সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন প্রয়োজন। পুরুষদের মতো নারীরাও সমানভাবে কাজ করতে সক্ষম, এবং তাদের শ্রমের মূল্যও সমান হওয়া উচিত। সমাজের মধ্যে লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য দূর করতে হবে, যাতে নারীরা সমাজের সকল ক্ষেত্রে সমান অংশীদার হতে পারেন।
এভাবে, নারীদের অধিকার আদায়ে আইন, শিক্ষা, সংগঠন, সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি এবং ক্ষমতায়ন সবকিছুর সুষম প্রয়োগ এবং সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ। এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে হাফিজার মতো নারীরা তাদের ন্যায্য অধিকার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে পারবেন।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
৭০ বছরের ছিদ্দিকা খাতুনের ইচ্ছা করে পুরানো দিনের গল্প করতে কিন্তু তাঁর ছেলে মেয়েদের গল্প শোনার সময় নেই। এমন কি তাঁর নাতনীর বিয়ের সময় তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয় না। পাশের বাড়ির জোবেদা বেগম ছিদ্দিকা খাতুনের ছেলে মেয়েদের বলেন, তোমাদের উচিত তোমার মায়ের খাবার ও স্বাস্থ্যের ব্যাপারে খেয়াল রাখা। তাঁকে মাঝে মাঝে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া।
ক. প্রবীণ কারা?
খ. বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কল্যাণ সমিতির প্রবীণদের ক্ষেত্রে কার্যক্রম ব্যাখ্যা কর।
গ. ছিদ্দিকা খাতুনের সমস্যাটা কোন ধরনের সমস্যা—ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ছিদ্দিকা খাতুনের ক্ষেত্রে জোবেদা বেগমের পরামর্শ তুমি কি সঠিক বলে মনে কর? তোমার মতামত দাও।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ষাট বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সের মানুষের প্রবীণ।
খ. বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কল্যাণ সমিতি প্রবীণদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তারা প্রবীণদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় স্বাস্থ্যসেবা এবং ঔষধ প্রদান করছে। এছাড়া, প্রবীণদের পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য শিক্ষা অনুদানও দিচ্ছে। প্রবীণরা যেন আর্থিক সমস্যায় না পড়েন, সে জন্য সহজ শর্তে ঋণ সুবিধাও প্রদান করছে। এইভাবে, বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কল্যাণ সমিতি প্রবীণদের জন্য উপরের কার্যক্রমগুলো বাস্তবায়ন করছে।
গ. উদ্দীপকে ছিদ্দিকা খাতুনের সমস্যাটি প্রবণীদের প্রতি পারিবারিক অবহেলা এবং বয়সজনিত একাকিত্ব সম্পর্কিত সমস্যা। এখানে ছিদ্দিকা খাতুনের ছেলে-মেয়ে তাকে গুরুত্ব দেন না এবং তার সাথে সময় কাটাতে আগ্রহী নয়, ফলে তিনি একাকীত্বের শিকার হচ্ছেন। তিনি পুরানো দিনের গল্প করতে চান, কিন্তু তার ছেলে-মেয়েরা তাকে সময় দিতে পারে না, যা তাকে মানসিকভাবে নিরাশ করে।
এছাড়া, তার নাতনীর বিয়ের সময়ও তাকে কোন ধরনের প্রশ্ন বা সম্মান দেওয়া হয় না, যা তার প্রতি অবজ্ঞা ও অবহেলার প্রকাশ। এই ধরনের আচরণ তাকে একাকী ও পরিত্যক্ত বোধ করাতে পারে।
জোবেদা বেগমের পরামর্শে দেখা যায় যে, তাকে মাঝে মাঝে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার এবং খাবার ও স্বাস্থ্যের ব্যাপারে খেয়াল রাখার প্রয়োজন। এটি শুধু তার শারীরিক স্বাস্থ্য নয়, তার মানসিক সুস্থতার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে তিনি একাকিত্ব ও অবহেলা থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।
মোটকথা, ছিদ্দিকা খাতুনের সমস্যাটি পরিবারের অগ্রহণযোগ্য আচরণ এবং একাকিত্বজনিত সমস্যা, যা তার সামাজিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য ক্ষতিকর।
ঘ. হ্যাঁ, আমি মনে করি জোবেদা বেগমের পরামর্শ ছিদ্দিকা খাতুনের জন্য সঠিক এবং যথার্থ। বৃদ্ধ বয়সে একাকিত্ব এবং অবহেলা একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, এবং এটি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ছিদ্দিকা খাতুনের ছেলে-মেয়ে তাকে সময় দিতে পারছে না, ফলে তার একাকিত্ব ও অবহেলা বেড়ে যাচ্ছে।
জোবেদা বেগমের পরামর্শে ছিদ্দিকা খাতুনকে মাঝে মাঝে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে, যা তার মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করবে। পরিবারের সদস্যদের উচিত তাদের বৃদ্ধ বাবা-মা বা মেয়ে/বাবার প্রতি মনোযোগী হওয়া এবং তাদের সাথে সময় কাটানো। বৃদ্ধরা যখন পরিবার থেকে পর্যাপ্ত যতœ ও ভালোবাসা পায়, তখন তাদের জীবনে আনন্দ এবং স্বস্তি ফিরে আসে।
এছাড়া, খাবার ও স্বাস্থ্যের ব্যাপারে খেয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বৃদ্ধ বয়সে শারীরিক দুর্বলতা বাড়ে এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে সুস্থ থাকার সুযোগ বৃদ্ধি পায়।
অতএব, জোবেদা বেগমের পরামর্শ খুবই উপকারী, কারণ এটি বৃদ্ধদের মানসিক শান্তি এবং শারীরিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশের প্রবীণ ব্যক্তি ও নারীর অধিকার
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
রেজা সাহেবের বয়স ৭০ বছর। তিনি কোমরের ব্যথার কারণে চলাফেরা করতে পারেন না। উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে দেশ ছেড়ে আমেরিকায় প্রবাসী ছেলের কাছে আশ্রয় নেন। কয়েক বছর পর ঐ দেশে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিলে তার ছেলের পক্ষে বাবা-মা’র খরচ বহন কষ্টকর হয়ে পড়ে। এরই মধ্যে তিনি গ্রিনকার্ড পেয়ে যান। তাতে ছেলের বাসা ছেড়ে তিনি স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা বাসায় উঠেন এবং সরকার তাঁর চিকিৎসার খরচ জোগান দেয়।
ক. প্রবীণ কারা?
খ. বাংলাদেশ সরকারি চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা কত? ব্যাখা কর।
গ. রেজা সাহেব তার সন্তানদের বাসায় অবস্থানের ক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যায় পড়েন? পাঠ্যবইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘রেজা সাহেবের মতো প্রবীণদের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধার গুরুত্ব অপরিসীম’—এ বক্তব্যের যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ফাতিমার বাবা-মা দুজনই কর্মজীবী। ফলে তার বৃদ্ধ দাদুকে পরিবারের অনেক কাজ করতে হয়। যেমন : ফাতিমার দেখাশোনা করা, তাকে স্কুলে পৌঁছানো, বাজার করা ইত্যাদি। প্রয়োজনীয় বিশ্রামটুকুও তিনি নিতে পারছেন না। ফলে দিন দিন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
ক. কোন সংস্থা প্রবীণ দিবস ঘোষণা করেছে?
খ. “সিনিয়র সিটিজেন” বলতে কী বোঝ?
গ. ফাতিমার দাদুকে কোন ধরনের সমস্যাগুলো মোকাবিলা করতে হচ্ছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ফাতিমার দাদুর মতো মানুষদের সমস্যা সমাধানে তুমি কীরূপ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে? মতামত দাও।
আরও দেখো—সপ্তম শ্রেণির BGS সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৯ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য এ অধ্যায় থেকে মোট ৪টি সৃজনশীল উত্তরসহ রয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post