বাংলা ভাষার জন্মকথা সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধটি হুমায়ুন আজাদের ‘কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী’ গ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে। এ প্রবন্ধে লেখক বাংলা ভাষার উৎপত্তি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। ভাষার ধর্ম বদলে যাওয়া। মানুষের মুখে মুখে বদলে যায় ভাষার ধ্বনি।
শব্দেরও বদল ঘটে এবং সে সঙ্গে শব্দের অর্থেরও। এক সময় ধারণা করা হতো বাংলা এসেছে সংস্কৃত থেকে। কিন্তু সংস্কৃত হিল লেখার ভাষা। আর প্রাকৃত ছিল মুখের ভাষা । বিশ শতকের গোড়ার দিকে মানুষের ধারণা হয়, প্রাকৃত ভাষা থেকে আধুনিক ভারতীয় ভাষাগুলোর জন্ম হয়েছে। জর্জ আব্রাহাম গ্রিয়ারসন প্রথম ভারতীয় উপভাষা নিয়ে গবেষণা করেন এবং দেখান যে, মাগধী প্রাকৃত থেকে বাংলা ভাষার জন্ম।
বাংলা ভাষার জন্মকথা সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: ইফতি পিয়া অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। একদিন বাংলা ব্যাকরণে ভাষার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য পড়ার সময় দুটো বৈশিষ্ট্যের দিকে ওর নজর আটকে গেল। বৈশিষ্ট্য দুটি হলো—
(১) ভাষা যত কঠিন শব্দ দিয়েই শুরু হোক না কেন, ক্রমান্বয়ে ব্যবহারের ফলে তা সহজ ও সরল হয়ে ওঠে। যেমন— চক্র > চক্ক > চাকা, চর্মকার > চম্মআর > চামার, হস্ত > হত্থ > হাত ইত্যাদি। এবং একসময় এরকম সরলীকরণ হতে হতে একটি নতুন ভাষারই উদ্ভব হয়।
(২) কালের পরিক্রমায় একটি ভাষা স্থানিক ও কালিক বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ধারণ করে বহুরূপী হয়ে ওঠে। যেমন— ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাবংশ থেকে পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় সাড়ে তিন হাজারের মতো ভাষা ছড়িয়ে পড়েছে। ইফতি পিয়া ভাবতে থাকে।
ক. ‘সংস্কৃত’ শব্দের অর্থ কী?
খ. একদল লোক বাংলাকে ‘সংস্কৃতের মেয়ে’ মনে করত কেন?
গ. অনুচ্ছেদের ১ নং বৈশিষ্ট্যটির মধ্য দিয়ে ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের কোন দিকটি প্রকাশ পেয়েছে?
ঘ. ইফতি পিয়া’র পঠিত ২ নং বৈশিষ্ট্যটি ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. সংস্কৃত শব্দের অর্থ বিধিবদ্ধ, পরিশীলিত এবং শুদ্ধ।
খ. সংস্কৃত ভাষার প্রচুর শব্দ সরাসরি বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হওয়ার কারণেই একদল লোক বাংলাকে ‘সংস্কৃতের মেয়ে’ মনে করতেন।
আজ থেকে এক শ বছর আগেও কারো কোনো স্পষ্ট ধারণা ছিল না বাংলা ভাষার ইতিহাস সম্পর্কে। ফলে এ ভাষা জন্মের ইতিহাস নিয়ে ভাষাবিদদের মধ্যে নানারকম ধারণা প্রচলিত ছিল। তবে এক দল লোক মনে করতেন ওই সংস্কৃত ভাষাই বাংলার জননী। বাংলা সংস্কৃতের মেয়ে কারণ সংস্কৃত ভাষার অনেক শব্দ ব্যবহৃত হয় বাংলা ভাষায়। সে কারণে অনেকে ভুলবশত বাংলাকে ‘সংস্কৃতের মেয়ে’ মনে করতেন।
গ. অনুচ্ছেদের ১ নং বৈশিষ্ট্যটির মধ্য দিয়ে ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের যে দিকটি প্রকাশ পেয়েছে তা হলো ভাষার ধর্মই বদলে যাওয়া এবং মানুষের মুখে মুখে ব্যবহারের ফলে ভাষার ধ্বনি ও শব্দের রূপ বদলে যায়।
‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধে বাংলা ভাষার উৎপত্তি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ভাষার ধর্মই হচ্ছে বদলে যাওয়া, মানুষের মুখে মুখে বদলে যায় ভাষার ধ্বনি, ভাষায় ব্যবহৃত শব্দের পাশাপাশি শব্দের অর্থও বদলে যায়। একসময় মনে করা হতো
বাংলা এসেছে সংস্কৃত থেকে, সংস্কৃত ছিল উঁচুশ্রেণির মানুষের লেখার ভাষা। সাধারণ মানুষ কথা বলত প্রাকৃত ভাষায়, আর প্রাকৃত অপভ্রংশের মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষার জন্ম। অপভ্রংশ হচ্ছে প্রাকৃত ভাষাগুলোর শেষের স্তর, যা খুব বিকৃত হয়ে গেছে।
উদ্দীপকেও দেখা যায়, পারমিতা বাংলা ব্যাকরণের ভাষার বৈশিষ্ট্য পড়ার সময় লক্ষ করে যে, বাংলা ভাষা পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই আজকের এ অবস্থায় উপনীত হয়েছে, অর্থাৎ চক্র > চক্ক > চাকা, চর্মকার > চম্মআর > চামার, হস্ত > হন্ত > হাত এ শব্দগুলো পরিবর্তনেরই ফল। এ পরিবর্তন প্রমাণ করে যে, মানুষের মুখে মুখে ব্যবহৃত হতে হতেই বাংলা ভাষার শব্দগুলো বর্তমান এ অবস্থায় এসেছে। অর্থাৎ অনুচ্ছেদের ‘১’ নং বৈশিষ্ট্যটির মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষার উদ্ভবের বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে।
ঘ. ইফতি পিয়ার পঠিত ‘২’ নং বৈশিষ্ট্যটিতে ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধে বর্ণিত ভাষার প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীলতার দিকটি ফুটে উঠেছে। বাংলা ভাষার উৎপত্তি সম্পর্কে ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের বক্তব্য অনুযায়ী বাংলা ভাষাসহ পৃথিবীর আরও অনেক ভাষার সৃষ্টি হয়েছে ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবার থেকে। এ ভাষা পরিবারের অন্যান্য ভাষার সাথে বাংলা ভাষার একটি যোগসূত্র রয়েছে।
উদ্দীপকের ‘২’ নম্বর বৈশিষ্ট্যে উল্লিখিত হয়েছে ভাষার উদ্ভব ও বিকাশের মৌলিক বিষয়টি। নির্দিষ্ট একটি ভাষা বংশ থেকে যেমন অনেক ভাষার সৃষ্টি হয়। তেমনি বিভিন্ন অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য ধারণ করেও ভাষার মৌলিক পরিবর্তন ঘটে। অর্থাৎ স্থান ও কালের পরিবর্তনে ভাষার পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। এসব বৈশিষ্ট্যকে ধারণ করে ভাষা ক্রমে ক্রমে বহুরূপী হয়ে ওঠে। নির্দিষ্ট একটি কেন্দ্র তথা ভাষাবংশ থেকে উৎপত্তি লাভ করে হাজার হাজার নতুন ভাষার। আলোচ্য প্রবন্ধেও লেখক সে কথাই উত্থাপন করেছেন।
তাই উল্লিখিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ইফতি পিয়ার পঠিত ‘২’ নম্বর বৈশিষ্ট্যটি ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের বক্তব্য অনুযায়ী বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশের হাজার বছরের ইতিহাসের দিকটি প্রকাশ পেয়েছে।
সৃজনশীল—২: অষ্টম শ্রেণির বাংলা ক্লাসে শিক্ষক বলেন, সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি ঘটেনি। কিছু সংস্কৃত শব্দ বাংলা ভাষায় ব্যবহার হলেও প্রকৃতপক্ষে এ ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়নি। তার অনেক কারণ আছে। সংস্কৃত হলো মৃতভাষা। সাধারণ মানুষ কথা বলত বিভিন্ন রকম প্রাকৃত ভাষায়। প্রাকৃতের পরবর্তী রূপ অপভ্রংশ। এই অপভ্রংশ থেকে বিভিন্ন ভাষার মতোই বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। ভাষা পন্ডিতগণও তাই প্রমাণ করেছেন।
ক. পৃথিবীর আদি ভাষাগোষ্ঠীর নাম কী?
খ. কীভাবে একটি নতুন ভাষার জন্ম হয়?
গ. সংস্কৃতকে মৃতভাষা বলার কারণ ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ভাষা পন্ডিতগণও কীভাবে বাংলা ভাষার জন্ম ইতিহাস প্রমাণ করেছেন? উদ্দীপক ও ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৩: ভাষা বহতা নদীর মতো গতিশীল। নদী যেমন চলতে চলতে মোড় বদলায়, বাঁক নেয়, ভাষাও তেমনি মানুষের মুখে মুখে বদলাতে বদলাতে নতুন রূপ নেয়। এভাবে সৃষ্টি হয় নতুন ভাষার। মূলত ভাষার ধর্মই হচ্ছে বদলে যাওয়া। বাংলা ভাষার হাজার বছরের ইতিহাস পর্যালোচনায় গবেষকরা দেখিয়েছেন কত রকম বিবর্তনের মধ্য দিয়ে আজকের বাংলা ভাষার উদ্ভব। বিভিন্ন প-িত নিজস্ব অভিমত ব্যক্ত করেছেন। বাংলা ভাষার যে বর্তমান রূপ তা বহু বছরের পরিবর্তন-পরিবর্ধন, সংযোজন-বিয়োজন, আবর্তন-বিবর্তনের ফল।
ক. ভাষাতাত্ত্বিক কারা?
খ. ভারতীয়-ইউরোপীয় ভাষাবংশ সম্পর্কে যা জান লেখ।
গ. উদ্দীপকের অংশটি কীভাবে ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের সঙ্গে সম্পর্কিত? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বাংলা ভাষার বিবর্তনের প্রকৃতি ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৪: বাংলাদেশে আঞ্চলিক ভাষাগুলোর একটি থেকে আর একটির পার্থক্য রয়েছে। যেমন চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা, বগুড়ার আঞ্চলিক ভাষা, বরিশালের আঞ্চলিক ভাষা। কালক্রমে প্রমিত ভাষা থেকে এগুলো এত দূর আলাদা হয়ে উঠতে পারে যে তখন আর একে বাংলা ভাষা বলা যাবে না। এভাবে নতুন ভাষা তৈরি হয়। প্রাকৃত ভাষা থেকে এ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বেরিয়ে এসেছে বাংলা ভাষা।
ক. ভাষাবংশ কী
খ. ভাষাকে বহতা নদীর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে কেন?
গ. উদ্দীপকের আলোকে ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ পর্যালোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে নতুন ভাষা তৈরির যে প্রক্রিয়ার কথা বলা হয়েছে ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের আলোকে তার যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৫: তমাল তার নানুর কাছে শুনেছে কালিদাসের ‘মেঘদূত’ কাব্যের কথা। জেনেছে এটি সংস্কৃত ভাষায় লিখিত। নানু এ কাব্য থেকে দুটি শ্লোক আবৃত্তি করে শোনান তমালকে। সে তার একটি বর্ণও বুঝতে পারে না। তমাল অবাক হয়, বাংলা ও সংস্কৃত ভাষায় এতো পার্থক্য। অথচ নানু বলেন, সংস্কৃত থেকেই নাকি জন্ম হয়েছে বাংলা ভাষার।
ক. প্রাচীন আর্যভাষার কয়টি স্তর?
খ. বৈদিক ভাষা বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে সংস্কৃত ভাষার যে দুর্বোধ্যতার কথা বলা হয়েছে তা ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের সঙ্গে কতটা সংগতিপূর্ণ, বর্ণনা কর।
ঘ. বাংলা ভাষার জন্মের ইতিহাস প্রসঙ্গে উদ্দীপকের নানুর বক্তব্যের যথার্থতা তোমার পঠিত প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর।
পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত প্রশ্নব্যাংক
সৃজনশীল—৬: আমাদের বাংলাদেশে বিভিন্ন অঞ্চলভেদে ভাষার প্রয়োগে ভিন্নতা রয়েছে। নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষজন যেভাবে কথা বলে, তার সঙ্গে বরিশাল অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষার বেশ পার্থক্য রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়; ‘আমাদের বাড়ি এসো’।
এ বাক্যটিকে নোয়াখালী অঞ্চলের লোকেরা বলবে, ‘আংগো বাড়ি আইও’ আর বরিশাল অঞ্চলের লোকেরা বলবে, “মোগো বাড়ি যাইও।” এ পার্থক্যের কারণ হচ্ছে আঞ্চলিকতা। তাই অঞ্চলভেদে বাংলা ভাষার ব্যবহারে রয়েছে নানা বৈচিত্র্য।
ক. আর্যভাষার প্রথম স্তরের নাম কী?
খ. “সংস্কৃত নয়, প্রাকৃত ভাষা থেকেই উদ্ভব ঘটেছে বাংলা ভাষার।”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত অঞ্চলভেদে ভাষার বৈচিত্র্য ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধে বর্ণিত ভাষার কোন বৈশিষ্ট্যকে প্রকাশ করে? বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বর্ণনার সঙ্গে ভাষা বিবর্তনের যে চিত্র তা ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল—৭: জসিমের জন্ম হয়েছিল সিলেটের এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে দাদার বাড়িতে। বড় হয়েছে এবং পড়ালেখা করেছে ঢাকা শহরে। নিজের জন্মস্থানে খুব বেশি যাওয়াই হয়নি বড় হওয়ার পর থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের নিয়ে কিছুদিন আগে পিতৃভূমিতে বেড়াতে গিয়ে বেশ বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়তে হয় তাকে। কেননা, ওই অঞ্চলের লোকেরা সবাই বাংলায় কথা বললে জসিম ও তার বন্ধুদের বুঝতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিল।
ক. আর্যভাষার কোন স্তর থেকে বাংলা ভাষার জন্ম?
খ. গৌড়ী প্রাকৃত বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. নিজের জন্মস্থানের লোকদের ভাষা বুঝতে জসিমের অসুবিধা হওয়ার কারণ কী? ‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘মানুষের মুখে মুখে বদলে যায় ভাষার ধ্বনি’—‘বাংলা ভাষার জন্মকথা’ প্রবন্ধের এ উক্তটি উদ্দীপকে কতটুকু প্রতিফলিত হয়েছে তা বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে বাংলা ভাষার জন্মকথা সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post