class 8 ict chapter 5 : ইন্টারনেটের ব্যবহার পুরো বিশ্বকে আমাদের হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে। এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা মুহুর্তের মধ্যে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের খবরাখবর জানতে পারি। পাশাপাশি পৃথিবীর এক প্রান্তে বসে অপর প্রান্তের ব্যক্তির সাথে খুব সহজে এবং অল্প সময়ে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি।
অষ্টম শ্রেণির আইসিটি ৫ম অধ্যায়ে ইন্টারনেটের ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। কিভাবে ই-মেইল একাউন্ট খুলতে হয়, ই-মেইল পাঠাতে হয় এবং সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে তথ্য খুঁজে বের করতে হয়, তা খুব সুন্দরভাবে দেখানো হয়েছে।
আজ কোর্সটিকায় আমরা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ৫ম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ১০ টি প্রশ্ন আলোচনা করবো। প্রতিটি প্রশ্নের সাথে উত্তর দেয়া থাকবে, যাতে করে শিক্ষার্থীরা কোন প্রকার গাইড বই ছাড়াই নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে পারো।
পাশাপাশি সবশেষে প্রশ্ন ও উত্তরগুলো ডাউনলোড করার লিংক দেয়া হবে। এখান থেকে PDF ফাইল ডাউনলোড করে পরবর্তী সময়ে অধ্যয়নের জন্য তোমার মোবাইল বা কম্পিউটারে প্রশ্নগুলো সংরক্ষণ করে রাখতে পারো।
►► আইসিটি ১ম অধ্যায় : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব
►► আইসিটি ২য় অধ্যায় : কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
►► আইসিটি ৩য় অধ্যায় : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নিরাপদ ও নৈতিক ব্যবহার
►► আইসিটি ৪র্থ অধ্যায় : স্প্রেডশিটের ব্যবহার
►► আইসিটি ৫ম অধ্যায় : শিক্ষা ও দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার
প্রশ্ন ১ : একজন শিক্ষার্থী ইন্টারনেট থেকে কী কী সুবিধা পেতে পারে সংক্ষেপে বর্ণনা করো।
উত্তর: একজন শিক্ষার্থী ইন্টারনেট থেকে বিভিন্নভাবে সুযোগ-সুবিধা পেতে পারে। হঠাৎ যদি কোনো ছাত্র/ছাত্রীর কোনো টেক্সট বই হারিয়ে যায়, তাহলে সে ইন্টারনেট ব্যবহার করে এনসিটিবিতে গিয়ে কাঙ্খিত বইটি ডাউনলোড করে নিতে পারে। জেএসসি পরীক্ষার ফলাফল সরাসরি ইন্টারনেট থেকে জেনে নেওয়া যায়।
পাঠ্য বিষয়ের কোনো কিছু বুঝতে না পারলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন রেফারেন্স বইয়ের সাহায্য নিয়ে সেটি জানা যায়। ইন্টারনেট ব্যবহার করে পৃথিবীর বিভিন্ন লাইব্রেরি থেকে বই পড়া যায়। সম্প্রতি আমাদের দেশে পিপীলিকা নামে বাংলা সার্চ ইঞ্জিন তৈরি হয়েছে। এখানে বাংলাতে বিভিন্ন বিষয় খুঁজে পাওয়া যায়। দিনে দিনে এটি আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে।
প্রশ্ন ২ : শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর: আমাদের জীবনের সবক্ষেত্রেই যেহেতু ইন্টারনেটের প্রভাব রয়েছে তাই শিক্ষাক্ষেত্রেও এর প্রভাব আছে। বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটকে ব্যবহার উপযোগী করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট অ্যাপস তৈরি হচ্ছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সকল পাঠ্যবই এনসিটিবির ওয়েবসাইট থেকে সহজে ডাউনলোড করতে পারে।
স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে একজন শিক্ষার্থী খুব সহজেই ভর্তির আবেদন করতে পারে। তাছাড়া ছাত্র/ছাত্রীরা তার প্রয়োজনীয় তথ্য বা বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক সমস্যার সমাধান ইন্টারনেটে সার্চ করে খুঁজে নিতে পারে ।
এ সকল ছাড়াও ইন্টারনেট ব্যবহার করে একজন শিক্ষার্থী মহাকাশে স্পেস স্টেশনের একজন মহাকাশচারীকে পৃথিবী থেকে প্রশ্ন করে বিভিন্ন মহাকাশ তথ্য জেনে নিতে পারে । যা সবই ইন্টারনেট ব্যবহারে সম্ভব। তাই শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার অপরিসীম।
প্রশ্ন ৩ : দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের ব্যবহার সংক্ষেপে লেখ ।
উত্তর: দৈনন্দিন জীবনের নানা সমস্যা সমাধানের প্রথম হাতিয়ার হচ্ছে তথ্য । ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সেটি ব্যবহার করে অনেক সমস্যাকে সমাধান করা যায়। এজন্য ইন্টারনেটে তথ্য খুঁজতে নিজেদের দক্ষতা বাড়িয়ে তুলতে হয়। বিশ্বের জনপ্রিয় তথ্য খোঁজার সাইট বা সার্চ ইঞ্জিনের অন্যতম হলো গুগল (Google)। এতে বাংলা ও ইংরেজি ভাষাতে তথ্য খুঁজে বের করা যায়।
বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি বিদগণও একটি বাংলা সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করেছেন, যার নাম পিপীলিকা (Pipilika)। এর মাধ্যমে বাংলাতে তথ্য খোজা যায়। শিক্ষাসক্রান্ত প্রায় সকল ধরনের সহায়ক তথ্য ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীদের নানান সমস্যা সমাধানের জন্য ইন্টারনেটে অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে।
তাছাড়া রয়েছে একটি বিশেষ ওয়েবসাইট ওলফরামআলফা (wallframapha.com) । এ সাইটে বিভিন্ন গণনার কাজ করার ব্যবস্থা রয়েছে। এমনকি বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যারও সমাধান এখানে পাওয়া যায়। ইন্টারনেটের বাহাদুরী হচ্ছে এটি কেবল তথ্য প্রাপ্তিতে সহায়তা করে এমন নয় বরং কারো তথ্য প্রকাশেও সমানভাবে সহায়তা করে ।-ফলে, অনেকেই তাদের সমস্যা সমাধানের অভিজ্ঞতা নিজেদের ওয়েবসাইট, ব্লগ বা সামাজিক যোগাযোগের সাইটে প্রকাশ করেন।
প্রশ্ন ৪ : ফাইল এটাচমেন্টের মাধ্যমে ই-মেইল পাঠানোর প্রক্রিয়া বর্ণনা করো।
উত্তর: ই-মেইল পাঠাতে হলে আমার ই-মেইল ঠিকানা যেই ওয়েবসাইটের সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। যেমন- ইয়াহু। মেইল ব্যবহার করে ই-মেইল পাঠানোর প্রক্রিয়া নিচে আলোচনা করা হলো-
১। প্রথমে ব্রাউজার চালু করে ইয়াহু সাইটে Mail লেখা জায়গায় ক্লিক করি।
২। আমরা ইয়াহু আইডি ও পাসওয়ার্ড লিখে Sign In ক্লিক করি।
৩। এখন Compose লেখা জায়গায় মাউস ক্লিক করে একটু অপেক্ষা করি এবং প্রয়োজনীয় লেখা টাইপ করি।
৪। এখন To – এর পাশে আমি যাকে মেইল পাঠাতে চাই তার ই-মেইল ঠিকানা টাইপ করি এবং Subject বক্স এ ইমেইলের বিষয়বস্তু লিখি।
৫। এখন এটাচমেন্ট যুক্ত করার জন্য Send বাটনের পাশে এটাচমেন্ট আইকনে ক্লিক করে ফাইলটি Location নির্বাচন করতে হবে।
৬। এরপর Open Button এ Click করলে ফাইলটি ই- মেইলের সাথে যুস্ত (Attached) হয়ে যাবে।
৭। এখন Send এ ক্লিক করে পাঠিয়ে দেই আমার ই-মেইল টি।
প্রশ্ন ৫ : ই-মেইল ঠিকানা খোলার পদ্ধতি বর্ণনা কর।
উত্তর: ই-মেইল ঠিকানা খুলতে প্রথমেই আমাদেরকে ঠিক করতে হবে কোন ই-মেইল সেবাদাতার মাধ্যমে ই-মেইল ঠিকানা খুলব। ওয়েবে অনেকগুলো ই-মেইল খোলার সাইট রয়েছে। যেমন: ইয়াহু-মেইল সার্ভিস, জি মেইল সার্ভিস ইত্যাদি। এসব সাইটে ই- মেইল টিকানা খুলতে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইন্টারনেটে যুক্ত হতে হবে। কম্পিউটারের ব্রাউজারটি চালু করে পছন্দের সেবাদাতা সাইটটিতে প্রবেশ করতে হবে।
সব সাইটেই প্রবেশের পর আমাদের নতুন ই-মেইল ঠিকানা (Account) খুলতে সাইন আপ (Sign Up) বা নিবন্ধন করতে হবে। এ সাইন আপের নিয়ম সব সাইটেই কিছুটা ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় একই । সব সাইটেই একটা ফর্ম পূরণ করতে হয়।
ফর্ম পূরণের পর সাইটটির নির্দেশনা অনুসরণ করে শেষে Create Account এ ক্লিক করলেই হয়ে গেল ই-মেইল একাউন্ট বা ঠিকানা। আইডি (ID) এবং পাসওয়ার্ডটি (Password) গোপনীয়ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। অন্যথায় যে কেউ একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে । ই-মেইল ঠিকানা খুলতে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করতে হবে। তবে ই-মেইলে বাংলাতেও চিঠি আদান প্রদান করা যায়।
প্রশ্ন ৬ : ই-মেইল কী? সার্চ ইঞ্জিনের কাজ লেখ।
উত্তর: ই-মেইলের মাধ্যমে কোনো লেখা বা ছবি অন্য যেকোনো ই-মেইল ঠিকানায় ইলেকট্রনিকভাবে পাঠাতে পারি। ইন্টারনেটের অসংখ্যক ও ওয়েবসাইট থেকে তথ্য খুঁজে বের করার যে প্রোগ্রামটি ব্যবহৃত হয় তাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে। সার্চ ইঞ্জিনের প্রধান কাজ হলো ব্যবহারকারীর চাহিদা মোতাবেক তথ্য খোঁজ করা। বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন হলো_ গুগল, ইয়াহু, বিং, পিপীলিকা। এইরূপ সার্চ ইঞ্জিন হলো পিপীলিকা । বাংলায় কোনো কিছু লিখে সার্চ করলে, তথ্য ভাণ্ডার থেকে তথ্য বের করে প্রদর্শণ করবে।
প্রশ্ন ৭ : প্লুটো গ্রহ নয়’ -এ বিষয়টি জানতে চেয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি তোমাকে কীভাবে সাহায্য করবে বর্ণনা কর।
উত্তর: ইন্টারনেটে প্রায় সকল বিষয় সম্পর্কেই তথ্য সংরক্ষিত থাকে। এখন কেউ যদি প্লুটো সম্পর্কে জানতে চায় তাহলে সে সহজেই ইন্টারনেটে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবে। ইন্টারনেট ঘেটে সে জানতে পারবে যে, গ্রহ হতে যে সমস্ত বৈশিষ্ট্যের প্রয়োজন হয় তার সবগুলো প্লুটোর নেই।
তাই ২০০৬ সালে তাকে সৌর জগতের গ্রহ তালিকা থেকে বাদ দেবার সিদ্ধান্ত হয়। তবে প্লুটোকে বামন গ্রহন (Minor Plants) এর স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। সুতরাং “প্লুটো গ্রহ নয়’- এ, বিষয়টি জানতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের সাহায্য করতে পারে ।
প্রশ্ন ৮ : সার্চ ইঞ্জিন কী? সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে কীভাবে ইন্টারনেট থেকে তথ্য খোঁজা যায়?
উত্তর: ইন্টারনেটের ওয়েব সার্ভার থেকে সহজেই যেকোনো তথ্য খুজে বের করার জন্য যে মাধ্যমটি ব্যবহার করা হয় তাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে। বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে গুগল, পিপীলিকা, ইয়াহু, বিং, আ্যামাজান উল্লেখযোগ্য ।
সার্চ ইঞ্জিনে তথ্য খোজার উপায়: কোনো বিষয়ের তথ্য জানার জন্য ওয়েব ব্রাউজারের এ্যাড্রেস বারে কোনো সার্চ ইঞ্জিনের ঠিকানা লিখে এন্টার দিলে এ সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েবপেইজটি ওপেন হবে। সার্চ ইঞ্জিনের ফাইন্ড বক্সে যে বিষয়ের তথ্য জানা দরকার তার টাইটেল লিখে এন্টার দিলে সে সম্পর্কিত বিভিন্ন লিংকের তালিকা প্রদর্শিত হবে। তালিকা থেকে যেটিতে ক্লিক করা হবে সেটির ওয়েবপেইজটি ওপেন হবে। এভাবে ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে যেকোনো তথ্য জানা যায়।
প্রশ্ন ৯ : জিপিএস সম্পর্কে সংক্ষেপে বর্ণনা করো।
উত্তর: জিপিএস (GPS) হলো Global Positioning System এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর সাহায্যে পৃথিবীর যেকোনো অবস্থান সম্পর্কে নিখুঁতভাবে জানা যায়। এই জিপিএস সিস্টেমটি এখন সব স্মার্টফোনেই লাগানো থাকে। তাই ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে কখন কোন পথে যেতে হবে কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানটি কোথায় কিংবা কোন দোকানপাট কোথায় সবকিছু স্মার্টফোনেই পাওয়া যায়। নতুন প্রায় সব গাড়িতে পথ দেখানোর জন্য জিপিএস লাগানো থাকে । তাই জিপিএসযুক্ত গাড়ি ব্যবহার করে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এমন যেকোনো স্থানে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন ১০ : দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার সম্পর্কে লেখ।
উত্তর: আমরা দৈনন্দিন জীবনে অধিকাংশ কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার করি। ইন্টারনেট আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে যা নিচে আলোচনা করা হলো:
- ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম ব্যবহার করে আমরা যেকোনো অপরিচিত জায়গায় চলে যেতে পারি। জিপিএস কোন পথে কীভাবে যেতে হবে তার দিকনির্দেশনা দিতে পারে।
- ইন্টারনেটে সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহার করে আমরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ, ছবি-ভিডিও বিনিময় এবং বিভিন্ন বিনোদনমূলক কাজ করতে পারি।
- ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা অনলাইনে বিভিন্ন কোর্স করতে পারি এবং অনলাইনে পণ্য বেচা-কেনা করতে পারি।
- যেকোনো তথ্য জানার জন্য আমরা ইন্টারনেটে সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে তা খুঁজে পেতে পারি।
উপরের আলোচনা থেকে বুঝা যায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ইন্টারনেট অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। তাই দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
►► আইসিটি ১ম অধ্যায় : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব
►► আইসিটি ২য় অধ্যায় : কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
►► আইসিটি ৩য় অধ্যায় : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নিরাপদ ও নৈতিক ব্যবহার
►► আইসিটি ৪র্থ অধ্যায় : স্প্রেডশিটের ব্যবহার
►► আইসিটি ৫ম অধ্যায় : শিক্ষা ও দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার
অষ্টম শ্রেণীর অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে এখানে ক্লিক করো। নতুন সাজেশন পেতে জয়েন করো SSC and HSC Candidates, Bangladesh ফেসবুক গ্রুপে। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post