Question: elegy written in a country churchyard bangla summary
কবি পরিচিতি
২৬ শে ডিসেম্বর ১৭১৬ সালে ইংল্যান্ডের কর্ণহিলে টমাস গ্রের জন্ম হয়। তাঁর পিতা ফিলিপ গ্রে, পেশায় ছিল দলিল লেখক। টমাস গ্রের শৈশব মোটেও সুখের ছিল না। একে ছিল তাঁর দুর্বল স্বাস্থ্য, তার উপর ছিল মা-বাবার রূঢ় আচরণ। ১৭২৫ সালে বিদ্যা লাভের জন্য তাকে এটন পাঠানো হয়। এটনে গিয়ে গ্রে, হোরেস ওয়াল পোল ও রিচার্ড ওয়েস্টের বন্ধুত্ব লাভ করেন। ১৭৩৪ তিনি ক্যামব্রিজ যান, কিন্তু ডিগ্রি ছাড়াই ১৭৩৮ সালে ক্যামব্রিজ ত্যাগ করেন। ১৭৩৯ সালে গ্রে, তাঁর বন্ধু ওয়ালপোলের সঙ্গে দেশ ভ্রমণে বের হয়ে ইটালি ও ফ্রান্স ভ্রমণ করেন।
পঁচিশ বছর বয়স পর্যন্ত গ্রে, কোনো সুনির্দিষ্ট পেশার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে পারেননি। পঁচিশ বছর বয়সে তিনি আইনশান্ত্রে অনিয়মিত অধ্যায়ন শুরু করেন আইন ব্যবসাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করার উদ্দেশ্যে। আইন অধ্যায়নে তাঁর বেশি অগ্রগতি হয়নি। তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু রিচার্ড ওয়েষ্টের মৃত্যু হয় ১৭৪২ সালে। বন্ধু নিয়োগে গ্রে খুব মুষরে পড়েন এবং বিষন্ন কবিতা লিখতে শুরু করেন একের পর এ শোক গাথা: ‘ওড অন এ ডিস্ট্যান্ট প্রসপেক্ট অব ইটন কলেজ,’ ‘দি হাইম অব এডভার্সিটি,’ ‘সনেট অন দি ডেথ অব রিচার্ড ওয়েস্ট’ রচনা করেন।
১৭৫৭ সালে পিন্ডারের অনুকরণে রচিত তাঁর দুটি ওড ‘দি প্রগ্রেস অব পয়েজি’ ও ‘দি বার্ড’ প্রকাশিত হলে পাটক মহলে তাঁর মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়; কোনো পাঠক কাব্যগ্রন্থ দুটিকে দুর্বোধ্য বলে অভিহিত করেন। ১৭৫৭ সালে ইংল্যান্ডের সভাকবি সিবারের মৃত্যু হলে, গ্রে সভাকবি হবার প্রস্তাব পেয়েও তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৭৬৮ সালে গ্রে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক ইতিহাসের অধ্যাপক নিযুক্ত হন।
গ্রে এই নিয়োগটিকে আন্তরিকভাবে না নিলেও, বেতন আছে এমন পদটি তাকে দেবার জন্য কৃতজ্ঞতাস্বরূপ তাঁর পৃষ্ঠপোষক ডিউক অব গ্রাফটনের উদ্দেশ্যে একটি গীতি কবিতা উৎসর্গ করেন। জীবনের শেষ দশক গ্রে মূলত ভ্রমণেই কাটান: ১৭৬৫ সালে স্কল্যান্ড, ১৭৭৬ ও ১৭৬৯ সালে ইংল্যান্ডের লেক এলাকা ঘুরে বেড়ান। ১৭৬৯ সালে এক সুইস অভিজাত ভদ্রলোকের সঙ্গে তাঁর বেশ ঘনিষ্ঠ জন্মে। গ্রের দুর্বল স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ে এবং অল্প কিছুদিন রোগ ভোগের গর ১৭৭১ সালের ৩০ মে জুলাই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
টমাস গ্রে এর বিখ্যাত কিছু কবিতা
- Elegy Written in a Country Churchyard
- Hymn to Adversity
- Ode On A Distant Prospect Of Eton College
- Ode on the death of a favorite cat
- Ode On The Pleasure Arising From Vicissitude
- Ode On The Spring
- On the Death of Richard West
- The Bard
- The Curse Upon Edward
- The Fatal Sisters: An Ode
- The Progress of Poesy: A Pindaric Ode
elegy written in a country churchyard bangla meaning
The curfew tolls the knell of parting day,
The lowing herd wind slowly o’er the lea,
The plowman homeward plods his weary way,
And leaves the world to darkness and to me.
ক্লান্ত দিনের শেষের ঘন্টাধ্বনি বাজে,
বন্ধুর পাহাড়ী উপত্যকা ছুয়ে হাওয়া ধীরে বয়ে যায় ঘাসপ্রান্তরে,
ক্লান্ত চাষা ধীর পায়ে ফিরে আসে ঘরে,
আমাকে ও পৃথিবীকে অন্ধকারে ছেড়ে যায়
Now fades the glimm’ring landscape on the sight,
And all the air a solemn stillness holds,
Save where the beetle wheels his droning flight,
And drowsy tinklings lull the distant folds;
দৃষ্টি হতে সরে যায় প্রকৃতির রূপছায়া,
চারদিকে নীরবতা, স্তব্ধ বিশাল আকাশ,
পতঙ্গ পাখার গুন গুন ধ্বনি থামে,
গলার ঘন্টাধ্বনি তুলে মেষপাল খোজে রাতের নিবাস;
Save that from yonder ivy-mantled tow’r
The moping owl does to the moon complain
Of such, as wand’ring near her secret bow’r,
Molest her ancient solitary reign.
অদূরে আইভি ঝোপে নিজেকে লুকিয়ে রেখে
চাদের বিরুদ্ধে পেঁচা ভ্রুকুটি করে
ছায়াময় নিজের পুরনো কোটরে থেকে আদিম
সে পেঁচা মিটমিটে চোখে নিজের অঞ্চলে ঘুরে ফিরে।
Beneath those rugged elms, that yew-tree’s shade,
Where heaves the turf in many a mould’ring heap,
Each in his narrow cell for ever laid,
The rude forefathers of the hamlet sleep.
ম্যাপল গাছের ছায়া আর রুক্ষ মৃত্তিকার পানে,
পুরনো সমাধির মনোরম কারুকাজ যেন সবলে টানে ।
কবরের স্বল্প পরিসরে গায়ের প্রপিতামহেরা,
ঘুমিয়ে রয়েছে নিরালায় নীরব কবরস্থানে,
The breezy call of incense-breathing Morn,
The swallow twitt’ring from the straw-built shed,
The cock’s shrill clarion, or the echoing horn,
No more shall rouse them from their lowly bed.
ভোরের হাওয়া তাদের মৃদুস্বরে ডাকে,
খড়ের বাসায় চড়ই পাখিরা শব্দ করে,
মোরগের চিৎকার কিংবা শিঙ্গার ধ্বনি,
কেউ পারবে না জাগাতে তাদের পাতাল গহবর থেকে,
For them no more the blazing hearth shall burn,
Or busy housewife ply her evening care:
No children run to lisp their sire’s return,
Or climb his knees the envied kiss to share.
উষ্ণতার জন্য তাদের তরে কেউ জ্বালবে না আগুন,
গৃহবধুরা সন্ধ্যায় ব্যস্ত হবে না তাদের সেবায়;
কোনো দিন তারা ঘরে ফিরে শিশুদের সাথে করবে না মিষ্টালাপ,
শিশুরা কোনো দিন তাদের কোলে বসে চুমু দেবে না মমতায়
Oft did the harvest to their sickle yield,
Their furrow oft the stubborn glebe has broke;
How jocund did they drive their team afield!
How bow’d the woods beneath their sturdy stroke!
একদা এই মানুষেরা পাকা শস্য কেটেছে কাঁচিতে।
লাঙলে চষেছে তারা একদা কঠিন মৃত্তিকা,
চালনা করেছে তাদের ঘোড়া আর ষাড় সুচারু দক্ষতায়:
কঠিন কুঠারাঘাতে বৃক্ষ কেটে তারা ফেলেছে জমিনে!
Let not Ambition mock their useful toil,
Their homely joys, and destiny obscure;
Nor Grandeur hear with a disdainful smile
The short and simple annals of the poor.
কোনো উৎসাহী জন আজ এতটুকু শ্রম দেবে না তাদের খুশির তরে!
বড়লোকেরা শুনবে এইসব দুঃখীজনদের কাহিনী,
আর মুখ ফিরিয়ে নেবে চরম অবজ্ঞার হাসি হেসে।
দাম্ভিক মানুষ তার পুরনো গৌরবে গর্বিত
The boast of heraldry, the pomp of pow’r,
And all that beauty, all that wealth e’er gave,
Awaits alike th’ inevitable hour.
The paths of glory lead but to the grave.
আর সৌন্দর্য ও সম্পদের প্রাচুর্যে পরিতুষ্ট,
একটু অপেক্ষা করো আর মাত্র কিছুটা সময়,
সকল আনন্দ চলে যাবে সহসাই আঁধার গহবরে।
কোরো না অভিযোগ তাদের তরে যারা শুয়ে কবরে,
Nor you, ye proud, impute to these the fault,
If Mem’ry o’er their tomb no trophies raise,
Where thro’ the long-drawn aisle and fretted vault
The pealing anthem swells the note of praise.
আপনজনেরা গড়েনি কোনো স্মৃতিসৌধ তাদের তরে,
কিংবা ঝুলিয়ে রাখেনি কোনো স্মৃতিময় ছবি দীর্ঘ করিডোরে,
যা থেকে ধ্বনিত হবে সদা ধর্মীয় সঙ্গীত।
কোনো কিছুতেই জীবন সঞ্চার হবে না তাদের
Can storied urn or animated bust
Back to its mansion call the fleeting breath?
Can Honour’s voice provoke the silent dust,
Or Flatt’ry soothe the dull cold ear of Death?
কেউ পারবে না গড়তে তাদের অবিকল রূপ,
আত্মার জাগরণ বড়ই দুরূহ ব্যাপার,
মৃত মানুষেরা কোনো দিন জাগবে না আর,
বধির কর্ণে তাদের পৌছাবে না সম্মানসূচক প্রচার।
Perhaps in this neglected spot is laid
Some heart once pregnant with celestial fire;
Hands, that the rod of empire might have sway’d,
Or wak’d to ecstasy the living lyre.
আধার সেই কবরস্থানে নিথর শবগুলো পড়ে আছে,
একদা যাদের প্রাণ ছিল উৎফুল্লতায় ভরা
শাসন করেছে কেউ রাজ্যপাট নৃপতির বেশে
কেউবা আবার বংশী সুরে পৃথিবীকে করেছে অবাক।
But Knowledge to their eyes her ample page
Rich with the spoils of time did ne’er unroll;
Chill Penury repress’d their noble rage,
And froze the genial current of the soul.
সীমাহীন শতবর্ষের পুঞ্জিভূত জ্ঞানের প্রবাহ,
নিশ্চল হয়ে আছে তাদের মুদিত নয়নে
দারিদ্র্যের কষাঘাত দমিত করেছে তাদের কৌতুহল,
জমে গেছে বরফের মতো তাদের জীবনস্রোত।
Full many a gem of purest ray serene,
The dark unfathom’d caves of ocean bear:
Full many a flow’r is born to blush unseen,
And waste its sweetness on the desert air.
কত না মণি রত্ন নিজ নিজ আভায় উজ্জ্বল,
ডুবে আছে গহিন সাগরতলায়
কত না বুনো ফুল চোখের আড়ালে সুগন্ধি ছড়ায়,
অনাদরে তাদের সুষমা মরু বাতাসে ঝরে যায়।
Some village-Hampden, that with dauntless breast
The little tyrant of his fields withstood;
Some mute inglorious Milton here may rest,
Some Cromwell guiltless of his country’s blood.
গায়ের কবরস্থানে নীরবে ঘুমায় এক সাহসী হ্যামডেন,
বৈরী শাসকের বিপক্ষে যে একাই দাড়িয়েছিল
এখানে ঘুমায় মিলটনের মতোই প্রতিভাধর এক কবি,
ঘুমায় ক্রমওয়েলরূপী মানব যে স্বদেশের তরে করেছে রক্তপাত।
Th’ applause of list’ning senates to command,
The threats of pain and ruin to despise,
To scatter plenty o’er a smiling land,
And read their hist’ry in a nation’s eyes,
কোনো দিন পার্লামেন্টে প্রশংসা হয়নি এই অভাজনদের
প্রশংসার বদলে শুধু অবজ্ঞা পেয়েছে তারা স্বদেশ থেকে,
কোনো দিন তারা ধ্বংস করেনি কোনো লোকালয় কিংবা
শত্রুকে করেনি দ্বন্ধে আহবান
Their lot forbade: nor circumscrib’d alone
Their growing virtues, but their crimes confin’d;
Forbade to wade through slaughter to a throne,
And shut the gates of mercy on mankind,
স্বদেশের জাগরণে জাতির চোখে তাদের নেই কোনো ছবি।
প্রচ্ছন্ন দরিদ্রতা তাদের প্রচারে দিয়েছে বাধা ।
সকল অসৎ কর্ম থেকে বিরত রেখেছে তাদের দৈন্য,
সিংহাসন দখলের তরে তারা করেনি রক্তপাত,
The struggling pangs of conscious truth to hide,
To quench the blushes of ingenuous shame,
Or heap the shrine of Luxury and Pride
With incense kindled at the Muse’s flame.
দারিদ্র্য তাদের অমানবিক কর্মযজ্ঞে দিয়েছে বাধা ।
সদা গোপন রেখেছে তারা নিদারুণ সত্যিকে,
তারা করেনি কোনো পাপাচার যা তাদের ফেলবে লজ্জায়,
কখনোই তারা নিজেদের মর্যাদাকে বিনাশ করেনি,
Far from the madding crowd’s ignoble strife,
Their sober wishes never learn’d to stray;
Along the cool sequester’d vale of life
They kept the noiseless tenor of their way.
কোনো শাসকের তরে তোষামোদকারী কবিতা রচনা করে।
এই সব মানুষ প্রচ্ছন্নভাবে নিজেকে রেখেছে সরিয়ে
পঙ্কিল পাপ ভারাক্রান্ত শহরাঞ্চল থেকে,
নিজেদের সর্বদা করেছে আড়াল অপকর্ম হতে
Yet ev’n these bones from insult to protect,
Some frail memorial still erected nigh,
With uncouth rhymes and shapeless sculpture deck’d,
Implores the passing tribute of a sigh.
এবার ঘুমায় তারা গ্রামে, যারা পথভ্রষ্ট হয়নি কখনো।
এই অভাজনদের মর্যাদা হানিকর বিস্তৃতি হতে বাচাতে ।
পাথরে লিপি খোদাই করে ধরা হয়েছে স্মৃতিচিহ্ন,
সত্যি বড়ই আনাড়ি হাতের সে লিপি ঢেকেছে ঘাসের জঙ্গলে,
Their name, their years, spelt by th’ unletter’d muse,
The place of fame and elegy supply:
And many a holy text around she strews,
That teach the rustic moralist to die.
পথিকেরা পথ চলতে বেদনার দীর্ঘশ্বাস ফেলে তাদের তরে।
এই কবরবাসীদের নাম পরিচয় লিখেছে ভুল বানানে অশিক্ষিত কারিগর
লিখেছে তাদের কর্ম ও খ্যাতির নানা গাথা
চারপাশে ছড়ানো উৎকীর্ণ রয়েছে কত পবিত্র গাথা
যেগুলো মৃত্যু বিষয়ে দীক্ষা দেয় গেয়ো জনদের।
For who to dumb Forgetfulness a prey,
This pleasing anxious being e’er resign’d,
Left the warm precincts of the cheerful day,
Nor cast one longing, ling’ring look behind?
যদিও মানব জানে মৃত্যুর পর মুছে যাবে তার নাম,
তবু কি সে ভাববে না গত জীবনের ব্যথা আর আনন্দের কথা,
যে মানব পৃথিবীতে ফেলে এসেছে উষ্ণ সুখী জীবন
পরম আকাজক্ষার চোখে একবারও কি তাকাবে না সেদিকে।
On some fond breast the parting soul relies,
Some pious drops the closing eye requires;
Ev’n from the tomb the voice of Nature cries,
Ev’n in our ashes live their wonted fires.
মুমূর্ষু মানব সান্তনার তরে কাছে পেতে চায় ভালোবাসার জন,
শিয়রে প্রিয়জনের অশ্রুপাতই তার পরম সান্তনা
মৃত এক মানবের শেষ ইচ্ছাকে দেখা হয় পরম সতর্কতায়,
সমাধিলিপিতে জাগে প্রকৃতির বেদনা যখন সব মেশে ধুলায়।
For thee, who mindful of th’ unhonour’d Dead
Dost in these lines their artless tale relate;
If chance, by lonely contemplation led,
Some kindred spirit shall inquire thy fate,
এই যে অখ্যাত সরল মানুষেরা কবরে ঘুমায়।
যাদের কথা বর্ণনা করেছি সাধারণ কবিতায়
একদিন সত্যিকারেই আমারই মতন কেউ
আমার মৃত্যুতে আমারই শেষ পরিণতির কথা বলবে সে।
Haply some hoary-headed swain may say,
“Oft have we seen him at the peep of dawn
Brushing with hasty steps the dews away
To meet the sun upon the upland lawn.
হয়ত কখনো কটা চুলের গেয়োলোকদের মধ্য থেকে কেউ বলবে,
আমি প্রায়ই দেখেছি লোকটাকে তপদে হেঁটে যেতে,
শিশিরমাখা ঘাস পেরিয়ে ভোরের বেলায়
ঘাস ছাওয়া পাহাড় চূড়ায় সূর্যোদয়ের সাক্ষাৎ পেতে।
“There at the foot of yonder nodding beech
That wreathes its old fantastic roots so high,
His listless length at noontide would he stretch,
And pore upon the brook that babbles by.
অভুত চড়াই পথের দু’পাশে খুলে আছে বিচ বৃক্ষের শাখা,
বিকেল বেলায় চলেছে সে পথে ক্লান্ত পদক্ষেপে,
স্থির চোখে তাকিয়ে দেখছে নিবিষ্ট মনে
কুল কুল রবে বয়ে যাওয়া ঝরনাধারা।
“Hard by yon wood, now smiling as in scorn,
Mutt’ring his wayward fancies he would rove,
Now drooping, woeful wan, like one forlorn,
Or craz’d with care, or cross’d in hopeless love.
ঘুরত সে এলোমেলো বুনোপথে ঘাড় নিচু করে।
আর নিজের সাথে নিজেই বলত কি সব কথা হেসে হেসে,
কখনো ঘৃণায় কখনো বা ব্যথায় বিষণ্ণ হত
একাকী জনের মতো কিংবা হতাশ প্রেমিক, যেন কেউ তাকে দিয়েছে ব্যথা।
“One morn I miss’d him on the custom’d hill,
Along the heath and near his fav’rite tree;
Another came; nor yet beside the rill,
Nor up the lawn, nor at the wood was he;
একদিন ভোরে পাহাড়ে তাকে পেলাম না আর আমি।
প্রিয় তার বিচ গাছটির নিচেও নেই তিনি,
আবার ফিরে এল আরেকটি সকাল।
বনের কাছে ঝরনার কোলে তাকে খুঁজে পেলাম না আর আমি।
“The next with dirges due in sad array
Slow thro’ the church-way path we saw him borne.
Approach and read (for thou canst read) the lay,
Grav’d on the stone beneath yon aged thorn.”
পরদিন আমরা দেখি বহন করে আনা হচ্ছে একটি শব,
শোকাতুর জনতা আসছে মিছিল করে, শোকগাথা গাইতে গাইতে
আগ্রহী মানব যাও পুরনো বৃক্ষের নিচে কবরের পাদদেশে।
পাঠ করো এই কবিতা যা লেখা আছে সমাধি প্রস্তরে।
THE EPITAPH (সমাধি লিপি)
Here rests his head upon the lap of Earth
A youth to Fortune and to Fame unknown.
Fair Science frown’d not on his humble birth,
And Melancholy mark’d him for her own.
শুয়ে আছে পৃথিবীর মৃত্তিকা পরে যে যুবা
কোনো খ্যাতি নেই তার এমনি নিয়তি,
নীচ কুলে জন্মেও সে উপেক্ষা করেছে জ্ঞানের ভ্রুকুটি
বিষন্নতা সদা বিরাজ করেছে তার চোখেমুখে।
Large was his bounty, and his soul sincere,
Heav’n did a recompense as largely send:
He gave to Mis’ry all he had, a tear,
He gain’d from Heav’n (’twas all he wish’d) a friend.
সকল প্রতিকূলতায় তার আত্মা ছিল সহজ-সরল,
ঈশ্বর পুরস্কৃত করবেন তার পবিত্রতাকে,
দুর্দশাগ্রস্ত মানুষকে দেখে যার অশ্রু ঝরেছে
ঈশ্বরের কৃপাভাজন হবেন তিনি স্বজনদের আশীর্বাদে।
No farther seek his merits to disclose,
Or draw his frailties from their dread abode,
(There they alike in trembling hope repose)
The bosom of his Father and his God.
তার কোনো দোষের কথা আর বোলো না কেউ,
তাদের তরে আছে ক্ষমা আর প্রশান্তি
মহান ঈশ্বরই তাদের পরম ক্ষমাকারী।
elegy written in a country churchyard summary in bangla
শোককগাথা হিসেবে Elegy Written in a Country Churchyard ইংরেজি সাহিত্যে শ্রেষ্ঠতম। সহজসরল গ্রামীণ কৃষকদের জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরে কবি Tomas Gray এক সাধারণ জন গোষ্ঠীর জীবনকে করুণায়, মমতায়, সহানুভূতিতে সিক্ত করে অসাধারণ করেছেন। তারা সকলেই ছিল গ্রামীণ কৃষক; কঠিন কঠোর পরিশ্রমে বাঁধা ছিল তাদের জীবন। তারা সকলে আজ সরু কবরে শায়িত।
তাদের জীবনে বহু সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু সে সম্ভাবনার দ্বার কখনো উন্মোচিত হয়নি। এসব গ্রামীণ মানুষেরা জীবনের জটিলতায় জড়ায়নি কখনো। অনাচারে জড়ায়নি, তোষামোদীতে জড়ায়নি, রাজদ্রোহে জড়ায়নি, সত্যের দ্বারা উদঘাটনে বাধা হয়নি, রক্তাক্ত যুদ্ধে লিপ্ত হয়নি অথচ ক্রমওয়েল বা মিল্টন হবার যোগ্যতা হয়তো তাদের মধ্যে কারও থাকতেও পারত।
গ্রামীণ মানুষের জীবন চিত্রিত করতে গিয়ে কবি গ্রামের রূপও চিত্রিত করেছেন নিখুঁতভাবে। জীবন আজও সেখানে তেমনি প্রবহমান কিন্তু মরণের ওপারে যারা, তারা আর কোনো দিন ফিরে আসবে না জীবনে। তাদের সমাধিতে নেই কোনো স্মারক স্তম্ভ। নেই কোনো বাণী। অভিজাতরা যেন এই দরিদ্রদের নিয়ে উপহাস না করেন। কবি বলেন, এদের জীবনে আড়ম্বর না থাকলেও মনুষ্যত্বের বিচারে তারাই খাটি মানুষ।
তাদের সমাধিগুলো যত জীর্ণ, শীর্ণই হোক, যত দরিদ্রই হোক দেখতে। গ্রামীণ এসব মানুষদের জীবন গাঁথা রচনা করে কবি নিজেকেও তাদের দলভুক্ত করেছেন। একদিন সবার অজান্তে জীবনের পরপারে চলে যাবেন কবিও। আজ যাদের জীবনের করুণ চিত্র তুলে ধরছেন, কবির জীবনের পরিণতিও হবে তেমনি করুণ ।
প্রত্যহ তাকে যে পথে আসতে যেতে দেখত কোনো পকূকেশ গ্রামীণ বুদ্ধ; একদিন হঠাৎ আর তাকে আসতে যেতে দেখল না, পর দিন তার শবযাত্রা দেখল গির্জার পথে। যে কবি আনমনে পথ চলত, কখনো আপনমনে কথা বলত, একাকী সুর্যোদয় কী যেন খুঁজত সে কবিও মৃত্যুর পরপারে চলে গেল। কবি Tomas Gray নিজেকে সাধারণ মানুষের সারিতে রেখেই যেন বেশি আনন্দিত। গ্রামীণ কৃষকেরা আর কবি এক হয়ে গেলেন মরণে।
উপরে দেয়া লিংকে ক্লিক করে elegy written in a country churchyard bangla summary অনুবাদ ও সারাংশ PDF ফাইলে ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post