প্রিয় উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা, এ বছর যারা বোর্ড পরীক্ষা দিচ্ছো, তাদের জন্য শুভ কামনা। আজ কোর্সটিকায় আমরা তোমাদের জন্য hs bengali suggestion 2023 pdf download শেয়ার করতে চলেছি। আমরা আশাবাদি, বাংলার এ সাজেশনটি তোমরা ভালোভাবে পড়লে পরীক্ষায় শতভাগ কমন পড়বে।
আমাদের এ সাজেশনটিতে রয়েছে- বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্ন, অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং ব্যাখ্যামূলক ও রচনাধর্মী প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের সাথে উত্তর দেওয়া রয়েছে। ফলে তোমরা কোর্সটিকা থেকে এই সাজেশনের PDF টি সংগ্রহ করে ঘরে বসে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবে।
hs bengali suggestion 2023 pdf download
নিচে আমরা এবছর পরীক্ষার জন্য তোমাদের বাংলা বইয়ের বিভিন্ন গল্প ও কবিতার নাম উল্লেখ করেছি। এই গল্প ও কবিতার নামের সামনে ব্রাকেটে (Click here) লেখা রয়েছে। (Click here) লেখার ওপরে ক্লিক করলে প্রতিটি গল্প কবিতা থেকে চূড়ান্ত সাজেশন ডাউনলোড করতে পারবে।
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা গল্প
১. কে বাঁচায় কে বাঁচে! (গল্প) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (Click here)
২. ভাত (গল্প) মহাশ্বেতা দেবী
৩. ভারতবর্ষ (গল্প) সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা কবিতা
১. রুপনারায়নের কূলে (কবিতা) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Click here)
২. শিকার (কবিতা) জীবানন্দ দাশ (Click here)
৩. মহুয়ার দেশ (কবিতা) সমর সেন (Click here)
৪. আমি দেখি (কবিতা) শক্তি চট্টপাধ্যায় (Click here)
৫. ক্রন্দনরতা জননীর পাশে (কবিতা) মৃদুল দাশগুপ্ত (Click here)
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা নাটক
১. বিভাব (নাটক) শম্ভু মিশ্র
২. নানা রঙের দিন (নাটক) অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় (Click here)
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা আন্তর্জাতিক কবিতা
১. পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন (আন্তর্জাতিক কবিতা) ব্রট্রোল্ট ব্রেখট
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা ভারতীয় গল্প
১. অলৌকিক (ভারতীয় গল্প) কর্তার সিং দুগগাল
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা পূর্ণাঙ্গ সহায়ক গ্রন্থ
১. আমার বাংলা (পূর্ণাঙ্গ সহায়ক গ্রন্থ) সুভাষ মুখোপাধ্যায়
প্রিয় শিক্ষার্থীরা, ওপরে আমরা বাংলা ১৩টি গল্প ও কবিতা থেকে পূর্ণাঙ্গ ও চূড়ান্ত সাজেশন দিয়েছি। প্রতিটি গল্প-কবিতার নামের সামনে (Click here) লেখার ওপরে ক্লিক করলে চূড়ান্ত সাজেশন ডাউনলোড করতে পারবে।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সাজেশন 2023 pdf
১. ‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটি কবে, কোথায় রচিত?
উত্তর:‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটি ১৩ মে, ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনের ‘উদয়ন’ বাড়িতে রচিত।
২. ‘এ জগৎ স্বপ্ন নয়’—কবির কখন এই উপলব্ধি হয়?
উত্তর:মৃত্যুর রূপ অভিজ্ঞতার পর যখন পূর্নবার চেতনা জাগরিত হল, তখন কবি উপলব্ধি করলেন ‘এ জগৎ স্বপ্ন নয়’।
৩. ‘এ জগৎ স্বপ্ন নয়’—কবির চোখে জগৎ কেমন?
উত্তর:একসময় কবির ধারণা ছিল যে জগৎ স্বপ্নময়। মৃত্যুর রূপ অভিজ্ঞতার পর কবি কঠোর জীবন সত্যকে অনুভব করেন।
৪. ‘চিনলাম আপনারে’—কবি নিজেকে কীভাবে চিনেলন?
উত্তর:কবি নিজেকে ছিলেন আঘাতে আঘাতে, বেদনায় বেদনায়।
৪. ‘সত্য যে কঠিন’—সত্যকে কঠিন বলার কারন কী?
উত্তর:ক্রমাগত আঘাত ও বেদনালাভের পর কবি সত্যের কঠিন রূপকে উপলব্ধি করেন। তাই কবি সত্যকে কঠিন বলেছেন।
৫. ‘কঠিনেরে ভালোবেসেছিলাম’—কবি কেন ‘কঠিন’ কে ভালবাসলেন?
উত্তর:সত্য কঠিন হলেও কবি সত্যকে ভালোবাসেন, কারন সত্য কখনো বঞ্চনা করে না।
১. “ একেবারে মুষরে যাচ্ছেন দিনকে দিন । ” – উক্তিটি কার ?
উত্তর: ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ‘ গল্পে প্রশ্নোধৃত এই উক্তিটি মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর ।
২. কে হল হে তোমার ? ” – কে , কাকে এ কথা বলেছিল ?
উত্তর: কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পে মৃত্যুঞ্জয়ের বমি করা ও শরীর খারাপ দেখে সহকর্মী নিখিল তাকে এ কথা বলেছিল ।
৩. “ শত ধিক্ আমাকে । ” – কে , কেন নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল ?
উত্তর: মৃত্যুঞ্জয় নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল কারণ দেশের লোকের অনাহার জনিত মৃত্যুর কথা জেনে শুনেও সে চারবেলা পেট পুরে খেয়েছে ।
৪. ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ‘ গল্পটি প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয় ?
উত্তর: ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পটি প্রথম সারদাকুমার দাস সম্পাদিত ‘ ভৈরব ’ পত্রিকার প্রথম শারদ সংখ্যায় ১৩৫০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয় ।
৫. আনমনে অর্ধ – ভাষণে যেন আর্তনাদ করে উঠল মৃত্যুঞ্জয় ।” – আর্তনাদটা কী ছিল?
উত্তর: আর্তনাদটা ছিল— “ মরে গেল । না খেয়ে মরে গেল ।”
১. “আমরা তাে অল্পে খুশি; কী হবে দুঃখ করে?”- দুঃখ করে কিছু হবে না বলে কবি কেন মনে করেছেন?
উত্তর: কবি জয় গােস্বামী তাঁর ‘নুন’ কবিতায় দুঃখ করে কিছু হবে না বলে মনে করেছেন, কারণ বেশি সুখের কোনাে সম্ভাবনাই দরিদ্র নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনে নেই।
২. “আমাদের দিন চলে যায় সাধারণ ভাতকাপড়ে”- এর মধ্যে দিয়ে কী প্রকাশিত হয়?
উত্তর: বক্তব্যটির মধ্যে দিয়ে প্রকাশিত হয় হতদরিদ্র নিম্নবিত্ত মানুষের প্রতিনিধি কথকের কোনােরকমে দিনযাপনের কথা।
৩. “রাত্তিরে দু-ভাই মিলে টান দিই গঞ্জিকাতে”- এই গঞ্জিকাতে টান দেওয়ার তাৎপর্য কী?
উত্তর: গঞ্জিকাতে টান দেওয়ার তাৎপর্য হল জীবনের যন্ত্রণাকে, কঠোর বাস্তবকে ভুলে থাকার ব্যর্থ চেষ্টা।
৪. “সব দিন হয় না বাজার হলে, হয় মাত্রাছাড়া”- এই মাত্রাছাড়া’ কথাটির মাধ্যমে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?
উত্তর: জয় গােস্বামী তার ‘নুন’ কবিতায় এই ‘মাত্রাছাড়া কথাটির মাধ্যমে গরিব মানুষের বেহিসেবি এবং অসংযমী জীবনােচ্ছাসকে বােঝাতে চেয়েছেন।
৫. ‘নুন’ কবিতায় কিনে আনা গােলাপচারাটি কীসের প্রতীক?
উত্তর: জয় গােস্বামীর নুন কবিতায় কিনে আনা গােলাপচারাটি নিম্নমধ্যবিত্তের গােপনে লালিত সৌন্দর্যবিলাসের প্রতীক।
১. বাউলসাধনার মূল তত্ব কী?
উত্তর: বাউলসাধনার মূল তত্ত্ব হল জ্ঞানের পথ বা প্রাতিষ্ঠানিক সাধনার পথ। ত্যাগ করে মনের সাধনায় আত্মদর্শনের মাধ্যমে ঈশ্বর লাভ করা।
২. লালন ফকির কে ছিলেন?
উত্তর: লালন ফকির মূলত একজন বাউলসাধক ছিলেন। ধর্ম, বর্ণের উধের্ব। উঠে তিনি মানবাত্মার অনুসন্ধানের কথা বলে গেছেন।
৩. “আমি একদিনও না দেখিলাম তারে”-‘আমি’ ও ‘তারে’ বলতে কাদের।
উত্তর: এখানে ‘আমি’ বলতে কবি লালন ফকিরকে আর ‘তারে’ বলতে। আরশিনগরে বাস করা ‘পড়শি’-কে বােঝানাে হয়েছে।
৪. কবি একদিনের জন্যও কাকে দেখতে পাননি?
উত্তর: কবি লালন ফকির তার বাড়ির কাছে আরশিনগর’ কবিতায় আক্ষেপ করে বলেছেন তিনি একদিনের জন্যও তার পড়শি ‘মনের মানুষকে দেখতে পান নি।
৫. “আমি একদিনও না দেখিলাম তারে”-বক্তা ‘তারে’ একদিনও দেখতে পাননি কেন?
অথবা,“আমি একদিনও না দেখিলাম তারে”-লালনের আক্ষেপের কারণ কী?
উত্তর: বক্তা তারে’ একদিনও দেখতে পাননি কারণ তাঁর সীমাহীন বিষয়বাসনার কোনাে কিনারা নেই। এ ছাড়া তার পরশি নিরাকার তাই বক্তা তাকে দেখতে পাননি।
১. ‘কেমনে এ অপমান সব ধৈর্য ধরি’ – এখানে কোন অপমানের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর: ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতায় উক্তিটি জনার।
একমাত্র পুত্র প্রবীর অর্জুনের সাথে অন্যায় যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছেন। অথচ জনার স্বামী নীলধ্বজ অর্জুনের সঙ্গে মিত্রতা করেছেন। এই বিষয়কেই অপমানজনক বলা হয়েছে।
২. ‘নিবাইতে এ শোকাগ্নি ফাল্গুনীর লোহে’ – তাৎপর্য লেখ।
উত্তর: এখানে বক্তা জনা পুত্রহন্তা অর্জুনের মৃত্যু চান। প্রবল প্রতিহিংসায় স্বামী নীলধ্বজকে যুদ্ধযাত্রায় অংশগ্রহণের কথা শুনিয়েছেন। তিনি ‘ফাল্গুনীর লোহে’ অর্থাৎ অর্জুনের রক্তে তাঁর শোকাগ্নি নির্বাপিত করার কথা এই অংশে প্রকাশ পেয়েছে।
৩. ‘টুট কিরীটির গর্ব আজি রণস্থলে’ – বক্তা এখানে কী বোঝাতে চেয়েছেন ?
উত্তর: পুত্রের হত্যাকারী অর্জুনকে যথোচিত শাস্তি প্রদানের ইচ্ছায় স্বামীকে যুদ্ধে যাওয়ার জন্য উদ্দীপ্ত করেছিল জনা। মনের তীব্র ক্রোধে জনা কিরীটি অর্থাৎ অর্জুনের গর্ব নাশ করতে চেয়েছিলেন।
৪. জনার নীলধ্বজের প্রতি অভিযোগের কারণ কী ?
উত্তর: মধুকবি রচিত ‘ নীলধ্বজের প্রতি জনা ‘ কবিতায় জনা তার স্বামী নীলধ্বজের প্রতি অভিযোগ হেনেছেন , কারণ তিনি পুত্র হত্যাকারীর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ না নিয়ে তাঁকে নারায়ণ জ্ঞানে পূজা করেছেন ।
৫. জনা কাকে ‘ স্বৈরিণী ‘ বলে উল্লেখ করেছেন ?
উত্তর: জনা কুন্তীকে ‘ স্বৈরিণী ’ বলে উল্লেখ করেছেন ।
১. কী সর্বনাশ ! ” সর্বনাশ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: ভূতগ্রস্ত দেশে অনন্তকাল ধরে ভূতের শাসন ব্যবস্থাটাই বহাল থাকবে কি না— এই প্রশ্নটিকেই সর্বনাশ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে ।
২. ‘কর্তার ভূত ‘ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রণীত ‘ কর্তার ভূত ‘ গল্পে যিনি ক্ষমতার শীর্ষে বা সর্বেসর্বা তার প্রতি অন্ধ আনুগত্যকে ‘ কর্তার ভূত ‘ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে । তাই দেশের মানুষের বিশ্বাস কর্তার মৃত্যুর পরেও তিনি ভূত হয়ে থাকবেন ।
৩. দেশের মানুষ নিশ্চিত হয়েছিল কেন?
উত্তর: ভূতকে মানলে কোনো ভাবনা থাকবে না বলে দেশের মানুষ নিশ্চিত হয়েছিল ।
৪. “ নইলে ছন্দ মেলে না ” ছন্দ মেলাতে কোন দু’টি পত্তির উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তর: ছন্দ মেলানোর জন্য “ খোকা ঘুমোলো পাড়া জুড়ালো ” পদের সঙ্গে “ বর্গি এল দেশে ” পত্তিটির উল্লেখ করা হয়েছে ।
৫. মরণকালে বুড়ো কর্তার দুঃখ হলো কেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘ কর্তার ভূত ‘ গল্পে বুড়ো কর্তার মরার সময় হয়েছে । দেশের সবাই বুড়োকে জানাল যে , বুড়ো মারা গেলে তাদের কী দশা হবে । এ কথা শুনেই বুড়ো কর্তার বড়ো দুঃখ হলো ।
১. ”ধরা গলায় আপনি তখন শুধু বলতে পারবেন ” –কাকে , কী বলতে পারবেন ?
উত্তর: গল্পের নায়ক চরিত্র তথা গল্পকথক ধরা গলায় যামিনীর মাকে বলতে পারবেন যে তিনি যামিনীকে বিয়ে করার কথা দিচ্ছেন।
২. নিরঞ্জন যামিনীর বৃদ্ধা মাকে কী কথা দিয়েছিলেন?
উত্তর: নিরঞ্জন কথা দিয়েছিলেন যে তিনি যামিনীকে বিয়ে করবেন এবং তাঁর কথার নড়চড় হবে না।
৩. তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য কখন কোন বাস আপনাকে ধরতে হবে?
উত্তর: তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য আপনাকে বিকেল বেলার পড়ন্ত রোদে জিনিসে মানুষে ঠাসাঠাসি একটা বাস ধরতে হবে ।
hs bengali suggestion 2023 pdf download
৪. “একটি রহস্যময় ছায়ামূর্তি সেখানে এসে দাঁড়াবে । ” ছায়ামূর্তির দাঁড়ানোর স্থানটির উল্লেখ করো।
উত্তর: তেলেনাপোতা আবিষ্কারে যাওয়া অভিযাত্রীদের অবস্থান গৃহের ছাদ থেকে সামান্য দূরে সংকীর্ণ রাস্তার ওপারে ভগ্নস্তূপ মনে হওয়া বাড়ির একটি জানালায় ছায়ামূর্তি এসে দাঁড়াবে ৷
৫. ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার ‘ গল্পে যামিনীর মায়ের শেষ কথা কী?
উত্তর: তেলেনাপোতা আবিষ্কার ’ গল্পে যামিনীর মায়ের শেষ কথা— “ যামিনীকে তুই নিবি তো বাবা ! তোর শেষ কথা না পেলে আমি মরেও শাস্তি পাব না । ”
১. ‘শিকার’ কবিতাটি কার লেখা?
উত্তর: শিকার কবিতাটি বাংলার কবি ‘জীবনানন্দ দাশ’ এর লেখা ।
২. ‘শিকার’ কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ‘শিকার’ কবিতাটি বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত ‘কবিতা’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
৩. ‘একটি তারা এখন ঘাসে রয়েছে’ – তারাটিকে কবি কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?
উত্তর: তারাটিকে কবি পাড়াগাঁর বাসরঘরে সবচেয়ে গোধূলিমদির মেয়েটির সঙ্গে তুলনা করেছেন।
৪. ‘তেমনি একটি তারা আকাশে জ্বলছে এখনও’ – তারাটিকে দেখে কবির কী কী মনে হয়েছে?
উত্তর: তারাটিকে দেখে কবির মনে হয়েছে পাড়াগাঁর বাসরঘরে সবচেয়ে গোধূলিমদির মেয়েটির মতো কিংবা হাজার হাজার বছর আগের মিশরীয় মানুষী যে তার বুকের থেকে কবির নীল মদের গ্লাসে মুক্ত রেখেছিল তার মতো।
৫. “নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম ” বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর: হরিণটা বন্দুকের গুলিতে প্রাণ হারানোর পর তার নিথর দেহটাকে বোঝানোর জন্য ‘ নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম ‘ উপমা ব্যবহৃত হয়েছে ।
ওপরে তোমাদের বাংলা বই থেকে hs bengali suggestion 2023 pdf download গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে। এই প্রতিটি অধ্যায় থেকেই উত্তরসহ PDF সংগ্রহ করতে পারবে। আর এজন্য প্রতিটি অধ্যায়ের নামের ওপর ক্লিক করো। তাহলে অধ্যায়ভিত্তিক প্রতিটি সাজেশন আলাদা আলাদা করে ডাউনলোড করতে পারবে।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post