উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীরা, সম্প্রতি কোর্সটিকায় এইচএসসি বাংলা ১ম পত্রের সাজেশন প্রকাশ করা হয়েছে। যেহেতু এ বছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের অধীনে পরীক্ষা হতে যাচ্ছে, তোমরা অনেকেই hsc bangla 1st paper question pattern 2025 কেমন হবে, তা জানতে চেয়েছো। আজ কোর্সটিকায় আমরা তোমাদের জন্য বাংলা ১ম পত্রের প্যার্টান এবং উত্তরসহ একটি মডেল টেস্ট শেয়ার করবো।
ইতোমধ্যেই তোমরা এটা জানো যে, বাংলা পরীক্ষার সৃজনশীল অংশে মোট ৪০ নম্বরের উত্তর লিখতে হবে। পাশাপাশি ১৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, প্রশ্নপত্রটি ঠিক কেমন হবে? তোমাদের সৃজনশীল অংশে মোট ১১টি প্রশ্ন দেওয়া হবে। গদ্য থেকে ৪টি, পদ্য থেকে ৩টি এবং উপন্যাস-নাটক থেকে ৪টি। এই ১১টি প্রশ্নের মধ্যে হত তোমাকে যেকোন ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
অপরদিকে প্রশ্নপত্রে ৩০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন দেওয়া থাকবে। যেখান থেকে তোমাকে যেকোন ১৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে বলা হবে। সৃজনশীল প্রশ্নের জন্য ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট এবং বহুনির্বাচনী অংশের জন্য ২০ মিনিট সময় দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, এ সময়ের মধ্যে তোমাকে উভয় অংশের পরীক্ষা শেষ করতে হবে। দুই অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোন বিরতি থাকবে না।
hsc bangla 1st paper question pattern 2025
শিক্ষার্থীরা, নিচে তোমাদের বোঝার সুবিধার্থে hsc bangla 1st paper question pattern 2025 শেয়ার করা হল। এটি উত্তরসহ দেওয়া আছে। যা তোমরা নিচে দেওয়া ডাউনলোড অপশন থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবে।
ক অংশ-গল্প
১. বিয়ের আসর। চারদিকে হৈ হৈ রৈ রৈ কাণ্ড। বিয়ের সময় ঘনিয়ে এলো। কনের বাবা গণি মিয়া একটি টেলিভিশন ও একটি মোটর সাইকেল বরপক্ষকে দিতে চাইল। বরের বাবা রফিউদ্দিন বললেন, “আমি আপনার মেয়ে নিতে এসেছি, কোনো যৌতুক নয়।”
ক. বিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে কে খুশি হলেন না?
খ. গোড়াতেই এস্পার-ওস্পার হতো কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘অপরিচিতা’ গল্পের অমিলগুলো দেখাও।
ঘ. “উদ্দীপকের রফিউদ্দিনের মনোভাব ‘অপরিচিতা’ গল্পের মূলভাব পরিবর্তনের চাবিকাঠি।”- উক্তিটির যৌক্তিকতা বিচার কর।
২. ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে লক্ষ লক্ষ জনতার সামনে বঙ্গবন্ধু বলেন, “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম- জয় বাংলা!” তার এ ভাষণে জাতির মরা গাঙে যেন ভরা জোয়ার এলো। তাতে জাত-পাতের ভেদাভেদ দূর হলো। হিন্দু-মুসলমান সবাই পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে নেমে পড়ল। দীর্ঘ নয় মাস মুক্তিযুদ্ধ করে ছিনিয়ে আনল লাল-সবুজের রক্তরাঙা পতাকা, স্বাধীন বাংলাদেশ।
ক. ‘আগুনের ঝাণ্ডা’ শব্দের অর্থ কী?
খ. ‘ধূমকেতু’ হবে আগুনের সম্মার্জনা-কেন?
গ. উদ্দীপক ও ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সাদৃশ্য তুলে ধর।
ঘ. “উদ্দীপক ও ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের মূল সুর অভিন্ন” – উক্তিটি কতটুকু যৌক্তিক? ‘আমার পথ প্রবন্ধের আলোকে আলোচনা কর।
৩. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী হল উদ্ধারে আন্দোলন করতে গেলে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হয়। গোলযোগ চরম আকার ধারণ করলে তরিকুলসহ কয়েকজনকে পুলিশ আটক করে। পরের দিন ঢাকা থেকে বাগেরহাট জেলে নিয়ে যাওয়া হবে জেনে ইচ্ছে করে গড়িমসি শুরু করে তরিকুল। সে ভাবে রওনা দিতে দেরি হলে যদি পরিচিত কারো সাথে দেখা হয় তবে কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তা জানানো যাবে।
ক. কবে ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিনকে ফরিদপুরের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়?
খ. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিনকে কেন নারায়ণগঞ্জ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়?
গ. উদ্দীপকের তরিকুলের সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাদৃশ্য নির্ণয় কর।
ঘ. জেল থেকে স্থানান্তরের খবর শুনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ইচ্ছে করে দেরি করাটা রাজনৈতিক দূরদর্শিতার পরিচায়কÑ উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
৪. অনির্বাণ ব্রাহ্মণের ছেলে। কিন্তু বিলেতফেরত উচ্চশিক্ষিত অনির্বাণ ধর্মীয় অনেক কিছুই মানে না। বিশেষ করে বর্ণভেদ প্রথা তার কাছে মানবতাবিরোধী বলে মনে হয়। সে বাগানের মসনা মালির অপূর্ব সুন্দরী, শিক্ষিতা মেয়ে নির্মলাকে বিয়ে করে নিজে পছন্দ করে। নিম্নবর্ণ বলে পরিবারের কেউ এ বিয়ে মেনে নিল না। পিতা জয়ন্ত বাবু অনির্বাণকে তার সমস্ত কিছু থেকে বঞ্চিত করলেন। সমাজের সংস্কারবাদী হিন্দুরা তাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে একঘরে করল। অনির্বাণ নির্মলাদের সবাইকে নিয়ে শহরে চলে গেল।
ক. কামাখ্যা কী?
খ. মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি খুড়োর বৈরী মনোভাবের কারণ কী?
গ. উদ্দীপকের অনির্বাণ ও নির্মলার বিয়ে প্রসঙ্গে গ্রামবাসীর ক্ষোভ ‘বিলাসী’ গল্পের কোন অংশের সাথে মিল পাওয়া যায়।- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও নির্মলা ও বিলাসী দুজনই হিন্দু সমাজের অনুদারতা ও বর্ণপ্রথার শিকার। মূল্যায়ণ কর।
খ অংশ-কবিতা
৫. অনিতা মাঝে মাঝে কবিতা লেখে। বিশেষ বিশেষ দিবসকে সামনে রেখে কবিতা লেখা তার নৈমিত্তিক কর্ম। কলেজের ম্যাগাজিনের প্রতি সংখ্যায় তার কবিতা থাকা চাই-ই-চাই। এবার বসন্ত উপলক্ষে সংখ্যা বের হবে, তাকে কবিতা লিখতে বলা হলো। কিন্তু কই, সেতো সেরকম আনন্দের কবিতা লিখতে পারছে না। অনিতা আনন্দের কবিতা, বসন্ত বরণের কবিতা লিখতে চাইছে, কিন্তু তার কলম দিয়ে বেরিয়ে আসছে দুঃখঝরা বাণী। মনের কোণে ব্যথা টনটনিয়ে ওঠে। দুঃখভারাক্রান্ত মনে চেয়ে রয় আকাশপানে। হয়তো প্রিয়জনের স্মৃতি বার বার ডাকছে তাকে।
ক. ‘মিনতি’ শব্দটির অর্থ ও বুৎপত্তি নির্দেশ কর।
খ. বসন্তের আগমনেও কবির পুষ্পসাজ নেই কেন?
গ. অনিতা কেন আনন্দের কবিতা লিখতে পারছে না? ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কবির অবস্থার সাপেক্ষে আলোচনা কর।
ঘ. “অলখের পাথার বাহিয়া তরী তার এসেছে কী? বেজেছে কি আগমনী গান?” ব্যাখ্যা কর।
৬. তমালের বয়স আঠারো। নিজেকে আজকাল একটু তার বড় বড় মনে হচ্ছে। আগে কেউ কিছু বললে চুপ করে শুনত; আজকাল যেন কথা বলতে শিখেছে, আত্মসম্মানবোধ জেগেছে। এই তো সেদিন ছোট চাচার সামনে যা করল, রীতিমতো সারা বাড়ি তোলপাড় হয়ে গেছে। তমাল একান্নবর্তী পরিবারের ছেলে। ছোটচাচা প্রতিদিন সকালের নাস্তা সেরে খবরের কাগজ নিয়ে বসেন আজও তার ব্যতিক্রম ছিল না। তমাল চাচার কাছে আন্তর্জাতিক পাতাটি চাইতে গেলে চাচা জোরে এক ধমক বসালেন, “আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর নিতে চায়, ভাগ এখান থেকে” বলে ছোটচাচা সিগারেটে আগুন ধরালেন। তমাল আর থাকতে পারল না, ‘‘চাচা, আপনিতো প্রথম পাতা পড়ছেন, তা হলে ভিতরের একটি পাতা দিতে আপত্তি করছেন কেন? আর এখানে ছোট বাচ্চারা খেলছে, আপনি সবার সামনে সিগারেট টানছেন কেন? জানেন, আপনার চেয়ে এতে ওদের ক্ষতি বেশি হবে?” চাচা তো রেগে আগুন। যাচ্ছেতাই বলে ভর্ৎসনা করল তমালকে। কিন্তু আশ্চর্য! তমালের চোখ দিয়ে এক ফোটা জলও বের হলো না, বরং মনে হলো প্রতিবাদটাই শ্রেয়।
ক. কোন সময় বা বয়স বিপদের মুখে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে?
খ. “আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ” -কেন?
গ. এত ভর্ৎসনার পরও তমাল কাঁদলো না কেন? ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার আলোকে আলোচনা কর।
ঘ. “আঠারো বছর বয়স জানে না কাঁদা”- উক্তিটির মধ্যে আঠারো বছর বয়সের অশ্রুহীন প্রতিবাদশক্তির প্রকাশ ঘটেছে। – সত্যতা নিরূপণ কর।
৭. রাশেদের গ্রামের বাড়ি সিলেট। পেশায় সে কেরানি ছিল। সে ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে ভাষা আন্দোলনে শহিদ হয়। তার ছোট্ট মেয়ে শেফা কাল বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছে। আজ হাতে মেহেদি পরেছে। সকালে রাঙাহাত দেখে মায়ের চোখ ছলছল করে। লাল রং-এর এমন দাগ রাশেদের শরীরে সেদিন দেখেছিলেন তিনি। আজও রক্তবর্ণ তার চোখে চেতনার রং হয়ে ভাসল।
ক. ‘ফেব্রুয়ারি-১৯৬৯’ কবিতায় কৃষ্ণচূড়ার লাল রং কিসের প্রতীক?
খ. ‘ফুল নয়, ওরা শহিদদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে রাশেদের মায়ের অশ্রু ‘ফেব্রুয়ারি-১৯৬৯’ কবিতার কোন আন্দোলনের কথা মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “আজো রক্তবর্ণ তার চোখে চেতনার রং হয়ে ভাসল”-উক্তিটি ‘ফেব্রুয়ারি-১৯৬৯’ কবিতার নিরিখে পর্যালোচনা কর।
গ অংশ-নাটক
৮. শামীমা সুলতানা একজন গৃহিণী। তার স্বামী আলমাস আলী কৃষিকাজ করে। এই দম্পতির কোনো সন্তানাদি নেই। বিয়ের বারো বছরের পরেও শামীমা সুলতানার গর্ভে কোনো সন্তানাদি না হওয়ায় আলমাস আলী স্ত্রীর অনুমতি নিয়ে দ্বিতীয় বিবাহ করে। দ্বিতীয় স্ত্রী কুলসুম একটি পুত্র সন্তান জন্ম দিলে সংসারে অশান্তি দেখা দেয়।
ক. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর পিতার নাম কী?
খ. মজিদের দ্বিতীয় বিবাহে আগ্রহের কারণ কী?
গ. ‘লালসালু’ উপন্যাসের রহিমা এবং উদ্দীপকের শামীমা সুলতানা চরিত্র দুটির মধ্যে মিল ও অমিল কী?
ঘ. উদ্দীপকের মধ্যে বাঙালি সমাজের কী ধরনের ছাড়াপতা ঘটেছে – বিশ্লেষণ কর।
৯. ২০১৪ সাল। সিএনজি ড্রাইভার আবুল মিয়া তার স্ত্রী হাসনা বানুকে নিয়ে কালাচানপুরে থাকে। বিয়ে করার সাত বছর পরেও তাদের যখন ছেলেপুলে হয় না, তখন আবুল মিয়া দ্বিতীয় বিয়ে করার ই”ছা প্রকাশ করে। হাসনা বানু বেঁকে বসে। সে চায়, আগে ডাক্তারি পরীক্ষা করে দেখা হোক, সমস্যাটা কার, তার নিজের নাকি তার স্বামী আবুল মিয়ার। এই নিয়ে প্রবল পারিবারিক বিবাদ চলে।
ক. হাসপাতালটি কোথায় অবস্থিত?
খ. ধলা মিঞা আওয়ালপুরের পীরের কাছে পানিপড়া আনতে অনি”ছুক কেন?
গ. রহিমা এবং উদ্দীপকের হাসনা বানু চরিত্রটির মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা কর।
ঘ. ‘লালসালু’ উপন্যাসের সামাজিক বাস্তবতা এবং উদ্দীপকের সামাজিক বাস্তবতার ভিন্নতার প্রেক্ষাপট কী?
ঘ অংশ-উপন্যাস
১০. অতি প্রত্যুষেই অন্ধকার দূর হইতে না হইতেই যুবরাজ এবং ইন্দ্রকুমার দুই ভাগে পশ্চিম ও পূর্বে মগদিগকে আক্রমণ করিতে চলিয়াছেন। সৈন্যের স্বল্পতা লইয়া রূপনারায়ণ হাজারি দুঃখ করিতেছিলেন। তিনি বলিতেছিলেন, আর পাঁচ হাজার সৈন্য থাকলে ভাবনা ছিল না। ইন্দ্রকুমার বলিলেন, ত্রিপুরারির অনুগ্রহ যদি হয় তবে এই কয় জন সৈন্য লইয়াই জিতিব।
ক. ঘসেটি বেগম সম্পর্কে সিরাজের কে হন?
খ. সিরাজকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারলে ঘসেটি বেগম কেন খুশি হবেন?
গ. উদ্দীপকের যুবরাজ এবং ইন্দ্রকুমার ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের কোন চরিত্রদ্বয়ের প্রতিনিধি? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের মাত্র একটি বিষয়কে আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়।” মন্তব্যটি যাচাই কর।
১১. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের আপামর জনগণ স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম করে দখলদারদের বিতাড়িত করে বাংলার স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে আনে।
ক. কার হুকুমে নবাব সিরাজকে হত্যা করা হয়?
খ. পলাশী যুদ্ধে নবাব কেন পরাজিত হলেন?
গ. উদ্দীপকের বঙ্গবন্ধুর সাথে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের সিরাজের চরিত্রের বৈসাদৃশ্য কোথায়? নির্ণয় কর।
ঘ. “বঙ্গবন্ধুর ডাকের মতো নবাব সিরাজের ডাকে দেশের জনগণ সাড়া দিলে পলাশী যুদ্ধের ফল বিপরীত হতে পারতো।” মন্তব্যটি যাচাই কর।
►► এসএসসি : অন্যান্য বিষয়ের উত্তরসহ সাজেশন
আমরা উপরে hsc bangla 1st paper question pattern 2025 সম্বলিত একটি মডেল টেস্ট শেয়ার করেছি। তোমরা চাইলে এ মডেল টেস্টটি উত্তরসহ পিডিএফ আকারে সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারো। ওপরে দেওয়া বাটনে ক্লিক করে মডেল টেস্টটি উত্তরসহ ডাউনলোড করে নাও।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post