৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : ঔপনিবেশিক যুগের প্রত্নতাত্বিক ঐতিহ্য নিয়ে রচিত। বাংলাদেশে প্রায় দুইশত বছরের ইংরেজ শাসনামলই (১৭৫৭-১৯৪৭) ঔপনিবেশিক যুগ হিসাবে পরিচিত। ইংরেজ আমলে বাংলাদেশে অনেক জমিদার বাড়ি, বণিকদের আবাসিক ভবন, অফিস আদালত ভবন, রেলস্টেশন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য স্থাপত্য তৈরি হয়েছিল।
“প্রত্ন” শব্দের অর্থ হলো পুরনো। প্রত্নসম্পদ বলতে পুরনো স্থাপত্য ও শিল্পকর্ম, মূর্তি বা ভাস্কর্য, অলঙ্কার, প্রাচীন আমলের মুদ্রা ইত্যাদিকে বোঝায়। এসব প্রত্ননিদর্শনের মধ্য দিয়ে সেকালের মানুষের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা, জীবনযাত্রা, বিশ্বাস-সংস্কার, রুচি বা দৃষ্টিতি ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়।
৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
মিস ওশিন গবেষণার কাজে তথ্য সংগ্রহের জন্য জাপান থেকে পার্শ্ববর্তী একটি উন্নয়নশীল দেশে আসেন। তিনি পর্যবেক্ষণ করেন যে, দেশটির জনগণ তাদের অবস্থার উন্নতির জন্য নানা প্রচেষ্টায় নিয়োজিত। দেশটির অভ্যন্তরীণ বার্ষিক আয়ের পরিমাণ ১০,০০০ কোটি মার্কিন ডলার। ঐ বছরে দেশটির প্রবাসী নাগরিকদের পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ ৫০০০ কোটি মার্কিন ডলার। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৫ কোটি। সরকার দেশটির চাষাবাদে যান্ত্রিক পদ্ধতির প্রয়োগ, প্রযুক্তির ব্যবহার ও শিল্পের হার বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিচ্ছে।
ক. ২০০৯ সালে বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার কতো ছিল?
খ. ‘জাতীয় আয়’ ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত দেশটির জনগণের মাথাপিছু আয় নির্ণয়সহ পদ্ধতিটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে সরকারের নেওয়া উদ্যোগের মূল লক্ষ্য ‘কর্মসংস্থান সৃষ্টি’—কি বৈষম্য দূর করতে পেরেছে? তা মূল্যায়ন কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ২০০৯ সালে বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার ছিল ৫৪.৮ জন।
খ. কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ের একটি দেশের উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবাসমূহের মোট মূল্যমানকে ওই দেশের জাতীয় আয় বলে। উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবাসমূহকে বিভিন্ন খাতে ভাগ করে হিসাব করা হয়। অর্থনীতির দৃষ্টিতে জাতীয় আয়ের উল্লেখযোগ্য খাতগুলো হলো কৃষি ও বনজ, মৎস্য, শিল্প, খনিজ, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি, নির্মাণশিল্প, পাইকারি ওখুচরা বিপণন, হোটেল রেস্তোরাঁ, পরিবহন ও যোগাযোগ, ব্যাংক-বীমা, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি। এসব খাতে এক বছরের উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবার সমষ্টিই হলো ‘জাতীয় আয়’।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত দেশটির জনগণের মাথাপিছু আয় নির্ণয় করতে হলে মোট জাতীয় উৎপাদনকে দেশটির মোট জনসংখ্যা দ্বারা ভাগ করতে হবে। একটি দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের যোগফলকে সেই দেশের মোট জনসংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে মাথাপিছু আয় পাওয়া যায়। এর মাধ্যমে একটি দেশের মানুষের সার্বিক জীবনযাত্রার মান নির্ধারণ করা যায়। যে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় যত বেশি, সে দেশের জনগণের জীবনযাত্রার মান তত উন্নত এবং অর্থনীতি তত সমৃদ্ধ। উদ্দীপকে উল্লিখিত দেশটির ক্ষেত্রে দেখা যায়, মোট জাতীয় আয় = ১০,০০০ + ৫০০০ কোটি মার্কিন ডলার। জনসংখ্যা = ১৫ কোটি। মাথাপিছু আয় = ১৫০০০ কোটি মার্কিন ডলার/ ১৫ কোটি = ১০০০ মার্কিন ডলার।
ঘ. উদ্দীপকে সরকারের নেওয়া উদ্যোগ তথা চাষাবাদে যান্ত্রিক পদ্ধতির প্রয়োগ, প্রযুক্তির ব্যবহার ও শিল্পের হার বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দেওয়ার মূল লক্ষ্য ‘কর্মসংস্থান সৃষ্টি’ বক্তব্যটি যথার্থ। বর্তমান বিশ্ব প্রযুক্তিনির্ভর। কৃষি, শিল্প, যোগাযোগ প্রভৃতি খাতের উন্নয়নে প্রযুক্তির বিকাশকে কাজে লাগিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের জাতীয় উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করা যায়। দেশের কৃষি, শিল্প বা সেবা খাতে উৎপাদন বৃদ্ধির কাজে যারা শ্রম ও মেধা দিয়ে কাজ করেন, তারা নিজেদের শ্রমকে শক্তিতে রূপান্তরিত করেন। কৃষিনির্ভর অর্থনীতি বিদ্যমান এমন দেশের চাষাবাদে যান্ত্রিক পদ্ধতির প্রয়োগ, প্রযুক্তির ব্যবহার ও শিল্পের হার বৃদ্ধি পেলে কর্মসংস্থান অনায়াসে সৃষ্টি হবে।
ফলে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে অনেক মানুষ জীবিকা নির্বাহ করবে। তাই চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রযুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করা জরুরি। উদ্দীপকে দেখা যায়, উল্লিখিত দেশটির জনগণ তাদের অবস্থার উন্নতির জন্য নানা প্রচেষ্টায় নিয়োজিত। সরকার দেশটিতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের চাষাবাদে যান্ত্রিক পদ্ধতির প্রয়োগ, প্রযুক্তির ব্যবহার ও শিল্পের হার বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিচ্ছে। কেননা, প্রযুক্তির নানাবিধ ব্যবহার ও শিল্প খাতে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। পরিশেষে বলা যায়, উদ্দীপকে বর্ণিত সরকারের নেওয়া উদ্যোগগুলোর মূল লক্ষ্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ঘটানো।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
রায়হান সাহেব দীর্ঘদিন চাকরি সূত্রে মালয়েশিয়ায় ছিলেন। কিছুদিন হলো তিনি দেশে নিজ গ্রামে ফিরে আসেন। তিনি লক্ষ করেন তার গ্রামসহ আশেপাশের গ্রামের কিশোর তরুণেরা স্কুল-কলেজে যায় না, বেকার ও অলস সময় কাটায়, শিশু মৃত্যুর হারও অত্যধিক। তিনি গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সহায়তায় এলাকায় বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন।
ক. ২০১১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা কতো ছিল?
খ. গত সরকারের ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্পটির প্রভাব মূল্যায়ন কর।
গ. রায়হান সাহেবের নেওয়া উদ্যোগ দেশে যে ধরনের সম্পদ সৃষ্টিতে সহায়ক তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত উন্নয়ন সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থা বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৯৭ লাখ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন।
খ. ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্পটি দেশের প্রতিটি পরিবারকে মানব ও অর্থনৈতিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে টেকসই আর্থিক কার্যক্রমের একক হিসেবে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছিল। দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য দেশব্যাপী ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্প গড়ে তোলা হয়। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো প্রকল্পাধীন সব গ্রামের প্রতিটি পরিবারকে কৃষি, মৎস্য চাষ, পশু পালন ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে একটি কার্যকর খামার বাড়ি হিসেবে গড়ে তোলা।
গ. রায়হান সাহেবের নেওয়া উদ্যোগ দেশে দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টিতে সহায়ক। মানুষ তখনই সামাজের বা দেশের সম্পদ পরিণত হয়, যখন সে কিছু করতে পারে। তাই শ্রম শক্তিসম্পন্ন মানুষকেই দেশের মানব সম্পদ বলা যায়। প্রতিটি অদক্ষ ও অনভিজ্ঞ মানুষকে যথাসম্ভব শ্রম শক্তিসম্পন্ন বা মানব সম্পদে পরিণত করা হচ্ছে মানব সম্পদের উন্নয়ন। যারা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে, কর্মসংস্থানে নিজের চাহিদা সৃষ্টি করতে পারে তারাই মূলত মানব সম্পদ। অদক্ষ মানুষ দেশের বোঝা, তারা দেশে বেকার সমস্যার সৃষ্টি করে। কোনো অদক্ষ মানুষ নয়, কেবল দক্ষ মানুষই দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, রায়হান সাহেব গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সহায়তায় গ্রামের বেকার ও অদক্ষ তরুণদের জন্য এলাকায় বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন। তাই বলা যায়, রায়হান সাহেবের নেওয়া উদ্যোগ দেশে দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে এবং দেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাবে।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত পরিস্থিতি অনুযায়ী, বাংলাদেশের কিছু অঞ্চলের বর্তমান অবস্থা একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।
রায়হান সাহেবের গ্রামে কিশোর তরুণদের স্কুল-কলেজে না যাওয়া, বেকারত্ব, অলস সময় কাটানো এবং শিশু মৃত্যুর হার বৃদ্ধি—এই সবই সমাজের উন্নয়ন সূচকের কিছু নেতিবাচক দিক। বাংলাদেশের কিছু গ্রামীণ অঞ্চলে, বিশেষ করে দারির্দ্যপীড়িত এলাকায়, শিক্ষার মান এবং প্রবৃদ্ধি এখনো সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি, যার ফলে অনেক কিশোর ও তরুণ শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত থাকে। এর ফলে তাদের বেকারত্বের হারও বাড়ছে এবং অলস সময় কাটানো তাদের ভবিষ্যৎকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
এছাড়া, শিশু মৃত্যুর হার বাংলাদেশের একটি গুরুতর সমস্যা, বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় যেখানে স্বাস্থ্যসেবা ও সচেতনতার অভাব রয়েছে। অনেক গ্রামে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো বা পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ নেই, যা শিশুদের মৃত্যুহারের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোগও প্রয়োজন, যেমন রায়হান সাহেবের মতো সমাজসেবীরা প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে এলাকার উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন।
তবে, বাংলাদেশের উন্নয়ন সূচক গত কয়েক দশকে কিছুটা উন্নতি লাভ করেছে, যেমন শিশুশিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, স্যানিটেশন ইত্যাদির দিকে। কিন্তু এখনও অনেক গ্রামীণ অঞ্চলে মৌলিক সুবিধা পৌঁছানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য আরও ব্যাপক উদ্যোগ প্রয়োজন। তাই, রায়হান সাহেবের উদ্যোগের মতো স্থানীয় পর্যায়ে কর্মসংস্থান ও শিক্ষার উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যসেবার প্রচারণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সুরুজ আলীর বাড়ি টাঙ্গাইলে। তার দুই বিঘা জমি আছে। এতে তিনি ডাল ও আলু চাষ করেন। বছর শেষে ফসল তুলে বাজারে বিক্রি করেন। এ থেকে তিনি প্রচুর লাভ করেন। অন্যদিকে আরমান হোসেন চট্টগ্রামে বাস করেন। তার একটি পোশাক তৈরির কারখানা আছে। তার পোশাক দেশের চাহিদা মিটিয়েও বিদেশে রপ্তানি হয়।
ক. GNP-এর পূর্ণরূপ কী?
খ. মাথাপিছু আয়ের ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
গ. সুরুজ আলীর কাজ জাতীয় আয়ের কোন উৎসের অন্তর্ভুক্ত? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. দেশের মোট জাতীয় উৎপাদনে সুরুজ আলী ও আরমান হোসেনের কাজের অবদান মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল—৪—নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
দরিদ্র গিয়াসউদ্দিনের দুই ছেলের নাম কামাল ও জামাল। কামাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করে একটি সিরামিক কোম্পানিতে চাকরি নেয়। অন্যদিকে জামাল কাজের সন্ধানে মালয়েশিয়া যায়। মালয়েশিয়া থেকে জামালের পাঠানো টাকায় যেমন গিয়াস উদ্দিনের পরিবারে সচ্ছলতা আসে, তেমনি কিছু সঞ্চয়ও হচ্ছে। সাত বছর পর জামাল বড় অঙ্কের টাকা নিয়ে দেশে ফিরে আসে এবং দুই ভাই একত্রে এবি সিরামিক কারখানা নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এতে এলাকার অনেকের কর্মসংস্থান হয়।
ক. শিক্ষা কোন ধরনের অধিকার?
খ. মানব সম্পদ বলতে কী বোঝায়?
গ. মালয়েশিয়া থেকে জামালের পাঠানো অর্থের ধরন ব্যাখ্যা কর।
ঘ. কামাল ও জামালের সর্বশেষ কর্ম প্রয়াসের অর্থনৈতিক গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের মূল বই থেকে ৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post