৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৩য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়ন নিয়ে লেখা। আদিম সমাজ ছিল সহজ সরল ও শ্রেণিহীন। হাতিয়ার আবিষ্কারের মধ্য দিয়েই জীবন ও জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে প্রথম পরিবর্তন আসে । গাছের ডালপালা ও নুড়িপাথরই ছিল মানুষের প্রথম হাতিয়ার । পরবর্তীতে মানুষ যখন তীর, ধনুক, বর্শা ইত্যাদি হাতিয়ার তৈরি করে, তখন এইসব হাতিয়ারের উপর নির্ভর করে তাদের জীবনযাপনের ক্ষেত্রে পরিবর্তন সূচিত হয়।
হাটি হাটি পা পা করে মানুষ হাটতে শিখে । এটিকে বলা হয় তার শারীরিক বিকাশ বা উন্নয়ন। তেমনি মানুষের ব্যবহার্য ও ভোগের সামগ্রী এবং চিন্তা চেতনায় যখন পরিবর্তন লক্ষ করা যায় তখন তাকে বলা হয় মানুষের সাংস্কৃতিক উন্নয়ন। এ অধ্যায়ে আমরা বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন, উন্নয়ন এবং বাঙালির সংস্কৃতি ও শিল্পকলা সম্পর্কে জানব।
৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৩য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের চিত্র দুটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ক. আত্মসমর্পণ দলিলে যৌথবাহিনীর পক্ষে কে স্বাক্ষর করেন?
খ. ‘গণহত্যার’ ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
গ. চিত্র-১ বাংলাদেশের ইতিহাসের কোন ঘটনার প্রতিচ্ছবি?
ঘ. চিত্র-২ এ উল্লিখিত বাহিনীর কার্যক্রমই কি এ দেশের স্বাধীনতা ত্বরান্বিত করেছিল? বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. জগজিৎ সিং অরোরা (ফেব্রুয়ারি ১৩, ১৯১৬ – মে ৩, ২০০৫) ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল ছিলেন।
খ. ‘গণহত্যা’ বলতে বোঝায় কোনো নির্দিষ্ট জাতি, ধর্ম, গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়কে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে সংঘটিত পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ। এটি একটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অপরাধ, যা সাধারণত রাজনৈতিক, ধর্মীয়, জাতিগত বা সামাজিক কারণে সংঘটিত হয়। গণহত্যার উদ্দেশ্য হলো ভীতি সৃষ্টি করে নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে নিঃশেষ করা বা তাদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অস্তিত্ব বিলুপ্ত করা। উদাহরণস্বরূপ, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরীহ বাঙালিদের ওপর যে হত্যাযজ্ঞ চালায়, তা গণহত্যার একটি ভয়াবহ উদাহরণ।
গ. উদ্দীপকে চিত্র-১ বাংলাদেশের ইতিহাসের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন গণহত্যার প্রতিচ্ছবি।
১৯৭১ সালের মার্চ মাসের ২৫ তারিখে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ চালিয়ে ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। বিশেষভাবে নারী ও শিশুদের উপর নির্যাতন, ধর্ষণ এবং হত্যার ঘটনা ঘটানো হয়। পাকিস্তানি সেনারা বাঙালি জনগণকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে ঘরবাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে থাকে, নিরীহ মানুষদের হত্যা করে এবং হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণের শিকার করে। একদিকে, নিরস্ত্র বাঙালি জনগণের ওপর এই হত্যাযজ্ঞ চালানো হচ্ছিল, অন্যদিকে, পাকিস্তানি সেনারা একটি জাতির সাংস্কৃতিক ও মানবিক অস্তিত্ব ধ্বংসের চেষ্টায় লিপ্ত ছিল।
গণহত্যার এই দৃশ্য চিত্র-১-এ বর্ণিত হত্যাযজ্ঞের মতোই নারকীয় এবং ভয়াবহ, যা বাংলাদেশের ইতিহাসের এক বিভীষিকাময় অধ্যায়। মুক্তিযুদ্ধের এই গণহত্যা আজও বাংলাদেশের জনগণের মনে গভীর শোক ও ক্ষোভের কারণ।
ঘ. হ্যাঁ, চিত্র-২ এ উল্লিখিত মুক্তিযোদ্ধা এবং যৌথবাহিনীর কার্যক্রমই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ত্বরান্বিত করেছিল।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়, মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয়ে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সংঘর্ষে অংশ নেয়। তাদের প্রশিক্ষণ, যুদ্ধের মহড়া এবং যুদ্ধের দক্ষতা বৃদ্ধি স্বাধীনতার সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুক্তিযুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের যৌথ বাহিনী গঠিত হয়, যা পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে কার্যকরভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা, ঐক্য এবং প্রশিক্ষণ তাদেরকে যুদ্ধের কৌশল প্রয়োগে সক্ষম করে তোলে, যা পাকিস্তানি বাহিনীর জন্য কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। তাদের নিরলস যুদ্ধ, প্রতিরোধ এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা একদিকে যেমন পাকিস্তানকে চাপের মধ্যে রাখে, তেমনি অন্যদিকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পক্ষে সমর্থন বাড়াতে সাহায্য করে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুপক্ষকে দুর্বল করে এবং স্বাধীনতার লক্ষ্যে এগিয়ে যায়।
অতএব, চিত্র-২ এ উল্লিখিত মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের মহড়া ও প্রস্তুতি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের একটি প্রধান নিয়ামক। তাদের সংগ্রাম এবং সাহসী কার্যক্রম স্বাধীনতার ত্বরান্বিত হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
নাসিফের বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। তিনি বরিশাল এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের করেন। তিনি প্রতিবেশী দেশে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ ছাড়াই বাহিনী গড়ে তোলেন এবং নেতৃত্ব দেন।
ক. আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলার পতাকা কত তারিখ উত্তোলন করা হয়?
খ. যৌথবাহিনী গঠন করা হয়েছিল কেন?
গ. নাসিফের বাবা মুক্তিবাহিনীর কোন সেক্টরের সদস্য ছিলেন? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লেখিত দেশটিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ ছাড়াও অনেকগুলো আঞ্চলিক বাহিনী ছিল, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে—মূল্যায়ন কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ১৯৭১ সালের ২রা মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করা হয়।
খ. যৌথবাহিনী গঠন করা হয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়তে এবং স্বাধীনতা অর্জনকে ত্বরান্বিত করতে।
পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর আক্রমণের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা এককভাবে যুদ্ধ করার সক্ষমতা অর্জন করলেও, তাদের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাহায্য নিয়ে যৌথবাহিনী গঠন করা হয়। এটি মুক্তিযোদ্ধাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, যুদ্ধের কৌশল প্রয়োগ এবং পাকিস্তানি বাহিনীর উপর চাপ সৃষ্টি করতে সহায়ক ছিল। যৌথবাহিনী গঠন মুক্তিযুদ্ধের সফলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, যা শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে স্বাধীনতা এনে দেয়।
গ. নাসিফের বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় বরিশাল এলাকায় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন এবং প্রতিবেশী দেশে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ ছাড়াই বাহিনী গড়ে তোলেন ও নেতৃত্ব দেন। এর থেকে বোঝা যায় যে, তিনি মুক্তিবাহিনীর সেক্টর ৯ নম্বর সেক্টর-এর সদস্য ছিলেন। কারণ, পটুয়াখালী, বরিশাল ও খুলনার কিছু অংশ নিয়ে গঠিত হয় ‘সেক্টর নং ৯’।
বরিশালে স্থানীয় নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ ছাড়াই বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছিল। এছাড়া, সেক্টর ৯, যা বাগেরহাট, খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলকে নিয়ে গঠিত হয়েছিল, সেখানে মুক্তিযোদ্ধারা সীমান্তের কাছে বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করছিল।
নাফিসের বাবা এবং তাঁর সহযোদ্ধাদের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণ প্রতিরোধ করা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পক্ষে কার্যকরভাবে লড়াই করা। সুতরাং, নাসিফের বাবা বরিশাল অঞ্চলে এই সেক্টরের সদস্য হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, যেখানে স্থানীয় জনগণ ও নেতারা সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করেছিলেন।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লেখিত দেশটি ভারত, যেখানে অনেক মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছিলেন, তবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে আঞ্চলিক বাহিনীও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রশিক্ষণ গ্রহণ না করলেও, স্থানীয় মানুষ এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে গড়ে ওঠা বাহিনীগুলি মুক্তিযুদ্ধে অপরিসীম সাহসিকতা ও কৌশলে অংশগ্রহণ করে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল।
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে, স্থানীয় বাহিনীগুলি নিজেদের উদ্যোগে গেরিলা যুদ্ধের কৌশল অনুসরণ করে পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়েছিল। এই বাহিনীগুলি একদিকে যেমন পাকিস্তানি সেনাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়, অন্যদিকে তারা স্থানীয় জনগণের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও ছড়িয়ে দেয়।
উদাহরণস্বরূপ, বরিশাল, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, রংপুর ও চট্টগ্রামের মতো এলাকাগুলিতে মুক্তিযোদ্ধাদের স্থানীয় বাহিনী গড়ে ওঠে। এই বাহিনীগুলি প্রশিক্ষণ ছাড়াই নিজেদের অঞ্চল রক্ষা করে এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর যোগাযোগ ব্যবস্থা আক্রমণ করে।
এছাড়া, ভারতের মাটি থেকেও বেশ কিছু আঞ্চলিক বাহিনী এবং মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। ভারতের সহযোগিতায় অনেক মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ নিলেও, আঞ্চলিক বাহিনীগুলি প্রশিক্ষণের অভাব থাকা সত্ত্বেও তাদের প্রতিরোধের মাধ্যমে যুদ্ধের গতি পরিবর্তন করতে সাহায্য করেছিল। তাদের ত্যাগ, সাহস এবং সৃজনশীলতা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সাফল্য অর্জনে অবদান রেখেছে।
অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—৩: নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ক. মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন?
খ. অপারেশন সার্চলাইট বলতে কী বোঝায়?
গ. মানচিত্রে ‘ঈ’ চিহ্নিত স্থানে মুক্তিযুদ্ধের কোন সেক্টরটি ছিল? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘ই’ চিহ্নিত স্থানই ছিল মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার প্রাণকেন্দ্র—মতামত দাও।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সুমন তার বন্ধু রায়হানকে নিয়ে জাদুঘর পরিদর্শনে গেল। সেখানে তারা যুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ প্রত্যক্ষ করে। তারা আরও প্রত্যক্ষ করে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপরে হত্যাযজ্ঞ, বাড়িঘর, দোকানপাট লুণ্ঠন ও পোড়ানো এবং চোখ বাঁধা অবস্থায় নির্যাতনের ছবি। জাদুঘরে এসব দৃশ্য দেখে তাদের শরীর শিউরে উঠে। কিন্তু দলিল স্বাক্ষরের একটি দৃশ্যের ছবি দেখে তাদের মন আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠে।
ক. কোন তারিখে ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়?
খ. যৌথ কমান্ড গঠন করা হয় কেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত পরিস্থিতি কোন যুদ্ধকে ইঙ্গিত করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. জাদুঘরে রক্ষিত দলিল স্বাক্ষরের দৃশ্যের ছবি দেখে সুমন ও রায়হান কেন আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠে? পাঠ্যপুস্তকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৫: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
একটি সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা সাঈদা বেগম স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে কেঁদে ফেলে। তাঁর এইচসসি পড়ুয়া ছোট ভাই পলাশ এ দেশের মুক্তির জন্য নিজ জেলা বগুড়ায় জীবন উৎসর্গ করেছিল। সাঈদা নিজেও পাশের একটি দেশে গিয়ে নিজেকে যুদ্ধ সৈনিক হিসেবে তৈরি করেছিল।
ক. নৌপথে পরিচালিত অভিযানটির নাম কী?
খ. গণহত্যা ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
গ. পলাশ কোন বাহিনীর হয়ে এ দেশের মুক্তির জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিল? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. এদেশবাসীর মুক্তির ক্ষেত্রে উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত দেশটির ভূমিকা বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সকল অধ্যায়ের সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের মূল বই থেকে ৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৩য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post