শ্রাবণে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর | ‘শ্রাবণে’ কবিতায় বর্ষা প্রকৃতির প্রাণবন্ত রূপটি ফুটে উঠেছে। গ্রীষ্মের দাবদাহে বিপন্ন প্রকৃতি বর্ষার আগমনে যেন প্রাণ ফিরে পায়। বর্ষার জলের ছোঁয়ায় গাছপালা ফিরে পায় সজীবতা। নদী-নালা, মাঠ, খেত জলে পূর্ণ হয়ে নবযৌবন লাভ করে। গ্রীষ্মকালের রোদের চিহ্ন মুছে দিয়ে এসময় প্রকৃতি এক নবরূপ পায়। আর তার সঙ্গে মানবমনের আশা-আকাঙ্ক্ষা, সুখ-দুঃখেরও পরিবর্তন ঘটে।
৭ম শ্রেণির বাংলা বইয়ের কবিতাগুলোর সৃজনশীল প্রশ্ন ডাউনলোড করতে নিচে দেয়া লিংকগুলোতে ক্লিক করো:
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : কুলি মজুর
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : নতুন দেশ
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : আমার বাড়ি
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : শোন একটি মুজিবরের থেকে
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : সবার আমি ছাত্র
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : শ্রাবণে
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : সাম্য
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : মেলা
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : এই অক্ষরে
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : গরবিনী মা জননী
শ্রাবণে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ :
‘বৃষ্টি এলো বৃষ্টি
এ কি অনাসৃষ্টি
মাটি ভিজে কাদা হলো
উঠোন যেন নদী হলো
ঝাপসা হলো দৃষ্টি।
ক. বৃষ্টির জলে স্নান করে কারা?
খ. ‘শেষ নাই শেষ নাই বরষার প্লাবনের’ -ব্যাখ্যা করো।
গ. “উদ্দীপকের সঙ্গে ‘শ্রাবণে’ কবিতার কী ধরনের সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়? আলোচনা করো।
ঘ. উদ্দীপক কবিতাংশে ‘শ্রাবণে’ কবিতার মূলভাব ধরা পড়েছে কি?মতামত বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীপ প্রশ্ন ২ : ‘বৃদ্ধ ভিখারি রগ-ওঠা হাতের মতন রুক্ষ মাঠ অসমান শোনে সেই বর্ষণের সুর।’
ক. সুকুমার রায়ের জন্ম কোথায়?
খ. ‘নদীনালা ঘোলাজল ভরে উঠে ভরসায়’— ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপক ও ‘শ্রাবণে’ কবিতার সাদৃশ্য কোথায়? আলোচনা করো।
ঘ. ‘বর্ষা প্রকৃতিকে প্রাণবন্ত করে তোলে’– উদ্দীপক ও ‘শ্রাবণে’ কবিতার আলোকে তোমার মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : বনগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক সামির চৌধুরী একদিন ঋতু পরিবর্তন নিয়ে পড়াচ্ছিলেন তাঁর ছাত্র ছাত্রীদের। গ্রীষ্মের পর বর্ষা কীভাবে আসে সে বিষয়ে তিনি বলেছেন। গ্রীষ্মের দাবদাহের পর বর্ষা আসে এক পশলা বৃষ্টির মতো স্নিগ্ধতা নিয়ে। গ্রীষ্মের সমস্ত তাপ-কঠোরতা মুছে যায় বর্ষার বৃষ্টিতে।
ক. সুকুমার রায়ের পিতার নাম কী?
খ. ‘অফুরান নামতায় বাদলের ধারাপাত’- কেন বলা হয়েছে?
গ. ঋতু পরিবর্তনের কোন দিকটি উদ্দীপকে ‘শ্রাবণে’ কবিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “ঋতু পরিবর্তনই কবিতার একমাত্র দিক নয়।” উক্তিটির যথার্থতা ‘শ্রাবণে’ কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : বর্ষাকাল বাংলাদেশের ষড়ঋতুর মধ্যে অন্যতম। অবিরাম বর্ষণ ও মেঘের গর্জনের জন্য অন্যান্য ঋতু থেকে একে আলাদাভাবে চেনা যায়। নদীনালা, খালবিল এ সময় জলে টইটম্বুর হয়ে ওঠে।
ক. শ্রাবণে গ্রীষ্মের কী ধুয়ে যায়?
খ. ‘ঋতুর পালাবদলের মতো মানব মনের আশা-আকাঙ্ক্ষা, সুখ-দুঃখের পালাবদল ঘটে’— বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকে ‘শ্রাবণে’ কবিতায় বর্ণিত বর্ষার কোন বৈশিষ্ট্যটি ফুটে উঠেছে? আলোচনা করো।
ঘ. ‘বর্ষা যেন প্রকৃতির জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসে’— উদ্দীপক ও ‘শ্রাবণে’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ :
আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদর দিনে
জানি নে, জানি নে কিছুতে কেন যে মন লাগে না।
ক. ধারাপাত কী?
খ. শ্রাবণের প্রকৃতিতে কীভাবে প্রাণের সঞ্চার ঘটে?
গ. উদ্দীপক ও ‘শ্রাবণে’ কবিতার অন্তর্নিহিত সাদৃশ্যসূত্র চিহ্নিত করো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘শ্রাবণে’ কবিতার সম্পূর্ণ অংশকে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে কি?— মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ :
‘কাঠফাটা রোদ, ভীষণ দহন, এখন গ্রীষ্মকাল
মাটি ফেটে যায়, নদী শুকায়, শুকায় পুকুর-খাল ।
ক. সত্যজিৎ রায় কে?
খ. শ্রাবণের গান বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকে প্রকাশিত চিত্রের সাথে ‘শ্রাবণে’ কবিতায় বর্ণিত চিত্রের বৈপরীত্য কোথায়? আলোচনা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের চিত্র সম্পূর্ণরূপে বদলে যায় বর্ষা এলে’— উদ্দীপক ও ‘শ্রাবণে’ কবিতার আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ :
উদ্দীপক (১) আজিকার রোদ ঘুমায়ে পড়িছে— ঘোলাটে মেঘের আড়ে,
কেয়া বন পথে স্বপন বুনিছে— ছল ছল জলধারে।
কাহার ঝিয়ারী কদম্ব শাখে― নিঝঝুম নিরালায়,
ছোট ছোট রেণু খুলিয়া দিয়াছে— অস্ফুট কলিকায়।
উদ্দীপক (২) কেউবা রঙিন কাথায় মেলিয়া বুকের স্বপনখানি,
তারে ভাষা দেয় দীঘল সূতার মায়াবী আখর টানি।
ক. প্রাণখোলা বর্ষায় কে স্নান করে?
খ. ‘উন্মাদ শ্রাবণ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. প্রথম উদ্দীপকে ‘শ্রাবণে’ কবিতায় বর্ণিত বর্ষার কোন দিকটি চিত্রিত হয়েছে? বর্ণনা করো।
ঘ. দ্বিতীয় উদ্দীপকটি ‘শ্রাবণে’ কবিতার শেষ চরণে প্রতিফলিত হয়েছে কি?— যুক্তিসহ বিচার করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ :
নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।
বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝর,
আউশের ক্ষেত জলে ভরভর,
ক. ‘শ্রাবণে’ কবিতাটি কোন কাব্যের অন্তর্গত?
খ. ‘ধরণীর আশাভয় ধরণীর সুখদুখ’— পঙক্তিটি ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে ‘শ্রাবণে’ কবিতার যেদিক ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটিতে ‘শ্রাবণে’ কবিতার সামগ্রিক ভাব ফুটে উঠেছে কী? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও ৷
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : কাঠফাটা গ্রীষ্মের পর বর্ষা সবার কাছেই সমাদরের। এখন সেই বর্ষা কৈশোরে পড়েছে। আষাড়ের ১৮ দিন পেরিয়ে গেছে। এই সময়টা প্রকৃতি যেন সারাবেলা জীবনানন্দের পঙক্তি মেনে এগোয়, ‘কেবলই দৃশ্যের জন্ম হয়।’ সকাল কিংবা ক্লান্ত দুপুর, বিকেল কিংবা সন্ধ্যাবেলা। প্রহরে প্রহরে পাল্টে যায় দৃশ্য।
ক. ‘জর্জর’ শব্দের অর্থ কী?
খ. কেন বর্ষার বৃষ্টিকে বাদলের ধারাপাত বলা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকটি ‘শ্রাবণে’ কবিতার কোন দিকটির প্রতিফলন ঘটিয়েছে? বর্ণনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘শ্রাবণে’ কবিতার সমগ্র বিষয়কে প্রকাশ করতে পারেনি।” – মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : বর্ষাকাল অমিতের খুব প্রিয়। চারদিকে যখন অঝোর ধারায় বৃষ্টি শুরু হয় তখন সে জানালায় বসে বৃষ্টির অবিরাম ঝরে পড়া দেখে। আনন্দে তার মনপ্রাণ তখন নেচে ওঠে।
ক. ‘শ্রাবণে’ কবিতায় মুখ ঢাকা কার?
খ. ‘ধোঁয়ামাখা চারিধার’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘শ্রাবণে’ কবিতার কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে? আলোচনা করো।
ঘ. ‘বৃষ্টি মানুষের কাছে অফুরান আনন্দের উৎস হয়ে ওঠে’ -উদ্দীপক ও ‘শ্রাবণে’ কবিতার আলোকে তোমার মতামত দাও।
৭ম শ্রেণির বাংলা বইয়ের কবিতাগুলোর সৃজনশীল প্রশ্ন ডাউনলোড করতে নিচে দেয়া লিংকগুলোতে ক্লিক করো:
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : কুলি মজুর
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : নতুন দেশ
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : আমার বাড়ি
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : শোন একটি মুজিবরের থেকে
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : সবার আমি ছাত্র
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : শ্রাবণে
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : সাম্য
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : মেলা
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : এই অক্ষরে
►► সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : গরবিনী মা জননী
উপরে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে ৭ম শ্রেণির বাংলা শ্রাবণে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ডাউনলোড করে নাও। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে জয়েন করো SSC and HSC Candidates, Bangladesh ফেসবুক গ্রুপে। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post