এবছর এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য হিন্দুধর্ম শিক্ষা সাবজেক্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গতবছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এ বিষয়টি না থাকলেও এবার আছে। আজ কোর্সটিকায় তাই আমরা এসএসসি হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা সাজেশন প্রকাশ করব। এখানে তোমরা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকে সৃজনশীল অংশের অধ্যায়ভিত্তিক সাজেশন পাবে।
এসএসসি পরীক্ষার জন্য হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়টি থেকে মোট ৬টি অধ্যায় বেছে নেওয়া হয়েছে। তোমাদের পরীক্ষা এ অধ্যায়গুলোর মধ্যে থেকেই হবে। তাই এ অধ্যায়ের বাছাইকৃত প্রশ্নগুলো অনুশীলন করা তোমাদের জন্য অধিকতর জরুরী।
হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা সাজেশন
২য় অধ্যায়: হিন্দুধর্মের বিশ্বাস, উৎপত্তি ও বিকাশ
৩য় অধ্যায়: ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান
৪র্থ অধ্যায়: হিন্দুধর্মে সংস্কার
৫ম অধ্যায়: দেব-দেবী ও পূজা
৬ষ্ঠ অধ্যায়: যোগসাধনা
৯ম অধ্যায়: ধর্মপথ ও আদর্শ জীবন
১. দ্বিজেন্দ্রনাথ একজন ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি। তাঁর বয়স ৭৫ বছর। তিনি সংসারে থেকেও অত্যন্ত সংযমী। তিনি সংসারের সমস্ত দায়িত্ব পুত্রের হাতে অর্পণ করে মন্দিরে মন্দিরে ঈশ্বর ধ্যানে মগ্ন থাকেন। এতেও তাঁর আত্মতৃপ্তি হয় না বিধায় তিনি জীবনের পরম প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে সংসার ত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন।
ক. একেশ্বরবাদ কী?
খ. প্রত্যাহার বলতে কী বোঝায়?
গ. দ্বিজেন্দ্রনাথ সংসারে থেকে জীবনের কোন স্তরে অবস্থান করছেন তা তোমার পঠিত বিষয়বস্তুর আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘জীবনের পরম প্রাপ্তি লাভে দ্বিজেন্দ্রনাথের সিদ্ধান্তটি ছিল যৌক্তিক।’- তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
২. প্রশান্ত বাবু তাঁর সন্তানদের উপযুক্ত করে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু করেন। অতিথি সেবাসহ পরিবার ও সমাজের প্রতি তাঁর কর্তব্য নিষ্ঠার সাথে সম্পাদন করেন। তাঁর প্রতিবেশী আশীষ বাবু সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার কিছুকাল পর জাগতিক সকল কর্ম পরিত্যাগ করে কেবল ঈশ্বর চিন্তায় মগ্ন থাকেন। [এসএসসি সকল বোর্ড-’১৫]
ক. মানুষ জীবনের প্রথম পঁচিশ বছরকে কী বলা হয়?
খ. বানপ্রস্থ আশ্রমের জীবন-যাপন প্রণালি বুঝিয়ে লেখ।
গ. আশ্রম ধর্মানুযায়ী প্রশান্ত বাবু কোন পর্যায়ের অন্তর্ভুক্ত তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. আশীষ বাবু কী ধর্ম নির্দেশিত পথে হাঁটছেন? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি প্রদর্শন কর।
২. চৈত্র মাসে গোবিন্দ তার মা-বাবার সাথে লাঙ্গলবন্দ স্নানে গিয়েছিল। সেখানে গিয়ে সে তার মা-বাবার সাথে স্নান সম্পন্ন করে। স্নান শেষে হাজার মানুষের ভিড়ে লাঙ্গলবন্দ স্নান সম্পর্কে তার কৌতূহল জাগে এবং সে লাঙ্গলবন্দ স্নানের উৎপত্তি, বিকাশ ও মহাপুরুষের অবদান সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করে।
ক. পুণ্যস্থান কী?
খ. ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থান ভ্রমণের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
গ. গোবিন্দের তীর্থ দর্শনের সাথে তোমার পাঠ্যপুস্তকের যে তীর্থস্থানের সাদৃশ্য রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. গোবিন্দের জীবনাচরণে তীর্থ দর্শনের প্রভাব বিশ্লেষণ কর।
৪. শ্রী হরিপদ ঘোষ পৌষের শেষ দিনে পূজার আয়োজন করেছেন। নানা ধর্মকর্মের মধ্য দিয়ে উদ্যাপন করছেন দিনটি। তিনিও চৈত্রের শেষদিনে এরকম উৎসবের আয়োজন করে থাকেন। পরিবারের সবাই মিলে স্নান, দান, ব্রত, উপবাসের মধ্য দিয়ে উদ্যাপন করেন দিনটি। [পাঠ : ১-৪]
ক. ধর্মাচার কী?
খ. ধর্মাচার ও ধর্মানুষ্ঠানের মধ্যে পার্থক্য কী?
গ. শ্রী হরিপদ ঘোষ হিন্দুদের কোন ধর্মাচারটি পালন করেছেন- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটিতে হিন্দুধর্মাচারের পূর্ণরূপ প্রতিফলিত হয়নি মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
৫. গতকাল হঠাৎ করে ধীরেন্দ্র বাবু মারা গেলে তার পুত্ররা গ্রামবাসীর সহায়তায় পিতার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করে। নির্দিষ্ট সময় অশৌচ পালনের পর আদ্যশ্রাদ্ধানুষ্ঠান ঘটা করে আয়োজন করে। [এসএসসি স. বো. ’১৫]
ক. মৃত্যু মানে কী?
খ. ‘জন্মভেদে নয়, বরং কর্মভেদেই বর্ণ বিভাজন’Ñকথাটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. ধীরেন্দ্র বাবুর পুত্রদের অশৌচ পালনের কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. আদ্যশ্রাদ্ধানুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে ধীরেন্দ্র বাবুর পুত্ররা তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছে- তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
৬. নতুন জীবনের প্রত্যাশায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন নয়নতারা এবং শ্রীমান মুখার্জি। বছর যেতে না যেতেই তাদের কোলজুড়ে এলো ফুটফুটে কন্যা সন্তান। জন্মের সাথে সাথে কন্যার বাবা তার মুখে যব, যষ্টিমধু, ঘি দিয়ে মন্ত্রোচ্চারণ করলেন। একাদশ দিনে নাম রাখা হলো তুলতুলি। দশম মাস পড়ার সাথে সাথে মেয়ের মুখে তুলে দিলেন অন্ন।
ক. বিবাহ কী?
খ. মনুসংহিতা, পরাশরসংহিতা কী জাতীয় গ্রন্থ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে হিন্দুধর্মের কোন সংস্কারগুলোর ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটিতে হিন্দুধর্মের সংস্কারের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেছে কি? মতামত দাও।
৭. জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করে গড়ে তোলার জন্য প্রাচীন ঋষিরা কিছু মাঙ্গলিক কর্মের নির্দেশনা দিয়েছেন। সপ্তমের বাবা তাই এ নির্দেশনানুসারে ছয়মাস বয়সের সময় তাকে নিয়ে যায় মন্দিরে। সেখানে গিয়ে মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম তার মুখে ভাত তুলে দেয়। এ উপলক্ষে বৃদ্ধ কিছু ভিক্ষুককে ডেকে নিয়ে লোকনাথ মন্দিরে অন্নভোজন করান সপ্তমের মা। স্মৃতিশাস্ত্রে এ ধরনের দশবিধ সংস্কারের কথা বলা আছে। [পাঠ-১ ও ২]
ক. কখন সমাবর্তন করা হতো?
খ. ‘বিবাহ’ শব্দটির ব্যুৎপত্তি লেখ।
গ. উদ্দীপকের আলোচনায় যে বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে পাঠ্যবইয়ের আলোকে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত শাস্ত্রে এ ধরনের দশবিধ সংস্কারের কথা বলা হয়েছেÑ এ বক্তব্যের সাথে তুমি কি একমত?
৮. শোভা ও তার মা প্রতি রোববারের মতো আজও সন্ধ্যার বেলা মা ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গেছে। মা দুর্গার মূর্তির সামনে আসন গেড়ে বসেছে তাঁরা। প্রদীপ জ্বেলে শোভা গুণগুণ করে গান গাইছে- ‘তোমায় ও পূজার আরিতি লাগি জ্বালি প্রেম প্রদীপ শিখা।’ নামাবলি পরিহিত তাদের পুরোহিত সামনে বসে আছেন। যিনি পূজা-অর্চনা কার্যাদি সম্পাদনে শোভাদের সাহায্য করবে। হিন্দুধর্ম সম্পর্কে তার তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান অনেক। [পাঠ-১ ও ২]
ক. পুরাণের দেবতাদের কী বলা হয়?
খ. দেবতাদের শ্রেণিবিন্যাস বলতে কী বোঝ?
গ. শোভা ও তার মায়ের মতো তুমি কীভাবে পূজা করবে? পাঠ্যবইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ উক্তিটির আলোকে পুরোহিতের গুণাবলি বিশ্লেষণ কর।
৯. মিতুলদের এলাকায় একজন যোগী পুরুষ আগমন করেছেন। তিনি ধর্মের নানা তত্ত্ব ও দর্শন সকলকে শোনাচ্ছেন। একসময় তিনি বললেন, যোগসাধনাও ধর্মসাধনার অঙ্গ। এর মাধ্যমে ধার্মিক তার কাক্সিক্ষত সাফল্যে পৌঁছতে পারে। আমাদের যোগ থাকতে হবে ঈশ্বরের সাথে। যোগের মাধ্যমে তার আরাধনাই হলো যোগসাধনা। তিনি আরও বলেন, যোগসাধনার গুরুত্ব অনেক। যোগসাধনার মাধ্যমে শরীর, মন, আত্মা, ঈশ্বর সাধনার উপযোগী হয়। এতে ঈশ্বরের সান্নিধ্য পাওয়া যায়। [পাঠ : ১]
ক. হিন্দু ধর্ম শাস্ত্রে ‘যোগ’ মানে কী?
খ. অপরিগ্রহ বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকের যোগী পুরুষ যোগসাধনার ব্যাপারে যে ধারণা দিয়েছেন তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত সাধনার গুরুত্ব উপস্থাপন কর।
১০. সজীবকে নিয়ে তার বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। সজীবের রাগ অনেক বেশি। বেশিরভাগ সময়ই সে অন্যদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে। তাছাড়া তার মধ্যে অন্যদেরকে ছোট করে দেখার প্রবণতাও অনেক বেশি। তার বাবা-মা কাউকে দয়া করে কিছু দান করলে সে প্রচ- রাগারাগি করে। [পাঠ : ২]
ক. নৈতিক মূল্যবোধ কী?
খ. ধার্মিক বলতে কী বোঝায়?
গ. সজীবের আচরণ ও কর্মকাণ্ডে হিন্দুধর্মের কোন দিকটি অনুপস্থিত? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত বিষয়টির সাথে ধর্মপথের কোনো সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয় কি? তোমার মতামত দাও।
১১. চিত্তরঞ্জন হালদার একজন সৎ ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি। বিপদে তিনি ধৈর্যহারা হন না। তিনি সুখে-দুঃখে নিরুদ্বেগ থাকেন। তিনি নিজেকে তৃণের চেয়েও নিচু মনে করেন। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে তিনি সমান বিবেচনা করেন। [পাঠ : ৩]
ক. শিষ্ট আচারকে কী বলে?
খ. নমস্কার বলতে কী বোঝ?
গ. চিত্তরঞ্জন হালদারের জীবনের আলোকে ধার্মিকের স্বরূপ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তুমি কি মনে কর ধর্মের জয় হয়, অধার্মিক ব্যক্তি পরিণামে শাস্তি পান? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
১২. পিযুষ বাবুর বাবার মৃত্যুর পর দশদিন হবিষ্যান্ন খেয়ে জীবন ধারণ করেছেন। এরপর মাথা মু-ন করে ধর্মীয় বিধান অনুসারে অন্যান্য কাজ সম্পাদন করেছেন। প্রথম প্রথম তার মনটা খুব খারাপ থাকত এরপর আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায়। মনে স্থিরতার ভাব জেগে ওঠে। ফলে ঐ সময়ের ধর্মীয় কাজগুলো করতে তার সুবিধা হয়। [পাঠ-১১]
ক. অন্ত্যেষ্টি শব্দের অর্থ কী? ১
খ. মৃতদেহের সৎকার করা প্রয়োজন কেন?
গ. পিযুষ বাবু ও তার জ্ঞাতিরা কোন ধরনের অশৌচ পালন করেছেন? পাঠ্যবইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. পিযুষ বাবুর উক্ত কাজটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
১৩. মায়ের মৃত্যুর একাদশ দিনে অশৌচ পালন করার পর প্রদীপ প্রজ্বলিত করে বাস্তুপুরুষ যজ্ঞেশ্বর ও ভূস্বামীর পূজা দিল নয়ন চাঁদ। তারপর মায়ের উদ্দেশে আসন, ছাতা, তাম্বুল উৎসর্গ করলেন তিনি। পরে পি-দান করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটালেন। তার এ কাজে পাড়া-প্রতিবেশীরা তাকে সাধুবাদ জানাল। [পাঠ-১২]
ক. আদ্যশ্রাদ্ধের পূর্ণনাম কী?
খ. অশৌচের প্রকারভেদ লেখ।
গ. উদ্দীপকে কোন সংস্কারটির ধারণা দেয়া হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. নয়ন চাঁদের উক্ত কাজটিকে এলাকাবাসীর সাধুবাদ জানানোর কারণ বিশ্লেষণ কর।
১৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি লাভ করে প্রশাসনের উচ্চপদে চাকরি নিয়েছেন মৃণাল ঘোষ। বাবা-মা ঠিক করলেন এবার তাকে বিয়ে করাবেন। গ্রামের উচ্চ শিক্ষিত মিনু দাসের সাথে বিয়ে দিলেন। সুখেই সংসার করছে তারা। মৃণাল স্ত্রী সন্তানের প্রতি যেমন দায়িত্ব পালন করছেন তেমনি বাবা-মার প্রতি তার শ্রদ্ধারও কমতি নেই। ঈশ্বরের প্রতি মৃণাল কৃতজ্ঞ যে পৃথিবীতে তিনি এত সুন্দরভাবে জীবন উপভোগ করতে পারছেন। [পাঠ-৫ ও ৬]
ক. অবতারবাদের সূচনা হয়েছে কোন যুগে?
খ. অবতারের পৃথিবীতে পদার্পণ করার কারণ কী? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটির ঘটনা চতুরাশ্রমের কোন ধারণাটির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি উক্ত বিষয়টির পূর্ণ রূপ নয় – বিশ্লেষণ কর।
১৫. চাকরি থেকে অবসর নিয়ে ধর্মকর্মে মন দিয়েছেন শ্রী বিমল রায়। তাই তিনি জাগতিক কাজকর্ম থেকে বিরত থেকে একমাত্র ঈশ্বরের ধ্যানে নিমগ্ন থাকেন। সামান্য সময়ের জন্য তিনি মন্দিরে আশ্রয় নেন। তিনি দুপুরবেলায় অন্ন গ্রহণ করেন এবং বাকি দুবেলা ফল, দুধ খেয়ে জীবন ধারণ করেন। তার ধারণা এভাবে ঈশ্বরের আরাধনা করলে তিনি মোক্ষলাভ করতে পারবেন। [পাঠ-৫ ও ৬]
ক. ধর্মের শাস্ত্রীয় সংজ্ঞা উল্লেখ কর।
খ. ব্রহ্মচর্যাশ্রম বলতে কী বোঝ?
গ. শ্রী বিমল রায়ের কাজে চতুরাশ্রমের কোন ধারণাটির বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. শ্রী বিমল দাসের কাজটিই চতুরাশ্রমের একমাত্র কাজ নয়- মন্তব্যটির যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ কর।
পরীক্ষার্থীরা, ওপরে দেওয়া নির্দেশনা অনুসরণ করে এসএসসি হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা সাজেশন উত্তরসহ সংগ্রহ করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post