এই পোস্টের শেষে ssc bangla 1st paper test paper pdf ডাউনলোড করার লিংক পাওয়া যাবে। তার আগে এই টেস্ট পেপার থেকে কিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেখে নাও।
ssc bangla 1st paper test paper pdf
১. আরজ আলী মাতুব্বর একজন স্বশিক্ষিত মানুষ। বরিশালের এক প্রত্যন্ত গ্রামে তার বাড়ি। বাল্যকাল থেকে নতুন কিছু জানা এবং বইয়ের প্রতি আগ্রহ ছিল প্রচুর। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তার বেশি দূর লেখাপড়া হয়ে ওঠেনি। কিন্তু বইয়ের প্রতি তার বই অদম্য আগ্রহের কাছে সকল প্রতিবন্ধকতা হার মানে। পরবর্তী সময়ে তিনি বরিশালের পাবলিক লাইব্রেরিতে খুব সামান্য বেতনে চাকরি নেন। লাইব্রেরির বই পরিষ্কার করার ফাঁকে ফাঁকে বইয়ের মধ্যে বুঁদ হয়ে থাকতেন। বই পড়াই হয়ে ওঠে তার একমাত্র নেশা। আর এ নেশাই তাকে পরবর্তী সময়ে একজন দার্শনিকে পরিণত করে। সুশিক্ষিত লোক মাত্রই যে স্বশিক্ষিত তা আরজ আলী মাতুব্বরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
ক. প্রমথ চৌধুরীর পৈত্রিক নিবাস কোথায়?
খ. ‘যে জাতির জ্ঞানের ভাণ্ডার শূন্য, সে জাতির ধনের ভাঁড়েও ভবানী’ উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. বাঙালি সমাজ ভাবনায় অর্থনৈতিক প্রসঙ্গ উদ্দীপকে ও ‘বই পড়া’ প্রবন্ধে কীভাবে ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” মন্তব্যটি উদ্দীপক ও ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর।
২. শিববাড়ির বড় মন্দির। পূজার মস্ত আয়োজনে ব্যস্ত গ্রামের সকলে। সুন্দর করে সাজানো হয়েছে মন্দির। গ্রামের জমিদার নিজ হাতে মন্দির সাজানোর কাজ করছেন। পাশের গ্রাম থেকে ভক্তরা আসছে মায়ের পূজা দিতে। পুরোহিতের কণ্ঠে মন্ত্রের উচ্চারণে পূজা শুরু হলো। পুরোহিত মন্ত্র পড়ার ফাঁকে ফাঁকে পূজার ঘণ্টা বাজান। এমন সময় গর্জে উঠল জমিদারের কণ্ঠ। মন্দিরে পূজা দিতে এসেছে এক মেথরের গৃহবধূ। জমিদার বলল, ‘ছোট জাত হয়ে মায়ের মন্দিরে পূজা দেবার শখ?” জমিদারের নির্দেশে তাকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হলো মন্দির থেকে। আঁচল দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে চলে গেল গৃহবধূ। আবার শুরু হলো পূজা।
ক. কাঙালীর বাবার নাম কী?
খ. ‘বাগদি-দুলে ঘরের কেউ কখনো ওষুধ খেয়ে বাঁচে না’ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের মূলভাব ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন ঘটনাকে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “মেথরের গৃহবধূকে মন্দির থেকে বের করে দেওয়ায় তৎকালীন হিন্দু সমাজের সংকীর্ণ মনেরই পরিচয় পাওয়া যায়” উক্তিটির সত্যতা অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের আলোকে যাচাই কর।
৩. তোমরা একতারা বাজাইয়ো না, দোতারা বাজাইয়ো না
গিটার আর বঙ্গ বাজার রে, তোমরা গিটার আর বঙ্গ বাজাও রে
একতা বাজাইলে মনে পইড়া যায়, একদিন বাঙালি ছিলাম রে।
ক. ‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সম্পাদনা করেন কে?
খ. ‘নচেৎ এ সকল কেবলি ভুয়া, কেবলি ফক্কিকার’ বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকে ‘পল্লিসাহিত্য’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘পল্লিসাহিত্য’ প্রবন্ধের বিষয়বস্তুকে সামগ্রিকভাবে ধারণ করেনি” মন্তব্যটি বিচার-বিশ্লেষণ কর।
৪. পনেরো বছর বয়সে বাড়ির বড় বউ হয়ে এসেছে বিন্দু। তার চোখের চাহনি যেন কবিতায় মোড়ানো এক ছন্দময় কবিতা। বাড়ির পাঁচিলের ধারে গাছে গাছে আমের মুকুল এলে আর দক্ষিণা বাতাস মন ছুঁয়ে গেলে সে বুঝতে পারে ধরাতলে বসন্ত এসেছে। তবে বিশ্বজগৎ তার ঋতুর সুধাপাত্র হাতে করে যেমন করেই ডাক দিক না কেন, বিন্দু বুঝতে পারে অতি তুচ্ছ ইট-কাঠের অন্তরালেই তাকে তিলে তিলে মরতে হবে। বিয়ের বিশটি বছর পর সে আবিষ্কার করে নিজেকে। দেখে সংসারের প্রতিদিনকার জীবনযাত্রার
মধ্যে কখন সে হারিয়ে ফেলেছে তার ব্যক্তিক সত্ত্বাকে, তার কাব্যিক সত্ত্বাকে।
ক. বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় কোন পত্রিকায় ব্যাঙ্গাত্মক কবিতা ও প্যারোডি লিখে সাহিত্যাঙ্গনে প্রবেশ করেন?
খ. ‘নিমগাছের ইচ্ছে করতে লাগলো লোকটার সঙ্গে চলে যেতে’ কেন? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের বিন্দুর সাথে ‘নিমগাছ’ গল্পের প্রতীকী নিমগাছের ও লক্ষ্মীবউর সাদৃশ্য/বৈসাদৃশ্য নিরূপণ কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘নিমগাছ’ গল্পের মূলগল্পকে উপস্থাপন করেছে’ ‘নিমগাছ’ গল্পের আলোকে উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
৫. উদ্দীপক-১
এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে সবচেয়ে সুন্দর করুণ;
সেখানে সবুজ ডাঙা ভ’রে আছে মধুকূপী ঘাসে অবিরল;
সেখানে গাছের নাম : কাঁঠাল, অশ্বত্থ, বট, জারুল, হিজল;
সেখানে ভোরের মেঘে নাটার রঙের মতো জাগিছে অরুণ।
উদ্দীপক-২
সন্ধ্যা হলে? মৌমাছি চাক আজো বাঁধে না কি
জামের নিবিড় ঘন ডালে, মৌ খাওয়া হয়ে গেলে আজো তারা
উড়ে যায় কুয়াশায় সন্ধ্যার বাতাসে
কতো দুরে যায়, আহা… অথবা হয়তো কেউ চালতার ঝরাপাতা জ্বালে
মধুর চাকের নিচে মাছিগুলো উড়ে যায়… ঝরে পড়ে… ম’রে থাকে ঘাসে।
ক. ‘মাল্যবান’ কী জাতীয় রচনা?
খ. ‘সেদিনও দেখিবে স্বপড়ব’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপক-১ ও ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময়তার যে চিত্র অঙ্কিত হয়েছে তা চিহ্নিত কর।
ঘ. “ব্যক্তি মানুষ হারিয়ে যায় প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে কিন্তু পৃথিবীর গল্পগুলো বেঁচে থাকে চিরকাল” উদ্দীপক-২ ও ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার আলোকে উক্তিটি বিচার কর।
৭. মা তুই যাসনে আর ঐ বদ্যি বাড়ি
একলা ঘরে তোর সাথে আজ বাঁধব আড়ি।
চুপ করে থাক লক্ষ্মী খোকা এইতো আমি।
যাবো আসবো বদ্যিমশায় অনেক দামি
তুই ছাড়া মোর ভুবনখানা শ্মশন কালো
সুস্থ হয়ে করবি আমার কোল যে আলো।
ঠিক আছে মা, আনগে ওষুধ এই বেলা।
কালকে আবার পাড়ার মাঠে সেই খেলা।
ক. সাত নবি সিকায় কী বেঁধে রাখার কথা বলা হয়েছে?
খ. ‘আঁধারের সাথে যুঝিয়া তাহার ফুরায়ে এসেছে তেল’ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের খোকার সাথে ‘পল্লিজননী’ কবিতার ছেলেটির সাদৃশ্য কোথায়? নির্ণয় কর।
ঘ. “সন্তান বাৎসল্যই উদ্দীপকের খোকার মা ‘পল্লিজননী’ কবিতার পল্লি মাকে এক সূত্রে বেঁধেছে” আলোচনা কর।
৮. স্বাধীনতা, বাংলাদেশ-এই মতো শব্দ থেকে ওরা
আমাকে বিচ্ছিন্ন করে রাখছে সর্বদা।
অথচ জানেনা ওরা কেউ
গাছের পাতায়, ফুটপাতে
পাখির পালকে কিংবা নারীর দু’চোখে
পথের ধুলোয়
বস্তির দুরন্ত ছেলেটার
হাতের মুঠোয়
সর্বদাই দেখি জ্বলে স্বাধীনতা নামক শব্দটি।
ক. বুধাকে কে ছনড়বছাড়া বলে ডাকে?
খ. ‘ওর সামনে জেগে ওঠে একটি ভয়াবহ কুটিল রাত’ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের বুধার সাথে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘কাকতাড়ুয়া’ উনপ্যাসের সমগ্র ভাবকে ধারণ করে কি? যুক্তিসহ প্রমাণ কর।
৯. মুক্তিকামী দুরন্ত পথিক বিপ্লবের অগিড়বমন্ত্রে দীক্ষিত এক মুক্ত সৈনিক। সে জানে মুক্তির পথ বন্ধুর পথ। সে পথে পথে মৃত্যু ওঁৎ পেতে আছে। তবু করুণ মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে তার কোনো দ্বিধা নেই। কারণ দুরন্ত পথিক চিরন্তন মুক্তিকামী।
ক. ‘পোকামাকড়ের ঘরবসতি’ কার লেখা?
খ. ‘এবার মৃত্যুর উৎপাত শুরু করে ভিনড়ব রকমের মানুষ’ এ কথা দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের কোন দিকটি উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের দুরন্ত পথিক ও ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের বুধা সমধর্মী হলেও পুরোপুরি এক নয়” মন্তব্যটির ক্ষেত্রে তোমার মতামত ব্যক্ত কর।
১০. দুরন্ত হরিণীর মতো চঞ্চলা স্বভাবের মেয়ে জমিলা বউ হয়ে যার ঘরে আসে তার নাম লোকটি গ্রামের সহজ সরল মানুষগুলোর অসহায়তার সুযোগ নিয়ে অজ্ঞাতনামা প্রাচীন কবরকে মাজার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে প্রভাব প্রতিপত্তি গড়ে তুলেছে। জমিলা মজিদকে প্রম দেখার অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করতে গিয়ে বলে, “তয় দেইখা আমি কই; দ্যুত, তুমি আমার লগে মস্করা কর খোদেজা বুবু। কারণ কী আমি ভাবলাম, তানি বুঝি দুলার বাপ।”
ক. ‘বহিপীর’ নাটকটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
খ. ‘তাহারা তাহাদের নতুন জীবনের পথে যাইতেছে’ বহিপীরের এরূপ উক্তির কারণ ব্যাখ্যা কর
গ. উদ্দীপকের জমিলা চরিত্রের সাথে ‘বহিপীর’ নাটকের তাহেরার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি তুলে ধর।
ঘ. “ধর্মকে পুঁজি করে স্বীয় স্বার্থ চরিতার্থ করাই মজিদ এবং বহিপীরের প্রকৃত ধর্ম” উদ্দীপক ও ‘বহিপীর’ নাটকের আলোকে মন্তব্যটি যাচাই কর।
১১. সন্ধ্যাবেলা পুকুর ঘাটে পানি নিতে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে যায় মিনতি। পরিবারের সকলের এবং প্রতিবেশীদের বিশ্বাস তার উপর জিন-ভূতের আছর পড়েছে। শীঘ্রই কোনো পীরফকিে রর কাছে নিতে হবে। এ সিদ্ধান্তে ঘোর বিরোধিতা করে মিনতির বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া পিসতুতো ভাই সুকুমার। সে মিনতিকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে ডাক্তার দেখালে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। মূলত শারীরিক দুর্বলতার কারণেই এমনটি হয়েছিল।
ক. সূর্যাস্ত আইন কত সালে প্রণীত হয়?
খ. ‘খালি কচুরিপানা, কেবল কচুরিপানা ভেসে যায়’ কে কখন কেন এই উক্তিটি করেছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সুকুমার ও ‘বহিপীর’ নাটকের হাশেমের চেতনার সাদৃশ্য বিচার কর।
ঘ. “উদ্দীপকে উল্লিখিত সমাজব্যবস্থার সাথে ফুটে ওঠা বিষয় থেকে পরিত্রাণই ‘বহিপীর’ নাটকের শিক্ষণীয় দিক।” মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
১২. দুই পুত্রসন্তানের পর কন্যাসন্তান পলাশ বাবুর পরিবারে আনন্দের বন্যা নিয়ে এলো। নাম রাখা হলো কল্যাণী। সকলের চোখের মণি কল্যাণী বেড়ে ওঠার সাথে সাথে পলাশ বাবু বুঝতে পারলেন বয়সের তুলনায় কল্যাণীর মানসিক বিকাশ ঘটেনি। কিছু বললে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে থাকে। কল্যাণীর বিয়ের কথাবার্তা চলছে। পলাশ বাবু কল্যাণীর সবই বরপক্ষকে খুলে বললেন। সব শুনে বরের বাবা সুবোধ বাবু বললেন, আমার ছেলেও তো কল্যাণীর মত হতে পারত। কাজেই কল্যাণী মাকে ঘরে নিতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
ক. সুভার গ্রামের নাম কী?
খ. পিতা-মাতার নীরব হৃদয়ভার’ কথাটি দ্বারা লেখক কী বোঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের প্রম অংশের বক্তব্যে কল্যাণী ও সুভার যে বিশেষ দিকটির সঙ্গতি দেখানো হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. কল্যাণী ও সুভা একই পরিস্থিতির শিকার হলেও উভয়ের প্রেক্ষাপট ও পরিণতি ভিন্ন বিশ্লেষণ কর।
১৩. কবির জার্মানিতে থাকে। সপরিবারে। দুই যুগ ধরে। ওয়েল সেটেলড যাকে বলে। কিন্তু মন তার পড়ে আছে বৈরল, ময়মনসিংহে। এখানে তার কেটেছে শৈশব ও কৈশোরের দুরন্ত দিনগুলো। সব ছেড়ে মন চায় উড়াল দিতে ঢাকার পথে।
ক. খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে চলে গেল কে?
খ. কচি পাতাগুলো খায়ও অনেকে- কেন খায়?
গ. অুনচ্ছেদের বক্তব্যের সঙ্গে ‘নিমগাছ’ গল্পের কোনো মিল আছে কি? লেখ।
ঘ. কবিরের অনুভূতির সঙ্গে লক্ষ্মীবউয়ের দশার সাযুজ্য আছে কি? তোমার মূল্যায়ন ব্যক্ত কর।
১৪. সুমন ও শ্যামল বাল্যবন্ধু। দুজনই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত। পেশাগত জীবনে সুমন বড় ব্যবসায়ী। গাড়ি, বাড়ি, টাকা-কড়ি কোনো কিছুরই অভাব নেই তার। সবাই তাকে এক নামে চেনে। আর শ্যামল শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়। গত সিডরে তাদের গ্রাম লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। এ সময় শ্যামল তার ছাত্রদের নিয়ে ত্রাণসামগ্রী সংগ্রহ করে অসহায় মানুষদের কাছে পৌঁছে দেয়। তাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে। অথচ সুমন ছুটে এসে সাহায্যের বদলে অসহায় মানুষদের কাছ থেকে নামমাত্র মূল্যে বিঘার পর বিঘা জমি কিনে নেয়।
ক. মানব জীবনে মুক্তির জন্য মোতাহের হোসেন চৌধুরী কয়টি উপায়ের কথা বলেছেন?
খ. আত্মার অমৃত উপলব্ধি করা যায় না কেন?
গ. উদ্দীপকের সুমনের মাঝে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের যে দিকটি প্রকাশিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. শ্যামলের কাজে শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিকটি উপস্থিত ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
১৫. স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করতে নেপথ্য ভূমিকা রেখেছিল। তারেক মাসুদ মুক্তির গান প্রামাণ্যচিত্রে দেখিয়েছেন শিল্পীরা বিভিন্ন মুক্তিযুদ্ধের ক্যাম্পে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছেন। যুদ্ধ কেবল মুক্তিযোদ্ধারা করেনি। এ যুদ্ধে শিল্পী, কলাকুশলী ও শব্দসৈনিকের ভূমিকাও ছিল।
ক. যুদ্ধের সময় জামী কোন শ্রেণির ছাত্র ছিল।
খ. নিয়াজির আত্মসমর্পণ আনন্দের কিন্তু শরীফের কুলখানি বেদনার কেন? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের ভাবনা ‘একাত্তরের দিনগুলি’র কোন দিককে উন্মোচিত করেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের অনুভব ‘একাত্তরের দিনগুলি’র সমগ্র অনুভবকে ধারণ করে কি? মূল্যায়ন কর।
১৬. এ আমার শৈশবের নদী, এই জলের প্রহার
সারাদিন তীর ভাঙে, পাক খায়, ঘোলা স্রোত টানে
কিছুই খুঁজিনি আমি যতবার এসেছি এ তীরে
নীরবতৃপ্তির জন্য আনমনে বসে থেকে ঘাসে
নির্মল বাতাস টেনে বহুক্ষণ ভরেছি এ বুক।
ক. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কোন ধরনের কবিতা?
খ. কপোতাক্ষ নদের কাছে কবির প্রার্থনা কী?
গ. বিদেশে থাকলে দেশের অতি সাধারণ জিনিসও মনকে প্রবলভাবে নাড়া দেয়- তোমার পঠিত ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার আলোকে বর্ণনা কর।
ঘ. ‘স্বদেশভাবনা ও অতীত বিধুরতায় কপোতাক্ষ নদ হয়ে উঠেছে কবির সংবেদ্য জীবনের প্রতীক’- উদ্দীপকের আলোকে উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
১৭. জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে
সে জাতির নাম মানুষ জাতি
শীত তাপ ক্ষুধা তৃষ্ণার জ্বালা
সবাই আমরা সমান বুঝি,
বর্ণে বর্ণে নাইরে বিশেষ
নিখিল জগৎ ব্রহ্মময়
ক. মন্দিরের দরজা বন্ধ করেছিল কে?
খ. ‘মানুষ’ কবিতায় কবি হাতুড়ি শাবল চালাতে বলেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকের বক্তব্যের সাথে ‘মানুষ’ কবিতার পুরোহিতের আচরণের পার্থক্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বক্তব্যকে কি ‘মানুষ’ কবিতার কবির আকাক্সক্ষার প্রতিফলন বলা যায়?
১৮. বাদশা বাবর কাঁদিয়া ফিরিছে নিদ নাহি চোখে তাঁর
পুত্র তাঁহার হুমায়ুন বুঝি বাঁচে না এবার আর।
চারিধারে তাঁর ঘনায়ে এসেছে মরণ অন্ধকার।.
ক. বাঁশবনে বসে কোন পাখি ডাকে?
খ. ‘আজো রোগে তার পথ্য জোটেনি’ কেন?
গ. উদ্দীপকের বিষয়বস্তু তোমার পঠিত কবিতার সঙ্গে কতটুকু সাদৃশ্যপূর্ণ, ব্যখ্যা কর।
ঘ. প্রতিফলিত দিকটি ‘পল্লিজননী’ কবিতার সামগ্রিক ভাবকে ধারণ করে কি? যুক্তিসহ উপস্থাপন কর।
১৯. সামাদ সাহেব ব্যাংকে ক্যাশিয়ার হিসেবে ৩০ বছর যাবৎ কর্মরত আছেন। সবার আগে অফিসে আসেন এবং সবশেষে অফিস ত্যাগ করেন। একদিন ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে অপরাহেড়ব তিনি বাড়ি যান। পরদিন যথাসময়ে তিনি পুনরায় ফিরে আসেন। তার কারণে কারো এতটুকু কষ্ট যাতে না হয় সে ব্যাপারে তিনি বেশ সচেতন।
ক. রানার ভোরে কোথায় পৌঁছে যাবে?
খ. রাত নির্জন পথে কত ভয় তবুও রানার ছোটে। রানার কেন ছোটে?
গ. উদ্দীপকের সামাদ সাহেবের মাঝে ‘রানার’ কবিতার রানার চরিত্রের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. সামাদ সাহেব রানার চরিত্রের বিশেষ দিককে ধারণ করলেও রানার স্বতন্ত্র- মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।
২০. ৭ই মার্চের ভাষণ শুনে গর্জে ওঠে কলেজপুড়য়া আবু সাঈদ। ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তিযুদ্ধে। তার নেতৃত্বে একের পর এক গেরিলা আক্রমণে অতিষ্ঠ পাকসেনারা। জ্যাকপটের সকল অভিযানের পর পাকসেনারা আবু সাঈদের গ্রামে আক্রমণ করে। বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়। যাকে যেখানে পেয়েছে
সেখানে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। এক সময় আব সাঈদ জানতে পায় স্বজন হারানোর খবর। কিন্তু সে আপসহীন। তার একটাই প্রতিজ্ঞা এদেশের মাটি থেকে ওদের তাড়াতেই হবে।
ক. কে বুধাকে মানিকরতন বলে ডাকত?
খ. “এবার মুত্যুর উৎপাত শুরু করেছে ভিন্ন রকমের মানুষ” এ কথা বলার কারণ কী?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত কাহিনি ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের যে বিশেষ দিকটির ইঙ্গিত করে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আবু সাঈদের মনোভাবই যেন ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের মূল বক্তব্য যুক্তিসহ প্রমাণ কর।
২১. জমিদার মফিজ খাঁ-এর নাম শুনলে প্রজারা ভয়ে কাঁপতে থাকে। তার হুকুমের অবাধ্য হলে সে প্রজার আর রক্ষা নেই। ইদানীং তার চেলা হিসেবে কাজ করছে হাসেম ব্যাপারী। সারাদিন তাকে কুপরামর্শ দেয় আর নানা অজুহাতে প্রজাদের হালের বলদ, ঘরের টিন, পুকুরের মাছ ধরে নিয়ে আসে। কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে গ্রামছাড়া করে। গ্রামের সালিশ-বিচার সবই হাসেম ব্যাপারীর ইঙ্গিতে চলে। তাই সাধারণ মানুষ কানাঘুষা করে হাসেম ব্যাপারী যেন জমিদারের জমিদার।
ক. শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান কে ছিল?
খ. যে মানুষের দৃষ্টিতে ভাষা নেই, বুধার মতে সে মানুষ কেন মানুষ নয়?
গ. উদ্দীপকের হাসেম ব্যাপারীর সাথে ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসে বর্ণিত আহাদ মুন্সি চরিত্রের সাদৃশ্যের দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত দিকটিই ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের একমাত্র দিক নয়- যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।
২২. আজাদের বাবা নামকরা পীর ছিলেন। কিন্তু আজাদ পড়ালেখা শিখেছেন। শহরে চাকরি করেন। দীর্ঘদিন পর গ্রামে বেড়াতে আসেন। গ্রামের মুরব্বি তার কাছে এসে তাকে সালাম করতে যায়। আজাদ সাহেব নিজেই তাকে সালাম করেন, কিন্তু মুরব্বি এ ঘটনায় নিজেকে পাপী মনে করেন। আরেকজন তার কাছে পানিপড়া নিতে আসে। তাকে আজাদ সাহেব বোঝানোর চেষ্টা করেন।
ক. ‘বহিপীর’ নাটকের প্রম সংলাপটি কার?
খ. বিয়ে হলো তকদিরের কথা- এ কথাটি বুঝিয়ে বল।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত গ্রামের মানুষগুলোর কার্যক্রমে ‘বহিপীর’ নাটকে প্রতিফলিত সমাজের কোন চিত্রকে ইঙ্গিত করে তা তুলে ধর।
ঘ. উদ্দীপকের আজাদ চরিত্রটি ‘বহিপীর’ নাটকের বহিপীরের মতো ধর্ম ব্যবসায়ী নয়- মন্তব্যটি বিচার কর।
২৩. অনিশা এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দেবে। রোকন সাহেব, অনিশার বাবা বিজিএস বিষয়ের একজন শিক্ষকের নিকটে তার পড়াশুনার দায়-দায়িত্ব দিলেন যাতে তার মেয়ে বিষয়ভিত্তিক এ+ পেয়ে এসএসসি পাস করতে পারে। অনিশার বান্ধবী রামিসাহর বাবা রেজওয়ান সাহেব একজন অধ্যাপক। তার চিন্তা ভাবনা অন্যরকম। তিনি মনে করেন, বিদ্যা অর্জন করতে হয় শিক্ষার্থীকে এবং তার অর্জনের ক্ষেত্রে শিক্ষক শুধু সহায়ক বটে। কারণ পরীক্ষায় জিপিএ-৫ লাভ আর সুশিক্ষিত হওয়া এক নয়। সুশিক্ষিত হতে হলে মনের প্রসার দরকার যা শুধুমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে লব্ধ শিক্ষা কিংবা শিক্ষকের হেফাজতে লেখাপড়া করলেই হয় না। তার জন্য বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ক. আামদের নির্জীব করেছে কোনটি?
খ. লেখক লাইব্রেরিকে মনের হাসপাতাল বলেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকের অনিশার বাবার দৃষ্টিভঙ্গি ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের লেখকের সঙ্গে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ? কেন? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. রেজওয়ান সাহেবের মতাদর্শই ‘বই পড়া’ প্রবন্ধের মূল কথা। মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
২৪. বৃক্ষের দিকে তাকালে জীবনের গুরুত্ব উপলব্ধি সহজ হয়। তাই বারবার সেদিকে তাকানো প্রয়োজন। মাটির রস টেনে নিয়ে নিজেকে মোটাসোটা করে তুলতেই বৃক্ষের কাজের সমাপ্তি নয়। নইলে তার জীবন অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। তাই বৃক্ষকে সার্থকতার প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করা প্রয়োজন। সজীবতা ও সার্থকতার এমন জীবন্ত দৃষ্টান্ত আর নেই।
ক. ‘নিমগাছ’ কোন জাতীয় গল্প?
খ. ‘মাটির ভিতর শিকড় অনেক দূরে চলে গেছে’ এ কথা দিয়ে লেখক কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকটি ‘নিমগাছ’ প্রবন্ধের যে দিকের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘নিমগাছ’ প্রবন্ধের মূলভাবকে পুরোপুরি প্রকাশ করে না – যৌক্তিক ব্যাখ্যা দাও।
২৫. প্রবাসে বসবাস করা মুরসালাত ছুটিতে বাবার সাথে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে। তখন বৈশাখ মাস। পাশের গ্রামে বৈশাখী মেলা। মেলায় গান-বাজনাসহ নানান কর্মকা- চলছে। হঠাৎ মেলার এক প্রান্ত থেকে ভেসে আসা ‘আমায় এত রাতে কেনে ডাক দিলি প্রাণ কোকিলা রে’ গানটি শুনে সে বিমোহিত হয়। বাড়িতে এসে বাবাকে মেলায় শোনা গানের কথা বলে। তারা দু’জনে মিলে পরদিন আবারও মেলায় ছুটে যায় এবং এ ধরনের গানগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। বাংলাদেশের এই লোক-সংস্কৃতিকে সে বিদেশের মাটিতে পরিচয় করিয়ে দিতে চায়।
ক. বাংলা সাহিত্যের কত আনা শহুরে সাহিত্য?
খ. ‘আধুনিক শিক্ষার কর্মনাশা স্রোত’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘পল্লিসাহিত্য’ প্রবন্ধের আলোচিত দিকটির ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. উদ্দীপকের মুরসালাতকে ‘পল্লিসাহিত্য’ প্রবন্ধের স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিনিধি বলা যায় কি? যুক্তি দিয়ে বিচার কর।
২৬. এ জগতে, হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।
ক. গ্রামের একান্তে কোন নদীর তীরে শ্মশান?
খ. “সে যেন একটা উৎসব বাধিয়া গেল” কথাটি কেন বলা হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের যে সমাজচিত্রের প্রকাশ পেয়েছে তার ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. ‘সামন্তবাদের নিষ্ঠুর রূপ এবং নিচু শ্রেণির হতদরিদ্র মানুষের দুঃখ-কষ্টের এক প্রামাণ্য দলিল ‘অভাগীর স্বর্গ’- এ কথার যথার্থতা তুলে ধর।
২৭. অসহায় জাতি মরিছে ডুবিয়া, জানে না সন্তরণ,
কাণ্ডারি! আজ দেখিব তোমার মাতৃমুক্তিপণ।
‘হিন্দু না ওরা মুসলিম? ওই জিজ্ঞাসে কোন জন?
কাণ্ডারি! বল ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মার।
ক. সব স্মৃতি মুছে দিতে কী উদ্যত?
খ. “কবির বিরুদ্ধে কবি, মাঠের বিরুদ্ধে মাঠ” এখানে কী বুঝিয়েছেন কবি?
গ. উদ্দীপকে ‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’ কবিতার কোন বিষয়টিকে ইঙ্গিত করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের ‘কাণ্ডারি’ আসলে ‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’ কবিতায় কবির প্রতীকী শব্দÑ উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
২৮. তৈয়বুর সাহেব খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা। এবারের বন্যায় আক্কেলপুর এলাকার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। জেলা প্রশাসন থেকে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য নানাবিধ ত্রাণসামগ্রী আসে। ত্রাণ সাহায্য নিতে আসা প্রত্যেককে তৈয়বুর সাহেব নিজ হাতে ত্রাণসামগ্রী তুলে দেন। স্থানীয় চেয়ারম্যান বিষয়টি নিজের নিয়ন্ত্রণে নেয়ার চেষ্টা চালালেও তৈয়বুর সাহেবের বুদ্ধি ও সততার কাছে পরাস্ত হন। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সবাই তাঁর প্রশংসা করতে থাকেন এবং বলেন তৈয়বুর সাহেবের মতো মানুষ যদি আরো দু’একজন থাকতো তাহলে তাদের এত কষ্ট করতে হতো না।
ক. ‘আজারির চিন’ শব্দের অর্থ কী?
খ. কবি কালাপাহাড়কে আহ্বান জানিয়েছেন কেন?
গ. তৈয়বুর সাহেব ‘মানুষ’ কবিতায় বর্ণিত যে চরিত্রের বিপরীত সত্তা তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘মানুষ’ কবিতায় বর্ণিত ভণ্ডদের মানসিকতা পরিবর্তনে তৈয়বুর সাহেবের মতো ব্যক্তিদের প্রয়োজীয়তা অপরিসীম মতামতটি বিশ্লেষণ কর।
২৯. হয়তো খইয়ের ধান ছড়াতেছে শিশু এক উঠানের ঘাসে;
রূপসার ঘোলা জলে হয়তো কিশোর এক সাদা ছেঁড়া পালে
ডিঙা বায়; রাঙা মেঘ সাঁতরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে
দেখিবে ধবল বক; আমারেই পাবে তুমি ইহাদের ভিড়ে।
ক. অকাল বার্ধক্যে নত কে?
খ. জমিলার মা’র শূন্য খা খা রান্নাঘর শুকনো থালা বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকে ফুটে ওঠা চিত্রের সাথে ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার সাদৃশ্যের দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘জন্মভূমির সঙ্গে মানুষের জীবন গভীরভাবে সম্পর্কিত’ উদ্দীপক এবং কবিতায় সে দিকটিই সুস্পষ্ট। যুক্তি দিয়ে বিচার কর।
৩০. মাস্টার দা সূর্যসেন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। এ দেশের গণমানুষের মুক্তির জন্য নানাভাবে চেষ্টা করেন। তাঁরই পরিকল্পনা ও নির্দেশে চট্টগ্রামের পাহাড়তলির ইউরোপিয়ান ক্লাবে সফল হামলার পর ব্রিটিশ শাসকদের টনক নড়ে। তাকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়। অর্থের লোভে জনৈক ব্যক্তি তার অবস্থানের সন্ধান দিলে তিনি ধরা পড়েন এবং তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
ক. নোলক বুয়া বুধাকে কী নামে ডাকে?
খ. ভাবতে ভাবতে বুধার চোখ ভিজে ওঠে কেন?
গ. উদ্দীপকে মাস্টার দা সূর্যসেন এর পরিণতি এবং ‘কাকতাড়ুয়া’
উপন্যাসের বুধার জীবনের পরিণতির মিল/অমিলগুলো চিহ্নিত কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের একটি দিক মাত্র, সম্পূর্ণ নয়- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
অন্যান্য সাবজেক্টের টেস্ট পেপারগুলো ডাউনলোড করো
►► টেস্ট পেপার PDF: বাংলা ১ম পত্র
►► টেস্ট পেপার PDF: ইংরেজি ১ম পত্র
►► টেস্ট পেপার PDF: ইংরেজি ২য় পত্র
►► টেস্ট পেপার PDF: গণিত
►► টেস্ট পেপার PDF: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
►► টেস্ট পেপার PDF: সাধারণ বিজ্ঞান
►► টেস্ট পেপার PDF: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
►► টেস্ট পেপার PDF: ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা
►► টেস্ট পেপার PDF: কৃষিশিক্ষা
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে টেস্ট পেপারটি ডাউনলোড করে নাও। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post