পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র ৯ম অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় আমলাতন্ত্র একটি অপরিহার্য উপাদান হিসেবে স্বীকৃত। রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কার্যের স্থায়ীভাবে নিযুক্ত কর্মচারীরা হল শাসন বিভাগের অ-রাজনৈতিক অংশ। তাঁরা রাষ্ট্রকৃত্যক বা রাষ্ট্রভৃত্যক (Civil Servent) নামে পরিচিত। আদর্শ, দেশপ্রেম, কর্তব্য নিষ্ঠা ও জনসেবার মাধ্যমে আমলারা জনগণের বন্ধুত্বে পরিণত হতে পারেন।
আমলাতন্ত্রের ধারণা
বর্তমান অর্থে ‘আমলাতন্ত্র’ শব্দটির ব্যবহার না থাকলেও, প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন রাষ্ট্র ব্যবস্থাতে আমলাতন্ত্রের উপস্থিতির অনেক প্রমাণ পাওয়া যায়। আজ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে দক্ষিণ মেসোপটেমিয়া অঞ্চলের সুমেরিয় সভ্যতাতেও এক ধরনের আমলাতন্ত্রের উপস্থিতির নজির পাওয়া গেছে।
প্রাচীন মিসরীয়, চীন ও রোমান সভ্যতাতেও আমলাতন্ত্র প্রচলিত ছিল। আধুনিক জাতি রাষ্ট্র ব্যবস্থা বিকাশের সময় থেকে বিশেষত অষ্টাদশ শতাব্দি থেকে বর্তমানে আমরা যে অর্থে আমলাতন্ত্র বুঝে থাকি তার বিকাশ শুরু হয়। উনিশ শতাব্দী নাগাদ ইউরোপিয় দেশগুলোর রাষ্ট্র পরিচালনায় আমলাতন্ত্র বড় ভূমিকা নিতে শুরু করে। আমলাতন্ত্র বস্তুতঃ আধুনিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অঙ্গ।
রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের স্থায়ী বা অরাজনৈতিক অংশই আমলাতন্ত্র বা সিভিল সার্ভিস (Civil Service) নাম পরিচিতি। গণতন্ত্রে নীতি নির্ধারণ করেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং সেই নীতি বাস্তবায়ন করেন আমলারা বা প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। রাষ্ট্রপ্রধান ও মন্ত্রিসভার নিচে শাসন বিভাগের যে সকল স্থায়ী কর্মচারী থাকেন তাদের আমলা বলা হয়।
আমলাতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য
১. পদ সোপাননীতি: আমলাতন্ত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পদসোপাননীতি। পদ সোপাননীতি অনুসারে বিভিন্ন পদের শ্রেণিবিন্যাস ও সংগঠন করা হয়। এ নীতি অনুসারে প্রত্যেক কর্মকর্তার উপর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থাকেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশ অধস্তন কর্মকর্তা পালন করে থাকেন।
২. স্থায়িত্ব: আমলাতন্ত্র হচ্ছে একটি স্থায়ী ব্যবস্থা। আমলাতান্ত্রিক সংগঠনের কর্মচারীগণ একটি নির্দিষ্ট মেয়াদে কর্মে বহাল থাকেন। সরকার পরিবর্তন বা পতন হলেও আমলাদের পতন হয় না। এ জন্য আমলারা প্রশাসনের স্থায়ী অংশ।
৩. সুনির্দিষ্ট কর্মক্ষেত্র: আমলাদের কর্মক্ষেত্র সুনির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়। তারা তাদের কাজের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট জবাবদিহি করে থাকেন।
৪. পেশাদারি ও বেতনভুক্ত: আমলাতান্ত্রিক সংগঠনের কর্মকর্তারা পেশাদারি হয়ে থাকেন এবং যোগ্যতা ও পদমর্যাদা অনুসারে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন।
৫. নিয়োগ ও পদোন্নতি: মেধার ভিত্তিতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে আমলাদের নিয়োগ দেওয়া হয়। কর্মে যোগদানের ভিত্তিতে, বয়স কিংবা একাডেমিক সাফল্যের ভিত্তিতে তাদের পদোন্নতি দেওয়া হয়।
৬. নিরপেক্ষতা: আমলাতন্ত্র হচ্ছে একটি নিরপেক্ষ শাসন ব্যবস্থা। দলীয় মনোভাব পরিত্যাগ করে জনগনের সেবা করাই তাদের দায়িত্ব। আমলারা দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে থেকে নিরপেক্ষভাবে সরকারি নীতি বাস্তবায়ন করে থাকে।
৭. আনুষ্ঠানিকতা: আমলাতান্ত্রিক সংগঠনে আমলারা আনুষ্ঠানিকতা এবং দৈনন্দিন কাজের উপর গুরুত্বারোপ করে। তারা বিধি মোতাবেক যথাযথ নিয়মে সবকিছু করে থাকে। আমলাতন্ত্রে সকল কাজই হয় রুটিন মাফিক।
৮. দক্ষতা: আমলারা সাধারণত দক্ষ। একই ধরনের কাজ বার বার করার কারণে তাঁরা দক্ষতা অর্জন করে। এছাড়া তাঁদের জন্য সময়োপযোগী প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা হয়।
৯. নিরবিচ্ছিন্নতা: আমলাগণ প্রশাসনিক কাজে নিরবিচ্ছিন্নতা বজায় রাখেন। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় সরকার পরিবর্তন হলেও আমলাদের কাজের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। কোন আমলার পদ শূন্য হলে সেই পদে নতুন ব্যক্তিকে নিয়োগ দিয়ে কাজে গতিশীলতা রক্ষা করা হয়।
১০. লালফিতার দৌরাত্ম্য: লালফিতার দৌরাত্ম্য আমলাতন্ত্রের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য। লালফিতার দৌরাত্ম্য বলতে কেঠার নিয়মনীতির মাধ্যমে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করা বোঝায়। এতে ফাইল বা নথি দীর্ঘসময় বন্দী হয়ে পড়ে। জনগণ স্বাভাবিক সময়ে সেবা প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হয় এবং কাজের গতিশীলতা কমে যায়।
আমলাতন্ত্রের কার্যাবলি
আধুনিক রাষ্ট্রে আমলাতন্ত্রের ভূমিকা ও কার্যাবলি অনস্বীকার্য। যেকোন ধরণের সরকারের নীতিমালা ও উদ্যোগের সাফল্য আমলাদের কাজের উপর বহুলাংশে নির্ভর করে। নিচে আমলাতন্ত্রের কার্যাবলি আলোচনা করা হল:
১. আইন কার্যকর করা: আমলারা শাসন বিভাগের সদস্য হওয়ায় আইন বিভাগ কর্তৃক প্রণীত আইনকে কার্যকর করে। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।
২. আইন প্রণয়নে সহায়তা: গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আমলারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আইন প্রণয়নে সহায়তা করে। আমলারা দক্ষ, অভিজ্ঞ, উচ্চশিক্ষিত হওয়ায় আইন প্রণয়নের খুঁটিনাটিতে পারদর্শী। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা তথা অর্পিত ক্ষমতাপ্রসূত আইন প্রণয়ন করেন।
৩. সরকারের নীতিমালা বাস্তবায়ন: সরকার যে সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করে থাকে আমলাতন্ত্র। আমলারা সরকারের আদেশ-নির্দেশ যথাযথভাবে পালন করে। আমলাদের দ্বারা সরকারি নীতিমালার সঠিক বাস্তবায়নের উপর সরকারের সাফল্য ব্যর্থতা অনেকাংশে নির্ভর করে।
৪. বিচার সংক্রান্ত: বাংলাদেশসহ অনেক রাষ্ট্রেই এখন বিচার সংক্রান্ত অনেক কাজ আমলারা করে থাকে। উদাহরনস্বরূপ, জমি ক্রয়-বিক্রয়ের রেজিস্ট্রেশন, ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা ইত্যাদি বিচার কাজ আমলারাই করে থাকে। এছাড়া তারা বিচার বিভাগের যেকোন আদেশ-নির্দেশ বা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করে থাকে।
৫. দৈনন্দিন কার্যাবলি সম্পাদন: আমলারা প্রশাসনের দৈনন্দিন কাজ রুটিন মাফিক সম্পাদন করে। দৈনন্দিন কাজকর্ম করার মাধ্যমে আমলারা দেশ ও জনগণের সেবা প্রদান করে। তারা বিভিন্ন দপ্তর ও বিভাগের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে। আমলারা দল ও রাজনীতি নিরপেক্ষভাবে তাদের দৈনন্দিন কার্যাবলি সম্পাদন করে। তাদের কর্মদক্ষতার উপর সরকারের সাফল্য নির্ভর করে।
৬. তথ্য পরিবেশন: আমলারা আইনসভার সদস্য ও মন্ত্রীদেরকে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ও পরিসংখ্যান সরবরাহ করে থাকে। রাষ্ট্র ব্যবস্থার অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ে গুরুত্বপূর্ন তথ্য সংগ্রহ, রক্ষণ এবং সমন্বয় করে আমলারা রাজনৈতিক নেতৃত্বের নিকট প্রকাশ করে। সরকার আমলাদের কাছ থেকে নির্ভরযোগ্য তথ্য লাভের ফলে সরকারের পক্ষে যেকোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয়।
৭. আইনসভাকে প্রভাবিত করা: আইনসভার কার্যপ্রণালীর সাথে আমলাতন্ত্র প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত থেকে আইনসভাকে প্রভাবিত করেন। আইনসভার বিভিন্ন কমিটিগুলোকে আমলারা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে থাকে। আইনসভার কমিটিগুলোর বিভিন্ন বৈঠকে আমলারা উপস্থিত থাকেন। এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন-উত্তর পর্বের মাধ্যমে আইনসভার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে থাকেন আমলাগণ।
পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র ৯ম অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বিলকিস আজাদ একজন স্থায়ী ও দক্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা । তিনি নিরপেক্ষভাবে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি যথাসময়ে সব দাপ্তরিক কাজ সম্পন্ন করেন। তার সততা ও আচরণে জনগণ মুগ্ধ।
ক. গণতন্ত্র কী?
খ. পদসোপান বলতে কী বোঝায়?
গ. বিলকিস আজাদের আচরণে আমলার কী কী বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে! ব্যাখ্যা কর।
ঘ. বিলকিস আজাদের ভূমিকা জাতীয় উন্নয়ন তরান্বিত করবে – বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : তিনি সরকারি নীতি বাস্তবায়নে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রশাসকদের সহায়তা করেন। সরকার তাহমিনা সামাদের মত দক্ষ জনবল এর মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ড সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে থাকেন।
ক. আমলাতন্ত্র কী?
খ. লালফিতার দৌরাত্ম্য বলতে কী বোঝায়?
গ. তাহমিনা সামাদের প্রতিষ্ঠানের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা কর।
ঘ. সুশাসন প্রতিষ্ঠায় উক্ত কর্মপদ্ধতির ভূমিকা বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : জনাব আঃ রাজ্জাক একটি উপজেলার নির্বাহী অফিসার তিনি তার ওপর অর্পিত সরকারি সিদ্ধান্তসমূহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে পরিচালনা করেন। সাধারণ জনগণ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তার সাথে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে পারেন। কিন্তু পূর্বের নির্বাহী অফিসার এমন আচরণ করতেন না। তিনি এককভাবে সিদ্যান্ত গ্রহণ করতেন । জনগণের সাথে তার সরাসরি সম্পর্ক ছিল না।
ক. মূল্যবোধের সংজ্ঞা দাও।
খ. তুমি কেন আইন মেনে চলবে?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত জনাব আঃ রাজ্জাকের কার্যাবলি আমলাতন্ত্রের কোন কাজকে নির্দেশ করে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জনাব আঃ রাজ্জাকের পূর্ববর্তী নির্বাহী অফিসারের কার্যক্রমের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন – মতামত দাও ।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : বিশ্বের প্রতিটি রাষ্ট্রে সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ‘ক’ সংগঠন কাজ করে। এ সংস্থার সদস্যবৃন্দ জনগণ দ্বারা নির্বাচিত নয়, সরকার কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত। অন্যদিকে, স্থানীয় পর্যায়ে ‘খ’ সংগঠনের প্রতিনিধিরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন এবং তারা তাদের কাজের জন্য জনগণের নিকট দায়ী থাকেন।
ক. গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার অপরিহার্য উপাদান কী?
খ. প্রশাসনে কেন লালফিতার দৌরাস্থ্য দেখা যায়? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের “খ’ সংগঠনের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ সংগঠনটির কার্যক্রম ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত *ক’ সংগঠনটির নাম কী? রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে এর গতিশীলতা জরুরি – মূল্যায়ন করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : ‘ক’ একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। তিনি দুই বছর আগে অবসরে গেলেও আজ পর্যন্ত পেনশন মঞ্জুর করাতে পারেন নি। তার ফাইলটি বিভিন্ন টেবিলে ঘোরাঘুরির পর সিদ্ধান্তহীন অবস্থায় পড়ে আছে। এ অবস্থায় তিনি স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সাথে সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন, “এটা আমার কাজ নয়। সুতরাং আপনি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করেন ।”
ক. আধুনিক আমলাতন্ত্রের জনক কে?
খ. লালফিতার দৌরাত্ম্য বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকের আলোকে মি. ‘ক’ এর পেনশন মঞ্জুরে বিলম্বের কারণ ব্যাখ্যা করো।
ঘ. মি. ‘ক’ এর সমস্যা সমাধানে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন? উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : মিনা ও রিনা দুই বান্ধবী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। মিনার বাবা জনগণের ভোটে নির্বাচিত একজন প্রতিনিধি, আর রিনার বাবা সরকারের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। মিনা ও রিনা তাদের বাবার কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করছিল । মিনা বলল তার বাবা সরকারি আইন প্রণয়নে অংশগ্রহণ করেন। রিনা বলল তার বাবা সরকারি নীতি ও আইন প্রণয়নে সহযোগিতা এবং বিচার বিভাগীয় সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখেন। তারা দুজনে একমত হয় যে, সরকারের মেয়াদ শেষ হলে মিনার বাবার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়, কিন্তু রিনার বাবার দায়িত্ব শেষ হয় না।
ক. Kratin শব্দের অর্থ কী?
খ. পদসোপান বলতে কী বোঝ?
গ. রিনার বাবা কোন ধরনের কার্যাবলির সাথে সম্পৃক্ত? তোমার পাঠবইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা করো ।
ঘ. মিনার বাবা আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে রিনার বাবার সহযোগিতার ওপর নির্ভরশীল, তুমি কি একমত উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও!
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ১ম অধ্যায়: পৌরনীতি ও সুশাসন পরিচিতি
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ২য় অধ্যায়: সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৩য় অধ্যায়: মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৪র্থ অধ্যায়: ই-গভর্নেন্স ও সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৫ম অধ্যায়: নাগরিক অধিকার, কর্তব্য ও মানবাধিকার
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৬ষ্ঠ অধ্যায়: রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব ও সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৭ম অধ্যায়: সরকার কাঠামো ও সরকারের অঙ্গসমূহ
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৮ম অধ্যায়: জনমত ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৯ম অধ্যায়: জনসেবা ও আমলাতন্ত্র
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ১০ম অধ্যায়: দেশ প্রেম ও জাতীয়তা
এইচএসসি শিক্ষার্থীরা তোমাদের অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে এখানে ক্লিক করো। নতুন সাজেশন পেতে জয়েন করো SSC and HSC Candidates, Bangladesh ফেসবুক গ্রুপে। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post